ক্রীড়া ডেস্ক
জন ক্যাম্পবেল ও শাই হোপের ব্যাটে চড়ে দিল্লি টেস্টে ইনিংস হার এড়িয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। লজ্জার হাত থেকে বাঁচলেও হার এড়াতে পারছে না তারা। মহানাটকীয় কিছু না হলে ২ ম্যাচ সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে তাদের বিপক্ষে জয় তুলে নেওয়ার অপেক্ষায় ভারত। জয়ের জন্য শেষ দিন আর মাত্র ৫৮ রান করতে হবে শুবমান গিলের দলকে।
১২১ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই হোঁচট খায় ভারত। দলীয় ৯ রানেই যশস্বী জয়সওয়ালকে হারায় স্বাগতিকরা। দ্বিতীয় উইকেটে ৫৪ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি গড়ে দিন পার করে দেন লোকেশ রাহুল ও সাই সুদর্শন। রাহুল ২৫ ও সুদর্শন ৩০ রান নিয়ে শেষ দিন ব্যাট করতে নামবেন।
অরুন জেটলি স্টেডিয়ামে ৫১৮ রানে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করে ভারত। জবাবে ফলোঅনে পড়া ওয়েস্ট ইন্ডিজের ইনিংস থামে ২৪৮ রানে। তাতেই ইনিংস হারের শঙ্কায় পড়ে সফরকারী দল। ভারতকে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নামানোর জন্য ও আরও ২৭০ রান করতে হতো ক্যারিবীয়দের। এমন সমীকরণে শুরুর ধাক্কা সামলে ৩৯০ রান তোলে তারা।
৩৫ রানে তেজনারায়ণ চন্দরপল ও আলিক আথানেজকে হারানোর পর তৃতীয় উইকেটে ১৭৭ রান যোগ করেন ক্যাম্পবেল ও হোপ। দুজনেই পান সেঞ্চুরির দেখা। ১১৫ রান আসে ক্যাম্পবেলের ব্যাট থেকে। হোপের অবদান ১০৩ রান। এই দুজনের মতো বড় ইনিংস খেলতে না পারলেও জাস্টিন গ্রিভস ও জেডন সিলসের অবদানও কোনো অংশে কম নয়। শেষ উইকেটে জুটিতে ৭৯ রান করেন তাঁরা।
মূলত তাদের এই জুটিতেই ম্যাচ পঞ্চম দিনে নিতে পেরেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ৫০ রানের ইনিংস খেলেন গ্রিভস। ৩২ রান আসে সিলসের ব্যাট থেকে। ভারতের হয়ে কুলদীপ যাদব ও যশপ্রীত বুমরা তিনটি করে উইকেট নেন। মোহাম্মদ সিরাজের শিকার দুটি।
জন ক্যাম্পবেল ও শাই হোপের ব্যাটে চড়ে দিল্লি টেস্টে ইনিংস হার এড়িয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। লজ্জার হাত থেকে বাঁচলেও হার এড়াতে পারছে না তারা। মহানাটকীয় কিছু না হলে ২ ম্যাচ সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে তাদের বিপক্ষে জয় তুলে নেওয়ার অপেক্ষায় ভারত। জয়ের জন্য শেষ দিন আর মাত্র ৫৮ রান করতে হবে শুবমান গিলের দলকে।
১২১ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই হোঁচট খায় ভারত। দলীয় ৯ রানেই যশস্বী জয়সওয়ালকে হারায় স্বাগতিকরা। দ্বিতীয় উইকেটে ৫৪ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি গড়ে দিন পার করে দেন লোকেশ রাহুল ও সাই সুদর্শন। রাহুল ২৫ ও সুদর্শন ৩০ রান নিয়ে শেষ দিন ব্যাট করতে নামবেন।
অরুন জেটলি স্টেডিয়ামে ৫১৮ রানে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করে ভারত। জবাবে ফলোঅনে পড়া ওয়েস্ট ইন্ডিজের ইনিংস থামে ২৪৮ রানে। তাতেই ইনিংস হারের শঙ্কায় পড়ে সফরকারী দল। ভারতকে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নামানোর জন্য ও আরও ২৭০ রান করতে হতো ক্যারিবীয়দের। এমন সমীকরণে শুরুর ধাক্কা সামলে ৩৯০ রান তোলে তারা।
৩৫ রানে তেজনারায়ণ চন্দরপল ও আলিক আথানেজকে হারানোর পর তৃতীয় উইকেটে ১৭৭ রান যোগ করেন ক্যাম্পবেল ও হোপ। দুজনেই পান সেঞ্চুরির দেখা। ১১৫ রান আসে ক্যাম্পবেলের ব্যাট থেকে। হোপের অবদান ১০৩ রান। এই দুজনের মতো বড় ইনিংস খেলতে না পারলেও জাস্টিন গ্রিভস ও জেডন সিলসের অবদানও কোনো অংশে কম নয়। শেষ উইকেটে জুটিতে ৭৯ রান করেন তাঁরা।
মূলত তাদের এই জুটিতেই ম্যাচ পঞ্চম দিনে নিতে পেরেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ৫০ রানের ইনিংস খেলেন গ্রিভস। ৩২ রান আসে সিলসের ব্যাট থেকে। ভারতের হয়ে কুলদীপ যাদব ও যশপ্রীত বুমরা তিনটি করে উইকেট নেন। মোহাম্মদ সিরাজের শিকার দুটি।
২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে বাজে সময় পার করছে সুইডেন। সেই বাজে সময়কে আরও দীর্ঘ করে সবশেষ ম্যাচে কসোভোর কাছে ১–০ গোলে হেরেছে সুইডিশরা। এই হারে কপাল পুড়ল দলটির প্রধান কোচ ইয়ন ডাল টমাসনের।
১৪ মিনিট আগেরাকিব হোসেন গোল পেয়েই যাবেন, এমন আভাস মিলছিল। হংকং তখন ১০ জন নিয়ে খেলছে। বাংলাদেশের আক্রমণের সামনে কোনোভাবে দাঁড়াতে পারছিল না হংকং। একের পর এক চাপে শেষ পর্যন্ত ভেঙে যায় তাদের রক্ষণ। ৮৫ মিনিটে ফাহামিদুল ইসলামের অ্যাসিস্ট থেকে বল জালে ফেলতে আর কোনো ভুল করেননি রাকিব। বিজ্ঞাপন বোর্ডের ওপর বসে ফাহামিদুলক
১৮ মিনিট আগেহংকংয়ের বিপক্ষে ড্রয়ের পরপরই বাংলাদেশের চোখ চলে যায় ভারত-সিঙ্গাপুর ম্যাচের দিকে। ভারত জিতলেই মূলপর্বে যাওয়ার লড়াইয়ে টিকে থাকত। ঘরের মাঠে ভারত এগিয়েও যায়। কিন্তু সেই আশা চিরতরে নিভিয়ে দেয় সিঙ্গাপুর। গোয়ার ফাতোর্দা স্টেডিয়ামে ২-১ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে তারা। সেই সঙ্গে ভারতের পাশাপাশি বিদায় ঘণ্টা বেজে
২৪ মিনিট আগেইব্রাহিম জাদরান ও রহমানুল্লাহ গুরবাজের ব্যাটে উড়ন্ত সূচনা পেয়েছিল আফগানিস্তান। মাঝের ওভারে ধাক্কা খেলেও সিরিজের শেষ ওয়ানডেতে বাংলাদেশের সামনে ২৯৩ রানের চ্যালেঞ্জিং পুঁজি দাঁড় করিয়েছে হাশমতউল্লাহ শাহিদির দল। অর্থাৎ সিরিজ জিততে বাংলাদেশের দরকার ২৯৪ রান।
২ ঘণ্টা আগে