নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ক্রিকেটারদের স্কিল উন্নত করতে বিভিন্ন পদ্ধতির ব্যবহারে খুব একটা পিছিয়ে নেই বাংলাদেশ। এবার ব্যাটারদের পাওয়ার হিটিং বাড়াতে যুক্ত হলো একেবারেই ভিন্ন ধরনের ট্রেনিং টুল—প্রো ভেলোসিটি ব্যাট।
এটা কোনো সাধারণ ব্যাট নয়। বেসবলের জনপ্রিয় এই ব্যাট ধাতব রডের মতো। মূলত ট্রেনিংয়ের জন্য বানানো প্রো ভেলোসিটি ব্যাট ব্যবহার করা হয় ব্যাটারের ব্যাট স্পিড, হ্যান্ড-আই কোঅর্ডিনেশন বাড়নো এবং শক্তি ও শট মেকানিক উন্নত করার জন্য। এর মুখ চিকন, ওজন বণ্টন অস্বাভাবিক। ফলে টাইমিংয়ে সামান্য ভুল হলেই বল মিস করে। আর সেখান থেকেই ক্রিকেটাররা বুঝতে পারেন কোথায় সমস্যা।
ভুল টাইমিং বা ভুল টেকনিক ব্যবহার করলে বল সহজে মিস হয়। এই ব্যাট দিয়েই অনুশীলন করছেন লিটন দাস, জাকের আলী, পারভেজ হোসেন ইমন, তানজিদ তামিম, তাওহীদ হৃদয় ও রিশাদ হোসেনরা। আর এই ব্যাটের ব্যবহার করে শেখানোর দায়িত্বে আছেন বিশ্বের একমাত্র স্বীকৃত পাওয়ার হিটিং কোচ, ইংল্যান্ডের জুলিয়ান রস উড। এশিয়া কাপ ও নেদারল্যান্ডস সিরিজের আগে লিটনদের ব্যাটিংয়ে বাড়তি প্রভাব আনতে তাঁকে তিন সপ্তাহের জন্য এনেছে বিসিবি।
বিশেষ এই ব্যাটে অনুশীলন করা নিয়ে আজ দুপুরে মিরপুরে সংবাদমাধ্যমের সামনে কথা বলেছেন উইকেটরক্ষক-ব্যাটার জাকের আলী। তিনি বলেন, ‘কী পরিবর্তন হয়েছে, ম্যাচ না খেললে তা বোঝা কঠিন। যেহেতু মাত্র দুই–তিন দিন হলো কাজ হয়েছে, তাই এত দ্রুত কিছু বলা ঠিক হবে না। সিলেটে আবার নেটে নতুন কিছু হবে। আমাদের যেসব ড্রিল ও সুইংয়ের কাজ দেওয়া হয়েছে, সেগুলো ঠিকভাবে করাই এখন মূল লক্ষ্য।’
জুলিয়ান উড শুধু প্রো ভেলোসিটি ব্যাটই আনেন নি। এই ব্যাটের আদলে আরও কিছু বিশেষ ব্যাট ব্যবহার করিয়েছেন লিটনদের। দলের ম্যানেজার নাফিস ইকবালের পোস্ট করা এক ভিডিওতে দেখা গেছে, তিনি খেলোয়াড়দের পাতলা, সরু ব্যাট দিয়ে স্লো বলের বিপক্ষে জোরে ড্রাইভ খেলতে বলছেন। যাতে ব্যাটের মিডলিংটা দারুণ হয়।
ভেলোসিটি ব্যাট ব্যবহারের ক্ষেত্রে কোচরা প্রথমে স্লো বোলিং বা থ্রো-ডাউনে কাজ শুরু করান। লক্ষ্য থাকে বলকে পরিষ্কারভাবে ব্যাটের মাঝ বরাবর হিট করানো। ভুল শট খেললেই বোঝা যায় কোথায় সমস্যা হচ্ছে। ধাপে ধাপে বলের গতি বাড়ানো হয় থ্রো থেকে মিডিয়াম, তারপর ম্যাচ স্পিডে। প্রতিটি সেশন রাখা হয় ছোট, ১০-১৫ মিনিটের, যাতে কবজি ও কাঁধে বাড়তি চাপ না পড়ে। এ সময় বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয় ফুটওয়ার্ক আর হেড পজিশনে।
বিশেষজ্ঞ এই কোচের অনুশীলন প্রক্রিয়া সম্পর্কে জাকের বলেন, ‘যারা টাইমিংয়ে ভালো, তারা এই ব্যাটে অনুশীলন করে আরও চার-পাঁচ মিটার শট দূরে পাঠাতে পারে। টাইমারদের পাওয়ার হিটার বানানোর চেষ্টা হয় না। তবে টাইমিং ঠিক থাকলে যে বল আউট হতো, সেটা ছয় হতে পারে। এতে বড় রান করার সুযোগ বাড়বে। আমার ক্ষেত্রে উডের পরামর্শ ভালো লেগেছে। বাকিটা তাঁকে জিজ্ঞেস করলে আরও স্পষ্ট মন্তব্য পাওয়া যাবে।’
ক্রিকেটারদের স্কিল উন্নত করতে বিভিন্ন পদ্ধতির ব্যবহারে খুব একটা পিছিয়ে নেই বাংলাদেশ। এবার ব্যাটারদের পাওয়ার হিটিং বাড়াতে যুক্ত হলো একেবারেই ভিন্ন ধরনের ট্রেনিং টুল—প্রো ভেলোসিটি ব্যাট।
এটা কোনো সাধারণ ব্যাট নয়। বেসবলের জনপ্রিয় এই ব্যাট ধাতব রডের মতো। মূলত ট্রেনিংয়ের জন্য বানানো প্রো ভেলোসিটি ব্যাট ব্যবহার করা হয় ব্যাটারের ব্যাট স্পিড, হ্যান্ড-আই কোঅর্ডিনেশন বাড়নো এবং শক্তি ও শট মেকানিক উন্নত করার জন্য। এর মুখ চিকন, ওজন বণ্টন অস্বাভাবিক। ফলে টাইমিংয়ে সামান্য ভুল হলেই বল মিস করে। আর সেখান থেকেই ক্রিকেটাররা বুঝতে পারেন কোথায় সমস্যা।
ভুল টাইমিং বা ভুল টেকনিক ব্যবহার করলে বল সহজে মিস হয়। এই ব্যাট দিয়েই অনুশীলন করছেন লিটন দাস, জাকের আলী, পারভেজ হোসেন ইমন, তানজিদ তামিম, তাওহীদ হৃদয় ও রিশাদ হোসেনরা। আর এই ব্যাটের ব্যবহার করে শেখানোর দায়িত্বে আছেন বিশ্বের একমাত্র স্বীকৃত পাওয়ার হিটিং কোচ, ইংল্যান্ডের জুলিয়ান রস উড। এশিয়া কাপ ও নেদারল্যান্ডস সিরিজের আগে লিটনদের ব্যাটিংয়ে বাড়তি প্রভাব আনতে তাঁকে তিন সপ্তাহের জন্য এনেছে বিসিবি।
বিশেষ এই ব্যাটে অনুশীলন করা নিয়ে আজ দুপুরে মিরপুরে সংবাদমাধ্যমের সামনে কথা বলেছেন উইকেটরক্ষক-ব্যাটার জাকের আলী। তিনি বলেন, ‘কী পরিবর্তন হয়েছে, ম্যাচ না খেললে তা বোঝা কঠিন। যেহেতু মাত্র দুই–তিন দিন হলো কাজ হয়েছে, তাই এত দ্রুত কিছু বলা ঠিক হবে না। সিলেটে আবার নেটে নতুন কিছু হবে। আমাদের যেসব ড্রিল ও সুইংয়ের কাজ দেওয়া হয়েছে, সেগুলো ঠিকভাবে করাই এখন মূল লক্ষ্য।’
জুলিয়ান উড শুধু প্রো ভেলোসিটি ব্যাটই আনেন নি। এই ব্যাটের আদলে আরও কিছু বিশেষ ব্যাট ব্যবহার করিয়েছেন লিটনদের। দলের ম্যানেজার নাফিস ইকবালের পোস্ট করা এক ভিডিওতে দেখা গেছে, তিনি খেলোয়াড়দের পাতলা, সরু ব্যাট দিয়ে স্লো বলের বিপক্ষে জোরে ড্রাইভ খেলতে বলছেন। যাতে ব্যাটের মিডলিংটা দারুণ হয়।
ভেলোসিটি ব্যাট ব্যবহারের ক্ষেত্রে কোচরা প্রথমে স্লো বোলিং বা থ্রো-ডাউনে কাজ শুরু করান। লক্ষ্য থাকে বলকে পরিষ্কারভাবে ব্যাটের মাঝ বরাবর হিট করানো। ভুল শট খেললেই বোঝা যায় কোথায় সমস্যা হচ্ছে। ধাপে ধাপে বলের গতি বাড়ানো হয় থ্রো থেকে মিডিয়াম, তারপর ম্যাচ স্পিডে। প্রতিটি সেশন রাখা হয় ছোট, ১০-১৫ মিনিটের, যাতে কবজি ও কাঁধে বাড়তি চাপ না পড়ে। এ সময় বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয় ফুটওয়ার্ক আর হেড পজিশনে।
বিশেষজ্ঞ এই কোচের অনুশীলন প্রক্রিয়া সম্পর্কে জাকের বলেন, ‘যারা টাইমিংয়ে ভালো, তারা এই ব্যাটে অনুশীলন করে আরও চার-পাঁচ মিটার শট দূরে পাঠাতে পারে। টাইমারদের পাওয়ার হিটার বানানোর চেষ্টা হয় না। তবে টাইমিং ঠিক থাকলে যে বল আউট হতো, সেটা ছয় হতে পারে। এতে বড় রান করার সুযোগ বাড়বে। আমার ক্ষেত্রে উডের পরামর্শ ভালো লেগেছে। বাকিটা তাঁকে জিজ্ঞেস করলে আরও স্পষ্ট মন্তব্য পাওয়া যাবে।’
অস্ট্রেলিয়া-দক্ষিণ আফ্রিকা তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ শুরু হতে ২৪ ঘণ্টাও বাকি নেই। বাংলাদেশ সময় আগামীকাল ১০টা ৩০ মিনিটে শুরু হবে সিরিজের প্রথম ওয়ানডে। এমন সময়ে দলে হঠাৎ পরিবর্তন আনল দক্ষিণ আফ্রিকা।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ক্রিকেটারদের নিয়ে গত কয়েক দিন ধরে চলছে ফিটনেস ক্যাম্প ও স্কিল অনুশীলন। লিটন দাস, নাহিদ রানা, নাজমুল হোসেন শান্তদের অনুশীলন সেশন করিয়েছেন বিসিবির স্ট্রেংথ অ্যান্ড কন্ডিশনিং কোচ নাথান কেলি। অনুশীলনে শিষ্যরা কী করছেন, সবই কেলি বিশেষ একটা ডিভাইসের মাধ্যমে ধরতে পারেন।
২ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এখনো অভিষেক হয়নি সনি বেকারের। কদিন আগে কেবল ডাক পেয়েছেন ইংল্যান্ড দলে। ইংল্যান্ডের জার্সি গায়ে চড়ানোর আগেই রেকর্ড বইয়ে নাম লেখালেন তিনি। ইংল্যান্ডের ১০০ বলের টুর্নামেন্ট ‘দ্য হান্ড্রেডে’ করেছেন হ্যাটট্রিক।
২ ঘণ্টা আগে২০১২, ২০১৬, ২০১৮—তিনবার এশিয়া কাপের ফাইনালে উঠেও শিরোপা ছুঁতে পারেনি বাংলাদেশ। মাশরাফি বিন মর্তুজা, সাকিব আল হাসানদের সেই কান্নাভেজা মুহূর্ত এখনো বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকেরা ভুলতে পারছেন না।
৪ ঘণ্টা আগে