বছর ঘুরে আবারও শুরু হয়েছে এশিয়া কাপ। সেই একই আগস্ট-সেপ্টেম্বরেই হচ্ছে মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের টুর্নামেন্ট। টি-টোয়েন্টির ফরম্যাট বদলে এবারের এশিয়া কাপ হচ্ছে ওয়ানডে সংস্করণে। আর ‘ইতিহাস নিজেই নিজের পুনরাবৃত্তি ঘটায়’—বাংলাদেশের ক্ষেত্রে বহুল প্রচলিত এই প্রবাদের বাস্তবতা প্রমাণের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতে হয়েছিল ২০২২ এশিয়া কাপ। গত এশিয়া কাপের মতো এবারও বাংলাদেশ পড়েছে ‘বি’ গ্রুপে। ‘হাইব্রিড মডেলে’ শ্রীলঙ্কা-পাকিস্তানে শুরু হওয়া এবারের এশিয়া কাপেও বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা ও আফগানিস্তান। গতবারও সাকিব আল হাসানের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ দুই ম্যাচ হেরে গ্রুপ পর্ব থেকেই ছিটকে গিয়েছিল। এবারের এশিয়া কাপেও বাংলাদেশের অধিনায়ক সাকিব। গতকাল ক্যান্ডিতে লঙ্কানদের বিপক্ষে ৫ উইকেটে হেরে ২০২৩ এশিয়া কাপ মিশন শুরু করল বাংলাদেশ। ওয়ানডে ফরম্যাটে এশিয়া কাপ হচ্ছে ঠিকই। তবু বাংলাদেশের ক্ষেত্রে রয়েছে গতবারের মতো ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা। আশঙ্কা জাগাচ্ছে এ বছর ওয়ানডে সংস্করণে বাংলাদেশের পারফরম্যান্স। এ বছর এখন পর্যন্ত ওয়ানডেতে ১৩ ম্যাচ খেলে বাংলাদেশ জিতেছে ৬ ম্যাচ, হেরেছে ৫ ম্যাচ এবং ২ ম্যাচ ভেসে গেছে বৃষ্টিতে। আপাতদৃষ্টিতে ভালো মনে হলেও শুধু এই পরিসংখ্যান দেখে পুরোটা বোঝার কোনো উপায় নেই। ওয়ানডেতে চারটি দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেলেছে বাংলাদেশ এবং তিনটিই খেলেছে দেশের মাঠে। ইংল্যান্ডে গিয়ে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ খেলেছিল বাংলাদেশ, যা বিদেশের মাঠে খেলা বাংলাদেশের একমাত্র ওয়ানডে সিরিজ।
ওয়ানডেতে চার সিরিজ খেলে বাংলাদেশ জিতেছে দুটিতে এবং হেরেছে দুটিতে। দুটি সিরিজই বাংলাদেশ জিতেছে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে। আর সাকিব-লিটন দাসরা সিরিজ হেরেছেন ইংল্যান্ড ও আফগানিস্তানের বিপক্ষে। ইংল্যান্ড, আফগানদের বিপক্ষে দুটি সিরিজই বাংলাদেশ হেরেছে ঘরের মাঠে, যেখানে এ বছর ওয়ানডেতে বোলিংয়ের বাংলাদেশের ব্যাটিং ব্যর্থতা চোখে পড়ার মতো। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে কোনো ম্যাচেই বাংলাদেশ ২৫০ করতে পারেনি, যার মধ্যে ইংল্যান্ডের দেওয়া ৩০০-এর বেশি রানের লক্ষ্য পেয়ে মুখ থুবড়ে পড়েছিল বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপ। এমনকি আফগানিস্তানও ৩০০ রানের বেশি লক্ষ্য দিয়ে ধসিয়ে দিয়েছিল বাংলাদেশকে। আর ১২৬ রানের লক্ষ্য পেয়ে হেসেখেলে জিতলেও বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপ কাঁপছিল আফগানদের বিপক্ষে।
ঘরের মাঠেই নয়, বিদেশের মাঠেও বাংলাদেশের ব্যাটাররা ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন। চেমসফোর্ডে মে মাসে তৃতীয় ওয়ানডেতে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ১৩ রানে শেষ পাঁচ উইকেট হারিয়েছিল বাংলাদেশ। বাংলাদেশ সেই ম্যাচে শ্বাসরুদ্ধকর জয় পেয়েছে বোলারদের দৃঢ়তায়। গতকাল ক্যান্ডিতেও এশিয়া কাপে দেখা গেছে বাংলাদেশের একই চিত্র। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে একপর্যায়ে বাংলাদেশের স্কোর ছিল ৪ উইকেটে ১২৭ রান। মুহূর্তেই সাকিবের দল অলআউট হয়ে যায় ১৬৪ রানে। সর্বোচ্চ ৮৯ রান এসেছে নাজমুল হোসেন শান্তর ব্যাট থেকে। দলের মাত্র চার ব্যাটার দুই অঙ্ক পেরোতে পেরেছেন। ডাক মেরেছেন তিন ব্যাটার, যার মধ্যে তানজিদ হাসান তামিমের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে হয়েছিল অভিষেক। পরশু লাহোরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে খেলবে বাংলাদেশ। এই ম্যাচে হারলেই সোজা ঘরে ফেরার বিমান ধরতে হবে বাংলাদেশকে। বাঁচা-মরার ম্যাচে সাকিবরা কীভাবে মোকাবিলা করেন রশিদ খান, মোহাম্মদ নবী, মুজিব-উর-রহমার, ফজলহক ফারুকিদের নিয়ে গড়া আফগান বোলিং লাইনআপ, সেটা সময়ই বলে দেবে।
বছর ঘুরে আবারও শুরু হয়েছে এশিয়া কাপ। সেই একই আগস্ট-সেপ্টেম্বরেই হচ্ছে মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের টুর্নামেন্ট। টি-টোয়েন্টির ফরম্যাট বদলে এবারের এশিয়া কাপ হচ্ছে ওয়ানডে সংস্করণে। আর ‘ইতিহাস নিজেই নিজের পুনরাবৃত্তি ঘটায়’—বাংলাদেশের ক্ষেত্রে বহুল প্রচলিত এই প্রবাদের বাস্তবতা প্রমাণের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতে হয়েছিল ২০২২ এশিয়া কাপ। গত এশিয়া কাপের মতো এবারও বাংলাদেশ পড়েছে ‘বি’ গ্রুপে। ‘হাইব্রিড মডেলে’ শ্রীলঙ্কা-পাকিস্তানে শুরু হওয়া এবারের এশিয়া কাপেও বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা ও আফগানিস্তান। গতবারও সাকিব আল হাসানের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ দুই ম্যাচ হেরে গ্রুপ পর্ব থেকেই ছিটকে গিয়েছিল। এবারের এশিয়া কাপেও বাংলাদেশের অধিনায়ক সাকিব। গতকাল ক্যান্ডিতে লঙ্কানদের বিপক্ষে ৫ উইকেটে হেরে ২০২৩ এশিয়া কাপ মিশন শুরু করল বাংলাদেশ। ওয়ানডে ফরম্যাটে এশিয়া কাপ হচ্ছে ঠিকই। তবু বাংলাদেশের ক্ষেত্রে রয়েছে গতবারের মতো ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা। আশঙ্কা জাগাচ্ছে এ বছর ওয়ানডে সংস্করণে বাংলাদেশের পারফরম্যান্স। এ বছর এখন পর্যন্ত ওয়ানডেতে ১৩ ম্যাচ খেলে বাংলাদেশ জিতেছে ৬ ম্যাচ, হেরেছে ৫ ম্যাচ এবং ২ ম্যাচ ভেসে গেছে বৃষ্টিতে। আপাতদৃষ্টিতে ভালো মনে হলেও শুধু এই পরিসংখ্যান দেখে পুরোটা বোঝার কোনো উপায় নেই। ওয়ানডেতে চারটি দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেলেছে বাংলাদেশ এবং তিনটিই খেলেছে দেশের মাঠে। ইংল্যান্ডে গিয়ে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ খেলেছিল বাংলাদেশ, যা বিদেশের মাঠে খেলা বাংলাদেশের একমাত্র ওয়ানডে সিরিজ।
ওয়ানডেতে চার সিরিজ খেলে বাংলাদেশ জিতেছে দুটিতে এবং হেরেছে দুটিতে। দুটি সিরিজই বাংলাদেশ জিতেছে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে। আর সাকিব-লিটন দাসরা সিরিজ হেরেছেন ইংল্যান্ড ও আফগানিস্তানের বিপক্ষে। ইংল্যান্ড, আফগানদের বিপক্ষে দুটি সিরিজই বাংলাদেশ হেরেছে ঘরের মাঠে, যেখানে এ বছর ওয়ানডেতে বোলিংয়ের বাংলাদেশের ব্যাটিং ব্যর্থতা চোখে পড়ার মতো। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে কোনো ম্যাচেই বাংলাদেশ ২৫০ করতে পারেনি, যার মধ্যে ইংল্যান্ডের দেওয়া ৩০০-এর বেশি রানের লক্ষ্য পেয়ে মুখ থুবড়ে পড়েছিল বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপ। এমনকি আফগানিস্তানও ৩০০ রানের বেশি লক্ষ্য দিয়ে ধসিয়ে দিয়েছিল বাংলাদেশকে। আর ১২৬ রানের লক্ষ্য পেয়ে হেসেখেলে জিতলেও বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপ কাঁপছিল আফগানদের বিপক্ষে।
ঘরের মাঠেই নয়, বিদেশের মাঠেও বাংলাদেশের ব্যাটাররা ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন। চেমসফোর্ডে মে মাসে তৃতীয় ওয়ানডেতে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ১৩ রানে শেষ পাঁচ উইকেট হারিয়েছিল বাংলাদেশ। বাংলাদেশ সেই ম্যাচে শ্বাসরুদ্ধকর জয় পেয়েছে বোলারদের দৃঢ়তায়। গতকাল ক্যান্ডিতেও এশিয়া কাপে দেখা গেছে বাংলাদেশের একই চিত্র। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে একপর্যায়ে বাংলাদেশের স্কোর ছিল ৪ উইকেটে ১২৭ রান। মুহূর্তেই সাকিবের দল অলআউট হয়ে যায় ১৬৪ রানে। সর্বোচ্চ ৮৯ রান এসেছে নাজমুল হোসেন শান্তর ব্যাট থেকে। দলের মাত্র চার ব্যাটার দুই অঙ্ক পেরোতে পেরেছেন। ডাক মেরেছেন তিন ব্যাটার, যার মধ্যে তানজিদ হাসান তামিমের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে হয়েছিল অভিষেক। পরশু লাহোরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে খেলবে বাংলাদেশ। এই ম্যাচে হারলেই সোজা ঘরে ফেরার বিমান ধরতে হবে বাংলাদেশকে। বাঁচা-মরার ম্যাচে সাকিবরা কীভাবে মোকাবিলা করেন রশিদ খান, মোহাম্মদ নবী, মুজিব-উর-রহমার, ফজলহক ফারুকিদের নিয়ে গড়া আফগান বোলিং লাইনআপ, সেটা সময়ই বলে দেবে।
দক্ষিণ আফ্রিকার যুবাদের হারিয়ে ত্রিদেশীয় অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে সিরিজের শিরোপা জিতেছে বাংলাদেশে অনূর্ধ্ব-১৯ দল। গতকাল জিম্বাবুয়ের হারারের ফাইনালে রিজান হোসেনের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে বাংলাদেশ যুবারা জিতেছেন ৩৩ রানে।
৫ ঘণ্টা আগে১৭ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ফিরেছে ডারউইন শহরে। অস্ট্রেলিয়া সেই ফেরাটা রাঙাল ১৭ রানের জয় দিয়ে। দক্ষিণ আফ্রিকাকে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে হারিয়ে একই সঙ্গে টানা জয়ে নিজেদের নতুন রেকর্ড গড়েছে তারা। এটি তাদের টানা নবম জয়।
৬ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ কোরিয়ার বিপক্ষে দরকার ছিল ড্র। ম্যাচটি আজ বাংলাদেশ হেরে গেছে ৬-১ গোলের বড় ব্যবধানে। গ্রুপ রানার্সআপ হয়ে পিটার বাটলার তাকিয়ে ছিল চীনের দিকে। তারা লেবানন ৮-০ গোলে হারিয়ে বাংলাদেশকে প্রথমবারের মতো নিয়ে গেল অনূর্ধ্ব-২০ নারী এশিয়ান কাপের মূলপর্বে।
৭ ঘণ্টা আগেত্রিদেশীয় অনূর্ধ্ব-১৯ সিরিজের ফাইনালে বাংলাদেশের শুরুটা ভালো হয়নি। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারানোর পাশাপাশি রানও উঠছিল ধীর গতিতে। তবে আজিজুল হাকিম তামিম-কালাম সিদ্দিকীদের বাংলাদেশের এই অনূর্ধ্ব-১৯ দল যে অন্য ধাতুতে গড়া। শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে আজ প্রোটিয়াদের সামনে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দিয়েছে বাংলাদেশ।
৯ ঘণ্টা আগে