নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
উইকেটের সঙ্গে আফগানিস্তানের বোলিং যেন খাপই খায়নি সেভাবে। সবুজ ঘাসের উইকেটে প্রথম সেশনে মুভমেন্টের সঙ্গে পেসারদের দেখানোর কথা ছিল দুর্দান্ত কিছু; কিন্তু সেরকম কিছুই হয়নি। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারের প্রথম বলে জাকির হাসানকে যে ডেলিভারিতে ফিরিয়েছেন অভিষিক্ত নিজাত মাসুদ, মিরপুর টেস্টে সেটাই হয় তো মনে রাখার মতো ডেলিভারি হতে পারে আফগানদের।
ঘাসের উইকেটে দুই পেসারের অভিষেক, স্পিন বোলাররাও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারেননি। আফগানিস্তানের অনভিজ্ঞ বোলিং লাইনআপের দুর্বলতার সুযোগ মিরপুরে রানের রেকর্ড গড়েই প্রথম দিন পার করেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্তর সেঞ্চুরি ও মাহমুদুল হাসান জয়ের ফিফটিতে প্রথম দিন শেষে ৫ উইকেটে ৩৬২ রান তুলেছে স্বাগতিকেরা।
মিরপুরে এর আগে ২০১০ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম দিন ৩৩০ রান করেছিল বাংলাদেশ। এবার সেটিকে ছাড়িয়ে গেল তারা। ৩৬২ করতে বাংলাদেশ খেলছে মাত্র ৭৯ ওভারে। জাকির ছাড়া অন্য ব্যাটাররা অনেকটা উইকেট বিলিয়ে দিয়েই ড্রেসিংরুমে ফিরেছেন। সুযোগ ছিল উইকেট ধরে রেখে রান তোলার।
দিনের দ্বিতীয় ওভারের প্রথম বলেই ১ রান করে ফেরেন জাকির। অভিষেক টেস্টের প্রথম বলেই দারুণ এক ডেলিভারিতে তাঁকে ফেরান নিজাত। ফুল লেন্থের বল হালকা মুভমেন্ট নিয়ে জাকিরের ব্যাট স্পর্শ করে চলে যায় উইকেটরক্ষক আফসার জাজাইয়ের হাতে। আম্পায়ার প্রথম আউট না দিলেও আফগানিস্তান রিভিউ নেওয়ার পর জাকির আর বাঁচতে পারলেন না। ১ রান আসে বাঁহাতি ওপেনারের ব্যাট থেকে।
শুরুর ধাক্কা বাংলাদেশকে অনুভবই করতে দেননি শান্ত ও জয়। বিপদ ছাড়াই দুজনে পার করে দেন প্রথম সেশন। দ্বিতীয় সেশনে শান্ত সেঞ্চুরি করলেও তিন অঙ্কের ঘর পর্যন্ত যেতে পারেননি জয়।
সেঞ্চুরি থেকে এক রান দূরে থাকতে বাঁহাতি স্পিনার আমির হামজার বলে দারুণ একটি সিঙ্গেল বের করেন শান্ত। তাতেই পূর্ণ হয় তাঁর টেস্ট ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরি। হেলমেট খুলে উদ্যাপনে আকাশ ছুঁতে চাইলেন। আকাশে উড়তে চাওয়ার পরিচিত আরেকটি উদ্যাপনও করেছেন শান্ত। ব্যাটের ওপর উড়ন্ত চুমু আঁকলেন। ঠিক যেমনটা চেমসফোর্ডে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সেঞ্চুরির পর করেছিলেন। চেমসফোর্ড থেকে মিরপুর—শান্তর আরেকটি চুমুময় সেঞ্চুরির সাক্ষী হলেন বাংলাদেশের দর্শকেরা। যেকোনো ফরম্যাটে দেশের মাটিতে এটি তাঁর প্রথম সেঞ্চুরি।
আশা জাগিয়েও সেঞ্চুরি করতে পারেননি জয়। আউট হয়েছেন ৭৬ রানে। তাতে ভাঙে শান্ত-জয়ের ২৬৭ বলে ২১২ রানের জুটি। ২৩৫ রানে দ্বিতীয় সেশন পার করে বাংলাদেশ। কিন্তু তৃতীয় সেশনে মুমিনুল হক, শান্ত ও লিটন দাসের উইকেট হারায় তারা।
আমির হামজার বলে ছক্কা মারতে গিয়ে মিডউইকেটে নাসির জামালের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন শান্ত। ১৭৫ বলে ১৪৬ রানের অসাধারণ ইনিংস খেলেছেন বাঁহাতি ব্যাটার। ইনিংসে ছিল ২৩টি চার ও ২টি ছয়। মুমিনুল ১৫ ও লিটন আউট হন ৯ রানে। তবে ষষ্ঠ উইকেটে মুশফিকুর রহিম ও মেহেদী হাসান মিরাজের ৭২ রানের জুটিতে সাড়ে ৩০০ পার হয় বাংলাদেশ।
৪১ রানে মুশফিক ও মিরাজ ৪৩ রানে অপরাজিত আছেন। আফগান বোলারদের মধ্যে মাসুদ ২ টি, হামজা, রহমত শাহ ও জহির খান একটি করে উইকেট নিয়েছেন।
উইকেটের সঙ্গে আফগানিস্তানের বোলিং যেন খাপই খায়নি সেভাবে। সবুজ ঘাসের উইকেটে প্রথম সেশনে মুভমেন্টের সঙ্গে পেসারদের দেখানোর কথা ছিল দুর্দান্ত কিছু; কিন্তু সেরকম কিছুই হয়নি। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারের প্রথম বলে জাকির হাসানকে যে ডেলিভারিতে ফিরিয়েছেন অভিষিক্ত নিজাত মাসুদ, মিরপুর টেস্টে সেটাই হয় তো মনে রাখার মতো ডেলিভারি হতে পারে আফগানদের।
ঘাসের উইকেটে দুই পেসারের অভিষেক, স্পিন বোলাররাও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারেননি। আফগানিস্তানের অনভিজ্ঞ বোলিং লাইনআপের দুর্বলতার সুযোগ মিরপুরে রানের রেকর্ড গড়েই প্রথম দিন পার করেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্তর সেঞ্চুরি ও মাহমুদুল হাসান জয়ের ফিফটিতে প্রথম দিন শেষে ৫ উইকেটে ৩৬২ রান তুলেছে স্বাগতিকেরা।
মিরপুরে এর আগে ২০১০ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম দিন ৩৩০ রান করেছিল বাংলাদেশ। এবার সেটিকে ছাড়িয়ে গেল তারা। ৩৬২ করতে বাংলাদেশ খেলছে মাত্র ৭৯ ওভারে। জাকির ছাড়া অন্য ব্যাটাররা অনেকটা উইকেট বিলিয়ে দিয়েই ড্রেসিংরুমে ফিরেছেন। সুযোগ ছিল উইকেট ধরে রেখে রান তোলার।
দিনের দ্বিতীয় ওভারের প্রথম বলেই ১ রান করে ফেরেন জাকির। অভিষেক টেস্টের প্রথম বলেই দারুণ এক ডেলিভারিতে তাঁকে ফেরান নিজাত। ফুল লেন্থের বল হালকা মুভমেন্ট নিয়ে জাকিরের ব্যাট স্পর্শ করে চলে যায় উইকেটরক্ষক আফসার জাজাইয়ের হাতে। আম্পায়ার প্রথম আউট না দিলেও আফগানিস্তান রিভিউ নেওয়ার পর জাকির আর বাঁচতে পারলেন না। ১ রান আসে বাঁহাতি ওপেনারের ব্যাট থেকে।
শুরুর ধাক্কা বাংলাদেশকে অনুভবই করতে দেননি শান্ত ও জয়। বিপদ ছাড়াই দুজনে পার করে দেন প্রথম সেশন। দ্বিতীয় সেশনে শান্ত সেঞ্চুরি করলেও তিন অঙ্কের ঘর পর্যন্ত যেতে পারেননি জয়।
সেঞ্চুরি থেকে এক রান দূরে থাকতে বাঁহাতি স্পিনার আমির হামজার বলে দারুণ একটি সিঙ্গেল বের করেন শান্ত। তাতেই পূর্ণ হয় তাঁর টেস্ট ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরি। হেলমেট খুলে উদ্যাপনে আকাশ ছুঁতে চাইলেন। আকাশে উড়তে চাওয়ার পরিচিত আরেকটি উদ্যাপনও করেছেন শান্ত। ব্যাটের ওপর উড়ন্ত চুমু আঁকলেন। ঠিক যেমনটা চেমসফোর্ডে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সেঞ্চুরির পর করেছিলেন। চেমসফোর্ড থেকে মিরপুর—শান্তর আরেকটি চুমুময় সেঞ্চুরির সাক্ষী হলেন বাংলাদেশের দর্শকেরা। যেকোনো ফরম্যাটে দেশের মাটিতে এটি তাঁর প্রথম সেঞ্চুরি।
আশা জাগিয়েও সেঞ্চুরি করতে পারেননি জয়। আউট হয়েছেন ৭৬ রানে। তাতে ভাঙে শান্ত-জয়ের ২৬৭ বলে ২১২ রানের জুটি। ২৩৫ রানে দ্বিতীয় সেশন পার করে বাংলাদেশ। কিন্তু তৃতীয় সেশনে মুমিনুল হক, শান্ত ও লিটন দাসের উইকেট হারায় তারা।
আমির হামজার বলে ছক্কা মারতে গিয়ে মিডউইকেটে নাসির জামালের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন শান্ত। ১৭৫ বলে ১৪৬ রানের অসাধারণ ইনিংস খেলেছেন বাঁহাতি ব্যাটার। ইনিংসে ছিল ২৩টি চার ও ২টি ছয়। মুমিনুল ১৫ ও লিটন আউট হন ৯ রানে। তবে ষষ্ঠ উইকেটে মুশফিকুর রহিম ও মেহেদী হাসান মিরাজের ৭২ রানের জুটিতে সাড়ে ৩০০ পার হয় বাংলাদেশ।
৪১ রানে মুশফিক ও মিরাজ ৪৩ রানে অপরাজিত আছেন। আফগান বোলারদের মধ্যে মাসুদ ২ টি, হামজা, রহমত শাহ ও জহির খান একটি করে উইকেট নিয়েছেন।
লিওনেল মেসির ম্যাচ মানেই যেন নিত্যনতুন রেকর্ড। ক্লাব ফুটবল, আন্তর্জাতিক ফুটবল—আর্জেন্টাইন তারকা ফুটবলার খেললেই রেকর্ড হয়ে যায়। দল, ব্যক্তিগত রেকর্ড ছাপিয়ে দর্শকেরও রেকর্ড দেখা যায়। কারণ, কিংবদন্তি মেসিকে দেখতেই স্টেডিয়ামে আসেন কয়েক হাজার দর্শক।
৪১ মিনিট আগেচার বছর পর টেস্ট খেলতে নামছে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে। সিলেটে আজ শুরু হচ্ছে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ। প্রথম টেস্টে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত।
১ ঘণ্টা আগেঅনুশীলন শেষে কাল টিম বাসে ওঠার আগে মুশফিকুর রহিম উইকেট একটু দেখে এলেন। সবুজাভ উইকেট দেখে ঢাকা থেকে উড়ে যাওয়া কিউরেটর গামিনি ডি সিলভার সঙ্গে হালকা রসিকতাও বুঝি করলেন বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ ব্যাটার।
২ ঘণ্টা আগেপ্রবাসী ফুটবলারদের নিয়ে উন্মাদনার মাত্রা ধীরে ধীরে বাড়ছেই। বিশেষ করে হামজা চৌধুরীর অভিষেকের পর অনেক প্রবাসী ফুটবলার এখন আলোচনায়। কানাডা প্রবাসী সমিত সোমের পাশাপাশি এবার কিউবা মিচেলকে খেলানোর চেষ্টায় রয়েছে বাফুফে।
১২ ঘণ্টা আগে