ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিং—তিন বিভাগেই রবীন্দ্র জাদেজা অনবদ্য। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট হোক বা ঘরোয়া ক্রিকেট, জাদেজা তাঁর পুরোটাই নিংড়ে দিয়ে পারফর্ম করেন। বড় মঞ্চ পেলে জাদেজা যে জ্বলে ওঠেন, তা এবারের বিশ্বকাপে দারুণভাবে প্রমাণ করে চলেছেন। বড় মঞ্চে ভারতের এই ব্যাটিং অলরাউন্ডারের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে রোহিত শর্মার কণ্ঠে ঝরেছে প্রশংসার বাণী।
জাদেজা, বিরাট কোহলি—ভারতের ২০০৮ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপজয়ী ক্রিকেটারের কাছেই মূলত গতকাল দক্ষিণ আফ্রিকা হেরে গেছে। কলকাতার ইডেন গার্ডেনসে নিজের ৩৫তম জন্মদিনের দিন রেকর্ড গড়া সেঞ্চুরি করেছেন কোহলি। অন্যদিকে জাদেজা করেছেন দুর্দান্ত অলরাউন্ড পারফরম্যান্স। টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং নেওয়া ভারতের ব্যাটিং অর্ডারের সাত নম্বরে ব্যাটিং করেছেন এই বাঁহাতি স্পিনিং অলরাউন্ডার। ১৫ বলে ৩ চার ও ১ ছক্কায় ২৯ রানের ক্যামিও ইনিংস খেলে অপরাজিত ছিলেন। যেখানে জাদেজা ইনিংসের শেষ ওভার করতে আসা মার্কো ইয়ানসেনকে এক ছক্কা ও দুটি চার মেরেছেন।
ব্যাটিংয়ের চেয়ে বোলিংয়ে জাদেজা ছিলেন আরও ভয়ংকর। ৯ ওভার বোলিং করে ৩৩ রান দিয়ে নিয়েছেন ৫ উইকেট। এক ওভার মেডেনও দিয়েছেন। যার মধ্যে টেম্বা বাভুমা, হেনরিখ ক্লাসেন, ডেভিড মিলার দক্ষিণ আফ্রিকার এই তিন ব্যাটারের গুরুত্বপূর্ণ উইকেটগুলো ছিল। ৫ উইকেটের মধ্যে তিনটি বোল্ড আউট, একটা কট অ্যান্ড বোল্ড ও আরেকটা ছিল এলবিডব্লু। ফিল্ডার হিসেবে কাভারে একটি ক্যাচও ধরেছেন জাদেজা। ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিং তিন বিভাগে দুর্দান্ত পারফর্ম করা জাদেজা ম্যাচসেরার পুরস্কার না পেলেও রোহিতের প্রশংসা পেয়েছেন। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে ভারতীয় অধিনায়ক বলেন, ‘জাদেজা সত্যিই খুব দারুণ খেলছে। সে বড় ম্যাচের খেলোয়াড়। সে তার দায়িত্ব ঠিকমতো পালন করে। রাডারের বাইরেও চলে যায়। তবে সে সত্যিকার অর্থেই ক্ল্যাসিকাল পারফরম্যান্স করেছে। শেষের দিকে এসে রান করেছে ও উইকেট নিয়েছে।’
এবারের বিশ্বকাপে ৮ ম্যাচে ৫৫.৫০ গড় ও ১১৫.৬২ স্ট্রাইক রেটে জাদেজা করেছেন ১১১ রান। বোলিংয়ে ৩.৭৬ ইকোনমিতে নিয়েছেন ১৪ উইকেট। পাশাপাশি ফিল্ডিংয়েও দুর্দান্ত পারফর্ম করছেন জাদেজা। ৪ ক্যাচের পাশাপাশি অনেক রান সেভ করছেন তিনি।
ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিং—তিন বিভাগেই রবীন্দ্র জাদেজা অনবদ্য। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট হোক বা ঘরোয়া ক্রিকেট, জাদেজা তাঁর পুরোটাই নিংড়ে দিয়ে পারফর্ম করেন। বড় মঞ্চ পেলে জাদেজা যে জ্বলে ওঠেন, তা এবারের বিশ্বকাপে দারুণভাবে প্রমাণ করে চলেছেন। বড় মঞ্চে ভারতের এই ব্যাটিং অলরাউন্ডারের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে রোহিত শর্মার কণ্ঠে ঝরেছে প্রশংসার বাণী।
জাদেজা, বিরাট কোহলি—ভারতের ২০০৮ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপজয়ী ক্রিকেটারের কাছেই মূলত গতকাল দক্ষিণ আফ্রিকা হেরে গেছে। কলকাতার ইডেন গার্ডেনসে নিজের ৩৫তম জন্মদিনের দিন রেকর্ড গড়া সেঞ্চুরি করেছেন কোহলি। অন্যদিকে জাদেজা করেছেন দুর্দান্ত অলরাউন্ড পারফরম্যান্স। টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং নেওয়া ভারতের ব্যাটিং অর্ডারের সাত নম্বরে ব্যাটিং করেছেন এই বাঁহাতি স্পিনিং অলরাউন্ডার। ১৫ বলে ৩ চার ও ১ ছক্কায় ২৯ রানের ক্যামিও ইনিংস খেলে অপরাজিত ছিলেন। যেখানে জাদেজা ইনিংসের শেষ ওভার করতে আসা মার্কো ইয়ানসেনকে এক ছক্কা ও দুটি চার মেরেছেন।
ব্যাটিংয়ের চেয়ে বোলিংয়ে জাদেজা ছিলেন আরও ভয়ংকর। ৯ ওভার বোলিং করে ৩৩ রান দিয়ে নিয়েছেন ৫ উইকেট। এক ওভার মেডেনও দিয়েছেন। যার মধ্যে টেম্বা বাভুমা, হেনরিখ ক্লাসেন, ডেভিড মিলার দক্ষিণ আফ্রিকার এই তিন ব্যাটারের গুরুত্বপূর্ণ উইকেটগুলো ছিল। ৫ উইকেটের মধ্যে তিনটি বোল্ড আউট, একটা কট অ্যান্ড বোল্ড ও আরেকটা ছিল এলবিডব্লু। ফিল্ডার হিসেবে কাভারে একটি ক্যাচও ধরেছেন জাদেজা। ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিং তিন বিভাগে দুর্দান্ত পারফর্ম করা জাদেজা ম্যাচসেরার পুরস্কার না পেলেও রোহিতের প্রশংসা পেয়েছেন। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে ভারতীয় অধিনায়ক বলেন, ‘জাদেজা সত্যিই খুব দারুণ খেলছে। সে বড় ম্যাচের খেলোয়াড়। সে তার দায়িত্ব ঠিকমতো পালন করে। রাডারের বাইরেও চলে যায়। তবে সে সত্যিকার অর্থেই ক্ল্যাসিকাল পারফরম্যান্স করেছে। শেষের দিকে এসে রান করেছে ও উইকেট নিয়েছে।’
এবারের বিশ্বকাপে ৮ ম্যাচে ৫৫.৫০ গড় ও ১১৫.৬২ স্ট্রাইক রেটে জাদেজা করেছেন ১১১ রান। বোলিংয়ে ৩.৭৬ ইকোনমিতে নিয়েছেন ১৪ উইকেট। পাশাপাশি ফিল্ডিংয়েও দুর্দান্ত পারফর্ম করছেন জাদেজা। ৪ ক্যাচের পাশাপাশি অনেক রান সেভ করছেন তিনি।
৯০ মিনিটের একটি ম্যাচ, সেটা ঘিরে কতই না উন্মাদনা। দেশের ফুটবলও দানা বাঁধতে শুরু করেছে নতুন করে। ১০ জুন সিঙ্গাপুরকে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে হারালে স্বপ্নের পথে আরও একধাপ এগিয়ে যাবেন হামজা চৌধুরী-শমিত শোমরা। এনিয়ে চতুর্থবার সিঙ্গাপুরের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ।
৪৪ মিনিট আগেনেইমার থাকবেন, অথচ তাঁকে নিয়ে আলোচনা হবে না—সেটা কি কখনো সম্ভব! মাঠের পারফরম্যান্স যেমনই হোক, তাঁর অন্যান্য কর্মকাণ্ড নিয়ে কথাবার্তা হয় প্রায় সময়ই। ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ডকে নিয়ে এবার তাঁর আলোচিত প্রেমিকা যা বললেন, সেটা রীতিমতো চমকে দেওয়ার মতো।
৩ ঘণ্টা আগেব্যাট সামনে দেখলেই নিশপিশ করত হাত। তাই নিজের ঘরেই একটি আলাদা ব্যাট রাখতেন তিনি। মন চাইলে করে নিতেন শ্যাডো ব্যাটিং। সেই স্টিভেন স্মিথ কি না ব্যাট ধরেননি তিন মাস। ব্যাটিং পাগল হিসেবে তিনি নিজেকে যেভাবে পরিচিত করেছেন, তারপর এমনটা শুনলে অবাকই হতে হয়। কিস্তু কথাটি যখন স্মিথ নিজেই বলেছেন, তখন বিশ্বাস না
৩ ঘণ্টা আগেখেলোয়াড় হিসেবে রিকি পন্টিং কতটা সফল, সেটা বলবে তাঁর পরিসংখ্যান। রানের পর রান করে রেকর্ড গড়েছেন। তাঁর ক্যাবিনেটেও আছে একগাদা শিরোপা। হার না মানা মানসিকতা নিয়ে খেলে অসংখ্য হারা ম্যাচ জিতেছেন অস্ট্রেলিয়ার এই কিংবদন্তি।
৪ ঘণ্টা আগে