২০১১ সালে সর্বশেষ ওয়ানডে বিশ্বকাপে খেলেছিল নেদারল্যান্ডস। তখন আয়োজক ছিল বাংলাদেশ, ভারত ও শ্রীলঙ্কা। ১২ বছর পর আবারও উপমহাদেশে হচ্ছে বিশ্বকাপ। ভারতে হতে যাওয়া বিশ্বকাপ সামনে রেখে আজ ১৫ সদস্যের দল ঘোষণা করেছে ডাচরা।
২০২৩ বিশ্বকাপে নেদারল্যান্ডস দলকে নেতৃত্ব দেবেন স্কট এডওয়ার্ডস। তাঁর নেতৃত্বে ভারতে বিশ্বকাপ খেলার যোগ্যতা অর্জন করে ডাচরা। এ বছরের জিম্বাবুয়েতে হওয়া বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ৪ ফিফটি ও ৬২.৮০ গড়ে করেছেন ৩১৪ রান। এই দলের উইকেটরক্ষকের দায়িত্বেও থাকবেন তিনি। এই দলে ওপেনার হিসেবে থাকবেন ম্যাক্স ও ডাউড ও বিক্রমজিৎ সিং। গত এক বছর ওয়ানডেতে ডাচদের নির্ভরযোগ্য উদ্বোধনী জুটি হয়ে উঠেছেন ও’ডাউড ও বিক্রমজিৎ।
নেদারল্যান্ডসের ওয়ানডেতে প্রায় দুই বছর পর ফিরেছেন রোয়েলফ ফন ডার মারউই। ২০২১ এর নভেম্বরে সেঞ্চুরিয়নে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে খেলেছেন মারউই। মারউই একসময় প্রোটিয়াদের হয়ে ১৩ ম্যাচ খেলেছেন। ওয়ানডে দলে ফিরেছেন কলিন অ্যাকারমান। এ বছরের মার্চে সর্বশেষ ওয়ানডে খেলেছেন অ্যাকারমান। আর গত বছর অস্ট্রেলিয়ায় হওয়া টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেদারল্যান্ডসের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক ছিলেন তিনি। তাছাড়া এই দলে প্রথমবারের মতো ডাক পেয়েছেন সাইব্র্যান্ড এঙ্গেলব্রেক্ট।
লোগান ফন বিক, বাস ডি লিডির মতো কার্যকরী অলরাউন্ডাররাও আছেন নেদারল্যান্ডসের বিশ্বকাপ দলে। বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সুপার ওভারে দুর্দান্ত অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে ম্যাচ জিতিয়েছেন ফন বিক। বাছাইপর্বেই স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে ঝোড়ো সেঞ্চুরি ও বোলিংয়ে ম্যাচ জিতিয়েছেন ডি লিডি।
নেদারল্যান্ডসের বিশ্বকাপ দল: স্কট এডওয়ার্ডস (অধিনায়ক), ম্যাক্স ও ডাউড, বাস ডি লিডি, বিক্রমজিৎ সিং, তেজা নিদামানুরু, রোয়েলফ ফন ডার মারউই, আরিয়ান দত্ত পল ফন মিকিরেন, কলিন অ্যাকারমান, লোগান ফন বিক, রায়ান ক্লেইন, ওয়েসলি বারেসি, সাকিব জুলফিকার, সারিজ আহমাদ, সাইব্র্যান্ড এঙ্গেলব্রেক্ট।
২০১১ সালে সর্বশেষ ওয়ানডে বিশ্বকাপে খেলেছিল নেদারল্যান্ডস। তখন আয়োজক ছিল বাংলাদেশ, ভারত ও শ্রীলঙ্কা। ১২ বছর পর আবারও উপমহাদেশে হচ্ছে বিশ্বকাপ। ভারতে হতে যাওয়া বিশ্বকাপ সামনে রেখে আজ ১৫ সদস্যের দল ঘোষণা করেছে ডাচরা।
২০২৩ বিশ্বকাপে নেদারল্যান্ডস দলকে নেতৃত্ব দেবেন স্কট এডওয়ার্ডস। তাঁর নেতৃত্বে ভারতে বিশ্বকাপ খেলার যোগ্যতা অর্জন করে ডাচরা। এ বছরের জিম্বাবুয়েতে হওয়া বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ৪ ফিফটি ও ৬২.৮০ গড়ে করেছেন ৩১৪ রান। এই দলের উইকেটরক্ষকের দায়িত্বেও থাকবেন তিনি। এই দলে ওপেনার হিসেবে থাকবেন ম্যাক্স ও ডাউড ও বিক্রমজিৎ সিং। গত এক বছর ওয়ানডেতে ডাচদের নির্ভরযোগ্য উদ্বোধনী জুটি হয়ে উঠেছেন ও’ডাউড ও বিক্রমজিৎ।
নেদারল্যান্ডসের ওয়ানডেতে প্রায় দুই বছর পর ফিরেছেন রোয়েলফ ফন ডার মারউই। ২০২১ এর নভেম্বরে সেঞ্চুরিয়নে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে খেলেছেন মারউই। মারউই একসময় প্রোটিয়াদের হয়ে ১৩ ম্যাচ খেলেছেন। ওয়ানডে দলে ফিরেছেন কলিন অ্যাকারমান। এ বছরের মার্চে সর্বশেষ ওয়ানডে খেলেছেন অ্যাকারমান। আর গত বছর অস্ট্রেলিয়ায় হওয়া টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেদারল্যান্ডসের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক ছিলেন তিনি। তাছাড়া এই দলে প্রথমবারের মতো ডাক পেয়েছেন সাইব্র্যান্ড এঙ্গেলব্রেক্ট।
লোগান ফন বিক, বাস ডি লিডির মতো কার্যকরী অলরাউন্ডাররাও আছেন নেদারল্যান্ডসের বিশ্বকাপ দলে। বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সুপার ওভারে দুর্দান্ত অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে ম্যাচ জিতিয়েছেন ফন বিক। বাছাইপর্বেই স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে ঝোড়ো সেঞ্চুরি ও বোলিংয়ে ম্যাচ জিতিয়েছেন ডি লিডি।
নেদারল্যান্ডসের বিশ্বকাপ দল: স্কট এডওয়ার্ডস (অধিনায়ক), ম্যাক্স ও ডাউড, বাস ডি লিডি, বিক্রমজিৎ সিং, তেজা নিদামানুরু, রোয়েলফ ফন ডার মারউই, আরিয়ান দত্ত পল ফন মিকিরেন, কলিন অ্যাকারমান, লোগান ফন বিক, রায়ান ক্লেইন, ওয়েসলি বারেসি, সাকিব জুলফিকার, সারিজ আহমাদ, সাইব্র্যান্ড এঙ্গেলব্রেক্ট।
নেইমার থাকবেন, অথচ তাঁকে নিয়ে আলোচনা হবে না—সেটা কি কখনো সম্ভব! মাঠের পারফরম্যান্স যেমনই হোক, তাঁর অন্যান্য কর্মকাণ্ড নিয়ে কথাবার্তা হয় প্রায় সময়ই। ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ডকে নিয়ে এবার তাঁর আলোচিত প্রেমিকা যা বললেন, সেটা রীতিমতো চমকে দেওয়ার মতো।
১৪ মিনিট আগেব্যাট সামনে দেখলেই নিশপিশ করত হাত। তাই নিজের ঘরেই একটি আলাদা ব্যাট রাখতেন তিনি। মন চাইলে করে নিতেন শ্যাডো ব্যাটিং। সেই স্টিভেন স্মিথ কি না ব্যাট ধরেননি তিন মাস। ব্যাটিং পাগল হিসেবে তিনি নিজেকে যেভাবে পরিচিত করেছেন, তারপর এমনটা শুনলে অবাকই হতে হয়। কিস্তু কথাটি যখন স্মিথ নিজেই বলেছেন, তখন বিশ্বাস না
৩৭ মিনিট আগেখেলোয়াড় হিসেবে রিকি পন্টিং কতটা সফল, সেটা বলবে তাঁর পরিসংখ্যান। রানের পর রান করে রেকর্ড গড়েছেন। তাঁর ক্যাবিনেটেও আছে একগাদা শিরোপা। হার না মানা মানসিকতা নিয়ে খেলে অসংখ্য হারা ম্যাচ জিতেছেন অস্ট্রেলিয়ার এই কিংবদন্তি।
১ ঘণ্টা আগেক্যারিয়ারে বেশির ভাগ সময় নেইমার লড়াই করেছেন চোটের সঙ্গে। প্রতিযোগিতামূলক ফুটবলে চোটে পড়ে কত ম্যাচ তিনি মিস করেছেন, সেটার হিসেব নেই। ব্রাজিলের ফরোয়ার্ডকে এবার আক্রমণ করল করোনা।
২ ঘণ্টা আগে