ক্রীড়া ডেস্ক
মাঝপথে যেন দুঃস্বপ্ন—বুলাওয়েতে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৪.২ ওভারে ৩৭ রান জিম্বাবুয়ের। ভালো স্কোর গড়ারই ইঙ্গিত দিচ্ছিল স্বাগতিকেরা। তারপরই সুফিয়ান মুকিমের ঘূর্ণি জাদুতে সেই স্বপ্নের সুইং! মুকিমের অনন্য রেকর্ডে ৫৭ রানেই জিম্বাবুয়েকে গুঁড়িয়ে দিলেন পাকিস্তানের বোলাররা। শেষ ২০ রানে হারাল তারা ১০ উইকেট।
টি-টোয়েন্টিতে এটি জিম্বাবুয়ের সর্বনিম্ন স্কোরও। পাকিস্তানের রিস্ট স্পিনার মুকিম ৩ রান দিয়ে নিয়েছেন ৫ উইকেট। কুড়ি ওভারের সংস্করণে পাকিস্তানের সেরা বোলিং ফিগারও এখন এটি। এর আগে সাবেক পেসার উমর গুলের দুবার ৬ রান দিয়ে ৫ উইকেট নেওয়ার কীর্তি রয়েছে।
কোনো উইকেট না হারিয়ে ৫.৩ ওভারে জিম্বাবুয়ের দেওয়া ৫৮ রানের লক্ষ্য তাড়া করেছে পাকিস্তান। ৮৭ বল হাতে রেখে ১০ উইকেটের জয়ে সিরিজও নিশ্চিত করল সফরকারীরা। তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে টানা দ্বিতীয় জয় তুলে নিল তারা।
বুলাওয়ের কুইনস স্পোর্টস ক্লাবে পাকিস্তানের সিরিজ জয় ও জিম্বাবুয়ের জন্য সমতায় ফেরার ম্যাচ ছিল দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি। গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন স্বাগতিক অধিনায়ক সিকান্দার রাজা। দুই ওপেনার ব্রায়ান বেনেট ও তাদিওয়ানাশে মারুমানি শুরু থেকে তোলেন ঝড়।
৪.২ ওভারে ওপেনিং জুটিতে ৩৭ রান তোলে জিম্বাবুয়ে। আভাস দিচ্ছিল বড় স্কোরের। পঞ্চম ওভারে বোলিং আক্রমণে এসে আব্বাস আফ্রিদি দারুণ ব্রেক-থ্রু এনে দেন পাকিস্তানকে। মারুমানিকে (১৬) ফেরান দারুণ এক ডেলিভারিতে। পরের ওভারে হারিস রউফের প্রথম বলে ফেরেন বেনেটও। ৩ চার ও ১ ছক্কায় ১৪ বলে ২১ রান আসে তাঁর ব্যাট থেকে।
শেষ ২০ রানে জিম্বাবুয়ে হারায় ১০ উইকেট। দুই ওপেনার ছাড়া শেষের ৯ ব্যাটারের কেউ দুই অঙ্কের ঘরেও পৌঁছাতে পারেনি। ২.৪ ওভারে মুকিম নিয়েছেন ৫ উইকেট। ২ রান দিয়ে ২ উইকেট নিয়েছেন আব্বাস। মুকিম প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ছিলেন দুর্দান্ত—শিকার করেছিলেন ৩ উইকেট।
৫৮ রানের লক্ষ্য সহজেই তাড়া করেছে পাকিস্তান। দুই ওপেনার সায়েম আইয়ুব ও উমায়ের ইউসুফ ৬১ রানে অবিচ্ছিন্ন জুটি গড়েন। ৬টি চার ও এক ছক্কায় ১৮ বলে ৩৬ রান করেছেন সায়েম। ১৫ বলে ২২ রান করেছেন উমায়ের।
মাঝপথে যেন দুঃস্বপ্ন—বুলাওয়েতে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৪.২ ওভারে ৩৭ রান জিম্বাবুয়ের। ভালো স্কোর গড়ারই ইঙ্গিত দিচ্ছিল স্বাগতিকেরা। তারপরই সুফিয়ান মুকিমের ঘূর্ণি জাদুতে সেই স্বপ্নের সুইং! মুকিমের অনন্য রেকর্ডে ৫৭ রানেই জিম্বাবুয়েকে গুঁড়িয়ে দিলেন পাকিস্তানের বোলাররা। শেষ ২০ রানে হারাল তারা ১০ উইকেট।
টি-টোয়েন্টিতে এটি জিম্বাবুয়ের সর্বনিম্ন স্কোরও। পাকিস্তানের রিস্ট স্পিনার মুকিম ৩ রান দিয়ে নিয়েছেন ৫ উইকেট। কুড়ি ওভারের সংস্করণে পাকিস্তানের সেরা বোলিং ফিগারও এখন এটি। এর আগে সাবেক পেসার উমর গুলের দুবার ৬ রান দিয়ে ৫ উইকেট নেওয়ার কীর্তি রয়েছে।
কোনো উইকেট না হারিয়ে ৫.৩ ওভারে জিম্বাবুয়ের দেওয়া ৫৮ রানের লক্ষ্য তাড়া করেছে পাকিস্তান। ৮৭ বল হাতে রেখে ১০ উইকেটের জয়ে সিরিজও নিশ্চিত করল সফরকারীরা। তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে টানা দ্বিতীয় জয় তুলে নিল তারা।
বুলাওয়ের কুইনস স্পোর্টস ক্লাবে পাকিস্তানের সিরিজ জয় ও জিম্বাবুয়ের জন্য সমতায় ফেরার ম্যাচ ছিল দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি। গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন স্বাগতিক অধিনায়ক সিকান্দার রাজা। দুই ওপেনার ব্রায়ান বেনেট ও তাদিওয়ানাশে মারুমানি শুরু থেকে তোলেন ঝড়।
৪.২ ওভারে ওপেনিং জুটিতে ৩৭ রান তোলে জিম্বাবুয়ে। আভাস দিচ্ছিল বড় স্কোরের। পঞ্চম ওভারে বোলিং আক্রমণে এসে আব্বাস আফ্রিদি দারুণ ব্রেক-থ্রু এনে দেন পাকিস্তানকে। মারুমানিকে (১৬) ফেরান দারুণ এক ডেলিভারিতে। পরের ওভারে হারিস রউফের প্রথম বলে ফেরেন বেনেটও। ৩ চার ও ১ ছক্কায় ১৪ বলে ২১ রান আসে তাঁর ব্যাট থেকে।
শেষ ২০ রানে জিম্বাবুয়ে হারায় ১০ উইকেট। দুই ওপেনার ছাড়া শেষের ৯ ব্যাটারের কেউ দুই অঙ্কের ঘরেও পৌঁছাতে পারেনি। ২.৪ ওভারে মুকিম নিয়েছেন ৫ উইকেট। ২ রান দিয়ে ২ উইকেট নিয়েছেন আব্বাস। মুকিম প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ছিলেন দুর্দান্ত—শিকার করেছিলেন ৩ উইকেট।
৫৮ রানের লক্ষ্য সহজেই তাড়া করেছে পাকিস্তান। দুই ওপেনার সায়েম আইয়ুব ও উমায়ের ইউসুফ ৬১ রানে অবিচ্ছিন্ন জুটি গড়েন। ৬টি চার ও এক ছক্কায় ১৮ বলে ৩৬ রান করেছেন সায়েম। ১৫ বলে ২২ রান করেছেন উমায়ের।
৪৩ তম জাতীয় ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপে প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন হয়েছে কিশোরগঞ্জ জেলা। ৩ দিনের ম্যাচে কুমিল্লা জেলাকে ১৮৪ রানের বড় ব্যবধানে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে তারা।
২ ঘণ্টা আগেভিনিসিয়ুস জুনিয়র-রাফিনিয়া-নেইমারদের নতুন কোচ কে? এই প্রশ্নে শেষ হয়ে আসছে অপেক্ষার পালা। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী সপ্তাহে নাম ঘোষণা করতে পারে ব্রাজিলিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন (সিবিএফ)।
২ ঘণ্টা আগেপাসপোর্ট হাতে পাওয়ার মাত্র একদিনের ভেতরই ফিফা প্লেয়ার্স স্ট্যাটাস কমিটির অনুমোদন পেয়ে গেলেন সমিত সোম। তাই বাংলাদেশের জার্সিতে খেলতে আর বাধা নেই তাঁর। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাফুফের সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন তুষার। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী জুনে এএফসি এশিয়া কাপ বাছাইয়ে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে অভিষেক হওয়ার
৩ ঘণ্টা আগেকানাডা সকার অ্যাসোসিয়েশনের ছাড়পত্র পাওয়ার পর বাংলাদেশের পাসপোর্টও হাতে পেয়েছেন সোমিত সোম। বাকি রইল শুধু ফিফার প্লেয়ার্স স্ট্যাটাস কমিটির ছাড়পত্র। সেটি পেলে বাংলাদেশের হয়ে খেলতে আর কোনো বাধা থাকবে না তাঁর। এর মধ্যেই সোমিত পেয়েছেন আরেকটি সুখবর। কানাডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের সপ্তাহের সেরা দলে জায়গা করে নিয়
৩ ঘণ্টা আগে