নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম থেকে
নিজের সাম্প্রতিক ফর্ম নিয়ে এক সংবাদকর্মীর প্রশ্নটা ছুটে যেতেই মুমিনুল হকের ত্বরিত উত্তর, ‘আমি বিশ্বাস করি না, খারাপ সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি’। মাঝে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্ট পাশে রাখলে পাকিস্তান সিরিজ থেকেই নিয়মিত প্রশ্নটার সামনে পড়ছেন বাংলাদেশ টেস্ট অধিনায়ক। ঘরের মাঠে পাকিস্তানের বিপক্ষে দুই টেস্টের চার ইনিংসে মুমিনুলের রান সাকল্য ১৪।
মাউন্ট মঙ্গানুইয়ে প্রথম ইনিংসে ৮৮ রানের পর দ্বিতীয় ইনিংসে ১৩ রানের অপরাজিত ইনিংসে জয় নিয়ে শেষ করেন মুমিনুল। পরের তিন টেস্টে আবার রানের জন্য সংগ্রাম। এ তিন টেস্টে মুমিনুলের রান ৫০। এর মধ্যে দুইবার শূন্য রানে আউট হওয়ার তিক্ততা সঙ্গী হয়। ব্যাটিংয়ে খারাপ সময়ের প্রশ্নটা তাই এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ ছিল না মুমিনুলের।
এড়িয়ে না গেলেও বড় রান করতে না পারা নিয়ে বেশি ভাবতে নারাজ মুমিনুল। প্রথম টেস্টের এক দিন আগে আজ সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ টেস্ট অধিনায়ক বলছেন, ‘আমি বিশ্বাস করি না, ব্যাড প্যাচের মধ্যে আছি। যদি বিশ্বাস করি, তাহলে এটা থেকে বের হতে পারব না।' নিজের প্রস্তুতির সঙ্গে দলের প্রস্তুতি নিয়েও দারুণ আশাবাদী মুমিনুল আরও বললেন, 'আমরা যেভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছি, দলের ওপর অনেক আত্মবিশ্বাসী। ইনশা আল্লাহ্, সবাই সেরাটা দেখাতে পারবে।’
মাউন্ট মঙ্গানুইয়ে দলের সর্বশেষ টেস্ট জয়ে বড় ভূমিকা ছিল মুমিনুলের। অধিনায়কত্বের সঙ্গে ব্যাটে রানের ফল্গুধারা বইলে দলের জয়ের সম্ভাবনা আরও বেড়ে যায় কি না? এমন প্রশ্নে মুমিনুলের উত্তর, ‘আমি ভালো খেললে জয়ের সম্ভাবনা বাড়ে, আমার কাছে কোনোভাবেই এ রকম মনে হয় না। অন্য খেলোয়াড়েরা তাহলে কী করে? শুধু আমার পারফরম্যান্স কোনো ম্যাটার করে না।’
ব্যাটিং ফর্মের সঙ্গে মুমিনুলের টেস্ট অধিনায়কত্ব নিয়েও প্রশ্ন উঠছে নিয়মিত। যেকোনো সিদ্ধান্ত কিংবা দলে আদৌ কতটা কৃতিত্ব রাখতে পারছেন তিনি? বিশেষ করে দলের গুরুত্বপূর্ণ সময়ে মুশফিকুর রহিমের মতো সিনিয়র ব্যাটার দায়িত্ব না নিয়ে আউট হয়ে যাচ্ছেন, ড্রেসিংরুমে মুমিনুলের কী ভূমিকা থাকছে? দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজের ডারবান টেস্টে যেমন দলের ফলোঅনের শঙ্কা মাথায় নিয়েও রিভার্স সুইপ খেলতে গিয়ে আউট হন মুশফিক।
মুমিনুল অবশ্য বলছেন, ‘এর আগে আমি সমর্থন দিয়ে (রিভার্স সুইপ খেলা না খেলা) কথা বলিনি। আমি বলেছিলাম, ‘‘পরিস্থিতি বুঝে খেলা।’’ তিনি (মুশফিক) যদি মনে করে, ঐ পরিস্থিতিতে খেলা যায়...। আমি যদি মনে করি, ওই পরিস্থিতিতে খেলা ঠিক হয়নি, এটা তিনিও বুঝতে পারবে। আমার বলার দরকার নেই। (ড্রেসিংরুমে কিছু বলেন কি না) আমি ড্রেসিংরুমে তো এটা বলতেই পারি; বলি।’
নিজের সাম্প্রতিক ফর্ম নিয়ে এক সংবাদকর্মীর প্রশ্নটা ছুটে যেতেই মুমিনুল হকের ত্বরিত উত্তর, ‘আমি বিশ্বাস করি না, খারাপ সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি’। মাঝে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্ট পাশে রাখলে পাকিস্তান সিরিজ থেকেই নিয়মিত প্রশ্নটার সামনে পড়ছেন বাংলাদেশ টেস্ট অধিনায়ক। ঘরের মাঠে পাকিস্তানের বিপক্ষে দুই টেস্টের চার ইনিংসে মুমিনুলের রান সাকল্য ১৪।
মাউন্ট মঙ্গানুইয়ে প্রথম ইনিংসে ৮৮ রানের পর দ্বিতীয় ইনিংসে ১৩ রানের অপরাজিত ইনিংসে জয় নিয়ে শেষ করেন মুমিনুল। পরের তিন টেস্টে আবার রানের জন্য সংগ্রাম। এ তিন টেস্টে মুমিনুলের রান ৫০। এর মধ্যে দুইবার শূন্য রানে আউট হওয়ার তিক্ততা সঙ্গী হয়। ব্যাটিংয়ে খারাপ সময়ের প্রশ্নটা তাই এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ ছিল না মুমিনুলের।
এড়িয়ে না গেলেও বড় রান করতে না পারা নিয়ে বেশি ভাবতে নারাজ মুমিনুল। প্রথম টেস্টের এক দিন আগে আজ সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ টেস্ট অধিনায়ক বলছেন, ‘আমি বিশ্বাস করি না, ব্যাড প্যাচের মধ্যে আছি। যদি বিশ্বাস করি, তাহলে এটা থেকে বের হতে পারব না।' নিজের প্রস্তুতির সঙ্গে দলের প্রস্তুতি নিয়েও দারুণ আশাবাদী মুমিনুল আরও বললেন, 'আমরা যেভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছি, দলের ওপর অনেক আত্মবিশ্বাসী। ইনশা আল্লাহ্, সবাই সেরাটা দেখাতে পারবে।’
মাউন্ট মঙ্গানুইয়ে দলের সর্বশেষ টেস্ট জয়ে বড় ভূমিকা ছিল মুমিনুলের। অধিনায়কত্বের সঙ্গে ব্যাটে রানের ফল্গুধারা বইলে দলের জয়ের সম্ভাবনা আরও বেড়ে যায় কি না? এমন প্রশ্নে মুমিনুলের উত্তর, ‘আমি ভালো খেললে জয়ের সম্ভাবনা বাড়ে, আমার কাছে কোনোভাবেই এ রকম মনে হয় না। অন্য খেলোয়াড়েরা তাহলে কী করে? শুধু আমার পারফরম্যান্স কোনো ম্যাটার করে না।’
ব্যাটিং ফর্মের সঙ্গে মুমিনুলের টেস্ট অধিনায়কত্ব নিয়েও প্রশ্ন উঠছে নিয়মিত। যেকোনো সিদ্ধান্ত কিংবা দলে আদৌ কতটা কৃতিত্ব রাখতে পারছেন তিনি? বিশেষ করে দলের গুরুত্বপূর্ণ সময়ে মুশফিকুর রহিমের মতো সিনিয়র ব্যাটার দায়িত্ব না নিয়ে আউট হয়ে যাচ্ছেন, ড্রেসিংরুমে মুমিনুলের কী ভূমিকা থাকছে? দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজের ডারবান টেস্টে যেমন দলের ফলোঅনের শঙ্কা মাথায় নিয়েও রিভার্স সুইপ খেলতে গিয়ে আউট হন মুশফিক।
মুমিনুল অবশ্য বলছেন, ‘এর আগে আমি সমর্থন দিয়ে (রিভার্স সুইপ খেলা না খেলা) কথা বলিনি। আমি বলেছিলাম, ‘‘পরিস্থিতি বুঝে খেলা।’’ তিনি (মুশফিক) যদি মনে করে, ঐ পরিস্থিতিতে খেলা যায়...। আমি যদি মনে করি, ওই পরিস্থিতিতে খেলা ঠিক হয়নি, এটা তিনিও বুঝতে পারবে। আমার বলার দরকার নেই। (ড্রেসিংরুমে কিছু বলেন কি না) আমি ড্রেসিংরুমে তো এটা বলতেই পারি; বলি।’
প্রবাসী ফুটবলারদের নিয়ে উন্মাদনার মাত্রা ধীরে ধীরে বাড়ছেই। বিশেষ করে হামজা চৌধুরীর অভিষেকের পর অনেক প্রবাসী ফুটবলার এখন আলোচনায়। কানাডা প্রবাসী সমিত সোমের পাশাপাশি এবার কিউবা মিচেলকে খেলানোর চেষ্টায় রয়েছে বাফুফে।
৯ ঘণ্টা আগেআগামীকাল (২০ এপ্রিল) সিলেটে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ের টেস্ট সিরিজের প্রথম টেস্ট। সিরিজের সম্প্রচার স্বত্ব নিয়ে বেশ ভোগান্তির মধ্যে ছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। তবে এ ভোগান্তির অবসান ঘটিয়েছে বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি)। গতকাল শুক্রবার এক বিবৃতিতে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ের ম্যাচ সরাসরি দেখানোর
১০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) শ্রীলঙ্কা সফরের জন্য ১৫ সদস্যের বাংলাদেশের অনূর্ধ্ব-১৯ দল ঘোষণা করেছে। আগামীকাল ঢাকা থেকে কলম্বোর উদ্দেশে রওনা দেবেন যুবারা। সফরে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৯ দলের বিপক্ষে ছয় ম্যাচের যুব ওয়ানডে সিরিজ খেলবে আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বাধীন দল।
১০ ঘণ্টা আগেহামজা চৌধুরীর বাংলাদেশের জার্সিতে খেলার পর থেকে আগ্রহ বেড়েছে ফুটবল নিয়ে। প্রবাসী ফুটবলারদের ঘিরে অন্যরকম উন্মাদনা কাজ করছে সমর্থকদের। হামজার প্রভাব শুধু ফুটবলেই নয় পড়েছে অন্যান্য খেলাতেও। দেশের বাইরে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা প্রবাসী ক্রীড়াবিদদের বাংলাদেশের হয়ে খেলানোর উদ্যোগ নিতে সকল ফেডারেশনকে চিঠি দিয়েছে
১১ ঘণ্টা আগে