
২০২৭ সালের ওয়ানডে বিশ্বকাপ পর্যন্ত বিসিবির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হওয়ার পর ফিল সিমন্স তাঁর নতুন অধ্যায় শুরু করতে ঢাকায় আসছেন আগামী বুধবার। গত ছয় মাসে সাফল্য - ব্যর্থতা মিলিয়ে সিমন্সের অভিজ্ঞতা নেহাত মন্দ নয়। তাঁর কাজের ধরনে সন্তুষ্ট হয়েই লম্বা মেয়াদে চুক্তি করেছে বিসিবি। এবার তিনি কোন লক্ষ্যে এগোবেন , গতকাল ইংল্যান্ড থেকে ফোনে আজকের পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সেসব বিষয় তুলে ধরলেন সিমন্স। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন রানা আব্বাস।
রানা আব্বাস, ঢাকা

প্রশ্ন: সামনে জিম্বাবুয়ে সিরিজ। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ভালো করলে কৃতিত্ব সেভাবে মিলবে না। কিন্তু খারাপ করলেই সমালোচনার তির ছুটে যাবে। এ ধরনের সিরিজে কি ভিন্ন কোনো চ্যালেঞ্জ অনুভব হয়?
ফিল সিমন্স: না, এটা আরেকটা সিরিজ। আমাদের ভালো খেলতে হবে, যেটা আমরা ক্যারিবীয় সফরে (গত ডিসেম্বরে) খেলেছি। ওই পারফরম্যান্সটাই ধরে রাখতে হবে। আমি কখনোই মনে করি না প্রতিপক্ষের র্যাঙ্কিং বুঝে খেলতে হবে। আমি মনে করি, যে দল আপনার সামনে, তার বিপক্ষে একটা টেস্ট খেলুড়ে দল হিসেবে সিরিজ জেতার জন্য খেলতে হবে।
প্রশ্ন: গত টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ চক্রে বাংলাদেশ আগের তুলনায় ভালো খেলেছে। এবার আরও ভালো করতে কতটা আশাবাদী?
সিমন্স: অনেক আশাবাদী। দেখুন, আমরা সর্বশেষ টেস্ট ম্যাচটা কীভাবে খেলেছি। চেষ্টা করতে হবে। কাজ করতে হবে। যখন আমরা এবার প্রথম টেস্ট শুরু করব, তখন এটা মনে না করা যে সর্বশেষ টেস্টটা কীভাবে খেলেছিলাম। কীভাবে গত টেস্ট খেলেছি সেটাতে নয়, মনোযোগ থাকতে হবে কীভাবে আমরা নতুন একটা সিরিজ শুরু করছি।
প্রশ্ন: আগামী দুই বছরে বাংলাদেশ দুটি আইসিসির ইভেন্ট খেলবে। বাংলাদেশ বড় মঞ্চে প্রত্যাশা অনুযায়ী নিজেদের মেলে ধরতে পারে না। এর পেছনে কী কী কারণ থাকতে পারে?
সিমন্স: আমাদের সামর্থ্যের ওপর বিশ্বাস রাখতে হবে যে বড় মঞ্চে বড় টুর্নামেন্টে আমরা কী করতে পারি। টুর্নামেন্টের আগে ভালো প্রস্তুতি নিশ্চিত করতে হবে। শুধু টুর্নামেন্টে অংশ নেওয়া নয়, বছরজুড়ে এমনভাবে খেলতে হবে যেন সবাই অভ্যস্ত হয়ে উঠবে যে একটা দল হিসেবে আমাদের কীভাবে খেলতে হবে। দুই বিশ্বকাপ সামনে রেখে আমাদের প্রস্তুতি শুরু এখন থেকেই।
প্রশ্ন: বড় মঞ্চে ধারাবাহিক ব্যর্থ হওয়াটা মনস্তাত্ত্বিক নাকি দক্ষতায় ঘাটতি?
সিমন্স: স্কিলে ঘাটতি নেই। আমরা দেখেছি স্কিলে কোনো ঘাটতি নেই। টুর্নামেন্টে আমরা কী মানসিকতায় যাচ্ছি, সেটাই হচ্ছে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। যখন আপনি বড় দলকে হারাতে থাকবেন, সিরিজ জিতবেন বড় দলের বিপক্ষে, আত্মবিশ্বাস তখন উঁচুতে উঠে যায়। ইংল্যান্ড, ভারত, অস্ট্রেলিয়ার মতো দলের বিপক্ষে সিরিজ জিতলে এমন বিশ্বাস জন্মে যে এই টুর্নামেন্টেও এটা করে দেখাতে পারবেন।

প্রশ্ন: এখন তো টি-টোয়েন্টি মানে ২০০+ রান আর ওয়ানডে মানেই ৩০০+ রানের খেলা। আর দুটিতেই বাংলাদেশ যথেষ্ট পিছিয়ে। এই ঘাটতি কাটিয়ে উঠতে কোথায় বেশি গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন?
সিমন্স: ঘাটতি বলতে, তাদের যে প্রতিভা আছে, সেটার যথাযথ ব্যবহার করা। অসাধারণ সব প্রতিভা আছে। এমন তরুণ খেলোয়াড় আছে, যারা ভয়ডরহীন ক্রিকেট খেলতে পারে। কোনো ভয় না রেখে নামতে হবে, যে খেলাটা জানে, সেটাই খেলতে হবে। এই বিষয়গুলো পরিবর্তন করতে হবে। আমরা যেভাবে ওয়ানডে খেলছি, মাঝের ওভারগুলোয় আমাদের খেলার ধরন বদলাতে হবে। এসবই আসে ভয়ডরহীন-নিয়ামক থেকে। আমরা ভয়ডরহীন ক্রিকেটই খেলব, তাতে যে সমালোচনা হয় হবে।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ দলের ফাস্ট বোলিং গত দুই-তিন বছরে যতটা উন্নতি করছে, ব্যাটিং ইউনিট ততটাই সংগ্রাম করছে। অনেক অভিজ্ঞ ব্যাটার অবসরে চলে গেছেন। তরুণ ব্যাটাররা কি একটু বেশিই সময় নিচ্ছেন বাংলাদেশ দলে প্রতিষ্ঠিত হতে?
সিমন্স: ঠিক জানি না। কারণ, এই দলে আমি খুব অল্প সময়ে কাজ করেছি। আমি মনে করি তরুণ খেলোয়াড়েরা মাত্রই সুযোগ কাজে লাগাতে শুরু করেছে। দলে জায়গা নিশ্চিত করতে শুরু করেছে, দলকে জয় এনে দিতে শুরু করেছে। জানি না সময় নিচ্ছে বলতে কী বোঝাচ্ছেন। কারণ, আমরা তো তাদের খুব বেশি দিন আসতে দেখিনি।
প্রশ্ন: স্থানীয় কোচদের সঙ্গে আপনার কাজ করার ধরনে বিসিবি বেশ খুশি। সিনিয়র সহকারী কোচ মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিনের কোন বিষয়টি আপনাকে বেশি মুগ্ধ করেছে?
সিমন্স: সে তার কাজ জানে, কোচিং জানে। সব কোচই কোচিং জানে। তবে সালাহ উদ্দিনের যে বিষয় আমাকে মুগ্ধ করেছে, খেলোয়াড়দের সঙ্গে তার কাজের ধরনটা। খেলোয়াড়দের সঙ্গে সে যতটা পারে, একেবারে সোজাসাপ্টা। তবে তাদের অনেক সাহস জোগায়। কীভাবে আরও উন্নতি করা যায়, সে চেষ্টাই করে। তবে কঠোর হতে হলে অনেক কঠোর হতে পারে। একটা জাতীয় দলে কোচিং করাতে হলে এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
প্রশ্ন: আপনার আগে যিনি বাংলাদেশ দলের প্রধান কোচ ছিলেন, তিনি কিছু বিষয় চালু করেছিলেন। খেলোয়াড়দের উৎসাহ জোগাতে বিশেষ বই যেটার নাম দ্য টাইগার্স কোড, মেরুন জ্যাকেট দেওয়ার রীতি চালু করেছিলেন। আপনি আপনার মেয়াদে দলে কী ধরনের সংস্কৃতি তৈরিতে ইচ্ছুক?
সিমন্স: আমি এ বিষয়ে খুব একটা জানি না। আমি এমন সংস্কৃতি চালু করতে চাই, যেটা হবে দলীয় সংস্কৃতি। এমন সংস্কৃতি যেখানে সবাই সবার জন্য খেলতে চায়। আমরা চাই দলের সাফল্য। দলের সাফল্যে আমরা খুশি হতে চাই। সংস্কৃতি হচ্ছে একে অন্যের জন্য খেলা। নিজের জন্য কিছু নয়।
প্রশ্ন: অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তর অধিনায়কত্ব নিয়ে অনেক কথা হচ্ছে। অধিনায়ক হিসেবে তাকে নিয়ে আপনার মূল্যায়ন কী?
সিমন্স: আমার মনে হয় শান্ত একজন নেতা। তার নেতৃত্বের ধরন দারুণ। কারণ, খেলোয়াড়েরা তাকে অনেক সম্মান করে। সতীর্থরা ওর সঙ্গে বসতে পারে, মন খুলে কথা বলতে পারে। কিছু নেতা, কিছু অধিনায়ক থাকে, যাদের কাছে খেলোয়াড়েরা খুব একটা যায় না। কিন্তু খেলোয়াড়েরা তার কাছে যেতে পারে, কথা বলতে পারে। তাকে ভরসা করতে পারে, তার নেতৃত্বের ধরনে আস্থা রাখতে পারে। সে এমন একজন নেতা, সে জানে কীভাবে তার সতীর্থদের নেতৃত্ব দিতে হবে। যতটুকু সময় ওকে দেখেছি, ভালো মনে হয়েছে। একজন অধিনায়কের কাছে এটাই তো চাইতে পারি, দলের খেলোয়াড়েরা যেন তার সঙ্গে মন খুলে কথা বলতে পারে। অধিনায়কের মাঠের কাজটা আসলে নির্ভর করে আশপাশে থাকা সিনিয়র খেলোয়াড়দের ওপর। অধিনায়কের কাজটা তখন অনেক সহজ হয়।
প্রশ্ন: শোনা যাচ্ছে, বিসিবি টি-টোয়েন্টিতে নতুন অধিনায়ক ঠিক করবে। আপনার কি মনে হয়, বাংলাদেশ আবারও সংস্করণভেদে অধিনায়ক বেছে নিতে পারে?
সিমন্স: আমার মনে হয় না। আসলে এটা আমার একটু ভালোভাবে জানতে হবে। এটা নিয়ে এখনই কিছু বলতে পারছি না।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের ক্রিকেট সংস্কৃতিতে সবার আগ্রহের কেন্দ্রে থাকে জাতীয় দল। দল ভালো না করতে পারলে অনেক হইচই হয়, নানা বিতর্কিত ঘটনা ঘটে। এসব হইচই-আওয়াজের মধ্যে ধারাবাহিক সাফল্য এনে দেওয়া বিরাট এক চ্যালেঞ্জিং কাজ। এই চ্যালেঞ্জটা কীভাবে দেখেন?
সিমন্স: পুরো ব্যবস্থার মধ্যে এটাই আমার সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। সব সময় সফল হব না। যখন সাফল্য পাব না, তখন খেলোয়াড়দের সমর্থন পাওয়াটা খুব দরকার। যখন সাফল্য পাবে, তখন তারা এমনি খুব ভালো অবস্থায় থাকবে। তখন কাজও সহজ। কিন্তু কয়েকবার ব্যর্থ হলে তখন সমর্থন খুব দরকার। কিছু বিষয়ের পরিবর্তনের প্রার্থনা করব। যে সমর্থন দরকার সেটা যেন আমরা পাই। বিশেষ করে সংবাদমাধ্যমের কাছ থেকে। আমার কাছে মনে হয় বাংলাদেশে সংবাদমাধ্যম খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমরা যখন খেলতে নামব, অবশ্যই পুরোটাই উজাড় করে দেব। ১৫০ পার্সেন্ট দেব। আমরা যেভাবে চেষ্টা করব, মানুষ খুশিই হব। যদি আপনি সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা না করেন, তখনই সবাই আপনার বিপক্ষে যাবে। খেলোয়াড়েরা আশা করি সংবাদমাধ্যম ভীতি, সামাজিকমাধ্যম ভীতি, সমর্থকদের নিয়ে ভয় কাটিয়ে উঠবে। সমর্থকেরা ভালোবাসবে, এমন কিছুই করতে হবে।
প্রশ্ন: সামনে জিম্বাবুয়ে সিরিজ। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ভালো করলে কৃতিত্ব সেভাবে মিলবে না। কিন্তু খারাপ করলেই সমালোচনার তির ছুটে যাবে। এ ধরনের সিরিজে কি ভিন্ন কোনো চ্যালেঞ্জ অনুভব হয়?
ফিল সিমন্স: না, এটা আরেকটা সিরিজ। আমাদের ভালো খেলতে হবে, যেটা আমরা ক্যারিবীয় সফরে (গত ডিসেম্বরে) খেলেছি। ওই পারফরম্যান্সটাই ধরে রাখতে হবে। আমি কখনোই মনে করি না প্রতিপক্ষের র্যাঙ্কিং বুঝে খেলতে হবে। আমি মনে করি, যে দল আপনার সামনে, তার বিপক্ষে একটা টেস্ট খেলুড়ে দল হিসেবে সিরিজ জেতার জন্য খেলতে হবে।
প্রশ্ন: গত টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ চক্রে বাংলাদেশ আগের তুলনায় ভালো খেলেছে। এবার আরও ভালো করতে কতটা আশাবাদী?
সিমন্স: অনেক আশাবাদী। দেখুন, আমরা সর্বশেষ টেস্ট ম্যাচটা কীভাবে খেলেছি। চেষ্টা করতে হবে। কাজ করতে হবে। যখন আমরা এবার প্রথম টেস্ট শুরু করব, তখন এটা মনে না করা যে সর্বশেষ টেস্টটা কীভাবে খেলেছিলাম। কীভাবে গত টেস্ট খেলেছি সেটাতে নয়, মনোযোগ থাকতে হবে কীভাবে আমরা নতুন একটা সিরিজ শুরু করছি।
প্রশ্ন: আগামী দুই বছরে বাংলাদেশ দুটি আইসিসির ইভেন্ট খেলবে। বাংলাদেশ বড় মঞ্চে প্রত্যাশা অনুযায়ী নিজেদের মেলে ধরতে পারে না। এর পেছনে কী কী কারণ থাকতে পারে?
সিমন্স: আমাদের সামর্থ্যের ওপর বিশ্বাস রাখতে হবে যে বড় মঞ্চে বড় টুর্নামেন্টে আমরা কী করতে পারি। টুর্নামেন্টের আগে ভালো প্রস্তুতি নিশ্চিত করতে হবে। শুধু টুর্নামেন্টে অংশ নেওয়া নয়, বছরজুড়ে এমনভাবে খেলতে হবে যেন সবাই অভ্যস্ত হয়ে উঠবে যে একটা দল হিসেবে আমাদের কীভাবে খেলতে হবে। দুই বিশ্বকাপ সামনে রেখে আমাদের প্রস্তুতি শুরু এখন থেকেই।
প্রশ্ন: বড় মঞ্চে ধারাবাহিক ব্যর্থ হওয়াটা মনস্তাত্ত্বিক নাকি দক্ষতায় ঘাটতি?
সিমন্স: স্কিলে ঘাটতি নেই। আমরা দেখেছি স্কিলে কোনো ঘাটতি নেই। টুর্নামেন্টে আমরা কী মানসিকতায় যাচ্ছি, সেটাই হচ্ছে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। যখন আপনি বড় দলকে হারাতে থাকবেন, সিরিজ জিতবেন বড় দলের বিপক্ষে, আত্মবিশ্বাস তখন উঁচুতে উঠে যায়। ইংল্যান্ড, ভারত, অস্ট্রেলিয়ার মতো দলের বিপক্ষে সিরিজ জিতলে এমন বিশ্বাস জন্মে যে এই টুর্নামেন্টেও এটা করে দেখাতে পারবেন।

প্রশ্ন: এখন তো টি-টোয়েন্টি মানে ২০০+ রান আর ওয়ানডে মানেই ৩০০+ রানের খেলা। আর দুটিতেই বাংলাদেশ যথেষ্ট পিছিয়ে। এই ঘাটতি কাটিয়ে উঠতে কোথায় বেশি গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন?
সিমন্স: ঘাটতি বলতে, তাদের যে প্রতিভা আছে, সেটার যথাযথ ব্যবহার করা। অসাধারণ সব প্রতিভা আছে। এমন তরুণ খেলোয়াড় আছে, যারা ভয়ডরহীন ক্রিকেট খেলতে পারে। কোনো ভয় না রেখে নামতে হবে, যে খেলাটা জানে, সেটাই খেলতে হবে। এই বিষয়গুলো পরিবর্তন করতে হবে। আমরা যেভাবে ওয়ানডে খেলছি, মাঝের ওভারগুলোয় আমাদের খেলার ধরন বদলাতে হবে। এসবই আসে ভয়ডরহীন-নিয়ামক থেকে। আমরা ভয়ডরহীন ক্রিকেটই খেলব, তাতে যে সমালোচনা হয় হবে।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ দলের ফাস্ট বোলিং গত দুই-তিন বছরে যতটা উন্নতি করছে, ব্যাটিং ইউনিট ততটাই সংগ্রাম করছে। অনেক অভিজ্ঞ ব্যাটার অবসরে চলে গেছেন। তরুণ ব্যাটাররা কি একটু বেশিই সময় নিচ্ছেন বাংলাদেশ দলে প্রতিষ্ঠিত হতে?
সিমন্স: ঠিক জানি না। কারণ, এই দলে আমি খুব অল্প সময়ে কাজ করেছি। আমি মনে করি তরুণ খেলোয়াড়েরা মাত্রই সুযোগ কাজে লাগাতে শুরু করেছে। দলে জায়গা নিশ্চিত করতে শুরু করেছে, দলকে জয় এনে দিতে শুরু করেছে। জানি না সময় নিচ্ছে বলতে কী বোঝাচ্ছেন। কারণ, আমরা তো তাদের খুব বেশি দিন আসতে দেখিনি।
প্রশ্ন: স্থানীয় কোচদের সঙ্গে আপনার কাজ করার ধরনে বিসিবি বেশ খুশি। সিনিয়র সহকারী কোচ মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিনের কোন বিষয়টি আপনাকে বেশি মুগ্ধ করেছে?
সিমন্স: সে তার কাজ জানে, কোচিং জানে। সব কোচই কোচিং জানে। তবে সালাহ উদ্দিনের যে বিষয় আমাকে মুগ্ধ করেছে, খেলোয়াড়দের সঙ্গে তার কাজের ধরনটা। খেলোয়াড়দের সঙ্গে সে যতটা পারে, একেবারে সোজাসাপ্টা। তবে তাদের অনেক সাহস জোগায়। কীভাবে আরও উন্নতি করা যায়, সে চেষ্টাই করে। তবে কঠোর হতে হলে অনেক কঠোর হতে পারে। একটা জাতীয় দলে কোচিং করাতে হলে এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
প্রশ্ন: আপনার আগে যিনি বাংলাদেশ দলের প্রধান কোচ ছিলেন, তিনি কিছু বিষয় চালু করেছিলেন। খেলোয়াড়দের উৎসাহ জোগাতে বিশেষ বই যেটার নাম দ্য টাইগার্স কোড, মেরুন জ্যাকেট দেওয়ার রীতি চালু করেছিলেন। আপনি আপনার মেয়াদে দলে কী ধরনের সংস্কৃতি তৈরিতে ইচ্ছুক?
সিমন্স: আমি এ বিষয়ে খুব একটা জানি না। আমি এমন সংস্কৃতি চালু করতে চাই, যেটা হবে দলীয় সংস্কৃতি। এমন সংস্কৃতি যেখানে সবাই সবার জন্য খেলতে চায়। আমরা চাই দলের সাফল্য। দলের সাফল্যে আমরা খুশি হতে চাই। সংস্কৃতি হচ্ছে একে অন্যের জন্য খেলা। নিজের জন্য কিছু নয়।
প্রশ্ন: অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তর অধিনায়কত্ব নিয়ে অনেক কথা হচ্ছে। অধিনায়ক হিসেবে তাকে নিয়ে আপনার মূল্যায়ন কী?
সিমন্স: আমার মনে হয় শান্ত একজন নেতা। তার নেতৃত্বের ধরন দারুণ। কারণ, খেলোয়াড়েরা তাকে অনেক সম্মান করে। সতীর্থরা ওর সঙ্গে বসতে পারে, মন খুলে কথা বলতে পারে। কিছু নেতা, কিছু অধিনায়ক থাকে, যাদের কাছে খেলোয়াড়েরা খুব একটা যায় না। কিন্তু খেলোয়াড়েরা তার কাছে যেতে পারে, কথা বলতে পারে। তাকে ভরসা করতে পারে, তার নেতৃত্বের ধরনে আস্থা রাখতে পারে। সে এমন একজন নেতা, সে জানে কীভাবে তার সতীর্থদের নেতৃত্ব দিতে হবে। যতটুকু সময় ওকে দেখেছি, ভালো মনে হয়েছে। একজন অধিনায়কের কাছে এটাই তো চাইতে পারি, দলের খেলোয়াড়েরা যেন তার সঙ্গে মন খুলে কথা বলতে পারে। অধিনায়কের মাঠের কাজটা আসলে নির্ভর করে আশপাশে থাকা সিনিয়র খেলোয়াড়দের ওপর। অধিনায়কের কাজটা তখন অনেক সহজ হয়।
প্রশ্ন: শোনা যাচ্ছে, বিসিবি টি-টোয়েন্টিতে নতুন অধিনায়ক ঠিক করবে। আপনার কি মনে হয়, বাংলাদেশ আবারও সংস্করণভেদে অধিনায়ক বেছে নিতে পারে?
সিমন্স: আমার মনে হয় না। আসলে এটা আমার একটু ভালোভাবে জানতে হবে। এটা নিয়ে এখনই কিছু বলতে পারছি না।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের ক্রিকেট সংস্কৃতিতে সবার আগ্রহের কেন্দ্রে থাকে জাতীয় দল। দল ভালো না করতে পারলে অনেক হইচই হয়, নানা বিতর্কিত ঘটনা ঘটে। এসব হইচই-আওয়াজের মধ্যে ধারাবাহিক সাফল্য এনে দেওয়া বিরাট এক চ্যালেঞ্জিং কাজ। এই চ্যালেঞ্জটা কীভাবে দেখেন?
সিমন্স: পুরো ব্যবস্থার মধ্যে এটাই আমার সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। সব সময় সফল হব না। যখন সাফল্য পাব না, তখন খেলোয়াড়দের সমর্থন পাওয়াটা খুব দরকার। যখন সাফল্য পাবে, তখন তারা এমনি খুব ভালো অবস্থায় থাকবে। তখন কাজও সহজ। কিন্তু কয়েকবার ব্যর্থ হলে তখন সমর্থন খুব দরকার। কিছু বিষয়ের পরিবর্তনের প্রার্থনা করব। যে সমর্থন দরকার সেটা যেন আমরা পাই। বিশেষ করে সংবাদমাধ্যমের কাছ থেকে। আমার কাছে মনে হয় বাংলাদেশে সংবাদমাধ্যম খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমরা যখন খেলতে নামব, অবশ্যই পুরোটাই উজাড় করে দেব। ১৫০ পার্সেন্ট দেব। আমরা যেভাবে চেষ্টা করব, মানুষ খুশিই হব। যদি আপনি সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা না করেন, তখনই সবাই আপনার বিপক্ষে যাবে। খেলোয়াড়েরা আশা করি সংবাদমাধ্যম ভীতি, সামাজিকমাধ্যম ভীতি, সমর্থকদের নিয়ে ভয় কাটিয়ে উঠবে। সমর্থকেরা ভালোবাসবে, এমন কিছুই করতে হবে।

মাসসেরার দৌঁড়ে এগিয়েই ছিলেন সায়মন হারমার। শেষ পর্যন্ত হতাশ হতে হয়নি এই অফস্পিনারকে। আইসিসির নভেম্বরের প্লেয়ার অব দ্য মান্থ নির্বাচিত হয়েছেন ৩৬ বছর বয়সী বোলার। প্রথমবারের মতো এই স্বীকৃতি পেলেন পেলেন তিনি।
১৬ মিনিট আগে
সংযুক্ত আরব আমিরাতে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ মানেই দাপুটে বাংলাদেশ। ২০২৩, ২০২৪ সালে টানা দুইবার যুব এশিয়া কাপ জিতেছে বাংলাদেশ। শিরোপা রক্ষার অভিযানে এবার আজিজুল হাকিমের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ খেলছে দাপট দেখিয়ে। সেমিফাইনালের পথে এখন তামিম-জাওয়াদ আবরাররা।
২৬ মিনিট আগে
২০১০-১১ সালের পর অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে অ্যাশেজ জিততে পারেনি ইংল্যান্ড। খরা কাটাতে চলমান সিরিজের আগে প্রস্তুতির কোনো কমতি ছিল না সফরকারী দলের। এরপরও স্বস্তিতে নেই বেন স্টোকসের দল। প্রথম ২ ম্যাচ হেরে আরও একবার অ্যাশেজ হারের শঙ্কায় তারা।
২ ঘণ্টা আগে
তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭ উইকেটে হারিয়ে সিরিজে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে গেছে ভারত। দলের সহজ জয়ের দিনে অনন্য এক কীতি গড়েছেন হার্দিক পান্ডিয়া। এদিন নিজের ফর্ম নিয়ে সূর্যকুমারের কণ্ঠে শোনা গেল আত্মবিশ্বাসের সুর।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

মাসসেরার দৌঁড়ে এগিয়েই ছিলেন সায়মন হারমার। শেষ পর্যন্ত হতাশ হতে হয়নি এই অফস্পিনারকে। আইসিসির নভেম্বরের প্লেয়ার অব দ্য মান্থ নির্বাচিত হয়েছেন ৩৬ বছর বয়সী বোলার। প্রথমবারের মতো এই স্বীকৃতি পেলেন পেলেন তিনি।
মাসসেরার পুরস্কার জেতার পথে বাংলাদেশের স্পিনার তাইজুল ইসলাম এবং পাকিস্তানের অলরাউন্ডার মোহাম্মদ নাওয়াজকে পেছনে ফেলেছেন হারমার। ২ ম্যাচের টেস্ট সিরিজে ভারতকে ধবলধোলাই করেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। স্বাগতিকেদের হারাতে সামনে থেকে নেতৃত্ব দেন হারমার। ২ টেস্টে তাঁর শিকার ১৭ উইকেট।
কলকাতার ইডেন গার্ডেন্সে সিরিজের প্রথম টেস্টে লো স্কোরিং ম্যাচে ভারতকে ৩০ রানে হারায় দক্ষিণ আফ্রিকা। সে ম্যাচের ২ ইনিংসেই চারটি করে উইকেট নেন হারমার। গুয়াহাটি টেস্টে বল হাতে আরও দুর্দান্ত ছিলেন তিনি। এ যাত্রায় ২ ইনিংসে নেন ৯ উইকেট। ম্যাচটি সফরকারীরা জিতে নেয় ৪০৮ রানে। সব মিলিয়ে ১৭ উইকেট নিয়ে সিরিজ শেষ করেন হারমার। সিরিজের সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার উঠেছে তাঁর হাতে।
মাসসেরার পুরস্কার জিতে স্বাভাবিকভাবেই বেশ খুশি হারমার। ক্যারিয়ারে এটা বড় প্রাপ্তি বলে মনে করছেন তিনি, ‘প্লেয়ার অভ দ্য মান্থ হতে পারা আমার জন্য অনেক বড় সম্মানের। আমার স্বপ্ন দেশের প্রতিনিধিত্ব করা। এরপর সঙ্গে যদি এমন স্বীকৃতি পাই তাহলে সেটা আমার জন্য অনেক বড় প্রাপ্তি।’
মাসসেরা পুরস্কার পরিবারকে উৎসর্গ করেছেন তিনি, ‘এই পুরস্কার সতীর্থ, কোচ, সাপোর্ট স্টাফের সদস্যদের সঙ্গে ভাগাভাগি করতে চাই। এটা আমি আমার পরিবারকে উৎসর্গ করছি। পরিবারের সদস্যরা আমাকে সব সময় সমর্থন জুগিয়ে গেছে। আমার স্বপ্ন পূরণের জন্য তারা আমাকে বাড়ি থেকে দূরে থাকতে দেয়।’

মাসসেরার দৌঁড়ে এগিয়েই ছিলেন সায়মন হারমার। শেষ পর্যন্ত হতাশ হতে হয়নি এই অফস্পিনারকে। আইসিসির নভেম্বরের প্লেয়ার অব দ্য মান্থ নির্বাচিত হয়েছেন ৩৬ বছর বয়সী বোলার। প্রথমবারের মতো এই স্বীকৃতি পেলেন পেলেন তিনি।
মাসসেরার পুরস্কার জেতার পথে বাংলাদেশের স্পিনার তাইজুল ইসলাম এবং পাকিস্তানের অলরাউন্ডার মোহাম্মদ নাওয়াজকে পেছনে ফেলেছেন হারমার। ২ ম্যাচের টেস্ট সিরিজে ভারতকে ধবলধোলাই করেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। স্বাগতিকেদের হারাতে সামনে থেকে নেতৃত্ব দেন হারমার। ২ টেস্টে তাঁর শিকার ১৭ উইকেট।
কলকাতার ইডেন গার্ডেন্সে সিরিজের প্রথম টেস্টে লো স্কোরিং ম্যাচে ভারতকে ৩০ রানে হারায় দক্ষিণ আফ্রিকা। সে ম্যাচের ২ ইনিংসেই চারটি করে উইকেট নেন হারমার। গুয়াহাটি টেস্টে বল হাতে আরও দুর্দান্ত ছিলেন তিনি। এ যাত্রায় ২ ইনিংসে নেন ৯ উইকেট। ম্যাচটি সফরকারীরা জিতে নেয় ৪০৮ রানে। সব মিলিয়ে ১৭ উইকেট নিয়ে সিরিজ শেষ করেন হারমার। সিরিজের সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার উঠেছে তাঁর হাতে।
মাসসেরার পুরস্কার জিতে স্বাভাবিকভাবেই বেশ খুশি হারমার। ক্যারিয়ারে এটা বড় প্রাপ্তি বলে মনে করছেন তিনি, ‘প্লেয়ার অভ দ্য মান্থ হতে পারা আমার জন্য অনেক বড় সম্মানের। আমার স্বপ্ন দেশের প্রতিনিধিত্ব করা। এরপর সঙ্গে যদি এমন স্বীকৃতি পাই তাহলে সেটা আমার জন্য অনেক বড় প্রাপ্তি।’
মাসসেরা পুরস্কার পরিবারকে উৎসর্গ করেছেন তিনি, ‘এই পুরস্কার সতীর্থ, কোচ, সাপোর্ট স্টাফের সদস্যদের সঙ্গে ভাগাভাগি করতে চাই। এটা আমি আমার পরিবারকে উৎসর্গ করছি। পরিবারের সদস্যরা আমাকে সব সময় সমর্থন জুগিয়ে গেছে। আমার স্বপ্ন পূরণের জন্য তারা আমাকে বাড়ি থেকে দূরে থাকতে দেয়।’

২০২৭ সালের ওয়ানডে বিশ্বকাপ পর্যন্ত বিসিবির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হওয়ার পর ফিল সিমন্স তাঁর নতুন অধ্যায় শুরু করতে ঢাকায় আসছেন আগামী বুধবার। গত ছয় মাসে সাফল্য - ব্যর্থতা মিলিয়ে সিমন্সের অভিজ্ঞতা নেহাত মন্দ নয়। তাঁর কাজের ধরনে সন্তুষ্ট হয়েই লম্বা মেয়াদে চুক্তি করেছে বিসিবি।
০৪ এপ্রিল ২০২৫
সংযুক্ত আরব আমিরাতে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ মানেই দাপুটে বাংলাদেশ। ২০২৩, ২০২৪ সালে টানা দুইবার যুব এশিয়া কাপ জিতেছে বাংলাদেশ। শিরোপা রক্ষার অভিযানে এবার আজিজুল হাকিমের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ খেলছে দাপট দেখিয়ে। সেমিফাইনালের পথে এখন তামিম-জাওয়াদ আবরাররা।
২৬ মিনিট আগে
২০১০-১১ সালের পর অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে অ্যাশেজ জিততে পারেনি ইংল্যান্ড। খরা কাটাতে চলমান সিরিজের আগে প্রস্তুতির কোনো কমতি ছিল না সফরকারী দলের। এরপরও স্বস্তিতে নেই বেন স্টোকসের দল। প্রথম ২ ম্যাচ হেরে আরও একবার অ্যাশেজ হারের শঙ্কায় তারা।
২ ঘণ্টা আগে
তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭ উইকেটে হারিয়ে সিরিজে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে গেছে ভারত। দলের সহজ জয়ের দিনে অনন্য এক কীতি গড়েছেন হার্দিক পান্ডিয়া। এদিন নিজের ফর্ম নিয়ে সূর্যকুমারের কণ্ঠে শোনা গেল আত্মবিশ্বাসের সুর।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

সংযুক্ত আরব আমিরাতে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ মানেই দাপুটে বাংলাদেশ। ২০২৩, ২০২৪ সালে টানা দুইবার যুব এশিয়া কাপ জিতেছে বাংলাদেশ। শিরোপা রক্ষার অভিযানে এবার আজিজুল হাকিমের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ খেলছে দাপট দেখিয়ে। সেমিফাইনালের পথে এখন তামিম-জাওয়াদ আবরাররা।
আফগানিস্তানের বিপক্ষে ৩ উইকেটের জয়ে এবারের অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ শুরু করলেও বাংলাদেশ ম্যাচটা জিতেছে ৭ বল হাতে রেখে।তামিমের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের নেট রানরেটটা হয়েছে +০.১৫৬। আজ দুবাইয়ের ‘দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে’ বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়েছে নেপাল অনূর্ধ্ব-১৯ দলের ব্যাটিং লাইনআপ। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৭ ওভারে ২ উইকেটে ৫৪ রান করেছে তামিমের দল। জিততে আর মাত্র ৭৭ রান করতে হবে। অপরদিকে দুবাইয়ের আইসিসি একাডেমি মাঠে যদি শ্রীলঙ্কার কাছে আফগানিস্তান হেরে যায়, তাহলে বিনা সমীকরণে সেমিতে উঠবে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা।
টস হেরে আগে ব্যাটিং পাওয়া নেপাল দারুণ শুরু করে। ৪০ বলে ৪০ রানের উদ্বোধনী জুটি গড়তে অবদান রাখেন সাহিল প্যাটেল ও নিরাজ কুমার যাদব। নেপালের ইনিংসে এটাই সর্বোচ্চ জুটি। সপ্তম ওভারের চতুর্থ বলে সাহিলকে (১৮) ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন সাদ ইসলাম। উদ্বোধনী জুটি ভাঙার পর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা নেপাল ৩১.১ ওভারে ১৩০ রানে গুটিয়ে গেছে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৩০ রান করেছেন অভিষেক তিওয়ারি। বাংলাদেশের মোহাম্মদ সবুজ ৭ ওভারে ২৭ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। অধিনায়ক তামিমসহ দুটি করে উইকেট নিয়েছেন সাদ ও শাহরিয়ার আহমেদ। শাহরিয়া আল আমিন পেয়েছেন এক উইকেট।
জয়ের লক্ষ্যে নেমে আক্রমণাত্মক শুরু করতে গিয়ে কিছুটা বিপদে পড়ে বাংলাদেশ। ৩.২ ওভারে ২ উইকেটে ২৯ রানে পরিণত হয় তামিমের দল। আবরার ২৪ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় ৩১ রানে অপরাজিত। তাঁর সঙ্গী কালাম সিদ্দিকী ৬ রানে ব্যাটিং করছেন। অপরদিকে আইসিসি একাডেমি মাঠে টস জিতে আগে ব্যাটিং নেওয়া আফগানিস্তান পুরো ৫০ ওভার খেলে ২৩৫ রানে গুটিয়ে গেছে। যদি আফগানদের কাছে শ্রীলঙ্কা হেরে যায়, তাহলে চলে আসবে নানা সমীকরণ। বর্তমানে ২ পয়েন্ট ও +৪.০২৩ নেটরানরেট নিয়ে ‘বি’ গ্রুপের পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে। নেপাল ও আফগানিস্তান কোনো পয়েন্ট পায়নি এখনো। -০.১৫৬ ও -৪.০২৩ নেট রানরেট নিয়ে ‘বি’ গ্রুপের পয়েন্ট তালিকায় তিন ও চারে আফগানিস্তান ও নেপাল।

সংযুক্ত আরব আমিরাতে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ মানেই দাপুটে বাংলাদেশ। ২০২৩, ২০২৪ সালে টানা দুইবার যুব এশিয়া কাপ জিতেছে বাংলাদেশ। শিরোপা রক্ষার অভিযানে এবার আজিজুল হাকিমের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ খেলছে দাপট দেখিয়ে। সেমিফাইনালের পথে এখন তামিম-জাওয়াদ আবরাররা।
আফগানিস্তানের বিপক্ষে ৩ উইকেটের জয়ে এবারের অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ শুরু করলেও বাংলাদেশ ম্যাচটা জিতেছে ৭ বল হাতে রেখে।তামিমের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের নেট রানরেটটা হয়েছে +০.১৫৬। আজ দুবাইয়ের ‘দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে’ বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়েছে নেপাল অনূর্ধ্ব-১৯ দলের ব্যাটিং লাইনআপ। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৭ ওভারে ২ উইকেটে ৫৪ রান করেছে তামিমের দল। জিততে আর মাত্র ৭৭ রান করতে হবে। অপরদিকে দুবাইয়ের আইসিসি একাডেমি মাঠে যদি শ্রীলঙ্কার কাছে আফগানিস্তান হেরে যায়, তাহলে বিনা সমীকরণে সেমিতে উঠবে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা।
টস হেরে আগে ব্যাটিং পাওয়া নেপাল দারুণ শুরু করে। ৪০ বলে ৪০ রানের উদ্বোধনী জুটি গড়তে অবদান রাখেন সাহিল প্যাটেল ও নিরাজ কুমার যাদব। নেপালের ইনিংসে এটাই সর্বোচ্চ জুটি। সপ্তম ওভারের চতুর্থ বলে সাহিলকে (১৮) ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন সাদ ইসলাম। উদ্বোধনী জুটি ভাঙার পর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা নেপাল ৩১.১ ওভারে ১৩০ রানে গুটিয়ে গেছে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৩০ রান করেছেন অভিষেক তিওয়ারি। বাংলাদেশের মোহাম্মদ সবুজ ৭ ওভারে ২৭ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। অধিনায়ক তামিমসহ দুটি করে উইকেট নিয়েছেন সাদ ও শাহরিয়ার আহমেদ। শাহরিয়া আল আমিন পেয়েছেন এক উইকেট।
জয়ের লক্ষ্যে নেমে আক্রমণাত্মক শুরু করতে গিয়ে কিছুটা বিপদে পড়ে বাংলাদেশ। ৩.২ ওভারে ২ উইকেটে ২৯ রানে পরিণত হয় তামিমের দল। আবরার ২৪ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় ৩১ রানে অপরাজিত। তাঁর সঙ্গী কালাম সিদ্দিকী ৬ রানে ব্যাটিং করছেন। অপরদিকে আইসিসি একাডেমি মাঠে টস জিতে আগে ব্যাটিং নেওয়া আফগানিস্তান পুরো ৫০ ওভার খেলে ২৩৫ রানে গুটিয়ে গেছে। যদি আফগানদের কাছে শ্রীলঙ্কা হেরে যায়, তাহলে চলে আসবে নানা সমীকরণ। বর্তমানে ২ পয়েন্ট ও +৪.০২৩ নেটরানরেট নিয়ে ‘বি’ গ্রুপের পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে। নেপাল ও আফগানিস্তান কোনো পয়েন্ট পায়নি এখনো। -০.১৫৬ ও -৪.০২৩ নেট রানরেট নিয়ে ‘বি’ গ্রুপের পয়েন্ট তালিকায় তিন ও চারে আফগানিস্তান ও নেপাল।

২০২৭ সালের ওয়ানডে বিশ্বকাপ পর্যন্ত বিসিবির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হওয়ার পর ফিল সিমন্স তাঁর নতুন অধ্যায় শুরু করতে ঢাকায় আসছেন আগামী বুধবার। গত ছয় মাসে সাফল্য - ব্যর্থতা মিলিয়ে সিমন্সের অভিজ্ঞতা নেহাত মন্দ নয়। তাঁর কাজের ধরনে সন্তুষ্ট হয়েই লম্বা মেয়াদে চুক্তি করেছে বিসিবি।
০৪ এপ্রিল ২০২৫
মাসসেরার দৌঁড়ে এগিয়েই ছিলেন সায়মন হারমার। শেষ পর্যন্ত হতাশ হতে হয়নি এই অফস্পিনারকে। আইসিসির নভেম্বরের প্লেয়ার অব দ্য মান্থ নির্বাচিত হয়েছেন ৩৬ বছর বয়সী বোলার। প্রথমবারের মতো এই স্বীকৃতি পেলেন পেলেন তিনি।
১৬ মিনিট আগে
২০১০-১১ সালের পর অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে অ্যাশেজ জিততে পারেনি ইংল্যান্ড। খরা কাটাতে চলমান সিরিজের আগে প্রস্তুতির কোনো কমতি ছিল না সফরকারী দলের। এরপরও স্বস্তিতে নেই বেন স্টোকসের দল। প্রথম ২ ম্যাচ হেরে আরও একবার অ্যাশেজ হারের শঙ্কায় তারা।
২ ঘণ্টা আগে
তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭ উইকেটে হারিয়ে সিরিজে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে গেছে ভারত। দলের সহজ জয়ের দিনে অনন্য এক কীতি গড়েছেন হার্দিক পান্ডিয়া। এদিন নিজের ফর্ম নিয়ে সূর্যকুমারের কণ্ঠে শোনা গেল আত্মবিশ্বাসের সুর।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

২০১০-১১ সালের পর অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে অ্যাশেজ জিততে পারেনি ইংল্যান্ড। খরা কাটাতে চলমান সিরিজের আগে প্রস্তুতির কোনো কমতি ছিল না সফরকারী দলের। এরপরও স্বস্তিতে নেই বেন স্টোকসের দল। প্রথম ২ ম্যাচ হেরে আরও একবার অ্যাশেজ হারের শঙ্কায় তারা। সিরিজে টিকে থাকতে চাইলে তৃতীয় টেস্টে হার ঠেকাতেই হবে ইংল্যান্ডকে।
অ্যাডিলেড ওভালে অ্যাশেজ সিরিজের তৃতীয় টেস্ট শুরু হবে আগামী ১৭ ডিসেম্বর। সে ম্যাচকে সামনে রেখে একাদশ দিয়েছে ইংল্যান্ড। ব্রিসবেনের গ্যাবায় অনুষ্ঠিত গোলাপি বলের টেস্ট একাদশ থেকে একটি পরিবর্তন এনেছে অতিথিরা। বাদ পড়েছেন গাস অ্যাটকিনসন। একাদশে নেওয়া হয়েছে জশ টাংকে। ২৭ বছর বয়সী পেসার আস্থার প্রতিদান দিতে না পারায় একাদশে পরিবর্তন এনেছে ইংল্যান্ড ম্যানেজমেন্ট।
প্রথম ২ টেস্টের ৪ ইনিংসে মাত্র ৩ উইকেট নিয়েছেন অ্যাটকিনসন। পার্থ টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ৮ উইকেটে হেরে যায় ইংল্যান্ড। সে ম্যাচের ২ ইনিংসে ২১ ওভার বল করে কোনো উইকেট পাননি অ্যাটকিনসন। ব্রিসবেন টেস্টের প্রথম ইনিংসের ১ উইকেটের পর দ্বিতীয় ইনিংসে তাঁর শিকার ২ উইকেট। এই টেস্টেও সফরকারীরা হেরেছে ৮ উইকেটে।
অ্যাটকিনসনের পরিবর্তে একাদশে জায়গা পাওয়া টাং এখন পর্যন্ত ৬ টেস্টে নিয়েছেন ৩১ উইকেট। সবশেষ গত জুলাই-আগস্টে অ্যান্ডারসন-টেন্ডুলকার ট্রফিতে ভারতের বিপক্ষে ওভালে টেস্ট খেলেছেন তিনি। অ্যাশেজ সিরিজের প্রথম ২ টেস্টে সুযোগ হয়নি তাঁর। অ্যাটকিনসনের অধারাবাহিকতায় ক্যারিয়ারের সপ্তম টেস্ট খেলার অপেক্ষায় তিনি।
অ্যাডিলেড টেস্টের জন্য ইংল্যান্ডের একাদশ: জ্যাক ক্রলি, বেন ডাকেট, অলি পোপ, জো রুট, হ্যারি ব্রুক, বেন স্টোকস (অধিনায়ক), জেমি স্মিথ (উইকেটকিপার), উইল জ্যাকস, ব্রাইডন কার্স, জোফরা আর্চার এবং জশ টাং।

২০১০-১১ সালের পর অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে অ্যাশেজ জিততে পারেনি ইংল্যান্ড। খরা কাটাতে চলমান সিরিজের আগে প্রস্তুতির কোনো কমতি ছিল না সফরকারী দলের। এরপরও স্বস্তিতে নেই বেন স্টোকসের দল। প্রথম ২ ম্যাচ হেরে আরও একবার অ্যাশেজ হারের শঙ্কায় তারা। সিরিজে টিকে থাকতে চাইলে তৃতীয় টেস্টে হার ঠেকাতেই হবে ইংল্যান্ডকে।
অ্যাডিলেড ওভালে অ্যাশেজ সিরিজের তৃতীয় টেস্ট শুরু হবে আগামী ১৭ ডিসেম্বর। সে ম্যাচকে সামনে রেখে একাদশ দিয়েছে ইংল্যান্ড। ব্রিসবেনের গ্যাবায় অনুষ্ঠিত গোলাপি বলের টেস্ট একাদশ থেকে একটি পরিবর্তন এনেছে অতিথিরা। বাদ পড়েছেন গাস অ্যাটকিনসন। একাদশে নেওয়া হয়েছে জশ টাংকে। ২৭ বছর বয়সী পেসার আস্থার প্রতিদান দিতে না পারায় একাদশে পরিবর্তন এনেছে ইংল্যান্ড ম্যানেজমেন্ট।
প্রথম ২ টেস্টের ৪ ইনিংসে মাত্র ৩ উইকেট নিয়েছেন অ্যাটকিনসন। পার্থ টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ৮ উইকেটে হেরে যায় ইংল্যান্ড। সে ম্যাচের ২ ইনিংসে ২১ ওভার বল করে কোনো উইকেট পাননি অ্যাটকিনসন। ব্রিসবেন টেস্টের প্রথম ইনিংসের ১ উইকেটের পর দ্বিতীয় ইনিংসে তাঁর শিকার ২ উইকেট। এই টেস্টেও সফরকারীরা হেরেছে ৮ উইকেটে।
অ্যাটকিনসনের পরিবর্তে একাদশে জায়গা পাওয়া টাং এখন পর্যন্ত ৬ টেস্টে নিয়েছেন ৩১ উইকেট। সবশেষ গত জুলাই-আগস্টে অ্যান্ডারসন-টেন্ডুলকার ট্রফিতে ভারতের বিপক্ষে ওভালে টেস্ট খেলেছেন তিনি। অ্যাশেজ সিরিজের প্রথম ২ টেস্টে সুযোগ হয়নি তাঁর। অ্যাটকিনসনের অধারাবাহিকতায় ক্যারিয়ারের সপ্তম টেস্ট খেলার অপেক্ষায় তিনি।
অ্যাডিলেড টেস্টের জন্য ইংল্যান্ডের একাদশ: জ্যাক ক্রলি, বেন ডাকেট, অলি পোপ, জো রুট, হ্যারি ব্রুক, বেন স্টোকস (অধিনায়ক), জেমি স্মিথ (উইকেটকিপার), উইল জ্যাকস, ব্রাইডন কার্স, জোফরা আর্চার এবং জশ টাং।

২০২৭ সালের ওয়ানডে বিশ্বকাপ পর্যন্ত বিসিবির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হওয়ার পর ফিল সিমন্স তাঁর নতুন অধ্যায় শুরু করতে ঢাকায় আসছেন আগামী বুধবার। গত ছয় মাসে সাফল্য - ব্যর্থতা মিলিয়ে সিমন্সের অভিজ্ঞতা নেহাত মন্দ নয়। তাঁর কাজের ধরনে সন্তুষ্ট হয়েই লম্বা মেয়াদে চুক্তি করেছে বিসিবি।
০৪ এপ্রিল ২০২৫
মাসসেরার দৌঁড়ে এগিয়েই ছিলেন সায়মন হারমার। শেষ পর্যন্ত হতাশ হতে হয়নি এই অফস্পিনারকে। আইসিসির নভেম্বরের প্লেয়ার অব দ্য মান্থ নির্বাচিত হয়েছেন ৩৬ বছর বয়সী বোলার। প্রথমবারের মতো এই স্বীকৃতি পেলেন পেলেন তিনি।
১৬ মিনিট আগে
সংযুক্ত আরব আমিরাতে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ মানেই দাপুটে বাংলাদেশ। ২০২৩, ২০২৪ সালে টানা দুইবার যুব এশিয়া কাপ জিতেছে বাংলাদেশ। শিরোপা রক্ষার অভিযানে এবার আজিজুল হাকিমের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ খেলছে দাপট দেখিয়ে। সেমিফাইনালের পথে এখন তামিম-জাওয়াদ আবরাররা।
২৬ মিনিট আগে
তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭ উইকেটে হারিয়ে সিরিজে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে গেছে ভারত। দলের সহজ জয়ের দিনে অনন্য এক কীতি গড়েছেন হার্দিক পান্ডিয়া। এদিন নিজের ফর্ম নিয়ে সূর্যকুমারের কণ্ঠে শোনা গেল আত্মবিশ্বাসের সুর।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭ উইকেটে হারিয়ে সিরিজে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে গেছে ভারত। দলের সহজ জয়ের দিনে অনন্য এক কীতি গড়েছেন হার্দিক পান্ডিয়া। এদিন নিজের ফর্ম নিয়ে সূর্যকুমারের কণ্ঠে শোনা গেল আত্মবিশ্বাসের সুর।
টি–টোয়েন্টিতে আরও আগেই ১ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন পান্ডিয়া। ৯৯ উইকেট নিয়ে গতকাল দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে মাঠে নামেন তিনি। এদিন ইনিংসের সপ্তম ওভারের শেষ বলে ট্রিস্টান স্টাবসকে আউট করেন। তাঁর করা অফ স্টাম্পের বাইরের বল খেলতে গিয়ে উইকেটরক্ষক জিতেশ শর্মার গ্লাভস বন্দী হন স্টাবস। তাতেই প্রথম পেস বোলিং অলরাউন্ডার হিসেবে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে অন্তত এক হাজার রান ও ১০০ উইকেটের ডাবলের কীর্তি গড়লেন পান্ডিয়া।
সব মিলিয়ে পঞ্চম ক্রিকেটার হিসেবে ১০০ উইকেট এবং ১ হাজারি রানের ক্লাবে প্রবেশ করলেন এই ভারতীয় তারকা। এর আগে এই মাইলফলক স্পর্শ করেছেন সাকিব আল হাসান, মোহাম্মদ নবি, সিকান্দার রাজা ও বিরানদীপ সিং। এরা সবাই স্পিনিং অলরাউন্ডার। এদিক থেকে ব্যতিক্রম কেবল পান্ডিয়া।
এদিন আরও একটি কীর্তি গড়েছেন পান্ডিয়া। চতুর্থ ক্রিকেটার হিসেবে টি-টোয়েন্টিতে সমান ১০০ উইকেট এবং ছক্কা ও ১ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন তিনি। এই ক্লাবের আগের তিনজন হলেন নবি, রাজা ও বিরানদীপ।
লম্বা সময় ধরে ছন্দে নেই সূর্য। সবশেষ ২২ ইনিংসে তাঁর ব্যাট থেকে এসেছে মাত্র ২৫১ রান। প্রোটিয়াদের বিপক্ষে তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে করেন মাত্র ১২ রান। এরপরও নিজের ফর্ম নিয়ে শঙ্কিত নন ভারতীয় দলপতি। সেরা ছন্দে ফেরার বার্তা দিয়ে রাখলেন তিনি। সূর্য বলেন, ‘আমি নেটে দারুণ সময় পার করছি। আমার ব্যাটে রান ফিরবে। এটা ঠিক যে এখন রান পাচ্ছি না। রানে না থাকলেও ফর্মে আছি। আমি শিগগিরই ফর্মে ফিরব।’

তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭ উইকেটে হারিয়ে সিরিজে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে গেছে ভারত। দলের সহজ জয়ের দিনে অনন্য এক কীতি গড়েছেন হার্দিক পান্ডিয়া। এদিন নিজের ফর্ম নিয়ে সূর্যকুমারের কণ্ঠে শোনা গেল আত্মবিশ্বাসের সুর।
টি–টোয়েন্টিতে আরও আগেই ১ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন পান্ডিয়া। ৯৯ উইকেট নিয়ে গতকাল দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে মাঠে নামেন তিনি। এদিন ইনিংসের সপ্তম ওভারের শেষ বলে ট্রিস্টান স্টাবসকে আউট করেন। তাঁর করা অফ স্টাম্পের বাইরের বল খেলতে গিয়ে উইকেটরক্ষক জিতেশ শর্মার গ্লাভস বন্দী হন স্টাবস। তাতেই প্রথম পেস বোলিং অলরাউন্ডার হিসেবে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে অন্তত এক হাজার রান ও ১০০ উইকেটের ডাবলের কীর্তি গড়লেন পান্ডিয়া।
সব মিলিয়ে পঞ্চম ক্রিকেটার হিসেবে ১০০ উইকেট এবং ১ হাজারি রানের ক্লাবে প্রবেশ করলেন এই ভারতীয় তারকা। এর আগে এই মাইলফলক স্পর্শ করেছেন সাকিব আল হাসান, মোহাম্মদ নবি, সিকান্দার রাজা ও বিরানদীপ সিং। এরা সবাই স্পিনিং অলরাউন্ডার। এদিক থেকে ব্যতিক্রম কেবল পান্ডিয়া।
এদিন আরও একটি কীর্তি গড়েছেন পান্ডিয়া। চতুর্থ ক্রিকেটার হিসেবে টি-টোয়েন্টিতে সমান ১০০ উইকেট এবং ছক্কা ও ১ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন তিনি। এই ক্লাবের আগের তিনজন হলেন নবি, রাজা ও বিরানদীপ।
লম্বা সময় ধরে ছন্দে নেই সূর্য। সবশেষ ২২ ইনিংসে তাঁর ব্যাট থেকে এসেছে মাত্র ২৫১ রান। প্রোটিয়াদের বিপক্ষে তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে করেন মাত্র ১২ রান। এরপরও নিজের ফর্ম নিয়ে শঙ্কিত নন ভারতীয় দলপতি। সেরা ছন্দে ফেরার বার্তা দিয়ে রাখলেন তিনি। সূর্য বলেন, ‘আমি নেটে দারুণ সময় পার করছি। আমার ব্যাটে রান ফিরবে। এটা ঠিক যে এখন রান পাচ্ছি না। রানে না থাকলেও ফর্মে আছি। আমি শিগগিরই ফর্মে ফিরব।’

২০২৭ সালের ওয়ানডে বিশ্বকাপ পর্যন্ত বিসিবির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হওয়ার পর ফিল সিমন্স তাঁর নতুন অধ্যায় শুরু করতে ঢাকায় আসছেন আগামী বুধবার। গত ছয় মাসে সাফল্য - ব্যর্থতা মিলিয়ে সিমন্সের অভিজ্ঞতা নেহাত মন্দ নয়। তাঁর কাজের ধরনে সন্তুষ্ট হয়েই লম্বা মেয়াদে চুক্তি করেছে বিসিবি।
০৪ এপ্রিল ২০২৫
মাসসেরার দৌঁড়ে এগিয়েই ছিলেন সায়মন হারমার। শেষ পর্যন্ত হতাশ হতে হয়নি এই অফস্পিনারকে। আইসিসির নভেম্বরের প্লেয়ার অব দ্য মান্থ নির্বাচিত হয়েছেন ৩৬ বছর বয়সী বোলার। প্রথমবারের মতো এই স্বীকৃতি পেলেন পেলেন তিনি।
১৬ মিনিট আগে
সংযুক্ত আরব আমিরাতে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ মানেই দাপুটে বাংলাদেশ। ২০২৩, ২০২৪ সালে টানা দুইবার যুব এশিয়া কাপ জিতেছে বাংলাদেশ। শিরোপা রক্ষার অভিযানে এবার আজিজুল হাকিমের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ খেলছে দাপট দেখিয়ে। সেমিফাইনালের পথে এখন তামিম-জাওয়াদ আবরাররা।
২৬ মিনিট আগে
২০১০-১১ সালের পর অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে অ্যাশেজ জিততে পারেনি ইংল্যান্ড। খরা কাটাতে চলমান সিরিজের আগে প্রস্তুতির কোনো কমতি ছিল না সফরকারী দলের। এরপরও স্বস্তিতে নেই বেন স্টোকসের দল। প্রথম ২ ম্যাচ হেরে আরও একবার অ্যাশেজ হারের শঙ্কায় তারা।
২ ঘণ্টা আগে