নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
একটা সময় তিন সংস্করণের মধ্যে ওয়ানডেতেই শক্তিশালী ছিল বাংলাদেশ। কিন্তু কী সময় এল—‘প্রিয়’ এই সংস্করণেও আফগানিস্তানের বিপক্ষে ধবলধোলাইয়ের সামনে বাংলাদেশ! তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের শেষ তথা তৃতীয় ওয়ানডে আজ। আবুধাবিতে হতে যাওয়া এই ম্যাচ জিততে না পারলে প্রথমবারের মতো ওয়ানডেতে আফগানদের হাতে ধবলধোলাই হতে হবে বাংলাদেশকে।
ব্যাটিং নিয়ে বাংলাদেশ দলের বরাবরের অস্বস্তি দেখা যাচ্ছে এই সিরিজেও। আগের ম্যাচে বাংলাদেশ ১৯০ রানে আটকে দিয়েছিল আফগানদের, যা ছিল আবুধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে কোনো দলের দলীয় সর্বনিম্ন। যা তাড়া করতে এসে আফগানদের জিতিয়ে আবুধাবিতে সবচেয়ে কম রানের অনাকাঙ্ক্ষিত রেকর্ডটা নিজেদের করে নিয়েছে বাংলাদেশ। নিজেরা অলআউট হয়েছে ১০৯ রানে। আজ শেষ ওয়ানডেতে জিততে হলে স্কোরবোর্ডে ভালো রান তুলতেই হবে বাংলাদেশকে। বোলারদের লড়াইয়ের পুঁজি দিতে না পারলে জয়ের আশা করা কঠিন।
ব্যাটিংয়ে ভালো করার জন্য দুটি অপশনের একটিতে যেতে হতে পারে দলকে। এক, দলের ব্যাটিং অর্ডারে পরিবর্তন। দুই, দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ের প্রতিজ্ঞা করেই আগের দলটিকে মাঠে নামিয়ে দেওয়া।
সিরিজের শুরু থেকে দলের সঙ্গে না থাকা নাঈম শেখকে দেশ থেকে উড়িয়ে নেওয়া হয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাতে। তিনি খেলতে পারেন আজ। সে ক্ষেত্রে জায়গা হারাতে হতে পারে দুই ম্যাচে ১০ রান করা ওপেনার তানজিদ হাসান তামিমকে। টিম ম্যানেজমেন্ট পরিবর্তনের নীতিতে গেলে জাকের আলী অনিকের জায়গায় দেখা যেতে পারে শামীম হোসেন পাটোয়ারীকেও। গত বছর উইন্ডিজ সফরে সব সংস্করণের ক্রিকেটেই দুর্দান্ত ব্যাটিং করা জাকের নিদারুণ রানখরায়। প্রথম দুই ম্যাচে তাঁর রান মাত্র ২৮।
পরিবর্তন আসতে পারে বোলিংয়েও। তানজিম হাসান সাকিবের জায়গায় দেখা যেতে পারে গতিনির্ভর পেসার নাহিদ রানাকে।
শুধু বাংলাদেশ দলেই নয়, পরিবর্তন দেখা যেতে পারে আফগানিস্তান দলেও। দ্বিতীয় ওয়ানডে খেলার সময় পায়ের পেশিতে চোট পেয়েছিলেন রহমত শাহ। তাই আজ তাঁর খেলা হচ্ছে না বলে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের খবর। তাঁর জায়গায় আফগানিস্তানের মিডল অর্ডারে আজ দেখা যেতে পারে দারউইশ রাসুলিকে। আর বশির আহমেদের জায়গায় আবদুল্লাহ আহমেদজাই কিংবা বিলাল সামিকে দেখা যেতে পারে আফগানিস্তানের একাদশে।
শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামের মন্থর পিচে রান পেতে রীতিমতো লড়াই করতে হয়েছে ব্যাটারদের। এই লড়াইয়ের মধ্যেই যে দলের ব্যাটাররা জিতেছেন, প্রথম দুই ম্যাচে জিতেছে তাঁদের দলই। আবুধাবির মন্থর পিচে মিডল ইনিংসে রান পাওয়া আরও কঠিন।
ধবলধোলাই এড়াতে সেই ‘কঠিন’কে জয় করতে হবে মেহেদী হাসান মিরাজদের। সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ইনিংস সর্বোচ্চ ৬০ রানের পাশাপাশি ১ উইকেট নিয়েছিলেন অধিনায়ক মিরাজ। দ্বিতীয় ওয়ানডেতেও বল হতে ৪২ রানে ৩ উইকেটে নিয়ে ছিলেন সফল বোলার, তবে ব্যাট হাতে করেছিলেন মাত্র ৪ রান। অলরাউন্ডার হিসেবে তাঁর পারফরম্যান্স ‘পাস’ মার্ক পেলেও মিরাজ গোটা দলকে ভালো খেলায় উদ্দীপ্ত করতে ‘ফেল’ করেছেন। দেয়ালে ঠেকে গেছে দলের পিঠ। এখান থেকেই ঘুরে দাঁড়াতে, সামনে থেকে নেতৃত্ব দিতে হবে মিরাজকে, উজ্জীবিত করতে হবে দলকেও।
শেষ ওয়ানডের আগে বাংলাদেশ দলের প্রতিনিধি হয়ে সংবাদমাধ্যমে কথা বলেছেন রিশাদ হোসেন। শেষ ম্যাচে ঘুরে দাঁড়ার প্রত্যয় তাঁর, ‘শেষ ম্যাচ জিতে সিরিজটা শেষ করতে চাই আমরা।’
একটা সময় তিন সংস্করণের মধ্যে ওয়ানডেতেই শক্তিশালী ছিল বাংলাদেশ। কিন্তু কী সময় এল—‘প্রিয়’ এই সংস্করণেও আফগানিস্তানের বিপক্ষে ধবলধোলাইয়ের সামনে বাংলাদেশ! তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের শেষ তথা তৃতীয় ওয়ানডে আজ। আবুধাবিতে হতে যাওয়া এই ম্যাচ জিততে না পারলে প্রথমবারের মতো ওয়ানডেতে আফগানদের হাতে ধবলধোলাই হতে হবে বাংলাদেশকে।
ব্যাটিং নিয়ে বাংলাদেশ দলের বরাবরের অস্বস্তি দেখা যাচ্ছে এই সিরিজেও। আগের ম্যাচে বাংলাদেশ ১৯০ রানে আটকে দিয়েছিল আফগানদের, যা ছিল আবুধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে কোনো দলের দলীয় সর্বনিম্ন। যা তাড়া করতে এসে আফগানদের জিতিয়ে আবুধাবিতে সবচেয়ে কম রানের অনাকাঙ্ক্ষিত রেকর্ডটা নিজেদের করে নিয়েছে বাংলাদেশ। নিজেরা অলআউট হয়েছে ১০৯ রানে। আজ শেষ ওয়ানডেতে জিততে হলে স্কোরবোর্ডে ভালো রান তুলতেই হবে বাংলাদেশকে। বোলারদের লড়াইয়ের পুঁজি দিতে না পারলে জয়ের আশা করা কঠিন।
ব্যাটিংয়ে ভালো করার জন্য দুটি অপশনের একটিতে যেতে হতে পারে দলকে। এক, দলের ব্যাটিং অর্ডারে পরিবর্তন। দুই, দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ের প্রতিজ্ঞা করেই আগের দলটিকে মাঠে নামিয়ে দেওয়া।
সিরিজের শুরু থেকে দলের সঙ্গে না থাকা নাঈম শেখকে দেশ থেকে উড়িয়ে নেওয়া হয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাতে। তিনি খেলতে পারেন আজ। সে ক্ষেত্রে জায়গা হারাতে হতে পারে দুই ম্যাচে ১০ রান করা ওপেনার তানজিদ হাসান তামিমকে। টিম ম্যানেজমেন্ট পরিবর্তনের নীতিতে গেলে জাকের আলী অনিকের জায়গায় দেখা যেতে পারে শামীম হোসেন পাটোয়ারীকেও। গত বছর উইন্ডিজ সফরে সব সংস্করণের ক্রিকেটেই দুর্দান্ত ব্যাটিং করা জাকের নিদারুণ রানখরায়। প্রথম দুই ম্যাচে তাঁর রান মাত্র ২৮।
পরিবর্তন আসতে পারে বোলিংয়েও। তানজিম হাসান সাকিবের জায়গায় দেখা যেতে পারে গতিনির্ভর পেসার নাহিদ রানাকে।
শুধু বাংলাদেশ দলেই নয়, পরিবর্তন দেখা যেতে পারে আফগানিস্তান দলেও। দ্বিতীয় ওয়ানডে খেলার সময় পায়ের পেশিতে চোট পেয়েছিলেন রহমত শাহ। তাই আজ তাঁর খেলা হচ্ছে না বলে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের খবর। তাঁর জায়গায় আফগানিস্তানের মিডল অর্ডারে আজ দেখা যেতে পারে দারউইশ রাসুলিকে। আর বশির আহমেদের জায়গায় আবদুল্লাহ আহমেদজাই কিংবা বিলাল সামিকে দেখা যেতে পারে আফগানিস্তানের একাদশে।
শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামের মন্থর পিচে রান পেতে রীতিমতো লড়াই করতে হয়েছে ব্যাটারদের। এই লড়াইয়ের মধ্যেই যে দলের ব্যাটাররা জিতেছেন, প্রথম দুই ম্যাচে জিতেছে তাঁদের দলই। আবুধাবির মন্থর পিচে মিডল ইনিংসে রান পাওয়া আরও কঠিন।
ধবলধোলাই এড়াতে সেই ‘কঠিন’কে জয় করতে হবে মেহেদী হাসান মিরাজদের। সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ইনিংস সর্বোচ্চ ৬০ রানের পাশাপাশি ১ উইকেট নিয়েছিলেন অধিনায়ক মিরাজ। দ্বিতীয় ওয়ানডেতেও বল হতে ৪২ রানে ৩ উইকেটে নিয়ে ছিলেন সফল বোলার, তবে ব্যাট হাতে করেছিলেন মাত্র ৪ রান। অলরাউন্ডার হিসেবে তাঁর পারফরম্যান্স ‘পাস’ মার্ক পেলেও মিরাজ গোটা দলকে ভালো খেলায় উদ্দীপ্ত করতে ‘ফেল’ করেছেন। দেয়ালে ঠেকে গেছে দলের পিঠ। এখান থেকেই ঘুরে দাঁড়াতে, সামনে থেকে নেতৃত্ব দিতে হবে মিরাজকে, উজ্জীবিত করতে হবে দলকেও।
শেষ ওয়ানডের আগে বাংলাদেশ দলের প্রতিনিধি হয়ে সংবাদমাধ্যমে কথা বলেছেন রিশাদ হোসেন। শেষ ম্যাচে ঘুরে দাঁড়ার প্রত্যয় তাঁর, ‘শেষ ম্যাচ জিতে সিরিজটা শেষ করতে চাই আমরা।’
২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে বাজে সময় পার করছে সুইডেন। সেই বাজে সময়কে আরও দীর্ঘ করে সবশেষ ম্যাচে কসোভোর কাছে ১–০ গোলে হেরেছে সুইডিশরা। এই হারে কপাল পুড়ল দলটির প্রধান কোচ ইয়ন ডাল টমাসনের।
১৪ মিনিট আগেরাকিব হোসেন গোল পেয়েই যাবেন, এমন আভাস মিলছিল। হংকং তখন ১০ জন নিয়ে খেলছে। বাংলাদেশের আক্রমণের সামনে কোনোভাবে দাঁড়াতে পারছিল না হংকং। একের পর এক চাপে শেষ পর্যন্ত ভেঙে যায় তাদের রক্ষণ। ৮৫ মিনিটে ফাহামিদুল ইসলামের অ্যাসিস্ট থেকে বল জালে ফেলতে আর কোনো ভুল করেননি রাকিব। বিজ্ঞাপন বোর্ডের ওপর বসে ফাহামিদুলক
১৮ মিনিট আগেহংকংয়ের বিপক্ষে ড্রয়ের পরপরই বাংলাদেশের চোখ চলে যায় ভারত-সিঙ্গাপুর ম্যাচের দিকে। ভারত জিতলেই মূলপর্বে যাওয়ার লড়াইয়ে টিকে থাকত। ঘরের মাঠে ভারত এগিয়েও যায়। কিন্তু সেই আশা চিরতরে নিভিয়ে দেয় সিঙ্গাপুর। গোয়ার ফাতোর্দা স্টেডিয়ামে ২-১ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে তারা। সেই সঙ্গে ভারতের পাশাপাশি বিদায় ঘণ্টা বেজে
২৪ মিনিট আগেইব্রাহিম জাদরান ও রহমানুল্লাহ গুরবাজের ব্যাটে উড়ন্ত সূচনা পেয়েছিল আফগানিস্তান। মাঝের ওভারে ধাক্কা খেলেও সিরিজের শেষ ওয়ানডেতে বাংলাদেশের সামনে ২৯৩ রানের চ্যালেঞ্জিং পুঁজি দাঁড় করিয়েছে হাশমতউল্লাহ শাহিদির দল। অর্থাৎ সিরিজ জিততে বাংলাদেশের দরকার ২৯৪ রান।
২ ঘণ্টা আগে