Ajker Patrika

সেই শফিক-মাসুদের সেঞ্চুরিতে রেকর্ড আর রেকর্ড

আপডেট : ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ১৯: ৩২
সেই শফিক-মাসুদের সেঞ্চুরিতে রেকর্ড আর রেকর্ড

বাংলাদেশের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্ট সিরিজে নিজেদের মাঠে ধবলধোলাই হয়েছিল পাকিস্তান। সেই সিরিজে ওপেনার আবদুল্লাহ শফিক ও শান মাসুদ ছিলেন অচেনা। সাবেকদের কড়া সমালোচনার তীরও গেছে তাঁদের দিকে বেশি। সেই ক্ষত কাটিয়ে উঠতেই যেন মুলতানে রান বন্যার দিন উদ্‌যাপন করলেন দুজনে।

শফিক-মাসুদের জোড়া সেঞ্চুরিতে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্টের প্রথম ইনিংসে বড় সংগ্রহের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তান। প্রথম দিন শেষে ৪ উইকেটে ৩২৮ রান তুলেছে স্বাগতিকেরা। সৌদ শাকিল ৩৫ রানে অপরাজিত, নাসিম শাহ আছেন রানের খাতা খোলার অপেক্ষায়। তার আগে রেকর্ড বুকে ঝড় তুলেছে মাসুদ-শফিকের জুটি।

মুলতান ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে অনায়াসে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন পাকিস্তানের অধিনায়ক শান মাসুদ। শুরুটা অবশ্য প্রত্যাশামতো ছিল না। দলীয় ৮ রানে গাস আটকিনসনের তোপেরমুখে উইকেটরক্ষক জেমি স্মিথকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন ওপেনার সায়েম আইয়ুব (৪)।

দ্বিতীয় উইকেটেই শুরুর ধাক্কা সামলে বড় সংগ্রহের ভিত পায় পাকিস্তান। দুজনে গড়েন ২৫৩ রানের দুর্দান্ত এক জুটি। টেস্টে মুলতানে পাকিস্তানের সর্বোচ্চ রানের জুটি এটি। সব মিলিয়ে রানের দ্বিতীয় সেরা জুটি। ২০০৪ সালে বীরেন্দের শেহবাগ ও শচীন টেন্ডুলকার পাকিস্তানের বিপক্ষে গড়েছিলেন ৩৩৬ রানের জুটি।

ইনিংসের ৬০তম ওভারে শফিককে ফিরিয়ে ইংল্যান্ডকে ব্রুক-থ্রু এনে দেন আটকিনসন। তার আগে তুলে নেন পঞ্চম টেস্ট সেঞ্চুরি। ১৮৪ বলে করেছেন ১০২ রান। ইনিংসে ছিল ১০টি চার ও ২টি ছক্কা। অথচ বাংলাদেশের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ ৪ ইনিংস মিলিয়ে শফিক রান করেছেন ৪২। অজস্র সমালোচনার পরই যেন ফিরলেন স্বরূপে।

দলীয় ২৬১ রানে ফেরেন শফিক। ২৬৩ রানে ফিরেছেন মাসুদও। পাকিস্তান অধিনায়কের ব্যাটিং স্ট্রাইকরেট দেখে মনে হতে পারে, খেলেছেন যেন কোনো ওয়ানডে ম্যাচ! চার বছর পর মাসুদও পেয়েছেন পঞ্চম টেস্ট সেঞ্চুরি। ৬৩তম ওভারে মাসুদ ফেরেন ১৭৭ বলে ১৫১ রানের অসাধারণ এক ইনিংস। মেরেছেন ১৩টি চার ও দুটি ছক্কা। সর্বশেষ টেস্টে সেঞ্চুরি পেয়েছিলেন ২০২০ সালের আগস্টে।

শফিক-মাসুদের জুটিতে ওভারপ্রতি রান ওঠে ৪.৫০। জুটিতে ২০০ এর বেশি রান তুলেছেন, ওভারপ্রতি বেশি হারে রান তোলার রেকর্ড তালিকায় এটি জায়গা করেছে তিন নম্বরে। ২০০৬ সালে লাহোরে ভারতের বিপক্ষে মোহাম্মদ ইউসুফ ও ইউনিস খান ৪.৯০ এবং একই বছর ফয়সালাবাদে তাদের বিপক্ষে ৪.৭১ হারে রান তোলেন এই দুই ব্যাটার।

দ্বিতীয় উইকেটে টেস্টে পাকিস্তানের চতুর্থ সেরা জুটিও মাসুদ-শফিকের ২৫৩। ১৯৭১ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জহির আব্বাস ও মুশতাক মোহাম্মদ দ্বিতীয় উইকেটে গড়েছিলেন ২৯১ রানের সর্বোচ্চ জুটি। ২০১২ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ২৮৭ রানের জুড়ে গড়েন মোহাম্মদ হাফিজ ও আজহার আলী। ১৯৯৬ সালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ইজাজ আহমেদ ও সায়েদ আনোয়ার দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে ২৬২ রান তুলেছিলেন।

জ্যাক লিচের ঘূর্ণি ফাঁদে ফেরেন মাসুদ। বাংলাদেশের বিপক্ষে মাসুদের সর্বোচ্চ রানের ইনিংস ছিল ৫৭। দলনেতা হিসেবে সবচেয়ে বেশি সমালোচনার ঝড় গেছে তাঁর ওপর দিয়েই। চতুর্থ উইকেটে বাবর ও শাকিল গড়েন ৬১ রানের আরেকটি জুটি। ৩০ রানে ক্রিস ওকসের শিকার হন বাবর।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

অ্যাশেজ হার ঠেকাতে ইংল্যান্ড একাদশে আছেন কারা

ক্রীড়া ডেস্ক    
একটি পরিবর্তন এনেছে সফরকারীরা। ছবি: ক্রিকইনফো
একটি পরিবর্তন এনেছে সফরকারীরা। ছবি: ক্রিকইনফো

২০১০-১১ সালের পর অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে অ্যাশেজ জিততে পারেনি ইংল্যান্ড। খরা কাটাতে চলমান সিরিজের আগে প্রস্তুতির কোনো কমতি ছিল না সফরকারী দলের। এরপরও স্বস্তিতে নেই বেন স্টোকসের দল। প্রথম ২ ম্যাচ হেরে আরও একবার অ্যাশেজ হারের শঙ্কায় তারা। সিরিজে টিকে থাকতে চাইলে তৃতীয় টেস্টে হার ঠেকাতেই হবে ইংল্যান্ডকে।

অ্যাডিলেড ওভালে অ্যাশেজ সিরিজের তৃতীয় টেস্ট শুরু হবে আগামী ১৭ ডিসেম্বর। সে ম্যাচকে সামনে রেখে একাদশ দিয়েছে ইংল্যান্ড। ব্রিসবেনের গ্যাবায় অনুষ্ঠিত গোলাপি বলের টেস্ট একাদশ থেকে একটি পরিবর্তন এনেছে অতিথিরা। বাদ পড়েছেন গাস অ্যাটকিনসন। একাদশে নেওয়া হয়েছে জশ টাংকে। ২৭ বছর বয়সী পেসার আস্থার প্রতিদান দিতে না পারায় একাদশে পরিবর্তন এনেছে ইংল্যান্ড ম্যানেজমেন্ট।

প্রথম ২ টেস্টের ৪ ইনিংসে মাত্র ৩ উইকেট নিয়েছেন অ্যাটকিনসন। পার্থ টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ৮ উইকেটে হেরে যায় ইংল্যান্ড। সে ম্যাচের ২ ইনিংসে ২১ ওভার বল করে কোনো উইকেট পাননি অ্যাটকিনসন। ব্রিসবেন টেস্টের প্রথম ইনিংসের ১ উইকেটের পর দ্বিতীয় ইনিংসে তাঁর শিকার ২ উইকেট। এই টেস্টেও সফরকারীরা হেরেছে ৮ উইকেটে।

অ্যাটকিনসনের পরিবর্তে একাদশে জায়গা পাওয়া টাং এখন পর্যন্ত ৬ টেস্টে নিয়েছেন ৩১ উইকেট। সবশেষ গত জুলাই-আগস্টে অ্যান্ডারসন-টেন্ডুলকার ট্রফিতে ভারতের বিপক্ষে ওভালে টেস্ট খেলেছেন তিনি। অ্যাশেজ সিরিজের প্রথম ২ টেস্টে সুযোগ হয়নি তাঁর। অ্যাটকিনসনের অধারাবাহিকতায় ক্যারিয়ারের সপ্তম টেস্ট খেলার অপেক্ষায় তিনি।

অ্যাডিলেড টেস্টের জন্য ইংল্যান্ডের একাদশ: জ্যাক ক্রলি, বেন ডাকেট, অলি পোপ, জো রুট, হ্যারি ব্রুক, বেন স্টোকস (অধিনায়ক), জেমি স্মিথ (উইকেটকিপার), উইল জ্যাকস, ব্রাইডন কার্স, জোফরা আর্চার এবং জশ টাং।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

পান্ডিয়ার অনন্য ডাবল, ফর্মে ফেরার বার্তা দিলেন সূর্য

ক্রীড়া ডেস্ক    
আপডেট : ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২: ৫৯
হার্দিক পান্ডিয়া। ছবি: ক্রিকইনফো
হার্দিক পান্ডিয়া। ছবি: ক্রিকইনফো

তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭ উইকেটে হারিয়ে সিরিজে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে গেছে ভারত। দলের সহজ জয়ের দিনে অনন্য এক কীতি গড়েছেন হার্দিক পান্ডিয়া। এদিন নিজের ফর্ম নিয়ে সূর্যকুমারের কণ্ঠে শোনা গেল আত্মবিশ্বাসের সুর।

টি–টোয়েন্টিতে আরও আগেই ১ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন পান্ডিয়া। ৯৯ উইকেট নিয়ে গতকাল দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে মাঠে নামেন তিনি। এদিন ইনিংসের সপ্তম ওভারের শেষ বলে ট্রিস্টান স্টাবসকে আউট করেন। তাঁর করা অফ স্টাম্পের বাইরের বল খেলতে গিয়ে উইকেটরক্ষক জিতেশ শর্মার গ্লাভস বন্দী হন স্টাবস। তাতেই প্রথম পেস বোলিং অলরাউন্ডার হিসেবে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে অন্তত এক হাজার রান ও ১০০ উইকেটের ডাবলের কীর্তি গড়লেন পান্ডিয়া।

সব মিলিয়ে পঞ্চম ক্রিকেটার হিসেবে ১০০ উইকেট এবং ১ হাজারি রানের ক্লাবে প্রবেশ করলেন এই ভারতীয় তারকা। এর আগে এই মাইলফলক স্পর্শ করেছেন সাকিব আল হাসান, মোহাম্মদ নবি, সিকান্দার রাজা ও বিরানদীপ সিং। এরা সবাই স্পিনিং অলরাউন্ডার। এদিক থেকে ব্যতিক্রম কেবল পান্ডিয়া।

এদিন আরও একটি কীর্তি গড়েছেন পান্ডিয়া। চতুর্থ ক্রিকেটার হিসেবে টি-টোয়েন্টিতে সমান ১০০ উইকেট এবং ছক্কা ও ১ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন তিনি। এই ক্লাবের আগের তিনজন হলেন নবি, রাজা ও বিরানদীপ।

লম্বা সময় ধরে ছন্দে নেই সূর্য। সবশেষ ২২ ইনিংসে তাঁর ব্যাট থেকে এসেছে মাত্র ২৫১ রান। প্রোটিয়াদের বিপক্ষে তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে করেন মাত্র ১২ রান। এরপরও নিজের ফর্ম নিয়ে শঙ্কিত নন ভারতীয় দলপতি। সেরা ছন্দে ফেরার বার্তা দিয়ে রাখলেন তিনি। সূর্য বলেন, ‘আমি নেটে দারুণ সময় পার করছি। আমার ব্যাটে রান ফিরবে। এটা ঠিক যে এখন রান পাচ্ছি না। রানে না থাকলেও ফর্মে আছি। আমি শিগগিরই ফর্মে ফিরব।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

‘একদম শোয়াই ফেলব’ শান্তর হুঙ্কারের জবাব দিলেন মিরাজও

ক্রীড়া ডেস্ক    
শান্ত ও মিরাজ। ফাইল ছবি
শান্ত ও মিরাজ। ফাইল ছবি

বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে আগামীকাল একটি প্রীতি টি-টোয়েন্টি ম্যাচের আয়োজন করবে ক্রিকেটার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (কোয়াব)। ‘বাংলাদেশ অল স্টার্স ম্যাচ’ নামক ম্যাচটিতে অংশ নেবে ‘অদম্য’ এবং ‘অপরাজেয়’ দল। ২ দলের নেতৃত্বে থাকছেন যথাক্রমে মেহেদি হাসান মিরাজ ও নাজমুল হোসেন শান্ত।

ম্যাচের আগে আজ সকালে মিরপুরে হাজির হয়েছিলেন দুই দলের অধিনায়ক। সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন তাঁরা। প্রীতি ম্যাচ হওয়ায় বাকি দশটা ম্যাচের আগের সংবাদ সম্মেলনের মতো পেশাদার আচরণ নয়, বরং রসিকতায় মেতে উঠেছিলেন শান্ত ও মিরাজ। হাসি, ঠাট্টায় পুরোটা সময় মাতিয়ে রেখেছিলেন দুজন।

শান্ত বলেন, ‘আমরা খুবই উত্তেজিত। এরকম ম্যাচ খেলার সুযোগ আগে হয়নি। কোনো ছাড়াছাড়ি হবে না, শোয়াই ফেলব একদম। প্রস্তুতি মাঠে দেখতে পাবেন না। সব প্রস্তুতি মুখে মুখে হচ্ছে। মাঠে শোয়াই ফেলতে পারি, না হলে শুয়েও যাইতে পারি। যেকোনো কিছুই হতে পারে।’

আম্পায়ারিং নিয়ে রসিকতা করতেও ছাড়েননি শান্ত, ‘উত্তাপ তো থাকবেই। তবে বেশি দেখানো যাবে না। শুনলাম ভালো আম্পায়ার থাকবে। তবে বেশি উত্তাপ আবার দেখানো যাবে না। পরে ডিমেরিট পয়েন্ট খেয়ে যাব। একটু ভয়েই আছি। শুনলাম আমাদের দলের পাঁচজন খেলতে পারবে না। এখন সন্দেহ হচ্ছে যে ফোন-টোন করে হুমকি খেয়েছে নাকি তারা।’

শান্তর পর মিরাজের কথাতেও ছিল রসিকতা। ম্যাচ জিতেই প্রতিপক্ষ দলের অধিনায়কের হুঙ্কারের জবাব দিতে চান তিনি, ‘সেটা (অপরাজেয় দলের কয়েকজনের খেলা নিয়ে শঙ্কা) তো ওদের ব্যর্থতা। ওরা হয়তো খেলোয়াড়েদের ঠিকমতো গাইড করতে পারেনি (হাসি)। প্রতিপক্ষ দল হুমকি দেয় এরপর আমরাও যদি দেই... একটা পক্ষকে তো সেভ করতে হবে। তাই আমরা মাঠে চেষ্টা করব ম্যাচটা জিতে যেন ওদের কথার জবাব দিতে পারি।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

অভিষেকে খরুচে তাসকিন, স্বরূপে ফিরলেন মোস্তাফিজ

ক্রীড়া ডেস্ক    
জিতেছে তাসকিনের দল। হেরেছে মোস্তাফিজরা। ফাইল ছবি
জিতেছে তাসকিনের দল। হেরেছে মোস্তাফিজরা। ফাইল ছবি

ইন্টারন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টিতে (আইএল টি–টোয়েন্টি) অভিষেক হলো তাসকিন আহমেদের। সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে অভিষেকে নিজের নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি ঢাকা এক্সপ্রেস। বল হাতে খরুচে ছিলেন তিনি। অন্যদিকে এক ম্যাচে খরুচে বোলিংয়ের পর স্বরূপে ফিরেছেন মোস্তাফিজুর রহমান।

তাসকিনের অভিষেক ম্যাচে এমআই এমিরেটসকে ৬ রানে হারিয়েছে তাঁর দল শারজা ওয়ারিয়র্স। আবুধাবির শেখ জায়েদ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আগে ব্যাট করে জনসন চার্লসের ফিফটিতে ১৭৪ রান তোলে তারা। ৫৩ বলে ৭৭ রানের ইনিংস খেলেন এই ক্যারিবীয় ব্যাটার। এছাড়া টম কোলার ক্যাডমোর ৩০ ও সিকান্দার রাজা করেন ২৯ রান। জবাবে নির্ধারিত ওভার শেষে ১৬৮ রানে থামে এমিরেটস।

৪ ওভারে ৩৯ রান দেন তাসকিন। ছিলেন উইকেটশূন্য। শারজার হয়ে এদিন তাসকিন সবচেয়ে খরুচে বোলার ছিলেন না। ৪ ওভারে বল করে ৪১ রান দেন শ্রীলঙ্কার পেসার মাথিশা পাথিরানা। সমান ওভার হাত ঘুরিয়ে ৩৫ রান দেন জুনায়েদ সিদ্দিকী। শারজার হয়ে বল হাতে দুর্দান্ত ছিলেন রাজা। ৪ ওভারে ১৫ রানের বিনিময়ে ২ উইকেট নেন এই জিম্বাবুইয়ান অলরাউন্ডার। ব্যাটে-বলে অলরাউন্ড পারফর্ম করে ম্যাচসেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার জেতেন তিনি।

টানা ২ জয়ের পর হেরেছে দুবাই ক্যাপিটালস। নিজেদের পঞ্চম ম্যাচে ডেজার্ট ভাইপার্সের কাছে ৫ উইকেটে হেরেছে তারা। ২ বল হাতে রেখে দুবাইয়ের দেওয়া ১৬৭ রানের লক্ষ্যে পৌঁছে যায় ভাইপার্স। নাইট রাইডার্সের বিপক্ষে আগের ম্যাচে ৪ ওভারে ৪৭ রান খরচ করেন মোস্তাফিজ। ভাইপার্সের বিপক্ষে ৩০ রানের বিনিময়ে নেন ১ উইকেট। এদিন প্রথম ২ ওভারে ২১ রান খরচ করেন মোস্তাফিজ। কিন্তু ডেথ ওভারে ছিলেন দুর্দান্ত। শেষ স্পেলে তারঁ খরচ মাত্র ৯ রান। এরপরও জিততে পারেনি দল।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত