আজকের পত্রিকা ডেস্ক

৩২ ম্যাচ হয়ে গেছে বিপিএলের। প্লে-অফসহ টুর্নামেন্টের বাকি আর ১৪ ম্যাচ। তো ঘরোয়া এই টি-টোয়েন্টি ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে কেমন করছেন আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির বাংলাদেশ দলের ক্রিকেটাররা?
এই প্রশ্নের উত্তরে যদি—খুবই ভালো, ভালো, মোটামুটি, খারাপ, খুবই খারাপ—এই পাঁচটি অপশনের মধ্য থেকে একটি বেছে নিলে তা হবে ‘মোটামুটি’কেই! ‘খুবই ভালো’ কিংবা ‘ভালো’—কোনোটিই বেছে না নেওয়ার বড় কারণ, দু-তিনজন ছাড়া জাতীয় দলের বেশির ভাগ ক্রিকেটারই এই বিপিএলে নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি। চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দলে থাকা পারভেজ হোসেন ইমন, তাওহীদ হৃদয় কিংবা মুশফিকুর রহিম খুবই বাজে ফর্মে। ইমন ৭ ম্যাচে করেছেন ১০৩ রান। গড় ১৪.৭১।
হৃদয় ৮ ম্যাচে ২২.৪২ গড়ে করেছেন ১৫৭ রান। মুশফিকের ফর্ম আরও বাজে। ৮ ম্যাচে করেছেন ৭৮। ওহ্, ভুলেই গেছি, এই তালিকায় অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তর নামটাই প্রথমে আনা উচিত ছিল। ৫ ম্যাচে তাঁর রান ৫৬। অথচ চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দলের বাইরে থাকা এনামুল হক বিজয় (৩৭৯) কিংবা জাকির হাসানদের (৩৪৮) রান তিন শর বেশি।
ব্যাটারদের ফর্ম যদি এতই খারাপ হয়, তাহলে তো ‘বিপিএলে জাতীয় দলের ক্রিকেটাররা কেমন করছেন’—প্রশ্নের উত্তর হিসেবে ‘খারাপ’কেই বেছে নিতে হয়। কিন্তু সেটি বলার সুযোগ রাখেননি তানজিদ হাসান তামিম কিংবা তাসকিন আহমেদ। চলতি বিপিএলে একজন যে শীর্ষ রান সংগ্রাহক আর আরেকজন শীর্ষ উইকেটশিকারি। ১০ ম্যাচে একটি সেঞ্চুরিসহ সর্বোচ্চ ৪২০ রান করেছেন তানজিদ। গড় ৪৬.৬৬। স্ট্রাইকরেটটাও খারাপ নয়—১৪৩.৮৩।
আর বল হাতে সর্বোচ্চ ২২ উইকেট তাসকিন আহমেদের। এক ম্যাচে তো বিপিএলেরই সেরা বোলিং করেছেন তিনি; মিরপুরে ঢাকা ক্যাপিটালসের বিপক্ষে দুর্বার রাজশাহীর হয়ে ১৯ রানে নিয়েছেন ৭ উইকেট; যা স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতেই তৃতীয় সেরা বোলিংয়ের রেকর্ড।
বল হাতে তাসকিনের মতো ঔজ্জ্বল্য ছড়াতে পারেননি কাটার মাস্টার মোস্তাফিজুর রহমান কিংবা গতির ঝড় তোলা নাহিদ রানা। ১০ ম্যাচে মোস্তাফিজ নিয়েছেন ৯ উইকেট। বোলিং গড় ৩১.৩৩! ডেথ ওভারের বোলার হিসেবে তাঁর যে পরিচিতি, সেটির সঙ্গে মানানসই পারফরম্যান্স খুব কমই দেখাতে পেরেছেন ফিজ। নাহিদ রানা ৮ ম্যাচে নিয়েছেন ১০ উইকেটে। তাঁর ইকোনমি ৮.৫১। উইকেট প্রাপ্তির দিক থেকে মোস্তাফিজ কিংবা নাহিদ রানার চেয়ে এগিয়ে তানজিদ হাসান তামিমই। ৬ ম্যাচে ১১ উইকেট নেওয়া তানজিদের বোলিং গড় ১৯.৪৫। জাতীয় দলের বাইরে থাকা আবু হায়দার রনিরই যেখানে ১৫ উইকেট, সেখানে আরও ভালো করার কথা ছিল মোস্তাফিজ-রানাদের।
এ তো গেল পেসারদের কথা। স্পিনারদের অবস্থা আরও খারাপ। ৭ মাচে নাসুম আহমেদ নিয়েছেন ৭ উইকেট। রিশাদ হোসেন ৫ ম্যাচে ৫ উইকেট। অথচ পাকিস্তানের স্পিন অলরাউন্ডার খুশদিল শাহ নিয়েছেন ১৪ উইকেট। রান খরচায় তাঁর কিপ্টেমিটাও দেখুন—উইকেটপ্রতি গড়ে রান দিয়েছেন ১০.৭১!
চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দলে থাকা জাকের আলী অবশ্য খারাপ নয়। ফিনিশার হিসেবে সিলেট স্ট্রাইকার্সে খেলা এই ব্যাটার ৯ ম্যাচে করেছেন ১৮৩। গড় ২৬.১৪। স্ট্রাইকরেট ১৪১.৮৬। অলরাউন্ডারের ভূমিকায় সফলই বলা যায় ফরচুন বরিশাল অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজকে। ৯ ম্যাচে ১৩২.৩৬ স্ট্রাইকরেটে করেছেন ২২৯ রান। আর ২৭.৬৬ গড়ে নিয়েছেন ৯ উইকেট। খণ্ডকালীন বোলার মাহমুদউল্লাহ ১ উইকেট নিলেও ৫ ইনিংসে করেছেন ৩৩.৫০ গড়ে ১৩৪ রান।
বোলার ইনিংস উইকেট ইকোনমি
তাসকিন আহমেদ ১০ ২২ ৬.৫৪
তানজিদ হাসান সাকিব ৬ ১১ ৯.১০
নাহিদ রানা ৮ ১০ ৮.৫১
মেহেদী হাসান মিরাজ ৯ ৯ ৮.৫৮
মোস্তাফিজুর রহমান ১০ ৯ ৭.৬৯
নাসুম আহমেদ ৭ ৬ ৭.৫৫
রিশাদ হোসেন ৫ ৫ ৭.৭৮
ব্যাটার ইনিংস রান স্ট্রাইকরেট
তানজিদ হাসান তামিম ১০ ৪২০ ১৪৩.৮৩
মেহেদী হাসান মিরাজ ৯ ২২৯ ১৩২.৩৬
জাকের আলী ৯ ১৮৩ ১৪১.৮৬
তাওহীদ হৃদয় ৭ ১৫৭ ১২৮.৬৮
মাহমুদউল্লাহ ৫ ১৩৪ ১৪২. ৫৫
পারভেজ হোসেন ইমন ৭ ১০৩ ১২৫.৬০
মুশফিকুর রহিম ৫ ৭৮ ১১৮.১৮
নাজমুল হোসেন শান্ত ৫ ৫৬ ১১৯.১৪

৩২ ম্যাচ হয়ে গেছে বিপিএলের। প্লে-অফসহ টুর্নামেন্টের বাকি আর ১৪ ম্যাচ। তো ঘরোয়া এই টি-টোয়েন্টি ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে কেমন করছেন আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির বাংলাদেশ দলের ক্রিকেটাররা?
এই প্রশ্নের উত্তরে যদি—খুবই ভালো, ভালো, মোটামুটি, খারাপ, খুবই খারাপ—এই পাঁচটি অপশনের মধ্য থেকে একটি বেছে নিলে তা হবে ‘মোটামুটি’কেই! ‘খুবই ভালো’ কিংবা ‘ভালো’—কোনোটিই বেছে না নেওয়ার বড় কারণ, দু-তিনজন ছাড়া জাতীয় দলের বেশির ভাগ ক্রিকেটারই এই বিপিএলে নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি। চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দলে থাকা পারভেজ হোসেন ইমন, তাওহীদ হৃদয় কিংবা মুশফিকুর রহিম খুবই বাজে ফর্মে। ইমন ৭ ম্যাচে করেছেন ১০৩ রান। গড় ১৪.৭১।
হৃদয় ৮ ম্যাচে ২২.৪২ গড়ে করেছেন ১৫৭ রান। মুশফিকের ফর্ম আরও বাজে। ৮ ম্যাচে করেছেন ৭৮। ওহ্, ভুলেই গেছি, এই তালিকায় অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তর নামটাই প্রথমে আনা উচিত ছিল। ৫ ম্যাচে তাঁর রান ৫৬। অথচ চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দলের বাইরে থাকা এনামুল হক বিজয় (৩৭৯) কিংবা জাকির হাসানদের (৩৪৮) রান তিন শর বেশি।
ব্যাটারদের ফর্ম যদি এতই খারাপ হয়, তাহলে তো ‘বিপিএলে জাতীয় দলের ক্রিকেটাররা কেমন করছেন’—প্রশ্নের উত্তর হিসেবে ‘খারাপ’কেই বেছে নিতে হয়। কিন্তু সেটি বলার সুযোগ রাখেননি তানজিদ হাসান তামিম কিংবা তাসকিন আহমেদ। চলতি বিপিএলে একজন যে শীর্ষ রান সংগ্রাহক আর আরেকজন শীর্ষ উইকেটশিকারি। ১০ ম্যাচে একটি সেঞ্চুরিসহ সর্বোচ্চ ৪২০ রান করেছেন তানজিদ। গড় ৪৬.৬৬। স্ট্রাইকরেটটাও খারাপ নয়—১৪৩.৮৩।
আর বল হাতে সর্বোচ্চ ২২ উইকেট তাসকিন আহমেদের। এক ম্যাচে তো বিপিএলেরই সেরা বোলিং করেছেন তিনি; মিরপুরে ঢাকা ক্যাপিটালসের বিপক্ষে দুর্বার রাজশাহীর হয়ে ১৯ রানে নিয়েছেন ৭ উইকেট; যা স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতেই তৃতীয় সেরা বোলিংয়ের রেকর্ড।
বল হাতে তাসকিনের মতো ঔজ্জ্বল্য ছড়াতে পারেননি কাটার মাস্টার মোস্তাফিজুর রহমান কিংবা গতির ঝড় তোলা নাহিদ রানা। ১০ ম্যাচে মোস্তাফিজ নিয়েছেন ৯ উইকেট। বোলিং গড় ৩১.৩৩! ডেথ ওভারের বোলার হিসেবে তাঁর যে পরিচিতি, সেটির সঙ্গে মানানসই পারফরম্যান্স খুব কমই দেখাতে পেরেছেন ফিজ। নাহিদ রানা ৮ ম্যাচে নিয়েছেন ১০ উইকেটে। তাঁর ইকোনমি ৮.৫১। উইকেট প্রাপ্তির দিক থেকে মোস্তাফিজ কিংবা নাহিদ রানার চেয়ে এগিয়ে তানজিদ হাসান তামিমই। ৬ ম্যাচে ১১ উইকেট নেওয়া তানজিদের বোলিং গড় ১৯.৪৫। জাতীয় দলের বাইরে থাকা আবু হায়দার রনিরই যেখানে ১৫ উইকেট, সেখানে আরও ভালো করার কথা ছিল মোস্তাফিজ-রানাদের।
এ তো গেল পেসারদের কথা। স্পিনারদের অবস্থা আরও খারাপ। ৭ মাচে নাসুম আহমেদ নিয়েছেন ৭ উইকেট। রিশাদ হোসেন ৫ ম্যাচে ৫ উইকেট। অথচ পাকিস্তানের স্পিন অলরাউন্ডার খুশদিল শাহ নিয়েছেন ১৪ উইকেট। রান খরচায় তাঁর কিপ্টেমিটাও দেখুন—উইকেটপ্রতি গড়ে রান দিয়েছেন ১০.৭১!
চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দলে থাকা জাকের আলী অবশ্য খারাপ নয়। ফিনিশার হিসেবে সিলেট স্ট্রাইকার্সে খেলা এই ব্যাটার ৯ ম্যাচে করেছেন ১৮৩। গড় ২৬.১৪। স্ট্রাইকরেট ১৪১.৮৬। অলরাউন্ডারের ভূমিকায় সফলই বলা যায় ফরচুন বরিশাল অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজকে। ৯ ম্যাচে ১৩২.৩৬ স্ট্রাইকরেটে করেছেন ২২৯ রান। আর ২৭.৬৬ গড়ে নিয়েছেন ৯ উইকেট। খণ্ডকালীন বোলার মাহমুদউল্লাহ ১ উইকেট নিলেও ৫ ইনিংসে করেছেন ৩৩.৫০ গড়ে ১৩৪ রান।
বোলার ইনিংস উইকেট ইকোনমি
তাসকিন আহমেদ ১০ ২২ ৬.৫৪
তানজিদ হাসান সাকিব ৬ ১১ ৯.১০
নাহিদ রানা ৮ ১০ ৮.৫১
মেহেদী হাসান মিরাজ ৯ ৯ ৮.৫৮
মোস্তাফিজুর রহমান ১০ ৯ ৭.৬৯
নাসুম আহমেদ ৭ ৬ ৭.৫৫
রিশাদ হোসেন ৫ ৫ ৭.৭৮
ব্যাটার ইনিংস রান স্ট্রাইকরেট
তানজিদ হাসান তামিম ১০ ৪২০ ১৪৩.৮৩
মেহেদী হাসান মিরাজ ৯ ২২৯ ১৩২.৩৬
জাকের আলী ৯ ১৮৩ ১৪১.৮৬
তাওহীদ হৃদয় ৭ ১৫৭ ১২৮.৬৮
মাহমুদউল্লাহ ৫ ১৩৪ ১৪২. ৫৫
পারভেজ হোসেন ইমন ৭ ১০৩ ১২৫.৬০
মুশফিকুর রহিম ৫ ৭৮ ১১৮.১৮
নাজমুল হোসেন শান্ত ৫ ৫৬ ১১৯.১৪
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

৩২ ম্যাচ হয়ে গেছে বিপিএলের। প্লে-অফসহ টুর্নামেন্টের বাকি আর ১৪ ম্যাচ। তো ঘরোয়া এই টি-টোয়েন্টি ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে কেমন করছেন আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির বাংলাদেশ দলের ক্রিকেটাররা?
এই প্রশ্নের উত্তরে যদি—খুবই ভালো, ভালো, মোটামুটি, খারাপ, খুবই খারাপ—এই পাঁচটি অপশনের মধ্য থেকে একটি বেছে নিলে তা হবে ‘মোটামুটি’কেই! ‘খুবই ভালো’ কিংবা ‘ভালো’—কোনোটিই বেছে না নেওয়ার বড় কারণ, দু-তিনজন ছাড়া জাতীয় দলের বেশির ভাগ ক্রিকেটারই এই বিপিএলে নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি। চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দলে থাকা পারভেজ হোসেন ইমন, তাওহীদ হৃদয় কিংবা মুশফিকুর রহিম খুবই বাজে ফর্মে। ইমন ৭ ম্যাচে করেছেন ১০৩ রান। গড় ১৪.৭১।
হৃদয় ৮ ম্যাচে ২২.৪২ গড়ে করেছেন ১৫৭ রান। মুশফিকের ফর্ম আরও বাজে। ৮ ম্যাচে করেছেন ৭৮। ওহ্, ভুলেই গেছি, এই তালিকায় অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তর নামটাই প্রথমে আনা উচিত ছিল। ৫ ম্যাচে তাঁর রান ৫৬। অথচ চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দলের বাইরে থাকা এনামুল হক বিজয় (৩৭৯) কিংবা জাকির হাসানদের (৩৪৮) রান তিন শর বেশি।
ব্যাটারদের ফর্ম যদি এতই খারাপ হয়, তাহলে তো ‘বিপিএলে জাতীয় দলের ক্রিকেটাররা কেমন করছেন’—প্রশ্নের উত্তর হিসেবে ‘খারাপ’কেই বেছে নিতে হয়। কিন্তু সেটি বলার সুযোগ রাখেননি তানজিদ হাসান তামিম কিংবা তাসকিন আহমেদ। চলতি বিপিএলে একজন যে শীর্ষ রান সংগ্রাহক আর আরেকজন শীর্ষ উইকেটশিকারি। ১০ ম্যাচে একটি সেঞ্চুরিসহ সর্বোচ্চ ৪২০ রান করেছেন তানজিদ। গড় ৪৬.৬৬। স্ট্রাইকরেটটাও খারাপ নয়—১৪৩.৮৩।
আর বল হাতে সর্বোচ্চ ২২ উইকেট তাসকিন আহমেদের। এক ম্যাচে তো বিপিএলেরই সেরা বোলিং করেছেন তিনি; মিরপুরে ঢাকা ক্যাপিটালসের বিপক্ষে দুর্বার রাজশাহীর হয়ে ১৯ রানে নিয়েছেন ৭ উইকেট; যা স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতেই তৃতীয় সেরা বোলিংয়ের রেকর্ড।
বল হাতে তাসকিনের মতো ঔজ্জ্বল্য ছড়াতে পারেননি কাটার মাস্টার মোস্তাফিজুর রহমান কিংবা গতির ঝড় তোলা নাহিদ রানা। ১০ ম্যাচে মোস্তাফিজ নিয়েছেন ৯ উইকেট। বোলিং গড় ৩১.৩৩! ডেথ ওভারের বোলার হিসেবে তাঁর যে পরিচিতি, সেটির সঙ্গে মানানসই পারফরম্যান্স খুব কমই দেখাতে পেরেছেন ফিজ। নাহিদ রানা ৮ ম্যাচে নিয়েছেন ১০ উইকেটে। তাঁর ইকোনমি ৮.৫১। উইকেট প্রাপ্তির দিক থেকে মোস্তাফিজ কিংবা নাহিদ রানার চেয়ে এগিয়ে তানজিদ হাসান তামিমই। ৬ ম্যাচে ১১ উইকেট নেওয়া তানজিদের বোলিং গড় ১৯.৪৫। জাতীয় দলের বাইরে থাকা আবু হায়দার রনিরই যেখানে ১৫ উইকেট, সেখানে আরও ভালো করার কথা ছিল মোস্তাফিজ-রানাদের।
এ তো গেল পেসারদের কথা। স্পিনারদের অবস্থা আরও খারাপ। ৭ মাচে নাসুম আহমেদ নিয়েছেন ৭ উইকেট। রিশাদ হোসেন ৫ ম্যাচে ৫ উইকেট। অথচ পাকিস্তানের স্পিন অলরাউন্ডার খুশদিল শাহ নিয়েছেন ১৪ উইকেট। রান খরচায় তাঁর কিপ্টেমিটাও দেখুন—উইকেটপ্রতি গড়ে রান দিয়েছেন ১০.৭১!
চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দলে থাকা জাকের আলী অবশ্য খারাপ নয়। ফিনিশার হিসেবে সিলেট স্ট্রাইকার্সে খেলা এই ব্যাটার ৯ ম্যাচে করেছেন ১৮৩। গড় ২৬.১৪। স্ট্রাইকরেট ১৪১.৮৬। অলরাউন্ডারের ভূমিকায় সফলই বলা যায় ফরচুন বরিশাল অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজকে। ৯ ম্যাচে ১৩২.৩৬ স্ট্রাইকরেটে করেছেন ২২৯ রান। আর ২৭.৬৬ গড়ে নিয়েছেন ৯ উইকেট। খণ্ডকালীন বোলার মাহমুদউল্লাহ ১ উইকেট নিলেও ৫ ইনিংসে করেছেন ৩৩.৫০ গড়ে ১৩৪ রান।
বোলার ইনিংস উইকেট ইকোনমি
তাসকিন আহমেদ ১০ ২২ ৬.৫৪
তানজিদ হাসান সাকিব ৬ ১১ ৯.১০
নাহিদ রানা ৮ ১০ ৮.৫১
মেহেদী হাসান মিরাজ ৯ ৯ ৮.৫৮
মোস্তাফিজুর রহমান ১০ ৯ ৭.৬৯
নাসুম আহমেদ ৭ ৬ ৭.৫৫
রিশাদ হোসেন ৫ ৫ ৭.৭৮
ব্যাটার ইনিংস রান স্ট্রাইকরেট
তানজিদ হাসান তামিম ১০ ৪২০ ১৪৩.৮৩
মেহেদী হাসান মিরাজ ৯ ২২৯ ১৩২.৩৬
জাকের আলী ৯ ১৮৩ ১৪১.৮৬
তাওহীদ হৃদয় ৭ ১৫৭ ১২৮.৬৮
মাহমুদউল্লাহ ৫ ১৩৪ ১৪২. ৫৫
পারভেজ হোসেন ইমন ৭ ১০৩ ১২৫.৬০
মুশফিকুর রহিম ৫ ৭৮ ১১৮.১৮
নাজমুল হোসেন শান্ত ৫ ৫৬ ১১৯.১৪

৩২ ম্যাচ হয়ে গেছে বিপিএলের। প্লে-অফসহ টুর্নামেন্টের বাকি আর ১৪ ম্যাচ। তো ঘরোয়া এই টি-টোয়েন্টি ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে কেমন করছেন আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির বাংলাদেশ দলের ক্রিকেটাররা?
এই প্রশ্নের উত্তরে যদি—খুবই ভালো, ভালো, মোটামুটি, খারাপ, খুবই খারাপ—এই পাঁচটি অপশনের মধ্য থেকে একটি বেছে নিলে তা হবে ‘মোটামুটি’কেই! ‘খুবই ভালো’ কিংবা ‘ভালো’—কোনোটিই বেছে না নেওয়ার বড় কারণ, দু-তিনজন ছাড়া জাতীয় দলের বেশির ভাগ ক্রিকেটারই এই বিপিএলে নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি। চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দলে থাকা পারভেজ হোসেন ইমন, তাওহীদ হৃদয় কিংবা মুশফিকুর রহিম খুবই বাজে ফর্মে। ইমন ৭ ম্যাচে করেছেন ১০৩ রান। গড় ১৪.৭১।
হৃদয় ৮ ম্যাচে ২২.৪২ গড়ে করেছেন ১৫৭ রান। মুশফিকের ফর্ম আরও বাজে। ৮ ম্যাচে করেছেন ৭৮। ওহ্, ভুলেই গেছি, এই তালিকায় অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তর নামটাই প্রথমে আনা উচিত ছিল। ৫ ম্যাচে তাঁর রান ৫৬। অথচ চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দলের বাইরে থাকা এনামুল হক বিজয় (৩৭৯) কিংবা জাকির হাসানদের (৩৪৮) রান তিন শর বেশি।
ব্যাটারদের ফর্ম যদি এতই খারাপ হয়, তাহলে তো ‘বিপিএলে জাতীয় দলের ক্রিকেটাররা কেমন করছেন’—প্রশ্নের উত্তর হিসেবে ‘খারাপ’কেই বেছে নিতে হয়। কিন্তু সেটি বলার সুযোগ রাখেননি তানজিদ হাসান তামিম কিংবা তাসকিন আহমেদ। চলতি বিপিএলে একজন যে শীর্ষ রান সংগ্রাহক আর আরেকজন শীর্ষ উইকেটশিকারি। ১০ ম্যাচে একটি সেঞ্চুরিসহ সর্বোচ্চ ৪২০ রান করেছেন তানজিদ। গড় ৪৬.৬৬। স্ট্রাইকরেটটাও খারাপ নয়—১৪৩.৮৩।
আর বল হাতে সর্বোচ্চ ২২ উইকেট তাসকিন আহমেদের। এক ম্যাচে তো বিপিএলেরই সেরা বোলিং করেছেন তিনি; মিরপুরে ঢাকা ক্যাপিটালসের বিপক্ষে দুর্বার রাজশাহীর হয়ে ১৯ রানে নিয়েছেন ৭ উইকেট; যা স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতেই তৃতীয় সেরা বোলিংয়ের রেকর্ড।
বল হাতে তাসকিনের মতো ঔজ্জ্বল্য ছড়াতে পারেননি কাটার মাস্টার মোস্তাফিজুর রহমান কিংবা গতির ঝড় তোলা নাহিদ রানা। ১০ ম্যাচে মোস্তাফিজ নিয়েছেন ৯ উইকেট। বোলিং গড় ৩১.৩৩! ডেথ ওভারের বোলার হিসেবে তাঁর যে পরিচিতি, সেটির সঙ্গে মানানসই পারফরম্যান্স খুব কমই দেখাতে পেরেছেন ফিজ। নাহিদ রানা ৮ ম্যাচে নিয়েছেন ১০ উইকেটে। তাঁর ইকোনমি ৮.৫১। উইকেট প্রাপ্তির দিক থেকে মোস্তাফিজ কিংবা নাহিদ রানার চেয়ে এগিয়ে তানজিদ হাসান তামিমই। ৬ ম্যাচে ১১ উইকেট নেওয়া তানজিদের বোলিং গড় ১৯.৪৫। জাতীয় দলের বাইরে থাকা আবু হায়দার রনিরই যেখানে ১৫ উইকেট, সেখানে আরও ভালো করার কথা ছিল মোস্তাফিজ-রানাদের।
এ তো গেল পেসারদের কথা। স্পিনারদের অবস্থা আরও খারাপ। ৭ মাচে নাসুম আহমেদ নিয়েছেন ৭ উইকেট। রিশাদ হোসেন ৫ ম্যাচে ৫ উইকেট। অথচ পাকিস্তানের স্পিন অলরাউন্ডার খুশদিল শাহ নিয়েছেন ১৪ উইকেট। রান খরচায় তাঁর কিপ্টেমিটাও দেখুন—উইকেটপ্রতি গড়ে রান দিয়েছেন ১০.৭১!
চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দলে থাকা জাকের আলী অবশ্য খারাপ নয়। ফিনিশার হিসেবে সিলেট স্ট্রাইকার্সে খেলা এই ব্যাটার ৯ ম্যাচে করেছেন ১৮৩। গড় ২৬.১৪। স্ট্রাইকরেট ১৪১.৮৬। অলরাউন্ডারের ভূমিকায় সফলই বলা যায় ফরচুন বরিশাল অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজকে। ৯ ম্যাচে ১৩২.৩৬ স্ট্রাইকরেটে করেছেন ২২৯ রান। আর ২৭.৬৬ গড়ে নিয়েছেন ৯ উইকেট। খণ্ডকালীন বোলার মাহমুদউল্লাহ ১ উইকেট নিলেও ৫ ইনিংসে করেছেন ৩৩.৫০ গড়ে ১৩৪ রান।
বোলার ইনিংস উইকেট ইকোনমি
তাসকিন আহমেদ ১০ ২২ ৬.৫৪
তানজিদ হাসান সাকিব ৬ ১১ ৯.১০
নাহিদ রানা ৮ ১০ ৮.৫১
মেহেদী হাসান মিরাজ ৯ ৯ ৮.৫৮
মোস্তাফিজুর রহমান ১০ ৯ ৭.৬৯
নাসুম আহমেদ ৭ ৬ ৭.৫৫
রিশাদ হোসেন ৫ ৫ ৭.৭৮
ব্যাটার ইনিংস রান স্ট্রাইকরেট
তানজিদ হাসান তামিম ১০ ৪২০ ১৪৩.৮৩
মেহেদী হাসান মিরাজ ৯ ২২৯ ১৩২.৩৬
জাকের আলী ৯ ১৮৩ ১৪১.৮৬
তাওহীদ হৃদয় ৭ ১৫৭ ১২৮.৬৮
মাহমুদউল্লাহ ৫ ১৩৪ ১৪২. ৫৫
পারভেজ হোসেন ইমন ৭ ১০৩ ১২৫.৬০
মুশফিকুর রহিম ৫ ৭৮ ১১৮.১৮
নাজমুল হোসেন শান্ত ৫ ৫৬ ১১৯.১৪

দাবা বিশ্বকাপে চমক দেখালেন বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক মাস্টার মনন রেজা নীড়। প্রথম রাউন্ডের প্রথম ম্যাচে নরওয়ের গ্র্যান্ডমাস্টার আরিয়ান তারিকে রুখে দিয়েছেন তিনি। তবে হেরেছেন আরেক বাংলাদেশি দাবাড়ু ফাহাদ রহমান।
১১ ঘণ্টা আগে
তিন সংস্করণেই একক অধিনায়কের মতাদর্শে বিশ্বাসী ছিলেন তিনি। তাই ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টিতে বিসিবির আলাদা আলাদা অধিনায়ক ঘোষণার পর টেস্ট নেতৃত্ব ছেড়ে দিতে চেয়েছিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত।
১৪ ঘণ্টা আগে
জাতীয় ক্রিকেট লিগে (এনসিএল) প্রথমবারের মতো খেলতে এসেই হৈচৈ ফেলে দিয়েছে ময়মনসিংহ। প্রথম রাউন্ডে হওয়া চার ম্যাচের মধ্যে এই দলটি নজর কেড়েছে আলাদাভাবে। এবারের এনসিএলে ৪০০ রান করা প্রথম দল ময়মনসিংহ।
১৪ ঘণ্টা আগে
ডিসেম্বরে শুরু হবে আইএল টি–টোয়েন্টির নতুন আসর। তার আগে নেতৃত্বে পরিবর্তন আনল আবুধাবি নাইট রাইডার্স। সুনিল নারিনকে সরিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের আরেক তারকা ক্রিকেটার জেসন হোল্ডারকে অধিনায়কত্বের ভার দিয়েছে ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। আজ এক বিবৃতিতে নাইট রাইডার্স বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দাবা বিশ্বকাপে চমক দেখালেন বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক মাস্টার মনন রেজা নীড়। প্রথম রাউন্ডের প্রথম ম্যাচে নরওয়ের গ্র্যান্ডমাস্টার আরিয়ান তারিকে রুখে দিয়েছেন তিনি। তবে হেরেছেন আরেক বাংলাদেশি দাবাড়ু ফাহাদ রহমান।
ভারতের গোয়ায় আজ শুরু হয়েছে বিশ্বকাপের প্রথম রাউন্ড। নীড় খেলতে বসেন সাদা ঘুঁটি নিয়ে। শুরুটা করেন রোসোলোমিও অ্যাটাক (অবস্থানগত আক্রমণ) কৌশলে। মিডল গেমে ভুল করলেও এন্ড গেমে দারুণ প্রতিরোধ দেখান তিনি। ফলে ৪২তম চালে গিয়ে ড্র মেনে নেন নরওয়ের গ্র্যান্ডমাস্টারও।
সাদা ঘুঁটির সুবিধা পেয়েও ফাহাদ ছিলেন ভুলের মধ্যেই। শেষ মুহূর্তে চেষ্টা করেন ম্যাচ ড্র করার। কিন্তু তাঁকে হারাতে খুব একটা বেগ পেতে হয়নি ইউক্রেনিয়ান গ্র্যান্ডমাস্টার ভাসিল ইভানচুকের।
কাল কালো ঘুঁটি নিয়ে একই প্রতিপক্ষের বিপক্ষে দ্বিতীয় ম্যাচে মুখোমুখি হবেন নীড়-ফাহাদ। জিতলে নীড় পৌঁছে যাবেন দ্বিতীয় রাউন্ডে। গ্র্যান্ডমাস্টার এনামুল হোসেন রাজীবই বাংলাদেশের একমাত্র দাবাড়ু হিসেবে বিশ্বকাপের দ্বিতীয় রাউন্ডে খেলতে পেরেছিলেন।

দাবা বিশ্বকাপে চমক দেখালেন বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক মাস্টার মনন রেজা নীড়। প্রথম রাউন্ডের প্রথম ম্যাচে নরওয়ের গ্র্যান্ডমাস্টার আরিয়ান তারিকে রুখে দিয়েছেন তিনি। তবে হেরেছেন আরেক বাংলাদেশি দাবাড়ু ফাহাদ রহমান।
ভারতের গোয়ায় আজ শুরু হয়েছে বিশ্বকাপের প্রথম রাউন্ড। নীড় খেলতে বসেন সাদা ঘুঁটি নিয়ে। শুরুটা করেন রোসোলোমিও অ্যাটাক (অবস্থানগত আক্রমণ) কৌশলে। মিডল গেমে ভুল করলেও এন্ড গেমে দারুণ প্রতিরোধ দেখান তিনি। ফলে ৪২তম চালে গিয়ে ড্র মেনে নেন নরওয়ের গ্র্যান্ডমাস্টারও।
সাদা ঘুঁটির সুবিধা পেয়েও ফাহাদ ছিলেন ভুলের মধ্যেই। শেষ মুহূর্তে চেষ্টা করেন ম্যাচ ড্র করার। কিন্তু তাঁকে হারাতে খুব একটা বেগ পেতে হয়নি ইউক্রেনিয়ান গ্র্যান্ডমাস্টার ভাসিল ইভানচুকের।
কাল কালো ঘুঁটি নিয়ে একই প্রতিপক্ষের বিপক্ষে দ্বিতীয় ম্যাচে মুখোমুখি হবেন নীড়-ফাহাদ। জিতলে নীড় পৌঁছে যাবেন দ্বিতীয় রাউন্ডে। গ্র্যান্ডমাস্টার এনামুল হোসেন রাজীবই বাংলাদেশের একমাত্র দাবাড়ু হিসেবে বিশ্বকাপের দ্বিতীয় রাউন্ডে খেলতে পেরেছিলেন।

৩২ ম্যাচ হয়ে গেছে বিপিএলের। প্লে-অফসহ টুর্নামেন্টের বাকি আর ১৪ ম্যাচ। তো ঘরোয়া এই টি-টোয়েন্টি ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে কেমন করছেন আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির বাংলাদেশ দলের ক্রিকেটাররা?
২৫ জানুয়ারি ২০২৫
তিন সংস্করণেই একক অধিনায়কের মতাদর্শে বিশ্বাসী ছিলেন তিনি। তাই ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টিতে বিসিবির আলাদা আলাদা অধিনায়ক ঘোষণার পর টেস্ট নেতৃত্ব ছেড়ে দিতে চেয়েছিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত।
১৪ ঘণ্টা আগে
জাতীয় ক্রিকেট লিগে (এনসিএল) প্রথমবারের মতো খেলতে এসেই হৈচৈ ফেলে দিয়েছে ময়মনসিংহ। প্রথম রাউন্ডে হওয়া চার ম্যাচের মধ্যে এই দলটি নজর কেড়েছে আলাদাভাবে। এবারের এনসিএলে ৪০০ রান করা প্রথম দল ময়মনসিংহ।
১৪ ঘণ্টা আগে
ডিসেম্বরে শুরু হবে আইএল টি–টোয়েন্টির নতুন আসর। তার আগে নেতৃত্বে পরিবর্তন আনল আবুধাবি নাইট রাইডার্স। সুনিল নারিনকে সরিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের আরেক তারকা ক্রিকেটার জেসন হোল্ডারকে অধিনায়কত্বের ভার দিয়েছে ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। আজ এক বিবৃতিতে নাইট রাইডার্স বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

তিন সংস্করণেই একক অধিনায়কের মতাদর্শে বিশ্বাসী ছিলেন তিনি। তাই ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টিতে বিসিবির আলাদা আলাদা অধিনায়ক ঘোষণার পর টেস্ট নেতৃত্ব ছেড়ে দিতে চেয়েছিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত। কিন্তু টেস্ট অধিনায়ক হিসেবে শেষ পর্যন্ত তাঁর ওপরই আস্থা রেখেছে বিসিবি। তাই ২০২৭ সাল পর্যন্ত অর্থাৎ ২০২৫–২০২৭ আইসিসি বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ চক্রের শেষ পর্যন্ত শান্ত থাকছেন সাদা পোশাকের নেতৃত্বে।
গতকাল বিসিবির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নাজমুল হোসেন শান্ত চলতি ২০২৫–২০২৭ আইসিসি বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ চক্রের শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশ টেস্ট দলের অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে যাবেন।
এই বিসিবির এই সিদ্ধান্তের আগেই নতুন টেস্ট অধিনায়ক কে হচ্ছেন, এ নিয়ে চলছিল অনেক আলোচনা। শান্তর বিকল্প হিসেবে ওয়ানডে অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজ কিংবা টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক লিটন দাসের নামটিও শোনা গিয়েছিল। বিসিবি সভাপতি আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছিলেনও, আলোচনায় থাকা কয়েকজনের সঙ্গে তাঁরা কথা বলেই নতুন অধিনায়কের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবেন। শেষ পর্যন্ত শান্তকেই আরও দেড় বছরের জন্য রেখে দেওয়ার বোর্ডের। এই সিদ্ধান্তের পক্ষে বোর্ড সভাপতি আমিনুল ইসলামের যুক্তি, ‘শান্ত টেস্ট ক্রিকেটে স্থিরতা, দায়িত্ববোধ ও গভীর উপলব্ধি দেখিয়েছে। তাঁর নেতৃত্বে দলটির মধ্যে উন্নতি ও আত্মবিশ্বাস এসেছে। বোর্ড মনে করে, নেতৃত্বে ধারাবাহিকতা বজায় রাখা এই নতুন টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ চক্রে আমাদের জন্য ইতিবাচক হবে।’
২০২৩ সালে টেস্ট অধিনায়ক হওয়ার পর শান্ত এখন পর্যন্ত বাংলাদেশকে ১৪টি টেস্টে নেতৃত্ব দিয়েছেন। নেতৃত্বের উল্লেখযোগ্য অর্জন হলো—পাকিস্তানের মাটিতে দুই টেস্টের সিরিজে পাকিস্তানকে ধবলধোলাই করা। বোর্ড তাঁর ওপর আস্থা রাখায় শান্তর প্রতিক্রিয়া, ‘বাংলাদেশ টেস্ট দলের অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব চালিয়ে যেতে পেরে আমি সত্যিই গর্বিত ও কৃতজ্ঞ। আমার প্রতি বোর্ড যে আস্থা ও বিশ্বাস দেখিয়েছে, তার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।’
অর্পিত দায়িত্ব যথাযথ পালনের প্রতিশ্রুতিও দিচ্ছেন টেস্ট অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত, ‘টেস্ট ক্রিকেটে দেশের নেতৃত্ব দেওয়া আমার জীবনের সবচেয়ে বড় গর্ব। আমার ওপর যে দায়িত্ব অর্পণ করা হয়েছে, তা যথাসাধ্য নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার সঙ্গে পালন করার চেষ্টা করব। এমন একটি দলকে নেতৃত্ব দেওয়া সত্যিই আনন্দের, যেখানে প্রচুর প্রতিভা ও সম্ভাবনা রয়েছে। সামনে আমাদের জন্য এক উত্তেজনাপূর্ণ ও ইতিবাচক মৌসুম অপেক্ষা করছে।’
নভেম্বরেই আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে দুই টেস্টের সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ।

তিন সংস্করণেই একক অধিনায়কের মতাদর্শে বিশ্বাসী ছিলেন তিনি। তাই ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টিতে বিসিবির আলাদা আলাদা অধিনায়ক ঘোষণার পর টেস্ট নেতৃত্ব ছেড়ে দিতে চেয়েছিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত। কিন্তু টেস্ট অধিনায়ক হিসেবে শেষ পর্যন্ত তাঁর ওপরই আস্থা রেখেছে বিসিবি। তাই ২০২৭ সাল পর্যন্ত অর্থাৎ ২০২৫–২০২৭ আইসিসি বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ চক্রের শেষ পর্যন্ত শান্ত থাকছেন সাদা পোশাকের নেতৃত্বে।
গতকাল বিসিবির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নাজমুল হোসেন শান্ত চলতি ২০২৫–২০২৭ আইসিসি বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ চক্রের শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশ টেস্ট দলের অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে যাবেন।
এই বিসিবির এই সিদ্ধান্তের আগেই নতুন টেস্ট অধিনায়ক কে হচ্ছেন, এ নিয়ে চলছিল অনেক আলোচনা। শান্তর বিকল্প হিসেবে ওয়ানডে অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজ কিংবা টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক লিটন দাসের নামটিও শোনা গিয়েছিল। বিসিবি সভাপতি আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছিলেনও, আলোচনায় থাকা কয়েকজনের সঙ্গে তাঁরা কথা বলেই নতুন অধিনায়কের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবেন। শেষ পর্যন্ত শান্তকেই আরও দেড় বছরের জন্য রেখে দেওয়ার বোর্ডের। এই সিদ্ধান্তের পক্ষে বোর্ড সভাপতি আমিনুল ইসলামের যুক্তি, ‘শান্ত টেস্ট ক্রিকেটে স্থিরতা, দায়িত্ববোধ ও গভীর উপলব্ধি দেখিয়েছে। তাঁর নেতৃত্বে দলটির মধ্যে উন্নতি ও আত্মবিশ্বাস এসেছে। বোর্ড মনে করে, নেতৃত্বে ধারাবাহিকতা বজায় রাখা এই নতুন টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ চক্রে আমাদের জন্য ইতিবাচক হবে।’
২০২৩ সালে টেস্ট অধিনায়ক হওয়ার পর শান্ত এখন পর্যন্ত বাংলাদেশকে ১৪টি টেস্টে নেতৃত্ব দিয়েছেন। নেতৃত্বের উল্লেখযোগ্য অর্জন হলো—পাকিস্তানের মাটিতে দুই টেস্টের সিরিজে পাকিস্তানকে ধবলধোলাই করা। বোর্ড তাঁর ওপর আস্থা রাখায় শান্তর প্রতিক্রিয়া, ‘বাংলাদেশ টেস্ট দলের অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব চালিয়ে যেতে পেরে আমি সত্যিই গর্বিত ও কৃতজ্ঞ। আমার প্রতি বোর্ড যে আস্থা ও বিশ্বাস দেখিয়েছে, তার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।’
অর্পিত দায়িত্ব যথাযথ পালনের প্রতিশ্রুতিও দিচ্ছেন টেস্ট অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত, ‘টেস্ট ক্রিকেটে দেশের নেতৃত্ব দেওয়া আমার জীবনের সবচেয়ে বড় গর্ব। আমার ওপর যে দায়িত্ব অর্পণ করা হয়েছে, তা যথাসাধ্য নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার সঙ্গে পালন করার চেষ্টা করব। এমন একটি দলকে নেতৃত্ব দেওয়া সত্যিই আনন্দের, যেখানে প্রচুর প্রতিভা ও সম্ভাবনা রয়েছে। সামনে আমাদের জন্য এক উত্তেজনাপূর্ণ ও ইতিবাচক মৌসুম অপেক্ষা করছে।’
নভেম্বরেই আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে দুই টেস্টের সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ।

৩২ ম্যাচ হয়ে গেছে বিপিএলের। প্লে-অফসহ টুর্নামেন্টের বাকি আর ১৪ ম্যাচ। তো ঘরোয়া এই টি-টোয়েন্টি ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে কেমন করছেন আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির বাংলাদেশ দলের ক্রিকেটাররা?
২৫ জানুয়ারি ২০২৫
দাবা বিশ্বকাপে চমক দেখালেন বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক মাস্টার মনন রেজা নীড়। প্রথম রাউন্ডের প্রথম ম্যাচে নরওয়ের গ্র্যান্ডমাস্টার আরিয়ান তারিকে রুখে দিয়েছেন তিনি। তবে হেরেছেন আরেক বাংলাদেশি দাবাড়ু ফাহাদ রহমান।
১১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় ক্রিকেট লিগে (এনসিএল) প্রথমবারের মতো খেলতে এসেই হৈচৈ ফেলে দিয়েছে ময়মনসিংহ। প্রথম রাউন্ডে হওয়া চার ম্যাচের মধ্যে এই দলটি নজর কেড়েছে আলাদাভাবে। এবারের এনসিএলে ৪০০ রান করা প্রথম দল ময়মনসিংহ।
১৪ ঘণ্টা আগে
ডিসেম্বরে শুরু হবে আইএল টি–টোয়েন্টির নতুন আসর। তার আগে নেতৃত্বে পরিবর্তন আনল আবুধাবি নাইট রাইডার্স। সুনিল নারিনকে সরিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের আরেক তারকা ক্রিকেটার জেসন হোল্ডারকে অধিনায়কত্বের ভার দিয়েছে ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। আজ এক বিবৃতিতে নাইট রাইডার্স বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
১৫ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

জাতীয় ক্রিকেট লিগে (এনসিএল) প্রথমবারের মতো খেলতে এসেই হৈচৈ ফেলে দিয়েছে ময়মনসিংহ। প্রথম রাউন্ডে হওয়া চার ম্যাচের মধ্যে এই দলটি নজর কেড়েছে আলাদাভাবে। এবারের এনসিএলে ৪০০ রান করা প্রথম দল ময়মনসিংহ।
দ্বিতীয় রাউন্ডেও বড় সংগ্রহের সম্ভাবনা জাগিয়েছে শুভাগত হোম চৌধুরীর দল। কক্সবাজার একাডেমি গ্রাউন্ডে প্রথম দিন শেষে ২ উইকেট হারিয়ে ২৮১ রান তোলেছে তারা। ময়মনসিংহের হয়ে সেঞ্চুরি করেছেন দুজন-মাহফিজুল ইসলাম রবিন ও নাঈম শেখ। ১২৭ রান করে আউট হন রবিন। ১৩ চার ও ২ ছয়ে ইনিংস সাজান এই ওপেনার। ৯ চারের পাশাপাশি ২ ছয়ে ১১১ রান এনে দেন নাঈম। আইচ মোল্লা ২৩ ও আব্দুল মজিদ ৮ রান নিয়ে দ্বিতীয় দিন ব্যাট করতে নামবেন।
কক্সবাজার আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বরিশালের বিপক্ষে ২৬০ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে দিনের খেলা শেষ করেছে চট্টগ্রাম। সেঞ্চুরি করে ১২২ রানে আউট হন সাদিকুর রহমান। সেঞ্চুরির সুযোগ তৈরি হয়েছে মমিনুল হক সৌরভের সামনেও। ৮৪ রানে অপরাজিত আছেন তিনি। ৩৫ রান করেন মাহমুদুল হাসান জয়।
বৈরি আবহাওয়ার কারণে সিলেট একাডেমি গ্রাউন্ডে ঢাকা ও সিলেটের ম্যাচে এদিন খেলা হয়েছে ৪৩.১ ওভার। আগে ব্যাট করে ১২০ রান করতেই ৫ উইকেট হারিয়েছে সফরকারীরা। ৩৬ রানে অপরাজিত আছেন মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন। ২৮ রান করেন মার্শাল আইয়ুব। ৩ উইকেট নেন ইবাদত হোসেন।
সবচেয়ে বেশি ১৩ উইকেট পড়েছে খুলনা ও রাজশাহীর ম্যাচে। আগে ব্যাট করতে নেমে নিহাদুজ্জামান ও মেহেরবের দুর্দান্ত বোলিংয়ে ১২১ রানে গুটিয়ে যায় খুলনা। মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী ২৩, জিয়াউর রহমান ২১ ও ইমরানুজ্জামান করেন ১৭ রান। নিহাদ ও মেহেরব নেন তিনটি করে উইকেট। জবাব দিতে নামা রাজশাহীর শুরুটাও ভালো হয়নি। ৮৭ রান করতেই ৩ ব্যাটারকে হারিয়েছে তারা। সমান ২০ রান নিয়ে আগামীকাল ব্যাটিংয়ে নামবেন সাব্বির রহমান ও প্রীতম কুমার।

জাতীয় ক্রিকেট লিগে (এনসিএল) প্রথমবারের মতো খেলতে এসেই হৈচৈ ফেলে দিয়েছে ময়মনসিংহ। প্রথম রাউন্ডে হওয়া চার ম্যাচের মধ্যে এই দলটি নজর কেড়েছে আলাদাভাবে। এবারের এনসিএলে ৪০০ রান করা প্রথম দল ময়মনসিংহ।
দ্বিতীয় রাউন্ডেও বড় সংগ্রহের সম্ভাবনা জাগিয়েছে শুভাগত হোম চৌধুরীর দল। কক্সবাজার একাডেমি গ্রাউন্ডে প্রথম দিন শেষে ২ উইকেট হারিয়ে ২৮১ রান তোলেছে তারা। ময়মনসিংহের হয়ে সেঞ্চুরি করেছেন দুজন-মাহফিজুল ইসলাম রবিন ও নাঈম শেখ। ১২৭ রান করে আউট হন রবিন। ১৩ চার ও ২ ছয়ে ইনিংস সাজান এই ওপেনার। ৯ চারের পাশাপাশি ২ ছয়ে ১১১ রান এনে দেন নাঈম। আইচ মোল্লা ২৩ ও আব্দুল মজিদ ৮ রান নিয়ে দ্বিতীয় দিন ব্যাট করতে নামবেন।
কক্সবাজার আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বরিশালের বিপক্ষে ২৬০ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে দিনের খেলা শেষ করেছে চট্টগ্রাম। সেঞ্চুরি করে ১২২ রানে আউট হন সাদিকুর রহমান। সেঞ্চুরির সুযোগ তৈরি হয়েছে মমিনুল হক সৌরভের সামনেও। ৮৪ রানে অপরাজিত আছেন তিনি। ৩৫ রান করেন মাহমুদুল হাসান জয়।
বৈরি আবহাওয়ার কারণে সিলেট একাডেমি গ্রাউন্ডে ঢাকা ও সিলেটের ম্যাচে এদিন খেলা হয়েছে ৪৩.১ ওভার। আগে ব্যাট করে ১২০ রান করতেই ৫ উইকেট হারিয়েছে সফরকারীরা। ৩৬ রানে অপরাজিত আছেন মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন। ২৮ রান করেন মার্শাল আইয়ুব। ৩ উইকেট নেন ইবাদত হোসেন।
সবচেয়ে বেশি ১৩ উইকেট পড়েছে খুলনা ও রাজশাহীর ম্যাচে। আগে ব্যাট করতে নেমে নিহাদুজ্জামান ও মেহেরবের দুর্দান্ত বোলিংয়ে ১২১ রানে গুটিয়ে যায় খুলনা। মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী ২৩, জিয়াউর রহমান ২১ ও ইমরানুজ্জামান করেন ১৭ রান। নিহাদ ও মেহেরব নেন তিনটি করে উইকেট। জবাব দিতে নামা রাজশাহীর শুরুটাও ভালো হয়নি। ৮৭ রান করতেই ৩ ব্যাটারকে হারিয়েছে তারা। সমান ২০ রান নিয়ে আগামীকাল ব্যাটিংয়ে নামবেন সাব্বির রহমান ও প্রীতম কুমার।

৩২ ম্যাচ হয়ে গেছে বিপিএলের। প্লে-অফসহ টুর্নামেন্টের বাকি আর ১৪ ম্যাচ। তো ঘরোয়া এই টি-টোয়েন্টি ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে কেমন করছেন আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির বাংলাদেশ দলের ক্রিকেটাররা?
২৫ জানুয়ারি ২০২৫
দাবা বিশ্বকাপে চমক দেখালেন বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক মাস্টার মনন রেজা নীড়। প্রথম রাউন্ডের প্রথম ম্যাচে নরওয়ের গ্র্যান্ডমাস্টার আরিয়ান তারিকে রুখে দিয়েছেন তিনি। তবে হেরেছেন আরেক বাংলাদেশি দাবাড়ু ফাহাদ রহমান।
১১ ঘণ্টা আগে
তিন সংস্করণেই একক অধিনায়কের মতাদর্শে বিশ্বাসী ছিলেন তিনি। তাই ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টিতে বিসিবির আলাদা আলাদা অধিনায়ক ঘোষণার পর টেস্ট নেতৃত্ব ছেড়ে দিতে চেয়েছিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত।
১৪ ঘণ্টা আগে
ডিসেম্বরে শুরু হবে আইএল টি–টোয়েন্টির নতুন আসর। তার আগে নেতৃত্বে পরিবর্তন আনল আবুধাবি নাইট রাইডার্স। সুনিল নারিনকে সরিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের আরেক তারকা ক্রিকেটার জেসন হোল্ডারকে অধিনায়কত্বের ভার দিয়েছে ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। আজ এক বিবৃতিতে নাইট রাইডার্স বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
১৫ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ডিসেম্বরে শুরু হবে আইএল টি–টোয়েন্টির নতুন আসর। তার আগে নেতৃত্বে পরিবর্তন আনল আবুধাবি নাইট রাইডার্স। সুনিল নারিনকে সরিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের আরেক তারকা ক্রিকেটার জেসন হোল্ডারকে অধিনায়কত্বের ভার দিয়েছে ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। আজ এক বিবৃতিতে নাইট রাইডার্স বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
আইএল টি–টোয়েন্টির সবশেষ আসরে নাইট রাইডার্স শিবিরে যোগ দেন হোল্ডার। দল খারাপ করলেও ব্যক্তিগত পারফরম্যান্সে বেশ নজর কেড়েছেন তিনি। আসরে ১০ ইনিংসে তাঁর শিকার ১৭ উইকেট। পাশাপাশি ব্যাট হাতে ১২৬ স্ট্রাইকরেটে ১৮০ রান করেন হোল্ডার। নতুন আসরে ব্যাট–বল ছাড়াও আরও একটি দায়িত্ব বেড়ে গেল এই অলরাউন্ডারের।
নারিনের অধীনে সবশেষ আসরে ১০ ম্যাচের মধ্যে মাত্র তিন জয়ের দেখা পায় নাইট রাইডার্স। বিপরীতে সাত ম্যাচেই পায় হারের তিক্ত স্বাদ। পয়েন্ট টেবিলের তলানীতে থেকে আসর শেষ করে তারা। এর আগে নারিনের অধীনে আইএল টি–টোয়েন্টির ২০২৩ ও ২০২৪ সালের আসরেও ব্যর্থ হয়। এমন হতাশাজনক পারফরম্যান্সের পর আর নারিনের উপর ভরসা রাখতে চায়নি খানের মালিকানাধীন দলটি। স্বদেশী হোল্ডারের কাছেই নেতৃত্ব হারালেন নারিন।
হোল্ডারের নেতৃত্বে শক্তিশালী একটি দল নিয়ে আইএল টি–টোয়েন্টির নতুন আসর শুরু করবে নাইট রাইডার্স। নারিন ছাড়াও ফ্র্যাঞ্চাইজিটিতে আছেন আন্দ্রে রাসেল, লিয়াম লিভিংস্টোন, ফিল সল্ট, শেরফেন রাদারফোর্ডের মতো একঝাঁক তারকা ক্রিকেটার।
নাইট রাইডার্সের নতুন আসর শুরু হবে আগামী ৩ ডিসেম্বর। প্রথম ম্যাচে শারজাহ ওয়ারিয়র্সের আতিথেয়তা নেবে হোল্ডারের দল।

ডিসেম্বরে শুরু হবে আইএল টি–টোয়েন্টির নতুন আসর। তার আগে নেতৃত্বে পরিবর্তন আনল আবুধাবি নাইট রাইডার্স। সুনিল নারিনকে সরিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের আরেক তারকা ক্রিকেটার জেসন হোল্ডারকে অধিনায়কত্বের ভার দিয়েছে ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। আজ এক বিবৃতিতে নাইট রাইডার্স বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
আইএল টি–টোয়েন্টির সবশেষ আসরে নাইট রাইডার্স শিবিরে যোগ দেন হোল্ডার। দল খারাপ করলেও ব্যক্তিগত পারফরম্যান্সে বেশ নজর কেড়েছেন তিনি। আসরে ১০ ইনিংসে তাঁর শিকার ১৭ উইকেট। পাশাপাশি ব্যাট হাতে ১২৬ স্ট্রাইকরেটে ১৮০ রান করেন হোল্ডার। নতুন আসরে ব্যাট–বল ছাড়াও আরও একটি দায়িত্ব বেড়ে গেল এই অলরাউন্ডারের।
নারিনের অধীনে সবশেষ আসরে ১০ ম্যাচের মধ্যে মাত্র তিন জয়ের দেখা পায় নাইট রাইডার্স। বিপরীতে সাত ম্যাচেই পায় হারের তিক্ত স্বাদ। পয়েন্ট টেবিলের তলানীতে থেকে আসর শেষ করে তারা। এর আগে নারিনের অধীনে আইএল টি–টোয়েন্টির ২০২৩ ও ২০২৪ সালের আসরেও ব্যর্থ হয়। এমন হতাশাজনক পারফরম্যান্সের পর আর নারিনের উপর ভরসা রাখতে চায়নি খানের মালিকানাধীন দলটি। স্বদেশী হোল্ডারের কাছেই নেতৃত্ব হারালেন নারিন।
হোল্ডারের নেতৃত্বে শক্তিশালী একটি দল নিয়ে আইএল টি–টোয়েন্টির নতুন আসর শুরু করবে নাইট রাইডার্স। নারিন ছাড়াও ফ্র্যাঞ্চাইজিটিতে আছেন আন্দ্রে রাসেল, লিয়াম লিভিংস্টোন, ফিল সল্ট, শেরফেন রাদারফোর্ডের মতো একঝাঁক তারকা ক্রিকেটার।
নাইট রাইডার্সের নতুন আসর শুরু হবে আগামী ৩ ডিসেম্বর। প্রথম ম্যাচে শারজাহ ওয়ারিয়র্সের আতিথেয়তা নেবে হোল্ডারের দল।

৩২ ম্যাচ হয়ে গেছে বিপিএলের। প্লে-অফসহ টুর্নামেন্টের বাকি আর ১৪ ম্যাচ। তো ঘরোয়া এই টি-টোয়েন্টি ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে কেমন করছেন আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির বাংলাদেশ দলের ক্রিকেটাররা?
২৫ জানুয়ারি ২০২৫
দাবা বিশ্বকাপে চমক দেখালেন বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক মাস্টার মনন রেজা নীড়। প্রথম রাউন্ডের প্রথম ম্যাচে নরওয়ের গ্র্যান্ডমাস্টার আরিয়ান তারিকে রুখে দিয়েছেন তিনি। তবে হেরেছেন আরেক বাংলাদেশি দাবাড়ু ফাহাদ রহমান।
১১ ঘণ্টা আগে
তিন সংস্করণেই একক অধিনায়কের মতাদর্শে বিশ্বাসী ছিলেন তিনি। তাই ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টিতে বিসিবির আলাদা আলাদা অধিনায়ক ঘোষণার পর টেস্ট নেতৃত্ব ছেড়ে দিতে চেয়েছিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত।
১৪ ঘণ্টা আগে
জাতীয় ক্রিকেট লিগে (এনসিএল) প্রথমবারের মতো খেলতে এসেই হৈচৈ ফেলে দিয়েছে ময়মনসিংহ। প্রথম রাউন্ডে হওয়া চার ম্যাচের মধ্যে এই দলটি নজর কেড়েছে আলাদাভাবে। এবারের এনসিএলে ৪০০ রান করা প্রথম দল ময়মনসিংহ।
১৪ ঘণ্টা আগে