অনলাইন ডেস্ক
জয়ের জন্য খুলনা টাইগার্সের দরকার ১৫৩ রান। সিলেট স্ট্রাইকার্সের বিপক্ষে মাঝারি এ লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে জয়ের কক্ষপথেই দলকে রেখেছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ৫০ বলে ৭০ রান করে তিনি যখন আউট হলেন, তখন খুলনা টাইগার্সের দরকার মাত্র ৪৭ রান। হাতে ছিল ৭ উইকেট। তার পরও শেষ ওভার পর্যন্ত খেলতে হয়েছে খুলনাকে (১৫৬/৪), ১ বল হাতে রেখে জিতেছে ৬ উইকেটে।
মোহাম্মদ নাঈমকে নিয়ে ওপেনিং জুটিতে ৬৫ রান তুলেছিলেন মিরাজ। নাঈমের বিদায়ে এই জুটি ছিন্ন হওয়ার পর উইকেটে আসা আফিফ বেশি সময় টিকতে পারেননি। তবে ২৯ বলে ৬টি চার ও ২টি ছয়ে ফিফটি করা মিরাজ ৭০ রান করলে লক্ষ্যচ্যুত হতে হয়নি খুলানকে। গতকালের জয়ে লিগ টেবিলের চারে উঠে এসেছে খুলনা।
এর আগে টস জিতে প্রথমে ব্যাট করে ৯ উইকেটে ১৫২ রান তোলে সিলেট স্ট্রাইকার্স। প্রথম ওভারেই রনি তালুকদারকে হারায় তারা। তবে শুরুর ধাক্কা তারা কাটিয়ে উঠে জর্জ মানসি ও জাকির হাসানের ব্যাটিংদৃঢ়তায়। শুধু ধাক্কাই কাটাননি তাঁরা, দলের রানের চাকাকেও গতিশীল করে তুলেছিলেন। দ্বিতীয় উইকেটে ৪০ বলে ৭৪ রানের জুটি গড়েন তাঁরা।
এই জুটি যখন ব্যাট করছিলেন, তখন মনে হয়েছিল, বড় স্কোরই গড়বে সিলেট। ৬টি চার ও ৪টি ছয়ে ৩২ বলে ৫৮ রান করে যখন আউট হলেন মানসি, তখনো ৭.৪ ওভারে সিলেট স্ট্রাইকার্সের রান ৭৫। কিন্তু এই জুটি ছিন্ন হওয়ার পর পরের ব্যাটাররা আর ভালো কিছু করতে পারেননি। মানসির পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৪ করেন জাকির হাসান। ৩২ বলের এই ইনিংসে আছে ৪টি চার ও ২টি ছয়। মানসি ও জাকিরের বাইরে রানের দুই অঙ্ক ছুঁতে পেরেছেন কেবল আর একজনই—সুমন খান (১২)। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন আবু হায়দার, হাসান মাহমুদ ও সালমান ইরশাদ।
জয়ের জন্য খুলনা টাইগার্সের দরকার ১৫৩ রান। সিলেট স্ট্রাইকার্সের বিপক্ষে মাঝারি এ লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে জয়ের কক্ষপথেই দলকে রেখেছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ৫০ বলে ৭০ রান করে তিনি যখন আউট হলেন, তখন খুলনা টাইগার্সের দরকার মাত্র ৪৭ রান। হাতে ছিল ৭ উইকেট। তার পরও শেষ ওভার পর্যন্ত খেলতে হয়েছে খুলনাকে (১৫৬/৪), ১ বল হাতে রেখে জিতেছে ৬ উইকেটে।
মোহাম্মদ নাঈমকে নিয়ে ওপেনিং জুটিতে ৬৫ রান তুলেছিলেন মিরাজ। নাঈমের বিদায়ে এই জুটি ছিন্ন হওয়ার পর উইকেটে আসা আফিফ বেশি সময় টিকতে পারেননি। তবে ২৯ বলে ৬টি চার ও ২টি ছয়ে ফিফটি করা মিরাজ ৭০ রান করলে লক্ষ্যচ্যুত হতে হয়নি খুলানকে। গতকালের জয়ে লিগ টেবিলের চারে উঠে এসেছে খুলনা।
এর আগে টস জিতে প্রথমে ব্যাট করে ৯ উইকেটে ১৫২ রান তোলে সিলেট স্ট্রাইকার্স। প্রথম ওভারেই রনি তালুকদারকে হারায় তারা। তবে শুরুর ধাক্কা তারা কাটিয়ে উঠে জর্জ মানসি ও জাকির হাসানের ব্যাটিংদৃঢ়তায়। শুধু ধাক্কাই কাটাননি তাঁরা, দলের রানের চাকাকেও গতিশীল করে তুলেছিলেন। দ্বিতীয় উইকেটে ৪০ বলে ৭৪ রানের জুটি গড়েন তাঁরা।
এই জুটি যখন ব্যাট করছিলেন, তখন মনে হয়েছিল, বড় স্কোরই গড়বে সিলেট। ৬টি চার ও ৪টি ছয়ে ৩২ বলে ৫৮ রান করে যখন আউট হলেন মানসি, তখনো ৭.৪ ওভারে সিলেট স্ট্রাইকার্সের রান ৭৫। কিন্তু এই জুটি ছিন্ন হওয়ার পর পরের ব্যাটাররা আর ভালো কিছু করতে পারেননি। মানসির পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৪ করেন জাকির হাসান। ৩২ বলের এই ইনিংসে আছে ৪টি চার ও ২টি ছয়। মানসি ও জাকিরের বাইরে রানের দুই অঙ্ক ছুঁতে পেরেছেন কেবল আর একজনই—সুমন খান (১২)। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন আবু হায়দার, হাসান মাহমুদ ও সালমান ইরশাদ।
অধিনায়ক হিসেবে গত ২১০ দিনে পাঁচটি আন্তর্জাতিক সিরিজে বাংলাদেশ দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন লিটন দাস। এর মধ্যে শুধু শেষ দুই মাসেই চারটি সিরিজ খেলেছে বাংলাদেশ। জয় এসেছে দুটি সিরিজে। এখন আপাতত কিছুটা বিশ্রামের সুযোগ পাচ্ছেন লিটনরা।
৯ ঘণ্টা আগেএশিয়ান ক্রিকেটকে এক করেছে ঢাকা—এশিয়ান ক্রিকেট খেলুড়ে দেশগুলোর শীর্ষ কর্তাদের ছবি আজ নিজেদের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে এমন এক ক্যাপশন দিয়ে পোস্ট করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি ম্যাচ দেখতে যেন মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে এশিয়ান ক্রিকেটের শীর্ষ কর্তাদের মিলনমেলা বসেছে।
১১ ঘণ্টা আগে৪১ রানে নেই ৭ উইকেট। মিরপুরে ৯ বছর আগের সেই লজ্জার রেকর্ড চোখরাঙানি দিচ্ছিল বাংলাদেশকে। ২০১৬ সালে ইডেন গার্ডনে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এই সংস্করণে নিজেদের সর্বনিম্ন ৭০ রানে অলআউট হওয়ার রেকর্ড গড়েছিল। তবে আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে নিজেদের মাঠে ব্যাটিং আরও ভয়ংকর খারাপ ছিল, ৪১ রানে ৭ উইকেট হারায়...
১২ ঘণ্টা আগেসাত বছর আগে তাঁর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক। আজ তিনি খেলছেন ১২তম আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি। ২০১৮ সালে অভিষেক হওয়ার পর মাঝে পাঁচ বছর দলেই সুযোগ পাননি সাহিবজাদা ফারহান। তবে নিজের কৌশল, ধারাবাহিকতা আর শটের রেঞ্জ ও বৈচিত্র্যে বাড়িয়ে ২০২৪ সালে আবারও সাহিবজাদা ফেরেন পাকিস্তান দলে। তবে গত বছর তেমন ভালো
১২ ঘণ্টা আগে