ক্রীড়া ডেস্ক
লক্ষ্যটা ১২২ রানের—সেই রান তাড়া করতেই এই শীতে ঘাম ছুটল খুলনা টাইগার্সের। তবে শুরুতে ৩২ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে ফেললেও মিডল অর্ডারদের চেষ্টায় চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় পেয়েছে তারা। চতুর্থ উইকেটে আফিফ হোসেন ও মাহমুদুল হাসান জয়ের ৫১ বলে ৪৬ রানের জুটি খুলনার আশা বাঁচিয়ে তুলে। নিজেদের প্রথম ম্যাচে শেষ পর্যন্ত যে হঠকাতে হয়নি সেটিই স্বস্তির তাদের।
চট্টগ্রামের আফসোস হতে পারে, স্কোরটা বড় না হওয়ায়। হয়তো টানা ম্যাচ খেলার ধকলটাই তাদের ব্যাটিংয়ে পড়েছে। উদ্বোধনী দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে সিলেট স্ট্রাইকার্সের ১৭৮ রানের লক্ষ্য তাড়া করে শুভাগত হোমরা যেভাবে দাপট দেখিয়ে জিতেছে, আজ ম্যাচটিতে তার ছিটেফোঁটাও দেখাতে পারেনি।
মিরপুরে টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স বড় চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে নাহিদুল ইসলামের সামনে। খুলনার অফ স্পিনার ইনিংসের প্রথম ওভারে দেন মাত্র ১ রান। যার কারণে হয়তো তাঁর দ্বিতীয় ওভারটাকে ছেড়ে দিতে চাননি আভিষ্কা ফার্নান্দো। কিন্তু প্রথম বলের বাউন্ডারিতে চট্টগ্রাম ওপেনারের আত্মবিশ্বাসী হয়ে ওঠাটা বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। পরের বলে স্টাম্পড! তৃতীয় বলে ইমরান উজ্জামানকে (০) ফিরিয়ে হ্যাটট্রিকের আশাও জাগান নাহিদুল। চট্টগ্রামের প্রথম তিন উইকেট তাঁর। ইনিংস মেরামতের চেষ্টা করা নাজিবুল্লাহ জাদরানকেও থামান নাহিদুল। ৪ ওভারে ১২ রানে ৪ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরাও তিনি।
তানজিদ হাসানের ১৯, নাজিবুল্লাহর ২৪ ও ও শহিদুল ইসলামের ৪০—এই তিনজন ছাড়া চট্টগ্রামের আর কেউ দুই অঙ্কের রান ছুঁতে পারেননি। নাহিদুলের ঘূর্ণির পর দুই পেসার ওশানে টমাস ও ফাহিম আশরাফের তোপে চট্টগ্রাম ১৯.৫ ওভারে অলআউট ১২১ রানে। শেষদিকে শহিদুল ৪০ রানের ইনিংস না খেললে এই স্কোরও হতো না। ধাক্কার মুখে টমাসের করা ইনিংসের চতুর্থ ওভারে ১৯ রান নিয়ে দারুণ শুরুর আভাস দিয়েছিলেন তানজিদ। সেই ওভারে এক ছয়ের সঙ্গে শেষ তিন বলে মারেন চার। তবে ইনিংস বড় করতে পারেননি।
এই মামুলি লক্ষ্য নিয়েই খুলনাকে শুরুতে কাঁপিয়ে দেন আল-আমিন হোসেন। দুই ক্যারিবীয় এভিন লুইস (১২) ও শাই হোপকে (৯) ফিরিয়ে ম্যাচ জমিয়ে তুলেন। মাঝখানে ওপেনার এনামুল হক বিজয়কে (৯) ফেরান শহীদুল। তবে আফিফ (২৬) ও জয়ের (৩৯) জুটি সেই ধাক্কা সামলান। ৮৪ রানে ৫ উইকেট হারালেও ১০ বল হাতে রেখে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় খুলনা। শেষদিকে নিজের দ্বিতীয় উইকেট হিসেবে জয়কে ফিরিয়ে রোমাঞ্চের আভাস দিলেও, সেটি আর হয়নি। ৮ বলে ১৫ রান করে খুলনাকে জয়ের বন্দরে পৌঁছে দেন ফাহিম। খুলনা ১৮.২ ওভারে ৬ উইকেটে করে ১২২ রান।
লক্ষ্যটা ১২২ রানের—সেই রান তাড়া করতেই এই শীতে ঘাম ছুটল খুলনা টাইগার্সের। তবে শুরুতে ৩২ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে ফেললেও মিডল অর্ডারদের চেষ্টায় চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় পেয়েছে তারা। চতুর্থ উইকেটে আফিফ হোসেন ও মাহমুদুল হাসান জয়ের ৫১ বলে ৪৬ রানের জুটি খুলনার আশা বাঁচিয়ে তুলে। নিজেদের প্রথম ম্যাচে শেষ পর্যন্ত যে হঠকাতে হয়নি সেটিই স্বস্তির তাদের।
চট্টগ্রামের আফসোস হতে পারে, স্কোরটা বড় না হওয়ায়। হয়তো টানা ম্যাচ খেলার ধকলটাই তাদের ব্যাটিংয়ে পড়েছে। উদ্বোধনী দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে সিলেট স্ট্রাইকার্সের ১৭৮ রানের লক্ষ্য তাড়া করে শুভাগত হোমরা যেভাবে দাপট দেখিয়ে জিতেছে, আজ ম্যাচটিতে তার ছিটেফোঁটাও দেখাতে পারেনি।
মিরপুরে টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স বড় চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে নাহিদুল ইসলামের সামনে। খুলনার অফ স্পিনার ইনিংসের প্রথম ওভারে দেন মাত্র ১ রান। যার কারণে হয়তো তাঁর দ্বিতীয় ওভারটাকে ছেড়ে দিতে চাননি আভিষ্কা ফার্নান্দো। কিন্তু প্রথম বলের বাউন্ডারিতে চট্টগ্রাম ওপেনারের আত্মবিশ্বাসী হয়ে ওঠাটা বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। পরের বলে স্টাম্পড! তৃতীয় বলে ইমরান উজ্জামানকে (০) ফিরিয়ে হ্যাটট্রিকের আশাও জাগান নাহিদুল। চট্টগ্রামের প্রথম তিন উইকেট তাঁর। ইনিংস মেরামতের চেষ্টা করা নাজিবুল্লাহ জাদরানকেও থামান নাহিদুল। ৪ ওভারে ১২ রানে ৪ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরাও তিনি।
তানজিদ হাসানের ১৯, নাজিবুল্লাহর ২৪ ও ও শহিদুল ইসলামের ৪০—এই তিনজন ছাড়া চট্টগ্রামের আর কেউ দুই অঙ্কের রান ছুঁতে পারেননি। নাহিদুলের ঘূর্ণির পর দুই পেসার ওশানে টমাস ও ফাহিম আশরাফের তোপে চট্টগ্রাম ১৯.৫ ওভারে অলআউট ১২১ রানে। শেষদিকে শহিদুল ৪০ রানের ইনিংস না খেললে এই স্কোরও হতো না। ধাক্কার মুখে টমাসের করা ইনিংসের চতুর্থ ওভারে ১৯ রান নিয়ে দারুণ শুরুর আভাস দিয়েছিলেন তানজিদ। সেই ওভারে এক ছয়ের সঙ্গে শেষ তিন বলে মারেন চার। তবে ইনিংস বড় করতে পারেননি।
এই মামুলি লক্ষ্য নিয়েই খুলনাকে শুরুতে কাঁপিয়ে দেন আল-আমিন হোসেন। দুই ক্যারিবীয় এভিন লুইস (১২) ও শাই হোপকে (৯) ফিরিয়ে ম্যাচ জমিয়ে তুলেন। মাঝখানে ওপেনার এনামুল হক বিজয়কে (৯) ফেরান শহীদুল। তবে আফিফ (২৬) ও জয়ের (৩৯) জুটি সেই ধাক্কা সামলান। ৮৪ রানে ৫ উইকেট হারালেও ১০ বল হাতে রেখে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় খুলনা। শেষদিকে নিজের দ্বিতীয় উইকেট হিসেবে জয়কে ফিরিয়ে রোমাঞ্চের আভাস দিলেও, সেটি আর হয়নি। ৮ বলে ১৫ রান করে খুলনাকে জয়ের বন্দরে পৌঁছে দেন ফাহিম। খুলনা ১৮.২ ওভারে ৬ উইকেটে করে ১২২ রান।
এবারসহ টানা তিনটি বিপিএলে জাকির হাসান খেলছেন সিলেট স্ট্রাইকার্সের হয়ে। তাঁর দল এবার নিষ্প্রভ; লিগ পর্বেই বিদায় নিয়েছে। তবু ব্যাট হাতে দ্যুতি ছড়িয়েছেন জাতীয় দলের এই ব্যাটার। ১৪০.৪৩ স্ট্রাইকরেটে ১২ ইনিংসে করেছেন ৩৮৯ রান; যা টুর্নামেন্টের চতুর্থ সর্বোচ্চ। এই ফর্মটাকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও ধরে রাখতে...
১ ঘণ্টা আগেগল টেস্টে গতকাল তৃতীয় দিন শেষে ৫ উইকেটে ১৩৬ রান করেছিল শ্রীলঙ্কা। আজ চতুর্থ দিন আর ২৯ রান তুলতেই বাকি ৫ উইকেট হারিয়ে তারা। ফলোঅনে পড়ে দ্বিতীয় ইনিংসে আবারও ব্যাটিংয়ে নেমেছে স্বাগতিকেরা। এদিকে বিপিএলে সিলেট স্ট্রাইকার্সের বিপক্ষে খুলনা টাইগার্সের জয় ও হারের ওপর নির্ভর করছে দুর্বার রাজশাহীর প্লে-অফ...
১ ঘণ্টা আগেএক মাস ধরে চলা বহুল আলোচিত ও সমালোচিত এবারের বিপিএল চলে এসেছে লিগ পর্বের শেষ ধাপে। ৪০ ম্যাচ শেষে এখন প্লে-অফের শেষ স্থানের জন্য লড়াই। যে লড়াইয়ে টিকে রয়েছে খুলনা টাইগার্স ও দুর্বার রাজশাহী।
১ ঘণ্টা আগেদেশের ফুটবলে এমন নজির আগে দেখা যায়নি। কোচের বিরুদ্ধে একসঙ্গে ১৮ ফুটবলার অবস্থান নিয়ে গণ-অবসরে যাওয়ার হুমকি দিলেন। তা-ও তাঁরা যেনতেন ফুটবলার নন! বাংলাদেশ জাতীয় নারী ফুটবল দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ ও মেধাবীরা। যেখানে আছেন সর্বশেষ সাফের সেরা খেলোয়াড় ঋতুপর্ণা চাকমা। আছেন সেরা গোলকিপার রুপনা চাকমা।
১ ঘণ্টা আগে