ক্রীড়া ডেস্ক
বেঙ্গালুরুর চিন্নস্বামী স্টেডিয়ামে গত রাতে হয়েছে রানের মহোৎসব। সানরাইজার্স হায়দরাবাদ, রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু (আরসিবি)—দুই দলের ক্রিকেটারদের মধ্যে জমে ওঠে বাউন্ডারি মারার প্রতিযোগিতা। অথচ এমন ম্যাচেই দেখা যায়নি বর্তমান টি-টোয়েন্টির অন্যতম মারকুটে ক্রিকেটার গ্লেন ম্যাক্সওয়েলকে।
মুম্বাইয়ের বিপক্ষে ম্যাচে আঙুলে চোট পান ম্যাক্সওয়েল। ধারণা করা হচ্ছিল, আঙুলের চোটে পড়াতেই গত রাতে চিন্নস্বামী স্টেডিয়ামে খেলেননি তিনি। তবে ম্যাচ শেষে সংবাদসম্মেলনে ম্যাক্সওয়েল বলেছেন ভিন্ন কথা। অস্ট্রেলিয়ার অলরাউন্ডার বলেন, ‘ফাফ (ডু প্লেসি) ও কোচের সঙ্গে গত ম্যাচের (মুম্বাই-বেঙ্গালুরু) পর আমি কথা বলেছিলাম। তখন মনে হয়েছিল এটাই সময় এখন অন্য কাউকে দিয়ে চেষ্টা করার। আমার মতে, নিজেকে মানসিক ও শারীরিকভাবে সুস্থ রাখতে এটাই আসল সময়। শরীর ঠিক রাখার ভালো সময় পাওয়া যাবে।’
পরিসংখ্যানই বলে দেবে, চিন্নস্বামীতে গত রাতে বোলাররা কতটা অসহায় ছিলেন। ৪০ ওভারের ম্যাচে হয়েছে ৫৪৯ রান। স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে এক ম্যাচে এটাই সর্বোচ্চ রান। প্রথমে ব্যাটিং হায়দরাবাদ করেছে ৩ উইকেটে ২৮৭ রান। হায়দরাবাদের জার্সিতে ৩৯ বলে সেঞ্চুরি করেন ট্রাভিস হেড। রান তাড়া করতে নেমে বেঙ্গালুরু থেমে যায় ৭ উইকেটে ২৬২ রান। ম্যাক্সওয়েল খেললেও হয়তো ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে বেঙ্গালুরুকে জেতাতে পারতেন। ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে অস্ট্রেলিয়ার এই তারকা অলরাউন্ডার বলেন, ‘আমি লক্ষ করলাম যে পাওয়ারপ্লেতে পিচ অতটা ধীরগতির বা দ্বিমুখী আচরণ করেনি। প্রথম কয়েক ম্যাচে যেগুলো দেখা যাচ্ছিল (ধীরগতির ও দ্বিমুখী)। পরে বুঝলাম যে এই ম্যাচ (হায়দরাবাদ-বেঙ্গালুরু) না খেলে ভুল করেছি। ভালো ব্যাটিং করতে পারতাম আমি।’
এবারের আইপিএলে ম্যাক্সওয়েলের পারফরম্যান্স হতাশাজনক। ৬ ম্যাচে করেছেন ৩২ রান, যার মধ্যে কলকাতা নাইট রাইডার্সের বিপক্ষে করেছেন ২৮ রান। বাকি পাঁচ ম্যাচে তাঁর রান মোবাইল নম্বরের মতো। শূন্য রানে আউট হয়েছেন তিনবার। ৩ ও ১ রান করেছেন অন্য দুই ম্যাচে। অস্ট্রেলিয়ার অলরাউন্ডার বলেন, ‘টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে এমনটা মাঝেমধ্যে হতেই পারে। এই খেলা অনেক পরিবর্তন হয়। যদি প্রথম ম্যাচের দিকেই তাকান, আমি লেংথটা ভালোমতো ধরতে পেরেছিলাম। তবে ব্যাটের মুখটা বেশি খুলেছিলাম। উইকেটরক্ষকের হাতে চলে যায়। যদি আপনার ভাগ্য ভালো থাকে, সেটা উইকেটরক্ষকের পাশ দিয়ে বেরিয়ে যায়। বাউন্ডারি পেয়ে যান আপনি।’
বেঙ্গালুরুর চিন্নস্বামী স্টেডিয়ামে গত রাতে হয়েছে রানের মহোৎসব। সানরাইজার্স হায়দরাবাদ, রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু (আরসিবি)—দুই দলের ক্রিকেটারদের মধ্যে জমে ওঠে বাউন্ডারি মারার প্রতিযোগিতা। অথচ এমন ম্যাচেই দেখা যায়নি বর্তমান টি-টোয়েন্টির অন্যতম মারকুটে ক্রিকেটার গ্লেন ম্যাক্সওয়েলকে।
মুম্বাইয়ের বিপক্ষে ম্যাচে আঙুলে চোট পান ম্যাক্সওয়েল। ধারণা করা হচ্ছিল, আঙুলের চোটে পড়াতেই গত রাতে চিন্নস্বামী স্টেডিয়ামে খেলেননি তিনি। তবে ম্যাচ শেষে সংবাদসম্মেলনে ম্যাক্সওয়েল বলেছেন ভিন্ন কথা। অস্ট্রেলিয়ার অলরাউন্ডার বলেন, ‘ফাফ (ডু প্লেসি) ও কোচের সঙ্গে গত ম্যাচের (মুম্বাই-বেঙ্গালুরু) পর আমি কথা বলেছিলাম। তখন মনে হয়েছিল এটাই সময় এখন অন্য কাউকে দিয়ে চেষ্টা করার। আমার মতে, নিজেকে মানসিক ও শারীরিকভাবে সুস্থ রাখতে এটাই আসল সময়। শরীর ঠিক রাখার ভালো সময় পাওয়া যাবে।’
পরিসংখ্যানই বলে দেবে, চিন্নস্বামীতে গত রাতে বোলাররা কতটা অসহায় ছিলেন। ৪০ ওভারের ম্যাচে হয়েছে ৫৪৯ রান। স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে এক ম্যাচে এটাই সর্বোচ্চ রান। প্রথমে ব্যাটিং হায়দরাবাদ করেছে ৩ উইকেটে ২৮৭ রান। হায়দরাবাদের জার্সিতে ৩৯ বলে সেঞ্চুরি করেন ট্রাভিস হেড। রান তাড়া করতে নেমে বেঙ্গালুরু থেমে যায় ৭ উইকেটে ২৬২ রান। ম্যাক্সওয়েল খেললেও হয়তো ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে বেঙ্গালুরুকে জেতাতে পারতেন। ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে অস্ট্রেলিয়ার এই তারকা অলরাউন্ডার বলেন, ‘আমি লক্ষ করলাম যে পাওয়ারপ্লেতে পিচ অতটা ধীরগতির বা দ্বিমুখী আচরণ করেনি। প্রথম কয়েক ম্যাচে যেগুলো দেখা যাচ্ছিল (ধীরগতির ও দ্বিমুখী)। পরে বুঝলাম যে এই ম্যাচ (হায়দরাবাদ-বেঙ্গালুরু) না খেলে ভুল করেছি। ভালো ব্যাটিং করতে পারতাম আমি।’
এবারের আইপিএলে ম্যাক্সওয়েলের পারফরম্যান্স হতাশাজনক। ৬ ম্যাচে করেছেন ৩২ রান, যার মধ্যে কলকাতা নাইট রাইডার্সের বিপক্ষে করেছেন ২৮ রান। বাকি পাঁচ ম্যাচে তাঁর রান মোবাইল নম্বরের মতো। শূন্য রানে আউট হয়েছেন তিনবার। ৩ ও ১ রান করেছেন অন্য দুই ম্যাচে। অস্ট্রেলিয়ার অলরাউন্ডার বলেন, ‘টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে এমনটা মাঝেমধ্যে হতেই পারে। এই খেলা অনেক পরিবর্তন হয়। যদি প্রথম ম্যাচের দিকেই তাকান, আমি লেংথটা ভালোমতো ধরতে পেরেছিলাম। তবে ব্যাটের মুখটা বেশি খুলেছিলাম। উইকেটরক্ষকের হাতে চলে যায়। যদি আপনার ভাগ্য ভালো থাকে, সেটা উইকেটরক্ষকের পাশ দিয়ে বেরিয়ে যায়। বাউন্ডারি পেয়ে যান আপনি।’
চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ভারত-অস্ট্রেলিয়া সেমিফাইনালের আগে বারবার ঘুরেফিরে এসেছিল আহমেদাবাদের কথা। কারণ, সবশেষ ওয়ানডেতে এই দুই দল মুখোমুখি হয়েছে ২০২৩ সালের ১৯ নভেম্বর আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ফাইনালে। ১ লাখেরও বেশি দর্শককে কাঁদিয়ে ভারতের শিরোপার উৎসব পণ্ড করে দিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া।
৫ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রেলিয়া সফরে ব্যর্থতার পর বেশ ভালোভাবেই নড়েচড়ে বসে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)। জাতীয় দল নিয়ে বেশ কিছু কঠোর নিয়ম আরোপ করে তারা। এর প্রতিফলন ঘটছে আইপিএলেও। সম্প্রতি আইপিএলের সব দলকে একটি ই-মেইল বার্তায় বিষয়টি জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচ সামনে রেখে ক্যাম্প করার জন্য আগামীকাল সৌদি আরবে যাবে বাংলাদেশ ফুটবল দল। চারদিন বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় অনুশীলন করেছে তারা। যা নিয়ে বেশ সন্তুষ্ট কোচ হাভিয়ের কাবরেরা।
৬ ঘণ্টা আগেব্যাটার কোহলিকে তো নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার কিছু নেই। একের পর এক রেকর্ড গড়েছেন বলে পেয়েছেন ‘কিং কোহলি’ উপাধি। রেকর্ড গড়া যাঁর কাছে ডালভাতের মতো, তিনি আজ গড়লেন আরও এক রেকর্ড। তাতে পেছনে ফেলেছেন অস্ট্রেলিয়ার বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক রিকি পন্টিংকে।
৬ ঘণ্টা আগে