চ্যাম্পিয়নস ট্রফির আয়োজক হিসেবে শুরুতে পাকিস্তানের নাম থাকলেও টুর্নামেন্টের সূচি ঠিক করতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থাকে গলদঘর্ম হতে হয়েছে। হাইব্রিড মডেলে পাকিস্তান ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে হবে ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি। টুর্নামেন্টের সময় যখন ঘনিয়ে আসছে, তখন ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে প্রচার করা হয়েছে টুর্নামেন্টটাই পুরোপুরি পাকিস্তান থেকে সরে যেতে পারে।
১৯ ফেব্রুয়ারি করাচিতে পাকিস্তান-নিউজিল্যান্ড ম্যাচ দিয়ে শুরু হচ্ছে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি। টুর্নামেন্ট শুরুর আগমুহূর্তে যখন পাকিস্তান থেকেই সেটা সরে যাওয়ার শঙ্কার খবর শোনা যায়, তখন প্রতিবাদ জানাল পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। এক বিবৃতিতে গতকাল পিসিবি বলেছে, ‘গাদ্দাফি স্টেডিয়াম ও ন্যাশনাল ব্যাংক স্টেডিয়ামের প্রস্তুতির কাজ অনেক দূর এগিয়েছে। কদিন পর শুরু হতে যাওয়া ত্রিদেশীয় ওয়ানডে সিরিজ এই দুই ভেন্যুতে সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পাকিস্তান, নিউজিল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকাকে নিয়ে সিরিজটা আসলে হওয়ার কথা ছিল মুলতানে।’
৮ থেকে ১৪ ফেব্রুয়ারি মুলতানে হওয়ার কথা ছিল পাকিস্তান, দক্ষিণ আফ্রিকা, নিউজিল্যান্ডের ত্রিদেশীয় ওয়ানডে সিরিজ। তবে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিকে সামনে রেখে ভেন্যুগুলোর পুন: সংস্কার কাজের অগ্রগতি কেমন, সেই ধারণা থেকেই ত্রিদেশীয় ওয়ানডে সিরিজের ভেন্যু পরিবর্তন করে লাহোর ও করাচিতে আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে পিসিবি। লাহোর, করাচি, রাওয়ালপিন্ডি-পাকিস্তানের এই তিন ভেন্যুতে হবে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ভেন্যুগুলোর পুন: সংস্কার কাজ শেষ হবে বলে পিসিবি আশাবাদী। পিসিবি বলেছে, ‘এই সিদ্ধান্তেই বোঝা যায়, স্টেডিয়াম আপগ্রেডের কাজ এগিয়ে নিতে পিসিবি কতটা আশাবাদী। খেলোয়াড়, কর্মকর্তা, ভক্ত-সমর্থকেরা বিশ্বমানের অভিজ্ঞতা যেন পায়, সেই চেষ্টা চলছে।’ পুন: সংস্কার কাজ শেষ করার কথা ২৫ জানুয়ারি বলে শোনা যাচ্ছে।
পাকিস্তানের স্টেডিয়ামগুলোর কাজের অবস্থা নিয়ে ভিডিও ও ছবি সামাজিক মাধ্যমে গতকাল সকালে ছড়িয়ে পড়ে। ‘স্টেডিয়ামগুলোর অবস্থা ভালো না, এমনকি পাকিস্তান থেকেই পুরো চ্যাম্পিয়নস ট্রফি সরে যেতে পারে, যদি. . ’—এই শিরোনামে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। সেখানে টাইমস অব ইন্ডিয়ার সূত্রের বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, ‘বোঝা যাচ্ছে না পিসিবি যদি ডেডলাইন মিস করে এবং ভেন্যুগুলো আইসিসির মানদণ্ড পূর্ণ করতে না পারে, তাহলে কী হবে। আধা প্রস্তুত অবস্থায় টুর্নামেন্ট তো খেলা যায় না। আগামী সপ্তাহে আরও স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যাবে। তবে পিসিবি, আইসিসিকে একজোট হয়ে চমকে দেওয়ার মতো কিছু একটা করতে হবে।’
বাংলাদেশ, ভারতের মতো পাকিস্তানেও এখন তীব্র শীত। শীতের এমন তীব্রতার মধ্যে কাজ করা স্বাভাবিকভাবেই কঠিন। টাইমস অব ইন্ডিয়ার সূত্রের বরাতে
এনডিটিভির প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, নির্মাণ ও ফিনিশিং কাজ দ্রুত এগিয়ে নিতে আবহাওয়াও অনুকূলে নয়। গাদ্দাফিতে নাকি প্লাস্টার কাজও শেষ হয়নি। এমনকি সময় না থাকায় করাচির ন্যাশনাল স্টেডিয়াম নতুন স্ট্যান্ডের কাজ পুরোপুরি শেষ না করার কথা জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম। পুন: সংস্কার কাজ নয়, ঠিকঠাকমতো নির্মাণ কাজ এখনো চলছে বলে এনডিটিভির সেই প্রতিবেদনে জানা গেছে। আসন, ফ্লাডলাইট, মাঠের সুযোগসুবিধা, এমনকি আউটফিল্ড ও পিচ নিয়েও অনেক কাজ করার বাকি রয়েছে। এরই মধ্যে আইসিসির প্রতিনিধি দল পৌঁছেছে করাচিতে।
দফায় দফায় করাচির ন্যাশনাল স্টেডিয়ামের কাজ শেষ করার ডেডলাইন দেওয়া হলেও কেন শেষ হয়নি, এ ব্যাপারে নতুন বছরের শুরুতে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে ক্রিকেট পাকিস্তান। ১ জানুয়ারি পাকিস্তানের সেই ওয়েবসাইটের প্রতিবেদনে জানা য়ায়, প্রথম দফায় গত বছরের ১৫ ডিসেম্বর কাজ শেষ করার কথা ছিল। দ্বিতীয়বার ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় বাড়ানো হলেও শেষ করা গেল না সংস্কার কাজ। ২০২৪ সালের জুলাইয়ে পিসিবি সভাপতি মহসিন নাকভির অনুমতি পাওয়ার পর সংস্কার কাজ শুরু হয়েছিল। একই বছরের ফেব্রুয়ারিতে ফেব্রুয়ারিতে পিসিবির সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন নাকভি।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফির আয়োজক হিসেবে শুরুতে পাকিস্তানের নাম থাকলেও টুর্নামেন্টের সূচি ঠিক করতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থাকে গলদঘর্ম হতে হয়েছে। হাইব্রিড মডেলে পাকিস্তান ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে হবে ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি। টুর্নামেন্টের সময় যখন ঘনিয়ে আসছে, তখন ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে প্রচার করা হয়েছে টুর্নামেন্টটাই পুরোপুরি পাকিস্তান থেকে সরে যেতে পারে।
১৯ ফেব্রুয়ারি করাচিতে পাকিস্তান-নিউজিল্যান্ড ম্যাচ দিয়ে শুরু হচ্ছে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি। টুর্নামেন্ট শুরুর আগমুহূর্তে যখন পাকিস্তান থেকেই সেটা সরে যাওয়ার শঙ্কার খবর শোনা যায়, তখন প্রতিবাদ জানাল পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। এক বিবৃতিতে গতকাল পিসিবি বলেছে, ‘গাদ্দাফি স্টেডিয়াম ও ন্যাশনাল ব্যাংক স্টেডিয়ামের প্রস্তুতির কাজ অনেক দূর এগিয়েছে। কদিন পর শুরু হতে যাওয়া ত্রিদেশীয় ওয়ানডে সিরিজ এই দুই ভেন্যুতে সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পাকিস্তান, নিউজিল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকাকে নিয়ে সিরিজটা আসলে হওয়ার কথা ছিল মুলতানে।’
৮ থেকে ১৪ ফেব্রুয়ারি মুলতানে হওয়ার কথা ছিল পাকিস্তান, দক্ষিণ আফ্রিকা, নিউজিল্যান্ডের ত্রিদেশীয় ওয়ানডে সিরিজ। তবে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিকে সামনে রেখে ভেন্যুগুলোর পুন: সংস্কার কাজের অগ্রগতি কেমন, সেই ধারণা থেকেই ত্রিদেশীয় ওয়ানডে সিরিজের ভেন্যু পরিবর্তন করে লাহোর ও করাচিতে আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে পিসিবি। লাহোর, করাচি, রাওয়ালপিন্ডি-পাকিস্তানের এই তিন ভেন্যুতে হবে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ভেন্যুগুলোর পুন: সংস্কার কাজ শেষ হবে বলে পিসিবি আশাবাদী। পিসিবি বলেছে, ‘এই সিদ্ধান্তেই বোঝা যায়, স্টেডিয়াম আপগ্রেডের কাজ এগিয়ে নিতে পিসিবি কতটা আশাবাদী। খেলোয়াড়, কর্মকর্তা, ভক্ত-সমর্থকেরা বিশ্বমানের অভিজ্ঞতা যেন পায়, সেই চেষ্টা চলছে।’ পুন: সংস্কার কাজ শেষ করার কথা ২৫ জানুয়ারি বলে শোনা যাচ্ছে।
পাকিস্তানের স্টেডিয়ামগুলোর কাজের অবস্থা নিয়ে ভিডিও ও ছবি সামাজিক মাধ্যমে গতকাল সকালে ছড়িয়ে পড়ে। ‘স্টেডিয়ামগুলোর অবস্থা ভালো না, এমনকি পাকিস্তান থেকেই পুরো চ্যাম্পিয়নস ট্রফি সরে যেতে পারে, যদি. . ’—এই শিরোনামে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। সেখানে টাইমস অব ইন্ডিয়ার সূত্রের বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, ‘বোঝা যাচ্ছে না পিসিবি যদি ডেডলাইন মিস করে এবং ভেন্যুগুলো আইসিসির মানদণ্ড পূর্ণ করতে না পারে, তাহলে কী হবে। আধা প্রস্তুত অবস্থায় টুর্নামেন্ট তো খেলা যায় না। আগামী সপ্তাহে আরও স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যাবে। তবে পিসিবি, আইসিসিকে একজোট হয়ে চমকে দেওয়ার মতো কিছু একটা করতে হবে।’
বাংলাদেশ, ভারতের মতো পাকিস্তানেও এখন তীব্র শীত। শীতের এমন তীব্রতার মধ্যে কাজ করা স্বাভাবিকভাবেই কঠিন। টাইমস অব ইন্ডিয়ার সূত্রের বরাতে
এনডিটিভির প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, নির্মাণ ও ফিনিশিং কাজ দ্রুত এগিয়ে নিতে আবহাওয়াও অনুকূলে নয়। গাদ্দাফিতে নাকি প্লাস্টার কাজও শেষ হয়নি। এমনকি সময় না থাকায় করাচির ন্যাশনাল স্টেডিয়াম নতুন স্ট্যান্ডের কাজ পুরোপুরি শেষ না করার কথা জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম। পুন: সংস্কার কাজ নয়, ঠিকঠাকমতো নির্মাণ কাজ এখনো চলছে বলে এনডিটিভির সেই প্রতিবেদনে জানা গেছে। আসন, ফ্লাডলাইট, মাঠের সুযোগসুবিধা, এমনকি আউটফিল্ড ও পিচ নিয়েও অনেক কাজ করার বাকি রয়েছে। এরই মধ্যে আইসিসির প্রতিনিধি দল পৌঁছেছে করাচিতে।
দফায় দফায় করাচির ন্যাশনাল স্টেডিয়ামের কাজ শেষ করার ডেডলাইন দেওয়া হলেও কেন শেষ হয়নি, এ ব্যাপারে নতুন বছরের শুরুতে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে ক্রিকেট পাকিস্তান। ১ জানুয়ারি পাকিস্তানের সেই ওয়েবসাইটের প্রতিবেদনে জানা য়ায়, প্রথম দফায় গত বছরের ১৫ ডিসেম্বর কাজ শেষ করার কথা ছিল। দ্বিতীয়বার ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় বাড়ানো হলেও শেষ করা গেল না সংস্কার কাজ। ২০২৪ সালের জুলাইয়ে পিসিবি সভাপতি মহসিন নাকভির অনুমতি পাওয়ার পর সংস্কার কাজ শুরু হয়েছিল। একই বছরের ফেব্রুয়ারিতে ফেব্রুয়ারিতে পিসিবির সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন নাকভি।
বাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
৩ মিনিট আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৩ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
৪ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
৫ ঘণ্টা আগে