নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আবাহনী লিমিটেডের দেওয়া বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরু থেকে চাপে ছিল লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জ। দলীয় ১০০ রানের আগেই ৫ উইকেট হারানো রূপগঞ্জ শেষ পর্যন্ত ম্যাচটা হারে ৮১ রানে। তবে শুরুতে দলকে মোটামুটি ভালো একটা সূচনা এনে দেন দুই ওপেনার। আবাহনীর বড় লক্ষ্যে মাথায় রেখে এদিন রকিবুল হাসানের সঙ্গে ওপেনিংয়ে উঠে আসেন সাব্বির রহমান।
দুই ওপেনার থেকে ৪৭ রানের জুটি পায় লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জ। ৩১ বলে ৩ চার এক ছক্কায় ২৭ রান করেন রকিবুল। শুরতে কিছুটা নড়বড়ে থাকা সাব্বির থিতু হয়ে বড় ইনিংসের আশা জাগিয়েও হতাশ করেন। ৫ চার এক ছক্কায় সাব্বিরের ব্যাট থেকে আসে ৪৪ রান। এরপর দ্রুত ৩ উইকেট হারিয়ে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে রূপগঞ্জ। সাকিব আল হাসান ৩, দুর্দান্ত ফর্মে থাকা নাঈম ইসলাম ৭ আর উইকেট কিপার ব্যাটার ইরফান শুক্কর আউট হন এক রানে।
১০ বলে ৯ রান মাশরাফি বিন মর্তুজাও আউট হয়ে গেলে হারের প্রহর গুনতে থাকে লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জ। তবে তানভীর হায়দারকে নিয়ে লড়াই জমানোর আভাস দেন ভারতীয় ব্যাটার চিরাগ জানি। দুজনের ৫৪ রানের জুটি ভাঙে চিরাগের ৪৮ রানের বিদায়ে। এরপর মুক্তার আলীকে ৪০ রানের আরেকটি জুটি গড়েন তানভীর। এ দুটো জুটি রূপগঞ্জের হারের ব্যবধান কমিয়েছে মাত্র। ২২ রান করেন মুক্তার। ১৯৩ রানে মুক্তারের বিদায়ের পর দূত শেষ দুই উইকেট হারিয়ে ১৯৮ রানে অলআউট হয় রূপগঞ্জ। ৩৬ রান নিয়ে অপরাজিত থাকেন তানভীর। ১০ ওভারে ৪০ রান দিয়ে ৪ উইকেট নেন আবাহনীর অধিনায়ক মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত।
এর আগে সুপার লিগ পর্বে নিজেদের তৃতীয় ম্যাচে লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জকে বড় সংগ্রহই দিয়েছিল আবাহনী। মিরপুরে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ৭ উইকেট হারিয়ে ২৭৯ রান করে বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা। অনেকটা কোণঠাসা অবস্থায় থেকে এ ম্যাচে খেলতে নামে আবাহনী। সুপার লিগ পর্বে নিজেদের আগের দুটি ম্যাচই হেরেছিল মোসাদ্দেকের দল। টস জিতে ব্যাটিংয়ে নামা আবাহনী আজও শুরুটা ভালো করতে পারেনি। ৩০ রানের মধ্যে দুই ওপেনার ড্রেসিংরুমের পথ ধরেন। ব্যক্তিগত ২২ রানে মাশরাফির বলে আউট হন মোহাম্মদ নাঈম, আরেক পেসার আল আমিন হোসেনের শিকারে পরিণত হন নাঈমের সঙ্গী মাহমুদুল হাসান জয় (৬)।
তবে তৃতীয় উইকেটে আবাহনীকে পথ দেখান আফিফ হোসেন আর নাজমুল হোসেন শান্ত। ৭ চার এক ছক্কায় ৭২ বলে ৬২ রান করে প্রাথমিক ধাক্কা সামাল দিয়ে মুক্তার আলীর বলে বোল্ড হন আফিফ। তবে অধিনায়ক মোসাদ্দেককে নিয়ে আবাহনীকে বড় সংগ্রহের পথে রাখেন শান্ত। দুজনই অবশ্য সাকিব আল হাসানের শিকারে পরিণত হয়ে ফেরেন। ১৪ রানের জন্য সেঞ্চুরি হাতছাড়া করেন শান্ত। ২৮ রান করেন মোসাদ্দেক।
শেষ ১০ ওভারে তৌহিদ হৃদয়-মোহাম্মদ সাইফউদ্দীন-জাকের আলী অনিকের তিনটি কার্যকরী ইনিংস আবাহনীকে বড় সংগ্রহ এনে দেয়। হৃদয় ১৬ বলে ২৪, সাইফউদ্দীন ২৭ বলে অপরাজিত ৩০ আর জাকের ৮ বলে ১৩ রান করেন। ১০ ওভারে ৫৩ রান দিয়ে ৩ উইকেট নেন সাকিব। টানা দুই হারের পর সুপার লিগে প্রথম জয় পেয়েছে আবাহনী।
আবাহনী লিমিটেডের দেওয়া বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরু থেকে চাপে ছিল লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জ। দলীয় ১০০ রানের আগেই ৫ উইকেট হারানো রূপগঞ্জ শেষ পর্যন্ত ম্যাচটা হারে ৮১ রানে। তবে শুরুতে দলকে মোটামুটি ভালো একটা সূচনা এনে দেন দুই ওপেনার। আবাহনীর বড় লক্ষ্যে মাথায় রেখে এদিন রকিবুল হাসানের সঙ্গে ওপেনিংয়ে উঠে আসেন সাব্বির রহমান।
দুই ওপেনার থেকে ৪৭ রানের জুটি পায় লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জ। ৩১ বলে ৩ চার এক ছক্কায় ২৭ রান করেন রকিবুল। শুরতে কিছুটা নড়বড়ে থাকা সাব্বির থিতু হয়ে বড় ইনিংসের আশা জাগিয়েও হতাশ করেন। ৫ চার এক ছক্কায় সাব্বিরের ব্যাট থেকে আসে ৪৪ রান। এরপর দ্রুত ৩ উইকেট হারিয়ে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে রূপগঞ্জ। সাকিব আল হাসান ৩, দুর্দান্ত ফর্মে থাকা নাঈম ইসলাম ৭ আর উইকেট কিপার ব্যাটার ইরফান শুক্কর আউট হন এক রানে।
১০ বলে ৯ রান মাশরাফি বিন মর্তুজাও আউট হয়ে গেলে হারের প্রহর গুনতে থাকে লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জ। তবে তানভীর হায়দারকে নিয়ে লড়াই জমানোর আভাস দেন ভারতীয় ব্যাটার চিরাগ জানি। দুজনের ৫৪ রানের জুটি ভাঙে চিরাগের ৪৮ রানের বিদায়ে। এরপর মুক্তার আলীকে ৪০ রানের আরেকটি জুটি গড়েন তানভীর। এ দুটো জুটি রূপগঞ্জের হারের ব্যবধান কমিয়েছে মাত্র। ২২ রান করেন মুক্তার। ১৯৩ রানে মুক্তারের বিদায়ের পর দূত শেষ দুই উইকেট হারিয়ে ১৯৮ রানে অলআউট হয় রূপগঞ্জ। ৩৬ রান নিয়ে অপরাজিত থাকেন তানভীর। ১০ ওভারে ৪০ রান দিয়ে ৪ উইকেট নেন আবাহনীর অধিনায়ক মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত।
এর আগে সুপার লিগ পর্বে নিজেদের তৃতীয় ম্যাচে লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জকে বড় সংগ্রহই দিয়েছিল আবাহনী। মিরপুরে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ৭ উইকেট হারিয়ে ২৭৯ রান করে বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা। অনেকটা কোণঠাসা অবস্থায় থেকে এ ম্যাচে খেলতে নামে আবাহনী। সুপার লিগ পর্বে নিজেদের আগের দুটি ম্যাচই হেরেছিল মোসাদ্দেকের দল। টস জিতে ব্যাটিংয়ে নামা আবাহনী আজও শুরুটা ভালো করতে পারেনি। ৩০ রানের মধ্যে দুই ওপেনার ড্রেসিংরুমের পথ ধরেন। ব্যক্তিগত ২২ রানে মাশরাফির বলে আউট হন মোহাম্মদ নাঈম, আরেক পেসার আল আমিন হোসেনের শিকারে পরিণত হন নাঈমের সঙ্গী মাহমুদুল হাসান জয় (৬)।
তবে তৃতীয় উইকেটে আবাহনীকে পথ দেখান আফিফ হোসেন আর নাজমুল হোসেন শান্ত। ৭ চার এক ছক্কায় ৭২ বলে ৬২ রান করে প্রাথমিক ধাক্কা সামাল দিয়ে মুক্তার আলীর বলে বোল্ড হন আফিফ। তবে অধিনায়ক মোসাদ্দেককে নিয়ে আবাহনীকে বড় সংগ্রহের পথে রাখেন শান্ত। দুজনই অবশ্য সাকিব আল হাসানের শিকারে পরিণত হয়ে ফেরেন। ১৪ রানের জন্য সেঞ্চুরি হাতছাড়া করেন শান্ত। ২৮ রান করেন মোসাদ্দেক।
শেষ ১০ ওভারে তৌহিদ হৃদয়-মোহাম্মদ সাইফউদ্দীন-জাকের আলী অনিকের তিনটি কার্যকরী ইনিংস আবাহনীকে বড় সংগ্রহ এনে দেয়। হৃদয় ১৬ বলে ২৪, সাইফউদ্দীন ২৭ বলে অপরাজিত ৩০ আর জাকের ৮ বলে ১৩ রান করেন। ১০ ওভারে ৫৩ রান দিয়ে ৩ উইকেট নেন সাকিব। টানা দুই হারের পর সুপার লিগে প্রথম জয় পেয়েছে আবাহনী।
ভুটানের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে ছিল বিশৃঙ্খলার ছাপ। তাই হামজা চৌধুরী-শমিত শোমদের নিরাপত্তা আরও জোরদার করতে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে মোতায়েন থাকবে পুলিশের বিশেষ ইউনিট সোয়াট (স্পেশাল ওয়েপনস অ্যান্ড ট্যাকটিকস)।
৪ ঘণ্টা আগে৯০ মিনিটের একটি ম্যাচ, সেটা ঘিরে কতই না উন্মাদনা। দেশের ফুটবলও দানা বাঁধতে শুরু করেছে নতুন করে। ১০ জুন সিঙ্গাপুরকে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে হারালে স্বপ্নের পথে আরও একধাপ এগিয়ে যাবেন হামজা চৌধুরী-শমিত শোমরা। এনিয়ে চতুর্থবার সিঙ্গাপুরের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ।
৬ ঘণ্টা আগেনেইমার থাকবেন, অথচ তাঁকে নিয়ে আলোচনা হবে না—সেটা কি কখনো সম্ভব! মাঠের পারফরম্যান্স যেমনই হোক, তাঁর অন্যান্য কর্মকাণ্ড নিয়ে কথাবার্তা হয় প্রায় সময়ই। ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ডকে নিয়ে এবার তাঁর আলোচিত প্রেমিকা যা বললেন, সেটা রীতিমতো চমকে দেওয়ার মতো।
৮ ঘণ্টা আগেব্যাট সামনে দেখলেই নিশপিশ করত হাত। তাই নিজের ঘরেই একটি আলাদা ব্যাট রাখতেন তিনি। মন চাইলে করে নিতেন শ্যাডো ব্যাটিং। সেই স্টিভেন স্মিথ কি না ব্যাট ধরেননি তিন মাস। ব্যাটিং পাগল হিসেবে তিনি নিজেকে যেভাবে পরিচিত করেছেন, তারপর এমনটা শুনলে অবাকই হতে হয়। কিস্তু কথাটি যখন স্মিথ নিজেই বলেছেন, তখন বিশ্বাস না
৮ ঘণ্টা আগে