ক্রীড়া ডেস্ক
বিশ্বকাপে প্রথম জয়ের পর থেকেই বাংলাদেশের গল্পে কোনো পরিবর্তন নেই। অথচ, প্রতি ম্যাচেই প্রতিপক্ষ বদলে যাচ্ছে। কিন্তু ম্যাচ শেষে বাংলাদেশ পরাজয়ের হতাশা নিয়েই মাঠ ছাড়ছে। পাকিস্তানের বিপক্ষে আজও ব্যতিক্রম কিছু ঘটেনি।
পাকিস্তানের কাছে ৭ উইকেটের হার এবারের বিশ্বকাপে বাংলাদেশের টানা ষষ্ঠ পরাজয়। ব্যাটে–বলে টুর্নামেন্টে কোনো পারফরম্যান্সই করতে পারেনি বাংলাদেশি ব্যাটাররা। আশানুরূপ পারফরম্যান্স করতে না পারার পেছনে ভাগ্যকে পাশে পাননি বলে জানিয়েছেন মেহেদী হাসান মিরাজ।
পাকিস্তানের বিপক্ষে হারার পর ম্যাচ শেষে এমনটিই জানিয়েছেন মিরাজ। ম্যাচ পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে এসে বাংলাদেশি অলরাউন্ডার বলেছেন, ‘দিন শেষে আমাদের ভাগ্য কাজে লাগছে না। আমরা সবাই ভালো খেলতে চাই। আমরা সবাই চেষ্টা করছি। অনেক সময় ভাগ্য কাজ করে না। আমাদের ব্যাটাররা যেখানেই শট খেলছে সেখানেই হাতে ক্যাচ চলে যাচ্ছে। বোলিং যখন করছি, কিছু না কিছু হচ্ছে। এমনটা তো কখনো হয় না। শেষ তিন বছর ধরে আমরা ওয়ানডেতে খেলছি কিন্তু আমাদের ভাগ্য একটু কম কাজ করছে। তবে আমরা আশা করি আমরা ফিরব।’
সেমিফাইনালে খেলার আশা অনেক আগেই শেষ হয়েছে বাংলাদেশের। আজ পাকিস্তানের কাছে হেরে সবার আগে বিদায়ও নিয়েছে বাংলাদেশ। তবে আজকেরসহ বাকি ২ ম্যাচ নিয়মরক্ষার হলেও চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলতে হলে বিশ্বকাপের পয়েন্ট তালিকায় বাংলাদেশকে ৮ দলের মধ্যে থাকতে হবে। সেদিক থেকে এই হার বাংলাদেশের জন্য ধাক্কার। কেননা ৭ ম্যাচে ২ পয়েন্টে বর্তমানে ৯ নম্বরে বাংলাদেশ। শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশ খেলতে পারবে তো—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে মিরাজের কথায় উঠল হাসির জোয়ার। তিনি বলেছেন, ‘চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলতে না পারলে সবারই খারাপ লাগবে। যেমন আমাদের লাগবে, তেমনি আপনাদেরও লাগবে। আপনারাও তো... (কাভার) করতে পারবেন না।’
টুর্নামেন্টের বাকি ২ ম্যাচে ভালো কিছু করার আশার কথা শুনিয়েছেন মিরাজ। তিনি বলেছেন, ‘হতাশ আমরা সবাই হচ্ছি। আমরা যারা খেলছি তারা প্রত্যাশামতো খেলতে পারছি না। আমরা খুঁজে বের করার চেষ্টা করছি কীভাবে ভালো খেলতে পারি। বিশ্বকাপের দুটি ম্যাচ আছে, আমরা সেভাবেই প্রস্তুতি নেব।’
বিশ্বকাপে প্রথম জয়ের পর থেকেই বাংলাদেশের গল্পে কোনো পরিবর্তন নেই। অথচ, প্রতি ম্যাচেই প্রতিপক্ষ বদলে যাচ্ছে। কিন্তু ম্যাচ শেষে বাংলাদেশ পরাজয়ের হতাশা নিয়েই মাঠ ছাড়ছে। পাকিস্তানের বিপক্ষে আজও ব্যতিক্রম কিছু ঘটেনি।
পাকিস্তানের কাছে ৭ উইকেটের হার এবারের বিশ্বকাপে বাংলাদেশের টানা ষষ্ঠ পরাজয়। ব্যাটে–বলে টুর্নামেন্টে কোনো পারফরম্যান্সই করতে পারেনি বাংলাদেশি ব্যাটাররা। আশানুরূপ পারফরম্যান্স করতে না পারার পেছনে ভাগ্যকে পাশে পাননি বলে জানিয়েছেন মেহেদী হাসান মিরাজ।
পাকিস্তানের বিপক্ষে হারার পর ম্যাচ শেষে এমনটিই জানিয়েছেন মিরাজ। ম্যাচ পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে এসে বাংলাদেশি অলরাউন্ডার বলেছেন, ‘দিন শেষে আমাদের ভাগ্য কাজে লাগছে না। আমরা সবাই ভালো খেলতে চাই। আমরা সবাই চেষ্টা করছি। অনেক সময় ভাগ্য কাজ করে না। আমাদের ব্যাটাররা যেখানেই শট খেলছে সেখানেই হাতে ক্যাচ চলে যাচ্ছে। বোলিং যখন করছি, কিছু না কিছু হচ্ছে। এমনটা তো কখনো হয় না। শেষ তিন বছর ধরে আমরা ওয়ানডেতে খেলছি কিন্তু আমাদের ভাগ্য একটু কম কাজ করছে। তবে আমরা আশা করি আমরা ফিরব।’
সেমিফাইনালে খেলার আশা অনেক আগেই শেষ হয়েছে বাংলাদেশের। আজ পাকিস্তানের কাছে হেরে সবার আগে বিদায়ও নিয়েছে বাংলাদেশ। তবে আজকেরসহ বাকি ২ ম্যাচ নিয়মরক্ষার হলেও চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলতে হলে বিশ্বকাপের পয়েন্ট তালিকায় বাংলাদেশকে ৮ দলের মধ্যে থাকতে হবে। সেদিক থেকে এই হার বাংলাদেশের জন্য ধাক্কার। কেননা ৭ ম্যাচে ২ পয়েন্টে বর্তমানে ৯ নম্বরে বাংলাদেশ। শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশ খেলতে পারবে তো—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে মিরাজের কথায় উঠল হাসির জোয়ার। তিনি বলেছেন, ‘চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলতে না পারলে সবারই খারাপ লাগবে। যেমন আমাদের লাগবে, তেমনি আপনাদেরও লাগবে। আপনারাও তো... (কাভার) করতে পারবেন না।’
টুর্নামেন্টের বাকি ২ ম্যাচে ভালো কিছু করার আশার কথা শুনিয়েছেন মিরাজ। তিনি বলেছেন, ‘হতাশ আমরা সবাই হচ্ছি। আমরা যারা খেলছি তারা প্রত্যাশামতো খেলতে পারছি না। আমরা খুঁজে বের করার চেষ্টা করছি কীভাবে ভালো খেলতে পারি। বিশ্বকাপের দুটি ম্যাচ আছে, আমরা সেভাবেই প্রস্তুতি নেব।’
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি শুরুর আগে ভারতীয় দল নিয়ে বেশির ভাগ আলোচনাই ছিল যশপ্রীত বুমরাকে ঘিরে। শেষ পর্যন্ত চোটে পড়ে দল থেকে ছিটকেই যান এই পেসার। কেউ কেউ ভারতের জন্য সেটা বিশাল ধাক্কা মনে করেছিলেন। কিন্তু পুরো আসরে একটি মুহূর্তের জন্যও বুমরার অভাব অনুভব করেনি ভারত। করতে দেননি তাদের স্পিনাররা।
৯ ঘণ্টা আগেনা এবার আর ভাগ্য পাশে থাকল না নিউজিল্যান্ডের। আইসিসি টুর্নামেন্টে ভারতের বিপক্ষে দুবার ফাইনাল খেলে দুবারই শিরোপার দেখা পেয়েছে তারা। তবে তৃতীয়বার এসে জট খুলে ফেলল ভারত। দুবাই স্টেডিয়ামে কিউইদের ৪ উইকেটে হারিয়ে চ্যাম্পিনস ট্রফির চ্যাম্পিয়ন হলো ভারত।
১০ ঘণ্টা আগে২০০০ সালে ভারতকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির শিরোপা জিতেছিল নিউজিল্যান্ড। ম্যাচটি হয়েছিল নাইরোবিতে। ২৫ বছর পর দুবাইয়ে আবার চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ফাইনালে মুখোমুখি ভারত-নিউজিল্যান্ড। ৪ উইকেটে জিতে এবার পুরোনো বদলা নিল ভারত।
১১ ঘণ্টা আগেভারতের লক্ষ্য ২৫ বছরের বদলা নেওয়া। নিউজিল্যান্ডের উদ্দেশ্য সেই ভারতকে কাঁদিয়ে আরও একটি আইসিসির শিরোপা জেতা। এই দুইয়ের মিশেলে দুবাইয়ে আজ চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ভারত-নিউজিল্যান্ড ফাইনাল জমে উঠেছে। দলের দুই সেরা ক্রিকেটার রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলি আউট হওয়াতে চাপে ভারত।
১২ ঘণ্টা আগে