এক দল ওয়ানডে বিশ্বকাপের চ্যাম্পিয়ন, অন্য দল টি-টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়ন। দুই দলই আবার আগেরবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালিস্ট। বিশ্বকাপের মূল পর্বের প্রথম দিনই তাই বাড়তি উত্তেজনা ছড়াচ্ছে ইংল্যান্ড-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ। আজ রাত ৮টার ম্যাচে দুবাইয়ে মুখোমুখি হবে এ দুই দল।
২০১৬ সালের বিশ্বকাপ ফাইনালে জয়ের কাছাকাছি গিয়েও শিরোপা হাতে তুলতে পারেনি ইংল্যান্ড। বেন স্টোকসের করা ওভারে ৪টি ছয় মেরে দলের জয় নিশ্চিত করেন কার্লোস ব্রাথওয়েট। তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে, সেই ম্যাচের নায়ক ও খলনায়ক দুজনই এবার আছেন দর্শকের ভূমিকায়। মানসিক অবসাদের কারণে নিজেকে ক্রিকেট থেকে দূরে রেখেছেন স্টোকস। আর ব্রাথওয়েটের না থাকার কারণ ছন্দহীনতা। মূলত বিশ্বকাপ ফাইনালের সেই ঐতিহাসিক মুহূর্তের পর আর সেভাবে খুঁজে পাওয়া যায়নি ব্রাথওয়েটকে।
স্টোকসের না থাকাটা অবশ্য ইংল্যান্ডের জন্য বড় ধাক্কা।
২০১৬ বিশ্বকাপ ফাইনালের ধাক্কা সামলে দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়ান স্টোকস। ২০১৯ বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডকে শিরোপা জেতাতেও রেখেছিলেন অনবদ্য ভূমিকা। বিশেষ করে ফাইনালে ইংলিশদের নাটকীয় শিরোপাজয়ের নায়কও ছিলেন তিনি। এ ছাড়া আগেরবার জো রুট ছিলেন। এবার নেই তিনি। ইংল্যান্ডের ব্যাটিংয়ে এক প্রান্ত আগলে রাখতে দায়িত্বটা অন্য কাউকেই নিতে হবে। স্টোকসের পাশাপাশি স্যাম কারানও চোটে পড়ে নেই। এই দুজনের না থাকা একজন সহজাত পেস বোলিং অলরাউন্ডারের ঘাটতি।
একাধিক সেরা তারকা না থাকলেও ইংল্যান্ডকে অবশ্য পিছিয়ে রাখার সুযোগ নেই। দারুণ এক দল নিয়েই বিশ্বকাপ শিরোপা জয়ের অভিযানে নামবে তারা। জস বাটলার-জেসন রয়রা নিজেদের দিনে একাই ম্যাচের ভাগ্য বদলে দিতে পারেন। আর মরুর কন্ডিশনে এউইন মরগানকে ভরসা দেবেন মঈন আলী। কদিন আগেই চেন্নাইয়ের হয়ে আইপিএল জেতা এই স্পিন অলরাউন্ডার আছেন ফর্মের তুঙ্গে। প্রস্তুতি ম্যাচেও অসাধারণ খেলেছেন তিনি।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেটে সেই অতীত গরিমা এখন আর নেই। তবু ক্রিকেটের চার-ছক্কার ধুন্ধুমার আয়োজনের বিজ্ঞাপনই হচ্ছে উইন্ডিজরা। এবারও শক্তিশালী ব্যাটিং লাইনআপ নিয়ে বিশ্বকাপ ধরে রাখার অভিযানে নামছে উইন্ডিজ। দলে পাওয়ার হিটারেরও অভাব নেই। ক্যারিয়ারের শেষ বেলায়ও নিজের দিনে যেকোনো প্রতিপক্ষকে গুঁড়িয়ে দিতে পারেন গেইল। তবে পোলার্ডের অধিনায়কত্বের রেকর্ড খুব একটা ভালো নয়। ড্যারেন স্যামির মতো নেতাকে মিস করবে তারা। উইন্ডিজের বোলিং দুর্বলতা স্পষ্ট। রবি রামপালের মতো অভিজ্ঞ পেসার ফিরলেও স্পিনে ঘাটতি রয়েই যাচ্ছে। ২০১২ ও ২০১৪ বিশ্বকাপ জয়ে বড় ভূমিকা ছিল দুই রহস্যময় স্পিনার সুনীল নারিন ও স্যামুয়েল বাদ্রির। এবার দুজনের কেউ নেই। কলকাতাকে আইপিএল ফাইনালে তুলতে বড় ভূমিকা রাখা নারিনকে উইন্ডিজ বোর্ড বিবেচনা করেনি ফিটনেসের ‘অজুহাতে’।
এক দল ওয়ানডে বিশ্বকাপের চ্যাম্পিয়ন, অন্য দল টি-টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়ন। দুই দলই আবার আগেরবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালিস্ট। বিশ্বকাপের মূল পর্বের প্রথম দিনই তাই বাড়তি উত্তেজনা ছড়াচ্ছে ইংল্যান্ড-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ। আজ রাত ৮টার ম্যাচে দুবাইয়ে মুখোমুখি হবে এ দুই দল।
২০১৬ সালের বিশ্বকাপ ফাইনালে জয়ের কাছাকাছি গিয়েও শিরোপা হাতে তুলতে পারেনি ইংল্যান্ড। বেন স্টোকসের করা ওভারে ৪টি ছয় মেরে দলের জয় নিশ্চিত করেন কার্লোস ব্রাথওয়েট। তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে, সেই ম্যাচের নায়ক ও খলনায়ক দুজনই এবার আছেন দর্শকের ভূমিকায়। মানসিক অবসাদের কারণে নিজেকে ক্রিকেট থেকে দূরে রেখেছেন স্টোকস। আর ব্রাথওয়েটের না থাকার কারণ ছন্দহীনতা। মূলত বিশ্বকাপ ফাইনালের সেই ঐতিহাসিক মুহূর্তের পর আর সেভাবে খুঁজে পাওয়া যায়নি ব্রাথওয়েটকে।
স্টোকসের না থাকাটা অবশ্য ইংল্যান্ডের জন্য বড় ধাক্কা।
২০১৬ বিশ্বকাপ ফাইনালের ধাক্কা সামলে দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়ান স্টোকস। ২০১৯ বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডকে শিরোপা জেতাতেও রেখেছিলেন অনবদ্য ভূমিকা। বিশেষ করে ফাইনালে ইংলিশদের নাটকীয় শিরোপাজয়ের নায়কও ছিলেন তিনি। এ ছাড়া আগেরবার জো রুট ছিলেন। এবার নেই তিনি। ইংল্যান্ডের ব্যাটিংয়ে এক প্রান্ত আগলে রাখতে দায়িত্বটা অন্য কাউকেই নিতে হবে। স্টোকসের পাশাপাশি স্যাম কারানও চোটে পড়ে নেই। এই দুজনের না থাকা একজন সহজাত পেস বোলিং অলরাউন্ডারের ঘাটতি।
একাধিক সেরা তারকা না থাকলেও ইংল্যান্ডকে অবশ্য পিছিয়ে রাখার সুযোগ নেই। দারুণ এক দল নিয়েই বিশ্বকাপ শিরোপা জয়ের অভিযানে নামবে তারা। জস বাটলার-জেসন রয়রা নিজেদের দিনে একাই ম্যাচের ভাগ্য বদলে দিতে পারেন। আর মরুর কন্ডিশনে এউইন মরগানকে ভরসা দেবেন মঈন আলী। কদিন আগেই চেন্নাইয়ের হয়ে আইপিএল জেতা এই স্পিন অলরাউন্ডার আছেন ফর্মের তুঙ্গে। প্রস্তুতি ম্যাচেও অসাধারণ খেলেছেন তিনি।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেটে সেই অতীত গরিমা এখন আর নেই। তবু ক্রিকেটের চার-ছক্কার ধুন্ধুমার আয়োজনের বিজ্ঞাপনই হচ্ছে উইন্ডিজরা। এবারও শক্তিশালী ব্যাটিং লাইনআপ নিয়ে বিশ্বকাপ ধরে রাখার অভিযানে নামছে উইন্ডিজ। দলে পাওয়ার হিটারেরও অভাব নেই। ক্যারিয়ারের শেষ বেলায়ও নিজের দিনে যেকোনো প্রতিপক্ষকে গুঁড়িয়ে দিতে পারেন গেইল। তবে পোলার্ডের অধিনায়কত্বের রেকর্ড খুব একটা ভালো নয়। ড্যারেন স্যামির মতো নেতাকে মিস করবে তারা। উইন্ডিজের বোলিং দুর্বলতা স্পষ্ট। রবি রামপালের মতো অভিজ্ঞ পেসার ফিরলেও স্পিনে ঘাটতি রয়েই যাচ্ছে। ২০১২ ও ২০১৪ বিশ্বকাপ জয়ে বড় ভূমিকা ছিল দুই রহস্যময় স্পিনার সুনীল নারিন ও স্যামুয়েল বাদ্রির। এবার দুজনের কেউ নেই। কলকাতাকে আইপিএল ফাইনালে তুলতে বড় ভূমিকা রাখা নারিনকে উইন্ডিজ বোর্ড বিবেচনা করেনি ফিটনেসের ‘অজুহাতে’।
সংবাদ সম্মেলনে এত সাংবাদিক দেখে খুব অবাকই হয়েছেন সিঙ্গাপুর কোচ সুতোমু ওগুরা। টের পেয়েছেন উত্তাপও। তবে খেলাটা যেহেতু মাঠে হবে, তাই তাঁর পুরো মনোযোগ ৯০ মিনিটের ম্যাচ ঘিরেই। একইসঙ্গে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে রাখলেন বাংলাদেশকেও। কারণ তাঁর দল এখানে ট্যুরিস্ট (পর্যটক) হিসেবে আসেনি।
১ ঘণ্টা আগেবড় মঞ্চে কীভাবে পারফর্ম করতে হয়, সেটা অস্ট্রেলিয়া ভালো করেই জানে। ওয়ানডে বিশ্বকাপ, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ, চ্যাম্পিয়নস ট্রফি, টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ— একমাত্র দল হিসেবে আইসিসির সব টুর্নামেন্ট জিতে চক্রপূরণ করেছে অজিরা। তবে এবার গল্পটা ভিন্ন হবে বলে মনে করেন দক্ষিণ আফ্রিকার লুঙ্গি এনগিদি।
৪ ঘণ্টা আগেশিলংয়ের মতো ঢাকায়ও দেখা গেল একই দৃশ্য। কোচ হাভিয়ের কাবরেরার সঙ্গে সংবাদ সম্মেলনে এলেন অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া। কিন্তু মার্চে ভারতের বিপক্ষে ম্যাচে এক মিনিটও খেলার সুযোগ পাননি। একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি কি আবারও হবে?
৪ ঘণ্টা আগেতিন বছরের বেশি সময় বাংলাদেশের কোচের দায়িত্বে আছেন হাভিয়ের কাবরেরা। যদিও সাফল্যের পাল্লা খুব বেশি ভারী নয়। ৩১ ম্যাচে ডাগআউটে থেকে মাত্র ৯ ম্যাচে জয় পেয়েছেন। তাঁর কৌশল বরাবরই সমালোচনার জন্ম দেয় সমর্থকদের মধ্যে। তবে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) আস্থা হারাননি তিনি।
৫ ঘণ্টা আগে