নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট থেকে
উড়েই চলছে খুলনা টাইগার্স। এবারের বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) হ্যাটট্রিক জয় পেয়েছে তারা। আজ নিজেদের তৃতীয় ম্যাচে শক্তিশালী রংপুর রাইডার্সের বিপক্ষে ২৮ রানের দুর্দান্ত জয় পেয়েছে এনামুল হক বিজয়ের দল।
খুলনার জয়ে বোলিং-ব্যাটিংয়ে পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার তিন অলরাউন্ডার—মোহাম্মদ নওয়াজ, দাসুন শানাকা ও মোহাম্মদ ওয়াসিমের ছিল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। এবারের বিপিএলে প্রথম ম্যাচেই মাঠে নেমেই আলো ছড়িয়েছেন তাঁরা। বিপরীতে তারকা খেলোয়াড়ের মেলা নিয়েও তিন ম্যাচে দেখল দ্বিতীয় হার। সাকিব আল হাসান-বাবর আজমদের ব্যাট হাসেনি, ফলে খুলনার দেওয়া ১৬১ রানের লক্ষ্য তাড়া করতেও ব্যর্থ হয়েছে রংপুর।
তবু রংপুরের হয়ে একা লড়াই চালিয়ে গেছেন মোহাম্মদ নবী। খেলেছেন ২৯ বলে ৫০ রানের দারুণ এক ইনিংস। তাতে শুধু হারের ব্যবধানই কমাতে পেরেছেন আফগান অলরাউন্ডার। বাবর আজম ২, ব্রেন্ডন কিং ১ ও রনি তালুকদার ২৫ বলে করেছেন ১৫ রান—টপ অর্ডারের ধসেই মূলত রংপুর ম্যাচ থেকে ছিটকে যায়।
সাকিব ২, আজমতমউল্লাহ ওমরজাই ৪ ও অধিনায়ক নুরুল হাসান সোহান ফিরেছেন ১ রানে। শেখ মেহেদীর ব্যাট থেকে আসে ১২ রান। খুলনার হয়ে শানাকা ৪টি, নওয়াজ ও ওয়াসিম নিয়েছেন ২টি করে উইকেট।
সিলেট পর্বে শুরুটা মিরপুরের মতো। টস জিতে খুলনাকে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানায় রংপুর রাইডার্স। যদিও স্কোর বিবেচনায় মিরপুরের দিনের ম্যাচটার চেয়ে সিলেট ভিন্ন। নওয়াজের ফিফটি, এভিন লুইসের তাণ্ডব ও শানাকার কার্যকরী ইনিংসে ১৬০ রান করে আগে ব্যাটিংয়ে নামা খুলনা।
মিরপুরে দিনের কোনো ম্যাচে ১৫০ রান ছাড়িয়ে যেতে পারেনি। প্রত্যাশা অনুযায়ী সিলেটেই রান উৎসবের ইঙ্গিত মিলছে প্রথম ম্যাচ ইনিংস থেকেই। যদিও শুরুটা ভালো হয়নি খুলনার। দ্বিতীয় ওভারেই শেখ মেহেদীর বলে ফেরেন ওপেনার এনামুল হক বিজয়। গত ম্যাচে দারুণ এক ফিফটি করলেও আজ ফিরলেন রানের খাতা খোলার আগেই। বিপরীতে খেলেছেন ৭টি বল।
এর পর রংপুরের বোলারদের ওপর এভিন লুইসের পাল্টা আক্রমণ। একপ্রান্তে লুইস চার-ছক্কার বৃষ্টি ঝরাচ্ছিলেন, আরেক প্রান্তে আরও দুটি দ্রুত উইকেট হারায় খুলনা। ষষ্ঠ ওভারে ওভারে মাহমুদুল হাসান জয়কেও (৭) ফেরান মেহেদী। তারপর আফিফ হোসেনকে (৪) ফেরান হাসান মাহমুদ। ১০ম ওভারে লুইস ঝড়ও থামিয়েছেন এই পেসার। ২৫ বলে ৩টি করে চার ও ছক্কায় ৩৭ রান করেছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের এই বাঁহাতি ব্যাটার।
৬৪ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে কিছুটা বিপর্যয়ে পড়ে খুলনা। পঞ্চম উইকেটে দাসুন শানাকা ও মোহাম্মদ নওয়াজের ৫৩ বলে ৭৭ রানের দারুণ এক জুটিতে সেই বিপর্যয় সামলে ওঠে তারা। ১৯তম ওভারে এবারও রংপুরকে ব্রেকথ্রু এনে দিয়েছেন হাসান। দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে বোল্ড করেছেন শানাকাকে। ৩৩ বলে ৪০ রানের কার্যকর এক ইনিংস খেলেছেন লঙ্কান অলরাউন্ডার।
শানাকার মতো এবারের বিপিএলে নিজের শুরুটা রাঙিয়েছেন আরেক অলরাউন্ডার নওয়াজও। ৩৪ বলে খেলেছেন ৫৫ রানের অসাধারণ এক ইনিংস। মেরেছে ৩টি ছক্কা ও ৪টি চারের বাউন্ডারি। ৭ রানে আরেক পাকিস্তানি অলরাউন্ডার মোহাম্মদ ওয়াসিম ৭ ও হাবিবুর রহমান সোহান ১ রানে অপরাজিত থাকেন। হাসান ২৯ রান দিয়ে ৩টি এবং ২০ রানের বিপরীতে ২টি উইকেট নিয়েছেন মেহেদী।
উড়েই চলছে খুলনা টাইগার্স। এবারের বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) হ্যাটট্রিক জয় পেয়েছে তারা। আজ নিজেদের তৃতীয় ম্যাচে শক্তিশালী রংপুর রাইডার্সের বিপক্ষে ২৮ রানের দুর্দান্ত জয় পেয়েছে এনামুল হক বিজয়ের দল।
খুলনার জয়ে বোলিং-ব্যাটিংয়ে পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার তিন অলরাউন্ডার—মোহাম্মদ নওয়াজ, দাসুন শানাকা ও মোহাম্মদ ওয়াসিমের ছিল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। এবারের বিপিএলে প্রথম ম্যাচেই মাঠে নেমেই আলো ছড়িয়েছেন তাঁরা। বিপরীতে তারকা খেলোয়াড়ের মেলা নিয়েও তিন ম্যাচে দেখল দ্বিতীয় হার। সাকিব আল হাসান-বাবর আজমদের ব্যাট হাসেনি, ফলে খুলনার দেওয়া ১৬১ রানের লক্ষ্য তাড়া করতেও ব্যর্থ হয়েছে রংপুর।
তবু রংপুরের হয়ে একা লড়াই চালিয়ে গেছেন মোহাম্মদ নবী। খেলেছেন ২৯ বলে ৫০ রানের দারুণ এক ইনিংস। তাতে শুধু হারের ব্যবধানই কমাতে পেরেছেন আফগান অলরাউন্ডার। বাবর আজম ২, ব্রেন্ডন কিং ১ ও রনি তালুকদার ২৫ বলে করেছেন ১৫ রান—টপ অর্ডারের ধসেই মূলত রংপুর ম্যাচ থেকে ছিটকে যায়।
সাকিব ২, আজমতমউল্লাহ ওমরজাই ৪ ও অধিনায়ক নুরুল হাসান সোহান ফিরেছেন ১ রানে। শেখ মেহেদীর ব্যাট থেকে আসে ১২ রান। খুলনার হয়ে শানাকা ৪টি, নওয়াজ ও ওয়াসিম নিয়েছেন ২টি করে উইকেট।
সিলেট পর্বে শুরুটা মিরপুরের মতো। টস জিতে খুলনাকে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানায় রংপুর রাইডার্স। যদিও স্কোর বিবেচনায় মিরপুরের দিনের ম্যাচটার চেয়ে সিলেট ভিন্ন। নওয়াজের ফিফটি, এভিন লুইসের তাণ্ডব ও শানাকার কার্যকরী ইনিংসে ১৬০ রান করে আগে ব্যাটিংয়ে নামা খুলনা।
মিরপুরে দিনের কোনো ম্যাচে ১৫০ রান ছাড়িয়ে যেতে পারেনি। প্রত্যাশা অনুযায়ী সিলেটেই রান উৎসবের ইঙ্গিত মিলছে প্রথম ম্যাচ ইনিংস থেকেই। যদিও শুরুটা ভালো হয়নি খুলনার। দ্বিতীয় ওভারেই শেখ মেহেদীর বলে ফেরেন ওপেনার এনামুল হক বিজয়। গত ম্যাচে দারুণ এক ফিফটি করলেও আজ ফিরলেন রানের খাতা খোলার আগেই। বিপরীতে খেলেছেন ৭টি বল।
এর পর রংপুরের বোলারদের ওপর এভিন লুইসের পাল্টা আক্রমণ। একপ্রান্তে লুইস চার-ছক্কার বৃষ্টি ঝরাচ্ছিলেন, আরেক প্রান্তে আরও দুটি দ্রুত উইকেট হারায় খুলনা। ষষ্ঠ ওভারে ওভারে মাহমুদুল হাসান জয়কেও (৭) ফেরান মেহেদী। তারপর আফিফ হোসেনকে (৪) ফেরান হাসান মাহমুদ। ১০ম ওভারে লুইস ঝড়ও থামিয়েছেন এই পেসার। ২৫ বলে ৩টি করে চার ও ছক্কায় ৩৭ রান করেছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের এই বাঁহাতি ব্যাটার।
৬৪ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে কিছুটা বিপর্যয়ে পড়ে খুলনা। পঞ্চম উইকেটে দাসুন শানাকা ও মোহাম্মদ নওয়াজের ৫৩ বলে ৭৭ রানের দারুণ এক জুটিতে সেই বিপর্যয় সামলে ওঠে তারা। ১৯তম ওভারে এবারও রংপুরকে ব্রেকথ্রু এনে দিয়েছেন হাসান। দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে বোল্ড করেছেন শানাকাকে। ৩৩ বলে ৪০ রানের কার্যকর এক ইনিংস খেলেছেন লঙ্কান অলরাউন্ডার।
শানাকার মতো এবারের বিপিএলে নিজের শুরুটা রাঙিয়েছেন আরেক অলরাউন্ডার নওয়াজও। ৩৪ বলে খেলেছেন ৫৫ রানের অসাধারণ এক ইনিংস। মেরেছে ৩টি ছক্কা ও ৪টি চারের বাউন্ডারি। ৭ রানে আরেক পাকিস্তানি অলরাউন্ডার মোহাম্মদ ওয়াসিম ৭ ও হাবিবুর রহমান সোহান ১ রানে অপরাজিত থাকেন। হাসান ২৯ রান দিয়ে ৩টি এবং ২০ রানের বিপরীতে ২টি উইকেট নিয়েছেন মেহেদী।
ব্যালন ডি’অরের সোনালি ট্রফি উঠবে কার হাতে? তা জানা যাবে সেপ্টেম্বরে। মৌসুম যেহেতু শেষ, তাই এ নিয়ে আলোচনা বেড়ে গেছে। তবে দুটি নামই শোনা যাচ্ছে বেশি—পিএসজির ওসমান দেম্বেলে ও বার্সেলোনার লামিনে ইয়ামাল। দেম্বেলেকে বেশ ভালোভাবেই চেনা কিলিয়ান এমবাপ্পের। গত মৌসুমেও একসঙ্গে পিএসজিতে খেলেছেন তারা।
১৫ মিনিট আগেএশিয়ান কাপ বাছাইয়ে বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলতে আজ ঢাকায় আসছে সিঙ্গাপুর ফুটবল দল। রাত পৌনে ১১টার দিকে ঢাকায় পৌঁছানোর কথা রয়েছে তাদের। তবে এর আগে দলে যোগ ফারহান জুলকিফলি। গতি, ড্রিবলিং ও প্লেমেকিং সক্ষমতা দিয়ে খেলার মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার সামর্থ্য আছে ২২ বছর বয়সী প্রতিভাবান এই উইঙ্গারের। জাতীয় দলের হয়ে
২ ঘণ্টা আগেদুজন একে অপরের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী। খেলা বাদে একসঙ্গে খুব একটা দেখাও যায় না। তবে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক না থাকলেও পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে এসেছেন বরাবর। লিওনেল মেসিকে ভালো লাগার এটাই কারণ বলে জানিয়েছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের কাছে গত মাসে প্রথম ম্যাচ হেরেও টি-টোয়েন্টি সিরিজ জেতে সংযুক্ত আরব আমিরাত। ঐতিহাসিক এই জয়ে মুহাম্মদ ওয়াসিম ছিলেন। ‘ক্যাপ্টেন লিডিং ফ্রম দ্য ফ্রন্ট’। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) পুরস্কার পেলেন আমিরাত অধিনায়ক।
৫ ঘণ্টা আগে