নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ওমানের বিশ্বকাপ ক্যাম্পের পরিকল্পনায় হঠাৎ বাদ দেওয়া হয়েছিল অনানুষ্ঠানিক প্রস্তুতি ম্যাচটি। কিন্তু ওমানে পৌঁছার পর আবার সেই সূচি পরিবর্তন করে–ওমান ‘এ’ দলের বিপক্ষে খেলার সিদ্ধান্ত হয়। ৬০ রানের বড় জয়ে সেই প্রস্তুতি ম্যাচে বাড়তি আত্মবিশ্বাস তো পেয়েছেনই, সাইফউদ্দিনরা ওমানের কন্ডিশন আসলে কেমন, সেটি সম্পর্কে আরও নিশ্চিন্ত হলেন।
ওমানে পৌঁছার পর রুম কোয়ারেন্টিন শেষে তিন দিন অনুশীলন করেছিলেন মাহমুদউল্লাহ–মুশফিকুর রহিমরা। তবে দিনের আলোতেই ছিল সেই অনুশীলন। কিন্তু দিবারাত্রির প্রস্তুতি ম্যাচে নেমে সাইফউদ্দিনরা দেখল–সন্ধ্যা গড়ালেই আল আমেরাত স্টেডিয়ামের ওপর পড়ছে শিশির। আর কে না জানে–শিশির বোলারদের শত্রু! ভেজা ঘাসে বলও ভিজে যাওয়ায় গ্রিপ করতে বেশ অসুবিধাই হয়। সৌম্য সরকার–মেহেদী হাসানরা সেই সমস্যায় পড়ে রানও দিয়েছেন ভালোই।
এভাবে শিশির পড়বে আশা করেননি সাইফউদ্দিন। ওমান থেকে বিসিবির পাঠানো ভিডিওচিত্রে এই অলরাউন্ডার বলেছেন, ‘প্রথমবারের মতো ওমানে এসেছি। কন্ডিশনটা কঠিন ছিল। তারপরও তিন–চার দিন অনুশীলন করে কিছুটা মানিয়ে নিতে পেরেছি। আমরা দিনে অনুশীলন করেছি, রাতে অনুশীলনের সুযোগ ছিল না। দ্বিতীয় ইনিংসে (প্রস্তুতি ম্যাচে) আসলে ৫–৬ ওভার যাওয়ার পর মাঠ কিছুটা ভেজা ছিল, কিছুটা শিশিরও ছিল। আশা করিনি। কিন্তু মানিয়ে নিয়েছি।’
সেই শিশিরে মেহেদী–সৌম্যরা পথ হারালেও দারুণ বোলিংই করেছেন সাইফউদ্দিন–নাসুমরা। ১৭ রানে দুই উইকেট নিয়ে ওমান ‘এ’ দলকে ৬০ রান দূরে থামিয়ে দেওয়ার কাজটা দারুণভাবেই করেছেন সাইফউদ্দিন। কীভাবে শিশিরের সঙ্গে মানিয়ে নিয়েছেন সেটি খোলাসা করেছেন এই অলরাউন্ডার, ‘এটা (শিশির) আমরা চট্টগ্রামে বিপিএল খেলার সময় পেতাম। চট্টগ্রামে বিপিএল কুয়াশার মধ্যে শেষ তিন–চার ওভারে বোলিং করেছি। সেই অভিজ্ঞতাটা আসলে শেষ দুই ওভারে (প্রস্তুতি ম্যাচ) কাজে লাগিয়েছি।’
আল আমেরাতেই হবে বাংলাদেশের বাছাইপর্বের ম্যাচ। সেই মাঠের উইকেট সম্পর্কে আগেভাগে ধারণা পেয়ে যাওয়ায় উপকারই হলো বাংলাদেশের। সাইফউদ্দিনও বলছেন সে কথা, ‘এই প্রস্তুতি ম্যাচটা খেলায় আমাদের জন্য উপকার হয়েছে। আমাদের দুটি ম্যাচেই (বিশ্বকাপের বাছাইপর্বের) রাতে হবে। এখন থেকে এই কন্ডিশন খেলার বিষয়ে আমরা বেশি প্রস্তুতি নেব।’
সাইফউদ্দিন তাঁর বোলিং পরিকল্পনার কথাও বলেছেন। পাওয়ার প্লেতে বোলিং করলে সাইফউদ্দিনের চেষ্টায় থাকবে রান আটকানো। আর স্লগ ওভারেও একই পরিকল্পনা, ‘আমি যদি প্রথম পাওয়ার প্লেতে বোলিংয়ে আসি চেষ্টা থাকবে রান আটকানোর। আর স্লগে আসলে ৮–৯ এর কম রানে ওভার শেষ করার চেষ্টা থাকবে।’
ওমানের বিশ্বকাপ ক্যাম্পের পরিকল্পনায় হঠাৎ বাদ দেওয়া হয়েছিল অনানুষ্ঠানিক প্রস্তুতি ম্যাচটি। কিন্তু ওমানে পৌঁছার পর আবার সেই সূচি পরিবর্তন করে–ওমান ‘এ’ দলের বিপক্ষে খেলার সিদ্ধান্ত হয়। ৬০ রানের বড় জয়ে সেই প্রস্তুতি ম্যাচে বাড়তি আত্মবিশ্বাস তো পেয়েছেনই, সাইফউদ্দিনরা ওমানের কন্ডিশন আসলে কেমন, সেটি সম্পর্কে আরও নিশ্চিন্ত হলেন।
ওমানে পৌঁছার পর রুম কোয়ারেন্টিন শেষে তিন দিন অনুশীলন করেছিলেন মাহমুদউল্লাহ–মুশফিকুর রহিমরা। তবে দিনের আলোতেই ছিল সেই অনুশীলন। কিন্তু দিবারাত্রির প্রস্তুতি ম্যাচে নেমে সাইফউদ্দিনরা দেখল–সন্ধ্যা গড়ালেই আল আমেরাত স্টেডিয়ামের ওপর পড়ছে শিশির। আর কে না জানে–শিশির বোলারদের শত্রু! ভেজা ঘাসে বলও ভিজে যাওয়ায় গ্রিপ করতে বেশ অসুবিধাই হয়। সৌম্য সরকার–মেহেদী হাসানরা সেই সমস্যায় পড়ে রানও দিয়েছেন ভালোই।
এভাবে শিশির পড়বে আশা করেননি সাইফউদ্দিন। ওমান থেকে বিসিবির পাঠানো ভিডিওচিত্রে এই অলরাউন্ডার বলেছেন, ‘প্রথমবারের মতো ওমানে এসেছি। কন্ডিশনটা কঠিন ছিল। তারপরও তিন–চার দিন অনুশীলন করে কিছুটা মানিয়ে নিতে পেরেছি। আমরা দিনে অনুশীলন করেছি, রাতে অনুশীলনের সুযোগ ছিল না। দ্বিতীয় ইনিংসে (প্রস্তুতি ম্যাচে) আসলে ৫–৬ ওভার যাওয়ার পর মাঠ কিছুটা ভেজা ছিল, কিছুটা শিশিরও ছিল। আশা করিনি। কিন্তু মানিয়ে নিয়েছি।’
সেই শিশিরে মেহেদী–সৌম্যরা পথ হারালেও দারুণ বোলিংই করেছেন সাইফউদ্দিন–নাসুমরা। ১৭ রানে দুই উইকেট নিয়ে ওমান ‘এ’ দলকে ৬০ রান দূরে থামিয়ে দেওয়ার কাজটা দারুণভাবেই করেছেন সাইফউদ্দিন। কীভাবে শিশিরের সঙ্গে মানিয়ে নিয়েছেন সেটি খোলাসা করেছেন এই অলরাউন্ডার, ‘এটা (শিশির) আমরা চট্টগ্রামে বিপিএল খেলার সময় পেতাম। চট্টগ্রামে বিপিএল কুয়াশার মধ্যে শেষ তিন–চার ওভারে বোলিং করেছি। সেই অভিজ্ঞতাটা আসলে শেষ দুই ওভারে (প্রস্তুতি ম্যাচ) কাজে লাগিয়েছি।’
আল আমেরাতেই হবে বাংলাদেশের বাছাইপর্বের ম্যাচ। সেই মাঠের উইকেট সম্পর্কে আগেভাগে ধারণা পেয়ে যাওয়ায় উপকারই হলো বাংলাদেশের। সাইফউদ্দিনও বলছেন সে কথা, ‘এই প্রস্তুতি ম্যাচটা খেলায় আমাদের জন্য উপকার হয়েছে। আমাদের দুটি ম্যাচেই (বিশ্বকাপের বাছাইপর্বের) রাতে হবে। এখন থেকে এই কন্ডিশন খেলার বিষয়ে আমরা বেশি প্রস্তুতি নেব।’
সাইফউদ্দিন তাঁর বোলিং পরিকল্পনার কথাও বলেছেন। পাওয়ার প্লেতে বোলিং করলে সাইফউদ্দিনের চেষ্টায় থাকবে রান আটকানো। আর স্লগ ওভারেও একই পরিকল্পনা, ‘আমি যদি প্রথম পাওয়ার প্লেতে বোলিংয়ে আসি চেষ্টা থাকবে রান আটকানোর। আর স্লগে আসলে ৮–৯ এর কম রানে ওভার শেষ করার চেষ্টা থাকবে।’
আইপিএলে ঘরের মাঠে ছন্নছাড়া রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। বিপরীত চিত্র প্রতিপক্ষের মাঠে। ঘরের মাঠে ২ ম্যাচে বড় ব্যবধানে হারা বেঙ্গালুরু আজ পাঞ্জাব কিংসকে ৭ উইকেট হারিয়ে তুলে নিয়েছে পঞ্চম জয়। এমন জয়ের দিনে জোড়া রেকর্ডে নাম লিখিয়েছেন বিরাট কোহলি।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের সবচেয়ে সফল কোচ সালাহ উদ্দীনকে এখন কথা বলতে হচ্ছে যথেষ্ট রক্ষণাত্মক সুরে। আজ রোববার দিনের খেলা শেষে দলের প্রতিনিধি হয়ে সংবাদ সম্মেলনে আসা দলের সিনিয়র সহকারী কোচকে ঘুরেফিরে কথা বলতে হলো ব্যাটিং-ব্যর্থতা নিয়ে। একটা দল টেস্টে গত এক বছরে ১৮ ইনিংসের মধ্যে ৯ বারই ২০০ রানের নিচে অ
৩ ঘণ্টা আগেএএইচএফ কাপে বাংলাদেশের শুরুটা হয়েছিল দারুণ। প্রথম ম্যাচে কাজাখস্তানকে ৫-১ গোলে উড়িয়ে দেয় পুষ্কর ক্ষিসা মিমোর দল। তবে দ্বিতীয় ম্যাচে স্বাগতিক ইন্দোনেশিয়াকে হারাতে গিয়ে ঘাম ছুটে গেল। একপর্যায়ে মনে হচ্ছিল ড্রয়ের দিকেই এগোচ্ছে ম্যাচ। কিন্তু শেষ মিনিটে ফজলে রাব্বির গোলে ৩-২ ব্যবধানের রোমাঞ্চকর জয় নিয়ে...
৪ ঘণ্টা আগেবিশ্বকাপে দল সংখ্যা বাড়ানো আলোচনা উঠেছে আবারও। ২০২৬ বিশ্বকাপে প্রথমবারের মতো অংশ নেবে ৪৮ দল। তবে ২০৩০ বিশ্বকাপে দল সংখ্যা বাড়িয়ে ৬৪ করার প্রস্তাব দিয়েছে লাতিন আমেরিকা ফুটবল কনফেডারেশন। প্রস্তাবটি বিশ্লেষণের পর্যায়ে রেখেছে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফা। তবে বিশ্বকাপ ৬৪ দলের হলে আয়োজনে কোনো সমস্যা...
৫ ঘণ্টা আগে