ক্রীড়া ডেস্ক
মিড অন দিয়ে জোমেল ওয়ারিকনকে চার মারলেন লোকেশ রাহুল। তাতেই নিশ্চিত হলো ভারতের ৭ উইকেটের জয়। এই জয়ে শুবমান গিলের মুকুটে যোগ হলো আরও একটি পালক। ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ২-০ ব্যবধানে টেস্ট সিরিজে ধবলধোলাই করেছে গিলের নেতৃত্বাধীন ভারত। এর আগে তাঁর নেতৃত্বেই ইংল্যান্ড সফরে ২-২ সমতায় সিরিজ শেষ করেছিল ভারত।
দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে ভারত ম্যাচটা তিন-চার দিনের মধ্যে শেষ করতে পারত। তেমন সম্ভাবনাও তৈরি হয়েছিল। কিন্তু গতকাল চতুর্থ দিনে দ্বিতীয় ইনিংসে দশম উইকেটে ৭৯ রানের জুটি গড়েন জেইডেন সিলস ও জাস্টিন গ্রিভস। ১২১ রানের লক্ষ্যে নেমে গতকাল অর্ধেকের বেশি সেরে রেখেছিল ভারত। বাকি কাজ সারতে আজ পঞ্চম দিনে ভারতের লেগেছে ৬১ মিনিট।
দ্বিতীয় ইনিংসে ১৮ ওভারে ৬৩ রানে ১ উইকেটে আজ পঞ্চম দিনের খেলা শুরু করে ভারত। লোকেশ রাহুল-সাই সুদর্শন যেভাবে পেটাতে থাকেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের বোলারদের, তাতে শেষ দিনের এক ঘণ্টার মধ্যেই খেলা শেষ হতে পারত। কিন্তু ক্যারিবীয়দের ফিল্ডিং খুব দেরিতে জ্বলে উঠেছে। যেখানে ২৯তম ওভারের তৃতীয় বলে রস্টন চেজকে ড্রাইভ করতে যান সুদর্শন। এজ হওয়া বল প্রথম স্লিপে ডান দিকে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ ধরেছেন শাই হোপ। সুদর্শন (৩৯) ফিরলে ভেঙে যায় দ্বিতীয় উইকেটে রাহুলের সঙ্গে তাঁর (সুদর্শন) গড়া ৭৯ রানের জুটি।
টপ অর্ডারের দুই ব্যাটার যশস্বী জয়সওয়াল (৮), সুদর্শন (৩৯) ফিরলে ভারতের স্কোর হয়ে যায় ২৮.৩ ওভারে ২ উইকেটে ৮৮ রান। চার নম্বরে নেমে অধিনায়ক গিল (১৩) দলকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়তে চাইলেও সেটা পারেননি। আকাশে ভেসে থাকা দীর্ঘক্ষণ বল মিড উইকেটে ধরেছেন জাস্টিন গ্রিভস। ১৫ বলের ইনিংসে একটি করে চার ও ছক্কা মারেন গিল। অধিনায়কের বিদায়ের ১৪ বলের মধ্যে খেলা শেষ করেছে ভারত। রাহুলের চারে ৩৫.৪ ওভারে ৩ উইকেটে স্বাগতিকেরা করেছে ১২৪ রান।
এর আগে দ্বিতীয় টেস্টে টস জিতে আগে ব্যাটিং নিয়ে প্রথম ইনিংসে ৫ উইকেটে ৫১৮ রান করে ইনিংস ঘোষণা করেছে ভারত। ইনিংস সর্বোচ্চ ১৭৫ রান করেন জয়সওয়াল। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১২৯ রান করে অপরাজিত থাকেন গিল। তাতে বিরাট কোহলির পর ভারতের দ্বিতীয় ব্যাটার হিসেবে টেস্টে এক বছরে পাঁচ সেঞ্চুরির কীর্তি গড়েছেন গিল। এরপর ওয়েস্ট ইন্ডিজ তাদের প্রথম ইনিংসে ২৪৮ রানে গুটিয়ে গেছে। ভারতের কুলদীপ যাদব ২৬.৫ ওভারে ৮২ রানে নিয়েছেন ৫ উইকেট। ৮ উইকেট নিয়ে দিল্লি টেস্টে ম্যাচসেরা হয়েছেন তিনি। অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজসেরা হয়েছেন রবীন্দ্র জাদেজা। ১০৪ রান ও ৮ উইকেট নিয়েছেন ভারতীয় এই অলরাউন্ডার।
২৭০ রানে পিছিয়ে থেকে ফলোঅন এড়াতে নামে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। দ্বিতীয় ইনিংসে সব উইকেট হারিয়ে ৩৯০ রান করেছে ক্যারিবীয়রা। ইনিংস সর্বোচ্চ ১১৫ রান করেন জন ক্যাম্পবেল। টেস্টে এটা তাঁর প্রথম সেঞ্চুরি। এদিকে শাই হোপ টেস্ট ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন। ২১৪ বল খেলে ১২ চার ও ২ ছক্কায় ১০৩ রান করেন তিনি। ভারতের কুলদীপ যাদব, জসপ্রীত বুমরা তিনটি করে উইকেট নিয়েছেন। এর আগে আহমেদাবাদে ভারত-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের প্রথম টেস্ট তিন দিনে শেষ হয়েছিল। সেই টেস্ট ভারত ইনিংস ও ১৪০ রানে জিতেছিল।
মিড অন দিয়ে জোমেল ওয়ারিকনকে চার মারলেন লোকেশ রাহুল। তাতেই নিশ্চিত হলো ভারতের ৭ উইকেটের জয়। এই জয়ে শুবমান গিলের মুকুটে যোগ হলো আরও একটি পালক। ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ২-০ ব্যবধানে টেস্ট সিরিজে ধবলধোলাই করেছে গিলের নেতৃত্বাধীন ভারত। এর আগে তাঁর নেতৃত্বেই ইংল্যান্ড সফরে ২-২ সমতায় সিরিজ শেষ করেছিল ভারত।
দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে ভারত ম্যাচটা তিন-চার দিনের মধ্যে শেষ করতে পারত। তেমন সম্ভাবনাও তৈরি হয়েছিল। কিন্তু গতকাল চতুর্থ দিনে দ্বিতীয় ইনিংসে দশম উইকেটে ৭৯ রানের জুটি গড়েন জেইডেন সিলস ও জাস্টিন গ্রিভস। ১২১ রানের লক্ষ্যে নেমে গতকাল অর্ধেকের বেশি সেরে রেখেছিল ভারত। বাকি কাজ সারতে আজ পঞ্চম দিনে ভারতের লেগেছে ৬১ মিনিট।
দ্বিতীয় ইনিংসে ১৮ ওভারে ৬৩ রানে ১ উইকেটে আজ পঞ্চম দিনের খেলা শুরু করে ভারত। লোকেশ রাহুল-সাই সুদর্শন যেভাবে পেটাতে থাকেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের বোলারদের, তাতে শেষ দিনের এক ঘণ্টার মধ্যেই খেলা শেষ হতে পারত। কিন্তু ক্যারিবীয়দের ফিল্ডিং খুব দেরিতে জ্বলে উঠেছে। যেখানে ২৯তম ওভারের তৃতীয় বলে রস্টন চেজকে ড্রাইভ করতে যান সুদর্শন। এজ হওয়া বল প্রথম স্লিপে ডান দিকে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ ধরেছেন শাই হোপ। সুদর্শন (৩৯) ফিরলে ভেঙে যায় দ্বিতীয় উইকেটে রাহুলের সঙ্গে তাঁর (সুদর্শন) গড়া ৭৯ রানের জুটি।
টপ অর্ডারের দুই ব্যাটার যশস্বী জয়সওয়াল (৮), সুদর্শন (৩৯) ফিরলে ভারতের স্কোর হয়ে যায় ২৮.৩ ওভারে ২ উইকেটে ৮৮ রান। চার নম্বরে নেমে অধিনায়ক গিল (১৩) দলকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়তে চাইলেও সেটা পারেননি। আকাশে ভেসে থাকা দীর্ঘক্ষণ বল মিড উইকেটে ধরেছেন জাস্টিন গ্রিভস। ১৫ বলের ইনিংসে একটি করে চার ও ছক্কা মারেন গিল। অধিনায়কের বিদায়ের ১৪ বলের মধ্যে খেলা শেষ করেছে ভারত। রাহুলের চারে ৩৫.৪ ওভারে ৩ উইকেটে স্বাগতিকেরা করেছে ১২৪ রান।
এর আগে দ্বিতীয় টেস্টে টস জিতে আগে ব্যাটিং নিয়ে প্রথম ইনিংসে ৫ উইকেটে ৫১৮ রান করে ইনিংস ঘোষণা করেছে ভারত। ইনিংস সর্বোচ্চ ১৭৫ রান করেন জয়সওয়াল। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১২৯ রান করে অপরাজিত থাকেন গিল। তাতে বিরাট কোহলির পর ভারতের দ্বিতীয় ব্যাটার হিসেবে টেস্টে এক বছরে পাঁচ সেঞ্চুরির কীর্তি গড়েছেন গিল। এরপর ওয়েস্ট ইন্ডিজ তাদের প্রথম ইনিংসে ২৪৮ রানে গুটিয়ে গেছে। ভারতের কুলদীপ যাদব ২৬.৫ ওভারে ৮২ রানে নিয়েছেন ৫ উইকেট। ৮ উইকেট নিয়ে দিল্লি টেস্টে ম্যাচসেরা হয়েছেন তিনি। অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজসেরা হয়েছেন রবীন্দ্র জাদেজা। ১০৪ রান ও ৮ উইকেট নিয়েছেন ভারতীয় এই অলরাউন্ডার।
২৭০ রানে পিছিয়ে থেকে ফলোঅন এড়াতে নামে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। দ্বিতীয় ইনিংসে সব উইকেট হারিয়ে ৩৯০ রান করেছে ক্যারিবীয়রা। ইনিংস সর্বোচ্চ ১১৫ রান করেন জন ক্যাম্পবেল। টেস্টে এটা তাঁর প্রথম সেঞ্চুরি। এদিকে শাই হোপ টেস্ট ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন। ২১৪ বল খেলে ১২ চার ও ২ ছক্কায় ১০৩ রান করেন তিনি। ভারতের কুলদীপ যাদব, জসপ্রীত বুমরা তিনটি করে উইকেট নিয়েছেন। এর আগে আহমেদাবাদে ভারত-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের প্রথম টেস্ট তিন দিনে শেষ হয়েছিল। সেই টেস্ট ভারত ইনিংস ও ১৪০ রানে জিতেছিল।
২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে বাজে সময় পার করছে সুইডেন। সেই বাজে সময়কে আরও দীর্ঘ করে সবশেষ ম্যাচে কসোভোর কাছে ১–০ গোলে হেরেছে সুইডিশরা। এই হারে কপাল পুড়ল দলটির প্রধান কোচ ইয়ন ডাল টমাসনের।
২৪ মিনিট আগেরাকিব হোসেন গোল পেয়েই যাবেন, এমন আভাস মিলছিল। হংকং তখন ১০ জন নিয়ে খেলছে। বাংলাদেশের আক্রমণের সামনে কোনোভাবে দাঁড়াতে পারছিল না হংকং। একের পর এক চাপে শেষ পর্যন্ত ভেঙে যায় তাদের রক্ষণ। ৮৫ মিনিটে ফাহামিদুল ইসলামের অ্যাসিস্ট থেকে বল জালে ফেলতে আর কোনো ভুল করেননি রাকিব। বিজ্ঞাপন বোর্ডের ওপর বসে ফাহামিদুলক
২৭ মিনিট আগেহংকংয়ের বিপক্ষে ড্রয়ের পরপরই বাংলাদেশের চোখ চলে যায় ভারত-সিঙ্গাপুর ম্যাচের দিকে। ভারত জিতলেই মূলপর্বে যাওয়ার লড়াইয়ে টিকে থাকত। ঘরের মাঠে ভারত এগিয়েও যায়। কিন্তু সেই আশা চিরতরে নিভিয়ে দেয় সিঙ্গাপুর। গোয়ার ফাতোর্দা স্টেডিয়ামে ২-১ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে তারা। সেই সঙ্গে ভারতের পাশাপাশি বিদায় ঘণ্টা বেজে
৩৪ মিনিট আগেইব্রাহিম জাদরান ও রহমানুল্লাহ গুরবাজের ব্যাটে উড়ন্ত সূচনা পেয়েছিল আফগানিস্তান। মাঝের ওভারে ধাক্কা খেলেও সিরিজের শেষ ওয়ানডেতে বাংলাদেশের সামনে ২৯৩ রানের চ্যালেঞ্জিং পুঁজি দাঁড় করিয়েছে হাশমতউল্লাহ শাহিদির দল। অর্থাৎ সিরিজ জিততে বাংলাদেশের দরকার ২৯৪ রান।
২ ঘণ্টা আগে