ভারত, অস্ট্রেলিয়া-সেরা দুই দল বিশ্বকাপের ফাইনালে। ফলে সেরা একটি ফাইনাল আশা করতেই পারেন ক্রিকেট সমর্থকেরা। আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ফাইনাল বলে তাদের কিছুটা সেই নিশ্চয়তাও দিচ্ছে পরিসংখ্যান।
বড় টুর্নামেন্ট মানে অস্ট্রেলিয়ার চিত্তাকর্ষক পারফরম্যান্স। মহা বিশ্বের যেখানেই বিশ্বকাপ হোক, ফেবারিট তালিকায় হলুদ জার্সিধারীদের নাম অবধারিত। এবারও তা-ই হয়েছিল। বিশ্বকাপ শুরু হওয়ার আগে সাবেক ক্রিকেটার ও বিশ্লেষকেরা সেমিফাইনালে ধরে রেখেছিলেন অস্ট্রেলিয়াকে।
ইডেন গার্ডেনসে গতকাল সেমিফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্নভঙ্গ করে ওয়ানডে বিশ্বকাপে অষ্টমবার ফাইনালও নিশ্চিত করেছে অজিরা। আগামী পরশু নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ষষ্ঠবার বিশ্বকাপের সোনালি ট্রফি জেতার দারুণ সুযোগ তাদের। সবচেয়ে বেশি ফেবারিট তকমা পাওয়া স্বাগতিক ভারতের সুযোগ তৃতীয়বার ওয়ানডে বিশ্বকাপ জেতার।
যদিও চলতি বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার শুরু ছিল বিপরীতমুখী। প্রথম দুই ম্যাচেই তারা হেরেছিল ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। তবে অস্ট্রেলিয়া বলে কথা, শুরুতেই তাদের ফেলনার কাতারে দাঁড় করানোর সুযোগ কখনোই ছিল না। মানসিক দৃঢ়তার বলে চাপ সামলিয়ে ঘুরে দাঁড়ানো সূত্র বেশ ভালো জানা তাদের। আফগানিস্তানের বিপক্ষে ৯১ রানে ৭ উইকেট হারানোর পরও ৬ নম্বরে ব্যাটিংয়ে ২০১ রানের অসাধারণ ইনিংস খেলে ম্যাচ জেতালেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। এমন মানসিক চাপ সামলিয়ে বড় ম্যাচে জেতার অনেক দৃষ্টান্ত আছে তাদের।
তাই অস্ট্রেলিয়াকে সমীহ করতেই হবে ভারতকে। নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়াম বলে আরেকটু বাড়তি সতর্কই থাকতে হবে রোহিত শর্মাদের। এই মাঠে অস্ট্রেলিয়ার আগের পরিসংখ্যান বেশ সমৃদ্ধ। বিশ্বকাপের ফাইনালে প্যাট কামিন্স-ম্যাক্সওয়েলদের আত্মবিশ্বাস জোগাতে সহায়তা করবে এই পরিসংখ্যানও।
সংস্কারের পর ২০২১ সালে নাম পরিবর্তন করে নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়াম রাখা হয়। এর আগে নাম ছিল সর্দার প্যাটেল স্টেডিয়াম। ১৯৮৪ সালে এই মাঠে প্রথম ওয়ানডে ম্যাচ হয়। ভারতকে ৭ উইকেটে হারিয়ে সেই অভিষেক ওয়ানডে ম্যাচটি জিতেছিল অস্ট্রেলিয়া।
নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ভারতসহ ৩টি দলের বিপক্ষে এ পর্যন্ত ৬ ওয়ানডে খেলেছে অস্ট্রেলিয়া। তার মধ্যে ৪ ম্যাচেই জিতল তারা। জয়ের হার ৬৬.৬৬ শতাংশ। এবারের বিশ্বকাপে রাউন্ড রবিন লিগে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে এই মাঠে একটি ম্যাচও খেলেছেন ম্যাক্সওয়েলরা। সেই ম্যাচে ৩৩ রানে জেতেন তাঁরা। তা-ই নয়, এই স্টেডিয়ামে ভারতের বিপক্ষে একটি টেস্ট খেলেছে। চলতি বছরের মার্চে খেলা সেই টেস্ট ড্র করেছিল সফরকারীরা। দুর্দান্ত ব্যাটিং করেছিল অজিরা।
এই মাঠে ১৯টি ওয়ানডে খেলেছে ভারত। তার মধ্যে ১১ জয়ের বিপরীতে হার ৮ ম্যাচে। জয়ের হার ৫৭.৮৯ শতাংশ। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ৩ ম্যাচ খেলে ২টি জেতে তারা। ভারতকেও আত্মবিশ্বাস জোগাতে সহায়তা করবে পরিসংখ্যান।
১৯৮৪ সালের পর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে এই মাঠে ১৯৮৬ ও ২০১১ সালে আরও দুটি ওয়ানডে খেলেছিল তারা। দুই ম্যাচেই জিতেছিল ভারত। সর্বশেষ এক যুগ আগে, অর্থাৎ ২০১১ বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে এই মাঠেই ভারতের কাছে ৫ উইকেটে হেরে বিদায় নিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে দুই দলের অতীত পরিসংখ্যান যেন সমর্থকদের জন্য রোমাঞ্চকর কিছুরই আভাস দিচ্ছে।
ভারত, অস্ট্রেলিয়া-সেরা দুই দল বিশ্বকাপের ফাইনালে। ফলে সেরা একটি ফাইনাল আশা করতেই পারেন ক্রিকেট সমর্থকেরা। আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ফাইনাল বলে তাদের কিছুটা সেই নিশ্চয়তাও দিচ্ছে পরিসংখ্যান।
বড় টুর্নামেন্ট মানে অস্ট্রেলিয়ার চিত্তাকর্ষক পারফরম্যান্স। মহা বিশ্বের যেখানেই বিশ্বকাপ হোক, ফেবারিট তালিকায় হলুদ জার্সিধারীদের নাম অবধারিত। এবারও তা-ই হয়েছিল। বিশ্বকাপ শুরু হওয়ার আগে সাবেক ক্রিকেটার ও বিশ্লেষকেরা সেমিফাইনালে ধরে রেখেছিলেন অস্ট্রেলিয়াকে।
ইডেন গার্ডেনসে গতকাল সেমিফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্নভঙ্গ করে ওয়ানডে বিশ্বকাপে অষ্টমবার ফাইনালও নিশ্চিত করেছে অজিরা। আগামী পরশু নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ষষ্ঠবার বিশ্বকাপের সোনালি ট্রফি জেতার দারুণ সুযোগ তাদের। সবচেয়ে বেশি ফেবারিট তকমা পাওয়া স্বাগতিক ভারতের সুযোগ তৃতীয়বার ওয়ানডে বিশ্বকাপ জেতার।
যদিও চলতি বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার শুরু ছিল বিপরীতমুখী। প্রথম দুই ম্যাচেই তারা হেরেছিল ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। তবে অস্ট্রেলিয়া বলে কথা, শুরুতেই তাদের ফেলনার কাতারে দাঁড় করানোর সুযোগ কখনোই ছিল না। মানসিক দৃঢ়তার বলে চাপ সামলিয়ে ঘুরে দাঁড়ানো সূত্র বেশ ভালো জানা তাদের। আফগানিস্তানের বিপক্ষে ৯১ রানে ৭ উইকেট হারানোর পরও ৬ নম্বরে ব্যাটিংয়ে ২০১ রানের অসাধারণ ইনিংস খেলে ম্যাচ জেতালেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। এমন মানসিক চাপ সামলিয়ে বড় ম্যাচে জেতার অনেক দৃষ্টান্ত আছে তাদের।
তাই অস্ট্রেলিয়াকে সমীহ করতেই হবে ভারতকে। নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়াম বলে আরেকটু বাড়তি সতর্কই থাকতে হবে রোহিত শর্মাদের। এই মাঠে অস্ট্রেলিয়ার আগের পরিসংখ্যান বেশ সমৃদ্ধ। বিশ্বকাপের ফাইনালে প্যাট কামিন্স-ম্যাক্সওয়েলদের আত্মবিশ্বাস জোগাতে সহায়তা করবে এই পরিসংখ্যানও।
সংস্কারের পর ২০২১ সালে নাম পরিবর্তন করে নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়াম রাখা হয়। এর আগে নাম ছিল সর্দার প্যাটেল স্টেডিয়াম। ১৯৮৪ সালে এই মাঠে প্রথম ওয়ানডে ম্যাচ হয়। ভারতকে ৭ উইকেটে হারিয়ে সেই অভিষেক ওয়ানডে ম্যাচটি জিতেছিল অস্ট্রেলিয়া।
নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ভারতসহ ৩টি দলের বিপক্ষে এ পর্যন্ত ৬ ওয়ানডে খেলেছে অস্ট্রেলিয়া। তার মধ্যে ৪ ম্যাচেই জিতল তারা। জয়ের হার ৬৬.৬৬ শতাংশ। এবারের বিশ্বকাপে রাউন্ড রবিন লিগে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে এই মাঠে একটি ম্যাচও খেলেছেন ম্যাক্সওয়েলরা। সেই ম্যাচে ৩৩ রানে জেতেন তাঁরা। তা-ই নয়, এই স্টেডিয়ামে ভারতের বিপক্ষে একটি টেস্ট খেলেছে। চলতি বছরের মার্চে খেলা সেই টেস্ট ড্র করেছিল সফরকারীরা। দুর্দান্ত ব্যাটিং করেছিল অজিরা।
এই মাঠে ১৯টি ওয়ানডে খেলেছে ভারত। তার মধ্যে ১১ জয়ের বিপরীতে হার ৮ ম্যাচে। জয়ের হার ৫৭.৮৯ শতাংশ। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ৩ ম্যাচ খেলে ২টি জেতে তারা। ভারতকেও আত্মবিশ্বাস জোগাতে সহায়তা করবে পরিসংখ্যান।
১৯৮৪ সালের পর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে এই মাঠে ১৯৮৬ ও ২০১১ সালে আরও দুটি ওয়ানডে খেলেছিল তারা। দুই ম্যাচেই জিতেছিল ভারত। সর্বশেষ এক যুগ আগে, অর্থাৎ ২০১১ বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে এই মাঠেই ভারতের কাছে ৫ উইকেটে হেরে বিদায় নিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে দুই দলের অতীত পরিসংখ্যান যেন সমর্থকদের জন্য রোমাঞ্চকর কিছুরই আভাস দিচ্ছে।
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে জয় এখন যেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে ‘সোনার হরিণ’। তিন ম্যাচের টেস্ট সিরিজে তো উইন্ডিজকে নাজেহাল করেছে অস্ট্রেলিয়া। এবার পছন্দের ফরম্যাট টি-টোয়েন্টিতেও ওয়েস্ট ইন্ডিজ পেরে উঠছে না অজিদের সঙ্গে। সব মিলিয়ে এখন পর্যন্ত চলতি সিরিজে ঘরের মাঠে ক্যারিবীয়রা সাত ম্যাচের সাতটিতেই হেরেছে
২৭ মিনিট আগেবয়স ৩৮ বছর পেরোলেও লিওনেল মেসিকে দেখে সেটা যে বোঝার উপায় নেই। গোলের পর গোল করে চলেছেন। সতীর্থদের দিয়েও করাচ্ছেন গোল। ছন্দে থাকা এই মেসিকে আজ পেল না ইন্টার মায়ামি। আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি না থাকার অভাব হাড়ে হাড়ে টের পেল মায়ামি।
১ ঘণ্টা আগেঢাকায় এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের এজিএমেই ঠিক হয়েছিল সেপ্টেম্বরে আরব আমিরাতে হবে ২০২৫ এশিয়া কাপ। আজ আনুষ্ঠানিকভাবেও এসিসি জানিয়ে দিয়েছে টুর্নামেন্ট শুরুর দিনক্ষণ, প্রকাশ করেছে সূচিও। ৯ সেপ্টেম্বর শুরু হয়ে ২৮ সেপ্টেম্বর শেষ হবে এশিয়ার সবচেয়ে বড় এই ক্রিকেট প্রতিযোগিতা।
১৩ ঘণ্টা আগেকয়েক দিন আগে ঢাকায় এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের বার্ষিক সভা (এজিএম) শেষে সভাপতি মহসিন নাকভি জানিয়েছিলেন, দ্রুতই এশিয়া কাপ নিয়ে চূড়ান্ত ঘোষণা আসবে। আজই এল সে ঘোষণা। ৯ সেপ্টেম্বর শুরু হবে এশিয়া কাপ। বাংলাদেশ পড়েছে ‘বি’ গ্রুপে। যেখানে প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তান ও হংকং।
১৫ ঘণ্টা আগে