ক্রীড়া ডেস্ক
জয় দিয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করে টানা ৫ হারে বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে গেছে বাংলাদেশ। বাকি ৩ ম্যাচ তাই এখন নিয়মরক্ষার। তবে এই নিয়মরক্ষার ম্যাচেই আরেকটি টুর্নামেন্টের ভাগ্য নির্ভর করছে বাংলাদেশের।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলতে হলে বিশ্বকাপের পয়েন্ট তালিকা ৮ এর মধ্যে থাকতে হবে বাংলাদেশকে। সেই লক্ষ্যে আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলতে নেমে বড় সংগ্রহ করতে পারেনি বাংলাদেশ। অলআউট হওয়ার আগে কোনো মতো দুই শ রান পার করেছে। পাকিস্তানের বিপক্ষে ২০৪ রানে অলআউট হয়েছে বাংলাদেশ।
ইডেন গার্ডেনসে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরু থেকেই বিপদে পড়ে বাংলাদেশ। ইনিংসের প্রথম ওভারেই বাংলাদেশকে বিপদে ফেলেন শাহিন শাহ আফ্রিদি। পঞ্চম বলে তানজিদ হাসান তামিমকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলান পাকিস্তানি পেসার। ৫ বলে কোনো রান না করেই ফেরেন বাঁহাতি ব্যাটার। সতীর্থকে অনুসরণ করে ড্রেসিংরুমে দ্রুত ফেরেন তিনে ব্যাটিংয়ে নামা নাজমুল হাসান শান্তও। ৪ রানে বাংলাদেশের সহ অধিনায়ক ফেরেন শাহিনের বলেই।
দলের হাল ধরতে এসে দ্রুত ফেরেন মুশফিকুর রহিমও। হারিস রউফের বলে ৫ রানে উইকেটের পেছনে মোহাম্মদ রিজওয়ানকে ক্যাচ দেন অভিজ্ঞ এই ব্যাটার। এতে করে টুর্নামেন্টের নিয়মিত রুটিনই যেন অনুসরণ করেছে বাংলাদেশ। শুরুতেই টপ অর্ডার ধসে যাওয়া। মুশফিকের আউটে বাংলাদেশের স্কোর দাঁড়ায় ২৩ রানে ৩ উইকেট।
সেখান থেকে বাংলাদেশ দলের হাল ধরেন লিটন দাস ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। চতুর্থ উইকেটে ৭৯ রানের জুটি গড়েন দুজনে। কিন্তু ৪৫ রানে লিটন আউটের পর আবারও বিপদে পড়ে বাংলাদেশ। ৫ রানের জন্য লিটন না পেলেও ফিফটি পেয়েছেন মাহমুদউল্লাহ। তবে ফিফটি করার পর ইনিংসকে বড় করতে পারেনি তিনিও। ৫৬ রান করে সতীর্থর দেখানো পথেই ফেরেন অভিজ্ঞ এই ব্যাটার। এ ম্যাচ দিয়ে বিশ্বকাপে আবারও ফেরা তাওহীদ হৃদয়ও বেশিক্ষণ টেকেননি। ৭ রানে আউট হন তিনি। ১৪০ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে তখন পাকিস্তানি বোলারদের সামনে ধুঁকছিল বাংলাদেশ।
এতে করে বাংলাদেশ দুই শ রান করতে পারবে কিনা তা নিয়ে শঙ্কা জেগেছিল। তবে শেষ পর্যন্ত ২০৪ রান আসে সাকিব আল হাসান ও মেহেদী হাসান মিরাজের সৌজন্য। দুজনে মিলে ৭ম উইকেটে ৪৫ রান যোগ করেন। ৪৩ রানে সাকিব আউট হলে একের পর এক উইকেট হারিয়ে ২০৪ রানে অলআউট হয় বাংলাদেশ। মাঝে ২৫ রান করেন মিরাজ। বাংলাদেশের শেষ ৩ উইকেটই নেন ওয়াসিম জুনিয়র। তাঁর সমান উইকেট পেয়েছেন শাহিনও।
জয় দিয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করে টানা ৫ হারে বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে গেছে বাংলাদেশ। বাকি ৩ ম্যাচ তাই এখন নিয়মরক্ষার। তবে এই নিয়মরক্ষার ম্যাচেই আরেকটি টুর্নামেন্টের ভাগ্য নির্ভর করছে বাংলাদেশের।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলতে হলে বিশ্বকাপের পয়েন্ট তালিকা ৮ এর মধ্যে থাকতে হবে বাংলাদেশকে। সেই লক্ষ্যে আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলতে নেমে বড় সংগ্রহ করতে পারেনি বাংলাদেশ। অলআউট হওয়ার আগে কোনো মতো দুই শ রান পার করেছে। পাকিস্তানের বিপক্ষে ২০৪ রানে অলআউট হয়েছে বাংলাদেশ।
ইডেন গার্ডেনসে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরু থেকেই বিপদে পড়ে বাংলাদেশ। ইনিংসের প্রথম ওভারেই বাংলাদেশকে বিপদে ফেলেন শাহিন শাহ আফ্রিদি। পঞ্চম বলে তানজিদ হাসান তামিমকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলান পাকিস্তানি পেসার। ৫ বলে কোনো রান না করেই ফেরেন বাঁহাতি ব্যাটার। সতীর্থকে অনুসরণ করে ড্রেসিংরুমে দ্রুত ফেরেন তিনে ব্যাটিংয়ে নামা নাজমুল হাসান শান্তও। ৪ রানে বাংলাদেশের সহ অধিনায়ক ফেরেন শাহিনের বলেই।
দলের হাল ধরতে এসে দ্রুত ফেরেন মুশফিকুর রহিমও। হারিস রউফের বলে ৫ রানে উইকেটের পেছনে মোহাম্মদ রিজওয়ানকে ক্যাচ দেন অভিজ্ঞ এই ব্যাটার। এতে করে টুর্নামেন্টের নিয়মিত রুটিনই যেন অনুসরণ করেছে বাংলাদেশ। শুরুতেই টপ অর্ডার ধসে যাওয়া। মুশফিকের আউটে বাংলাদেশের স্কোর দাঁড়ায় ২৩ রানে ৩ উইকেট।
সেখান থেকে বাংলাদেশ দলের হাল ধরেন লিটন দাস ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। চতুর্থ উইকেটে ৭৯ রানের জুটি গড়েন দুজনে। কিন্তু ৪৫ রানে লিটন আউটের পর আবারও বিপদে পড়ে বাংলাদেশ। ৫ রানের জন্য লিটন না পেলেও ফিফটি পেয়েছেন মাহমুদউল্লাহ। তবে ফিফটি করার পর ইনিংসকে বড় করতে পারেনি তিনিও। ৫৬ রান করে সতীর্থর দেখানো পথেই ফেরেন অভিজ্ঞ এই ব্যাটার। এ ম্যাচ দিয়ে বিশ্বকাপে আবারও ফেরা তাওহীদ হৃদয়ও বেশিক্ষণ টেকেননি। ৭ রানে আউট হন তিনি। ১৪০ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে তখন পাকিস্তানি বোলারদের সামনে ধুঁকছিল বাংলাদেশ।
এতে করে বাংলাদেশ দুই শ রান করতে পারবে কিনা তা নিয়ে শঙ্কা জেগেছিল। তবে শেষ পর্যন্ত ২০৪ রান আসে সাকিব আল হাসান ও মেহেদী হাসান মিরাজের সৌজন্য। দুজনে মিলে ৭ম উইকেটে ৪৫ রান যোগ করেন। ৪৩ রানে সাকিব আউট হলে একের পর এক উইকেট হারিয়ে ২০৪ রানে অলআউট হয় বাংলাদেশ। মাঝে ২৫ রান করেন মিরাজ। বাংলাদেশের শেষ ৩ উইকেটই নেন ওয়াসিম জুনিয়র। তাঁর সমান উইকেট পেয়েছেন শাহিনও।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি শুরুর আগে ভারতীয় দল নিয়ে বেশির ভাগ আলোচনাই ছিল যশপ্রীত বুমরাকে ঘিরে। শেষ পর্যন্ত চোটে পড়ে দল থেকে ছিটকেই যান এই পেসার। কেউ কেউ ভারতের জন্য সেটা বিশাল ধাক্কা মনে করেছিলেন। কিন্তু পুরো আসরে একটি মুহূর্তের জন্যও বুমরার অভাব অনুভব করেনি ভারত। করতে দেননি তাদের স্পিনাররা।
৯ ঘণ্টা আগেনা এবার আর ভাগ্য পাশে থাকল না নিউজিল্যান্ডের। আইসিসি টুর্নামেন্টে ভারতের বিপক্ষে দুবার ফাইনাল খেলে দুবারই শিরোপার দেখা পেয়েছে তারা। তবে তৃতীয়বার এসে জট খুলে ফেলল ভারত। দুবাই স্টেডিয়ামে কিউইদের ৪ উইকেটে হারিয়ে চ্যাম্পিনস ট্রফির চ্যাম্পিয়ন হলো ভারত।
১০ ঘণ্টা আগে২০০০ সালে ভারতকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির শিরোপা জিতেছিল নিউজিল্যান্ড। ম্যাচটি হয়েছিল নাইরোবিতে। ২৫ বছর পর দুবাইয়ে আবার চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ফাইনালে মুখোমুখি ভারত-নিউজিল্যান্ড। ৪ উইকেটে জিতে এবার পুরোনো বদলা নিল ভারত।
১১ ঘণ্টা আগেভারতের লক্ষ্য ২৫ বছরের বদলা নেওয়া। নিউজিল্যান্ডের উদ্দেশ্য সেই ভারতকে কাঁদিয়ে আরও একটি আইসিসির শিরোপা জেতা। এই দুইয়ের মিশেলে দুবাইয়ে আজ চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ভারত-নিউজিল্যান্ড ফাইনাল জমে উঠেছে। দলের দুই সেরা ক্রিকেটার রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলি আউট হওয়াতে চাপে ভারত।
১২ ঘণ্টা আগে