আইপিএল থেকে ভারত কী পাচ্ছে?-এই প্রশ্নের উত্তরে সর্ব প্রথমে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের জবাব যেটা হবে সেটা একপ্রকার জানাই। বিসিসিআইয়ের সম্ভাব্য উত্তর হতে পারে এক ঝাঁক তরুণ প্রতিভা খুঁজে পাওয়া।
ক্রিকেটারদের আর্থিক সচ্ছলতার বিষয়টিও আসবে, তবে খানিকটা স্বর নিচু করে। প্রায় অখ্যাত ক্রিকেটারকে বিখ্যাত করার টুর্নামেন্ট খেলে ব্যাংক অ্যাকাউন্টে কোটি কোটি টাকা যোগ হওয়ায় ভারতীয় ক্রিকেটারদের মধ্যে খুব বেশি অভিযোগ থাকার কথাও না।
অভিযোগ যে একেবারেই নেই না তাও কিন্তু নয়। অন্য দলের ক্রিকেটারদের চেয়ে ভারতীয় ক্রিকেটাররা এমনিতেই সবচেয়ে কম সময় বিশ্রাম পান। এর মাঝে আবার আছে বছরে টানা এক মাস আইপিএল খেলার ধাক্কা। করোনার সময়ে যোগ হয়েছে লম্বা সময় জৈবিক সুরক্ষা বলয়ে থাকার চাপ। বিশ্রাম শেষে ঝরঝরে শরীরে মাঠে নামার সুযোগটা বছরে এক বা দুইবারের বেশি পান না বিরাট কোহলিরা।
টানা খেলার ক্লান্তি আসলে কতটা ক্ষতির সেটা আগেও টের পেয়েছে ভারত, এবার যেন বুঝতে পারছে হাড়ে হাড়ে। টুর্নামেন্টের ‘হট’ ফেবারিট তকমা গায়ে চাপিয়ে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানের কাছে ১০ উইকেটে বিশ্বকাপের প্রথম হার। আর গতকাল নিউজিল্যান্ডের কাছে ৮ উইকেটে হেরে কোহলিদের সেমিফাইনালে যাওয়ার রাস্তা বেশ কঠিনই হয়ে গেছে। শেষ চারে খেলতে হলে ভারতকে বাকি তিন ম্যাচ জিততেই হবে, চেয়ে থাকতে অন্য দলগুলোর ফলাফলের দিকেও।
বিশ্বকাপের প্রথম দুই ম্যাচেই এমন বাজে হারের কারণ যে আইপিএল সেটা গতকাল সংবাদ সম্মেলনে ইঙ্গিত করে বুঝিয়ে দিয়েছেন যশপ্রীত বুমরা। বিশ্বকাপের আগে আইপিএলের বাকি অংশ দ্রুত শেষ করার চাপে যে শারীরিকভাবে তারা বিধ্বস্ত সেটাই বললেন ভারতীয় পেসার, ‘বিশ্রামের দরকার ছিল। টানা ছয় মাস খেলার মধ্যে থাকা সহজ নয়। পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানোর প্রয়োজন হয়। সেটা মনের মধ্যে চলতে থাকে। কিন্তু মাঠে নামলে সেটা ভাবলে চলে না। জৈব সুরক্ষা বলয়ের মধ্যে থাকলে মানসিক ক্লান্তি আসেই। কিন্তু কিছু করার নেই।’
বেশ শক্তিশালী এক ব্যাটিং লাইনআপ নিয়ে পাকিস্তান-নিউজিল্যান্ডের কাছে ভারতের খাবি খাওয়া, এর দায় কিছুটা হলেও কিন্তু আইপিএলের। বিশ্বকাপের মাত্র অল্প কিছুদিন আগেই আরব আমিরাতে আইপিএলের বাকি অংশ শেষ করেছে বিসিসিআই। বিশ্বকাপের জন্য তাই নতুন করে উইকেট সাজানোর সময় পাননি কিউরেটর। আরব আমিরাতের তিন ভেন্যুর পিচ উপমহাদেশের মতোই ধীর গতির। পুরোনো হতে থাকলে রান তোলাই কঠিন। এবং এই বিশ্বকাপে হয়েছেও তাই। দেড় শ পেরোনো ইনিংস হচ্ছে হাতে গোনা।
ভারত এখন নিজেই এর শিকার। পাকিস্তানের বিপক্ষে ১৫১ আর গতকাল নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে কোনোরকমে ১১০ রান তুলতে পারার পেছনে উইকেটই যথারীতি ভিলেন ভারতীয়দের কাছে। উইকেটের জীবন নেই। কথা বলার শক্তি থাকলে হয়তো বিশ্বকাপের আগে আইপিএলের জন্যই যে আজ এই দশা সেটাও নিশ্চয়ই জানিয়ে দিতে ভুল করত না আরব আমিরাতের তিন ভেন্যুর উইকেট।
আইপিএল থেকে ভারত কী পাচ্ছে?-এই প্রশ্নের উত্তরে সর্ব প্রথমে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের জবাব যেটা হবে সেটা একপ্রকার জানাই। বিসিসিআইয়ের সম্ভাব্য উত্তর হতে পারে এক ঝাঁক তরুণ প্রতিভা খুঁজে পাওয়া।
ক্রিকেটারদের আর্থিক সচ্ছলতার বিষয়টিও আসবে, তবে খানিকটা স্বর নিচু করে। প্রায় অখ্যাত ক্রিকেটারকে বিখ্যাত করার টুর্নামেন্ট খেলে ব্যাংক অ্যাকাউন্টে কোটি কোটি টাকা যোগ হওয়ায় ভারতীয় ক্রিকেটারদের মধ্যে খুব বেশি অভিযোগ থাকার কথাও না।
অভিযোগ যে একেবারেই নেই না তাও কিন্তু নয়। অন্য দলের ক্রিকেটারদের চেয়ে ভারতীয় ক্রিকেটাররা এমনিতেই সবচেয়ে কম সময় বিশ্রাম পান। এর মাঝে আবার আছে বছরে টানা এক মাস আইপিএল খেলার ধাক্কা। করোনার সময়ে যোগ হয়েছে লম্বা সময় জৈবিক সুরক্ষা বলয়ে থাকার চাপ। বিশ্রাম শেষে ঝরঝরে শরীরে মাঠে নামার সুযোগটা বছরে এক বা দুইবারের বেশি পান না বিরাট কোহলিরা।
টানা খেলার ক্লান্তি আসলে কতটা ক্ষতির সেটা আগেও টের পেয়েছে ভারত, এবার যেন বুঝতে পারছে হাড়ে হাড়ে। টুর্নামেন্টের ‘হট’ ফেবারিট তকমা গায়ে চাপিয়ে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানের কাছে ১০ উইকেটে বিশ্বকাপের প্রথম হার। আর গতকাল নিউজিল্যান্ডের কাছে ৮ উইকেটে হেরে কোহলিদের সেমিফাইনালে যাওয়ার রাস্তা বেশ কঠিনই হয়ে গেছে। শেষ চারে খেলতে হলে ভারতকে বাকি তিন ম্যাচ জিততেই হবে, চেয়ে থাকতে অন্য দলগুলোর ফলাফলের দিকেও।
বিশ্বকাপের প্রথম দুই ম্যাচেই এমন বাজে হারের কারণ যে আইপিএল সেটা গতকাল সংবাদ সম্মেলনে ইঙ্গিত করে বুঝিয়ে দিয়েছেন যশপ্রীত বুমরা। বিশ্বকাপের আগে আইপিএলের বাকি অংশ দ্রুত শেষ করার চাপে যে শারীরিকভাবে তারা বিধ্বস্ত সেটাই বললেন ভারতীয় পেসার, ‘বিশ্রামের দরকার ছিল। টানা ছয় মাস খেলার মধ্যে থাকা সহজ নয়। পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানোর প্রয়োজন হয়। সেটা মনের মধ্যে চলতে থাকে। কিন্তু মাঠে নামলে সেটা ভাবলে চলে না। জৈব সুরক্ষা বলয়ের মধ্যে থাকলে মানসিক ক্লান্তি আসেই। কিন্তু কিছু করার নেই।’
বেশ শক্তিশালী এক ব্যাটিং লাইনআপ নিয়ে পাকিস্তান-নিউজিল্যান্ডের কাছে ভারতের খাবি খাওয়া, এর দায় কিছুটা হলেও কিন্তু আইপিএলের। বিশ্বকাপের মাত্র অল্প কিছুদিন আগেই আরব আমিরাতে আইপিএলের বাকি অংশ শেষ করেছে বিসিসিআই। বিশ্বকাপের জন্য তাই নতুন করে উইকেট সাজানোর সময় পাননি কিউরেটর। আরব আমিরাতের তিন ভেন্যুর পিচ উপমহাদেশের মতোই ধীর গতির। পুরোনো হতে থাকলে রান তোলাই কঠিন। এবং এই বিশ্বকাপে হয়েছেও তাই। দেড় শ পেরোনো ইনিংস হচ্ছে হাতে গোনা।
ভারত এখন নিজেই এর শিকার। পাকিস্তানের বিপক্ষে ১৫১ আর গতকাল নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে কোনোরকমে ১১০ রান তুলতে পারার পেছনে উইকেটই যথারীতি ভিলেন ভারতীয়দের কাছে। উইকেটের জীবন নেই। কথা বলার শক্তি থাকলে হয়তো বিশ্বকাপের আগে আইপিএলের জন্যই যে আজ এই দশা সেটাও নিশ্চয়ই জানিয়ে দিতে ভুল করত না আরব আমিরাতের তিন ভেন্যুর উইকেট।
নেইমার থাকবেন, অথচ তাঁকে নিয়ে আলোচনা হবে না—সেটা কি কখনো সম্ভব! মাঠের পারফরম্যান্স যেমনই হোক, তাঁর অন্যান্য কর্মকাণ্ড নিয়ে কথাবার্তা হয় প্রায় সময়ই। ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ডকে নিয়ে এবার তাঁর আলোচিত প্রেমিকা যা বললেন, সেটা রীতিমতো চমকে দেওয়ার মতো।
২০ মিনিট আগেব্যাট সামনে দেখলেই নিশপিশ করত হাত। তাই নিজের ঘরেই একটি আলাদা ব্যাট রাখতেন তিনি। মন চাইলে করে নিতেন শ্যাডো ব্যাটিং। সেই স্টিভেন স্মিথ কি না ব্যাট ধরেননি তিন মাস। ব্যাটিং পাগল হিসেবে তিনি নিজেকে যেভাবে পরিচিত করেছেন, তারপর এমনটা শুনলে অবাকই হতে হয়। কিস্তু কথাটি যখন স্মিথ নিজেই বলেছেন, তখন বিশ্বাস না
৪৩ মিনিট আগেখেলোয়াড় হিসেবে রিকি পন্টিং কতটা সফল, সেটা বলবে তাঁর পরিসংখ্যান। রানের পর রান করে রেকর্ড গড়েছেন। তাঁর ক্যাবিনেটেও আছে একগাদা শিরোপা। হার না মানা মানসিকতা নিয়ে খেলে অসংখ্য হারা ম্যাচ জিতেছেন অস্ট্রেলিয়ার এই কিংবদন্তি।
১ ঘণ্টা আগেক্যারিয়ারে বেশির ভাগ সময় নেইমার লড়াই করেছেন চোটের সঙ্গে। প্রতিযোগিতামূলক ফুটবলে চোটে পড়ে কত ম্যাচ তিনি মিস করেছেন, সেটার হিসেব নেই। ব্রাজিলের ফরোয়ার্ডকে এবার আক্রমণ করল করোনা।
২ ঘণ্টা আগে