ক্রীড়া ডেস্ক

রেকর্ড গড়তে বাংলাদেশের চেয়ে যেন ভালো প্রতিপক্ষ হয়ই না। সংস্করণ, দল, ভেন্যু যা-ই হোক না কেন, প্রায়ই কোনো না কোনো রেকর্ড হচ্ছে বাংলাদেশের বিপক্ষে। জ্যামাইকায় সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে ওয়েস্ট ইন্ডিজের পেসার জেইডেন সিলস কৃপণ বোলিংয়ে ৪৬ বছরের রেকর্ড ভেঙে দিলেন। তাঁর কীর্তির দিনে বেকায়দায় পড়েছে বাংলাদেশ।
১৫.৫ ওভারে ৫ রান, ৪ উইকেট—সিলসের এমন বোলিং দেখে উইকেটের চেয়ে স্বাভাবিকভাবেই তাঁর রান খরচের দিকে চোখ পড়েছে সবার। কারণ, ওভার প্রতি ১ রানও তিনি দেননি। ০.৩১ ইকোনমিতে বোলিং করে ১৯৭৮ সাল থেকে হিসেব করলে এটাই সবচেয়ে কৃপণ বোলিং। হিসেবটা করা হয়েছে কমপক্ষে ৬০ বোলিং করা বোলারদের ক্ষেত্রে। আগে এই রেকর্ড ছিল উমেশ যাদবের। ২০১৫ সালে দিল্লিতে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ০.৪২ ইকোনমিতে বোলিং করে ৩ উইকেট নিয়েছিলেন উমেশ।
প্রথম ইনিংসে ২ উইকেটে ৭০ রানে বাংলাদেশ গতকাল দ্বিতীয় দিনের খেলা শুরু করেছিল। এখান থেকে সফরকারীরা আর ১০০ রানও যোগ করতে পারেনি। ১৬৪ রানেই গুটিয়ে যায় মেহেদী হাসান মিরাজের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। রেকর্ড বই তছনছ করে দেওয়া সিলস তাঁর উইকেটের হালখাতা খোলেন লিটন দাসকে ফিরিয়ে। ক্যারিবীয় পেসার এরপর নিয়েছেন তাসকিন আহমেদ, মিরাজ, নাহিদ রানা-বাংলাদেশের এই তিন ব্যাটারের উইকেট। যেখানে নাহিদকে বোল্ড করে সিলস বাংলাদেশের ইনিংসের ইতি টেনেছেন। শেষ ৫ রান যোগ করতে বাংলাদেশ যে শেষ ৩ উইকেট হারিয়েছে, সবগুলোই নিয়েছেন সিলস।
বাংলাদেশের ইনিংসে সর্বোচ্চ ৬৪ রান করেন সাদমান ইসলাম। ১৩৭ বলের ইনিংসে ৫ চার ও ১ ছক্কা মেরেছেন তিনি। টেস্টে এই বাঁহাতি ব্যাটার ৪ ইনিংস পর পেয়েছেন ফিফটির দেখা। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩৬ রান করেন অধিনায়ক মিরাজ। সিলসের পর ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজের দ্বিতীয় সেরা বোলিং করেছেন শামার জোসেফ। ১৫ ওভারে ৪৯ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। কেমার রোচ ও আলজারি জোসেফ নিয়েছেন ২ ও ১ উইকেট।
আলোকস্বল্পতার কারণে দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষ করতে হয়েছে আগেভাগে। প্রথম ইনিংসে ১ উইকেটে ৭০ রানে দিনটা শেষ করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ব্যাটিং করেছে ৩৭ ওভার। একমাত্র উইকেটটি পেয়েছেন নাহিদ। উইন্ডিজ ওপেনার মিকাইল লুইসকে উইকেটরক্ষক লিটন দাসের ক্যাচে পরিণত করেন নাহিদ। ৪৭ বলে ১ চারে লুইস করেন ১২ রান। ক্যারিবীয় অধিনায়ক ক্রেগ ব্র্যাথওয়েট ৩৩ রানে অপরাজিত। কিসি কার্টি ব্যাটিং করছেন ১৯ রানে।
ব্র্যাথওয়েট অবশ্য ২৬ রানেই ফিরতে পারতেন। তাইজুল ইসলামের বলে এক্সট্রা কাভারে ক্যাচ মিস করেছেন মিরাজ। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৫৯ রানে হারাতে পারত দ্বিতীয় উইকেট। এখন স্বাগতিকেরা আজ রাতে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করবে ৯ উইকেট হাতে নিয়ে। তারা পিছিয়ে এখনো ৯৪ রানে।

রেকর্ড গড়তে বাংলাদেশের চেয়ে যেন ভালো প্রতিপক্ষ হয়ই না। সংস্করণ, দল, ভেন্যু যা-ই হোক না কেন, প্রায়ই কোনো না কোনো রেকর্ড হচ্ছে বাংলাদেশের বিপক্ষে। জ্যামাইকায় সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে ওয়েস্ট ইন্ডিজের পেসার জেইডেন সিলস কৃপণ বোলিংয়ে ৪৬ বছরের রেকর্ড ভেঙে দিলেন। তাঁর কীর্তির দিনে বেকায়দায় পড়েছে বাংলাদেশ।
১৫.৫ ওভারে ৫ রান, ৪ উইকেট—সিলসের এমন বোলিং দেখে উইকেটের চেয়ে স্বাভাবিকভাবেই তাঁর রান খরচের দিকে চোখ পড়েছে সবার। কারণ, ওভার প্রতি ১ রানও তিনি দেননি। ০.৩১ ইকোনমিতে বোলিং করে ১৯৭৮ সাল থেকে হিসেব করলে এটাই সবচেয়ে কৃপণ বোলিং। হিসেবটা করা হয়েছে কমপক্ষে ৬০ বোলিং করা বোলারদের ক্ষেত্রে। আগে এই রেকর্ড ছিল উমেশ যাদবের। ২০১৫ সালে দিল্লিতে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ০.৪২ ইকোনমিতে বোলিং করে ৩ উইকেট নিয়েছিলেন উমেশ।
প্রথম ইনিংসে ২ উইকেটে ৭০ রানে বাংলাদেশ গতকাল দ্বিতীয় দিনের খেলা শুরু করেছিল। এখান থেকে সফরকারীরা আর ১০০ রানও যোগ করতে পারেনি। ১৬৪ রানেই গুটিয়ে যায় মেহেদী হাসান মিরাজের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। রেকর্ড বই তছনছ করে দেওয়া সিলস তাঁর উইকেটের হালখাতা খোলেন লিটন দাসকে ফিরিয়ে। ক্যারিবীয় পেসার এরপর নিয়েছেন তাসকিন আহমেদ, মিরাজ, নাহিদ রানা-বাংলাদেশের এই তিন ব্যাটারের উইকেট। যেখানে নাহিদকে বোল্ড করে সিলস বাংলাদেশের ইনিংসের ইতি টেনেছেন। শেষ ৫ রান যোগ করতে বাংলাদেশ যে শেষ ৩ উইকেট হারিয়েছে, সবগুলোই নিয়েছেন সিলস।
বাংলাদেশের ইনিংসে সর্বোচ্চ ৬৪ রান করেন সাদমান ইসলাম। ১৩৭ বলের ইনিংসে ৫ চার ও ১ ছক্কা মেরেছেন তিনি। টেস্টে এই বাঁহাতি ব্যাটার ৪ ইনিংস পর পেয়েছেন ফিফটির দেখা। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩৬ রান করেন অধিনায়ক মিরাজ। সিলসের পর ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজের দ্বিতীয় সেরা বোলিং করেছেন শামার জোসেফ। ১৫ ওভারে ৪৯ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। কেমার রোচ ও আলজারি জোসেফ নিয়েছেন ২ ও ১ উইকেট।
আলোকস্বল্পতার কারণে দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষ করতে হয়েছে আগেভাগে। প্রথম ইনিংসে ১ উইকেটে ৭০ রানে দিনটা শেষ করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ব্যাটিং করেছে ৩৭ ওভার। একমাত্র উইকেটটি পেয়েছেন নাহিদ। উইন্ডিজ ওপেনার মিকাইল লুইসকে উইকেটরক্ষক লিটন দাসের ক্যাচে পরিণত করেন নাহিদ। ৪৭ বলে ১ চারে লুইস করেন ১২ রান। ক্যারিবীয় অধিনায়ক ক্রেগ ব্র্যাথওয়েট ৩৩ রানে অপরাজিত। কিসি কার্টি ব্যাটিং করছেন ১৯ রানে।
ব্র্যাথওয়েট অবশ্য ২৬ রানেই ফিরতে পারতেন। তাইজুল ইসলামের বলে এক্সট্রা কাভারে ক্যাচ মিস করেছেন মিরাজ। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৫৯ রানে হারাতে পারত দ্বিতীয় উইকেট। এখন স্বাগতিকেরা আজ রাতে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করবে ৯ উইকেট হাতে নিয়ে। তারা পিছিয়ে এখনো ৯৪ রানে।

ক্রীড়া ডেস্ক

রেকর্ড গড়তে বাংলাদেশের চেয়ে যেন ভালো প্রতিপক্ষ হয়ই না। সংস্করণ, দল, ভেন্যু যা-ই হোক না কেন, প্রায়ই কোনো না কোনো রেকর্ড হচ্ছে বাংলাদেশের বিপক্ষে। জ্যামাইকায় সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে ওয়েস্ট ইন্ডিজের পেসার জেইডেন সিলস কৃপণ বোলিংয়ে ৪৬ বছরের রেকর্ড ভেঙে দিলেন। তাঁর কীর্তির দিনে বেকায়দায় পড়েছে বাংলাদেশ।
১৫.৫ ওভারে ৫ রান, ৪ উইকেট—সিলসের এমন বোলিং দেখে উইকেটের চেয়ে স্বাভাবিকভাবেই তাঁর রান খরচের দিকে চোখ পড়েছে সবার। কারণ, ওভার প্রতি ১ রানও তিনি দেননি। ০.৩১ ইকোনমিতে বোলিং করে ১৯৭৮ সাল থেকে হিসেব করলে এটাই সবচেয়ে কৃপণ বোলিং। হিসেবটা করা হয়েছে কমপক্ষে ৬০ বোলিং করা বোলারদের ক্ষেত্রে। আগে এই রেকর্ড ছিল উমেশ যাদবের। ২০১৫ সালে দিল্লিতে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ০.৪২ ইকোনমিতে বোলিং করে ৩ উইকেট নিয়েছিলেন উমেশ।
প্রথম ইনিংসে ২ উইকেটে ৭০ রানে বাংলাদেশ গতকাল দ্বিতীয় দিনের খেলা শুরু করেছিল। এখান থেকে সফরকারীরা আর ১০০ রানও যোগ করতে পারেনি। ১৬৪ রানেই গুটিয়ে যায় মেহেদী হাসান মিরাজের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। রেকর্ড বই তছনছ করে দেওয়া সিলস তাঁর উইকেটের হালখাতা খোলেন লিটন দাসকে ফিরিয়ে। ক্যারিবীয় পেসার এরপর নিয়েছেন তাসকিন আহমেদ, মিরাজ, নাহিদ রানা-বাংলাদেশের এই তিন ব্যাটারের উইকেট। যেখানে নাহিদকে বোল্ড করে সিলস বাংলাদেশের ইনিংসের ইতি টেনেছেন। শেষ ৫ রান যোগ করতে বাংলাদেশ যে শেষ ৩ উইকেট হারিয়েছে, সবগুলোই নিয়েছেন সিলস।
বাংলাদেশের ইনিংসে সর্বোচ্চ ৬৪ রান করেন সাদমান ইসলাম। ১৩৭ বলের ইনিংসে ৫ চার ও ১ ছক্কা মেরেছেন তিনি। টেস্টে এই বাঁহাতি ব্যাটার ৪ ইনিংস পর পেয়েছেন ফিফটির দেখা। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩৬ রান করেন অধিনায়ক মিরাজ। সিলসের পর ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজের দ্বিতীয় সেরা বোলিং করেছেন শামার জোসেফ। ১৫ ওভারে ৪৯ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। কেমার রোচ ও আলজারি জোসেফ নিয়েছেন ২ ও ১ উইকেট।
আলোকস্বল্পতার কারণে দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষ করতে হয়েছে আগেভাগে। প্রথম ইনিংসে ১ উইকেটে ৭০ রানে দিনটা শেষ করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ব্যাটিং করেছে ৩৭ ওভার। একমাত্র উইকেটটি পেয়েছেন নাহিদ। উইন্ডিজ ওপেনার মিকাইল লুইসকে উইকেটরক্ষক লিটন দাসের ক্যাচে পরিণত করেন নাহিদ। ৪৭ বলে ১ চারে লুইস করেন ১২ রান। ক্যারিবীয় অধিনায়ক ক্রেগ ব্র্যাথওয়েট ৩৩ রানে অপরাজিত। কিসি কার্টি ব্যাটিং করছেন ১৯ রানে।
ব্র্যাথওয়েট অবশ্য ২৬ রানেই ফিরতে পারতেন। তাইজুল ইসলামের বলে এক্সট্রা কাভারে ক্যাচ মিস করেছেন মিরাজ। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৫৯ রানে হারাতে পারত দ্বিতীয় উইকেট। এখন স্বাগতিকেরা আজ রাতে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করবে ৯ উইকেট হাতে নিয়ে। তারা পিছিয়ে এখনো ৯৪ রানে।

রেকর্ড গড়তে বাংলাদেশের চেয়ে যেন ভালো প্রতিপক্ষ হয়ই না। সংস্করণ, দল, ভেন্যু যা-ই হোক না কেন, প্রায়ই কোনো না কোনো রেকর্ড হচ্ছে বাংলাদেশের বিপক্ষে। জ্যামাইকায় সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে ওয়েস্ট ইন্ডিজের পেসার জেইডেন সিলস কৃপণ বোলিংয়ে ৪৬ বছরের রেকর্ড ভেঙে দিলেন। তাঁর কীর্তির দিনে বেকায়দায় পড়েছে বাংলাদেশ।
১৫.৫ ওভারে ৫ রান, ৪ উইকেট—সিলসের এমন বোলিং দেখে উইকেটের চেয়ে স্বাভাবিকভাবেই তাঁর রান খরচের দিকে চোখ পড়েছে সবার। কারণ, ওভার প্রতি ১ রানও তিনি দেননি। ০.৩১ ইকোনমিতে বোলিং করে ১৯৭৮ সাল থেকে হিসেব করলে এটাই সবচেয়ে কৃপণ বোলিং। হিসেবটা করা হয়েছে কমপক্ষে ৬০ বোলিং করা বোলারদের ক্ষেত্রে। আগে এই রেকর্ড ছিল উমেশ যাদবের। ২০১৫ সালে দিল্লিতে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ০.৪২ ইকোনমিতে বোলিং করে ৩ উইকেট নিয়েছিলেন উমেশ।
প্রথম ইনিংসে ২ উইকেটে ৭০ রানে বাংলাদেশ গতকাল দ্বিতীয় দিনের খেলা শুরু করেছিল। এখান থেকে সফরকারীরা আর ১০০ রানও যোগ করতে পারেনি। ১৬৪ রানেই গুটিয়ে যায় মেহেদী হাসান মিরাজের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। রেকর্ড বই তছনছ করে দেওয়া সিলস তাঁর উইকেটের হালখাতা খোলেন লিটন দাসকে ফিরিয়ে। ক্যারিবীয় পেসার এরপর নিয়েছেন তাসকিন আহমেদ, মিরাজ, নাহিদ রানা-বাংলাদেশের এই তিন ব্যাটারের উইকেট। যেখানে নাহিদকে বোল্ড করে সিলস বাংলাদেশের ইনিংসের ইতি টেনেছেন। শেষ ৫ রান যোগ করতে বাংলাদেশ যে শেষ ৩ উইকেট হারিয়েছে, সবগুলোই নিয়েছেন সিলস।
বাংলাদেশের ইনিংসে সর্বোচ্চ ৬৪ রান করেন সাদমান ইসলাম। ১৩৭ বলের ইনিংসে ৫ চার ও ১ ছক্কা মেরেছেন তিনি। টেস্টে এই বাঁহাতি ব্যাটার ৪ ইনিংস পর পেয়েছেন ফিফটির দেখা। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩৬ রান করেন অধিনায়ক মিরাজ। সিলসের পর ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজের দ্বিতীয় সেরা বোলিং করেছেন শামার জোসেফ। ১৫ ওভারে ৪৯ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। কেমার রোচ ও আলজারি জোসেফ নিয়েছেন ২ ও ১ উইকেট।
আলোকস্বল্পতার কারণে দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষ করতে হয়েছে আগেভাগে। প্রথম ইনিংসে ১ উইকেটে ৭০ রানে দিনটা শেষ করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ব্যাটিং করেছে ৩৭ ওভার। একমাত্র উইকেটটি পেয়েছেন নাহিদ। উইন্ডিজ ওপেনার মিকাইল লুইসকে উইকেটরক্ষক লিটন দাসের ক্যাচে পরিণত করেন নাহিদ। ৪৭ বলে ১ চারে লুইস করেন ১২ রান। ক্যারিবীয় অধিনায়ক ক্রেগ ব্র্যাথওয়েট ৩৩ রানে অপরাজিত। কিসি কার্টি ব্যাটিং করছেন ১৯ রানে।
ব্র্যাথওয়েট অবশ্য ২৬ রানেই ফিরতে পারতেন। তাইজুল ইসলামের বলে এক্সট্রা কাভারে ক্যাচ মিস করেছেন মিরাজ। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৫৯ রানে হারাতে পারত দ্বিতীয় উইকেট। এখন স্বাগতিকেরা আজ রাতে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করবে ৯ উইকেট হাতে নিয়ে। তারা পিছিয়ে এখনো ৯৪ রানে।


এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগে হার দিয়েই এবারের অধ্যায় শেষ করল বসুন্ধরা কিংস। গতকাল কুয়েত এসসির কাছে ‘বি’ গ্রুপের শেষ ম্যাচে ২-০ গোলে হেরেছে তারা। গতবারের মতো কোনো পয়েন্ট ছাড়া ফিরতে হচ্ছে তাদের।
৪১ মিনিট আগে
ব্যাটারদের ব্যর্থতায় দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি হারার পর বোলারদের কাছে দুঃখপ্রকাশ করেছিলেন লিটন দাস। প্রথম দুই ম্যাচে শামিম পাটোয়ারি, নুরুল হাসান সোহান, জাকের আলীদের বাজে ব্যাটিং প্রদর্শনীর পর অধিনায়কের এমন কথা বেশ যৌক্তিক ছিল।
৩ ঘণ্টা আগে
১৫১ রানের পুঁজি নিয়ে শুরুতেই আলিক আথানজেকে ফেরায় বাংলাদেশ। প্রথমে স্বাগতিক শিবিরে জেগে ওঠা সেই আশা ফিকে হয়েছে সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে। শুরুর ধাক্কা সামলে রস্টন চেজ ও আকিম অগাস্তের ব্যাটে শেষ হাসি হেসেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। শেষ টি-টোয়েন্টিতে লিটন দাসের দলকে ৭ উইকেটে হারিয়েছে সফরকারী দল।
৪ ঘণ্টা আগে
ড্র করলেই অক্ষত থাকবে মুকুট। সাদা ঘুঁটি নিয়ে ৬ চালের পর প্রতিপক্ষ ওয়ারসিয়া খুশবুকে ড্রয়ের প্রস্তাব দেন ফিদে মাস্টার নোশিন আনজুম। খুশবুও তাতে না করেননি। টানা তৃতীয়বারের মতো তাই জাতীয় মহিলা দাবা চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা নিশ্চিত করলেন নোশিন।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগে হার দিয়েই এবারের অধ্যায় শেষ করল বসুন্ধরা কিংস। গতকাল কুয়েত এসসির কাছে ‘বি’ গ্রুপের শেষ ম্যাচে ২-০ গোলে হেরেছে তারা। গতবারের মতো কোনো পয়েন্ট ছাড়া ফিরতে হচ্ছে তাদের।
কুয়েতের জাবের আল-মুবারক আল-হামাদ স্টেডিয়ামে খেলতে যাওয়ার পথে শুরুতে বিড়ম্বনায় পড়ে কিংস। রাস্তায় আকস্মিক বিস্ফোরণে টিম বাসের একটি চাকা নষ্ট হয়ে যায়। ফলে দলটি স্টেডিয়ামে দেরিতে পৌঁছায়।ম্যাচ কমিশনারকে খেলা ১৫ থেকে ৩০ মিনিট পিছিয়ে দেওয়ার অনুরোধ করে কিংস। কিন্তু নির্ধারিত সময়েই শুরু হয় ম্যাচ।
তিনবারের এএফসি কাপ জয়ী কুয়েত এসসি খেলার শুরুটা করে দুর্দান্ত। প্রথম মিনিটেই সামি আল সানেয়ারের নিখুঁত ক্রসে ইউসেফ আল সুলাইমান হেডে বল জালে পাঠান। ১৭ মিনিটে ফয়সাল আল হারবির দূরপাল্লার শক্তিশালী শটে বল ক্রসবারে লেগে ফিরে আসে। এ সময় তাহা খেনিসি ও মোহাম্মদ দাহামও সুযোগ পান, কিন্তু তাদের ফিনিশিংয়ে ঘাটতি ছিল।
প্রথমার্ধ জুড়ে কিংস পাত্তাই পায়নি। যোগ করার সময়ের তৃতীয় মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করে কুয়েত এসসি। দাহামে ক্রস থেকে দুর্দান্ত এক ফ্লিকে কিংস গোলরক্ষক আনিসুর রহমান জিকোকে পরাস্ত করেন খেনিসি।
দ্বিতীয়ার্ধে কিংস আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে। সেরা সুযোগটি আসে ৬৪ মিনিটে। সোহেল রানার ক্রসে রাকিব হোসেনের হেড অল্পের জন্য পোস্টের বাইরে চলে যায়। ৮০ মিনিটে বসুন্ধরার পক্ষে গোলের সুবর্ণ সুযোগ পান নাইজেরিয়ান ফরোয়ার্ড সানডে ইমানুয়েলও। কিন্তু দোরিয়েলতনের ক্রসে ছোঁয়া লাগাতে পারেননি। ফলে এই জয়ে ৭ পয়েন্ট নিয়ে বি গ্রুপ থেকে কোয়ার্টার ফাইনালে পা রাখে কুয়েত এসসি। এর আগে প্রথম ম্যাচে আল সিবের কাছে ৪-৩ গোলে ও দ্বিতীয় ম্যাচে আল আনসারের কাছে ৩-০ গোলে হেরেছে কিংস।

এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগে হার দিয়েই এবারের অধ্যায় শেষ করল বসুন্ধরা কিংস। গতকাল কুয়েত এসসির কাছে ‘বি’ গ্রুপের শেষ ম্যাচে ২-০ গোলে হেরেছে তারা। গতবারের মতো কোনো পয়েন্ট ছাড়া ফিরতে হচ্ছে তাদের।
কুয়েতের জাবের আল-মুবারক আল-হামাদ স্টেডিয়ামে খেলতে যাওয়ার পথে শুরুতে বিড়ম্বনায় পড়ে কিংস। রাস্তায় আকস্মিক বিস্ফোরণে টিম বাসের একটি চাকা নষ্ট হয়ে যায়। ফলে দলটি স্টেডিয়ামে দেরিতে পৌঁছায়।ম্যাচ কমিশনারকে খেলা ১৫ থেকে ৩০ মিনিট পিছিয়ে দেওয়ার অনুরোধ করে কিংস। কিন্তু নির্ধারিত সময়েই শুরু হয় ম্যাচ।
তিনবারের এএফসি কাপ জয়ী কুয়েত এসসি খেলার শুরুটা করে দুর্দান্ত। প্রথম মিনিটেই সামি আল সানেয়ারের নিখুঁত ক্রসে ইউসেফ আল সুলাইমান হেডে বল জালে পাঠান। ১৭ মিনিটে ফয়সাল আল হারবির দূরপাল্লার শক্তিশালী শটে বল ক্রসবারে লেগে ফিরে আসে। এ সময় তাহা খেনিসি ও মোহাম্মদ দাহামও সুযোগ পান, কিন্তু তাদের ফিনিশিংয়ে ঘাটতি ছিল।
প্রথমার্ধ জুড়ে কিংস পাত্তাই পায়নি। যোগ করার সময়ের তৃতীয় মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করে কুয়েত এসসি। দাহামে ক্রস থেকে দুর্দান্ত এক ফ্লিকে কিংস গোলরক্ষক আনিসুর রহমান জিকোকে পরাস্ত করেন খেনিসি।
দ্বিতীয়ার্ধে কিংস আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে। সেরা সুযোগটি আসে ৬৪ মিনিটে। সোহেল রানার ক্রসে রাকিব হোসেনের হেড অল্পের জন্য পোস্টের বাইরে চলে যায়। ৮০ মিনিটে বসুন্ধরার পক্ষে গোলের সুবর্ণ সুযোগ পান নাইজেরিয়ান ফরোয়ার্ড সানডে ইমানুয়েলও। কিন্তু দোরিয়েলতনের ক্রসে ছোঁয়া লাগাতে পারেননি। ফলে এই জয়ে ৭ পয়েন্ট নিয়ে বি গ্রুপ থেকে কোয়ার্টার ফাইনালে পা রাখে কুয়েত এসসি। এর আগে প্রথম ম্যাচে আল সিবের কাছে ৪-৩ গোলে ও দ্বিতীয় ম্যাচে আল আনসারের কাছে ৩-০ গোলে হেরেছে কিংস।


রেকর্ড গড়তে বাংলাদেশের চেয়ে যেন ভালো প্রতিপক্ষ হয়ই না। সংস্করণ, দল, ভেন্যু যা-ই হোক না কেন, প্রায়ই কোনো না কোনো রেকর্ড হচ্ছে বাংলাদেশের বিপক্ষে। জ্যামাইকায় সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে ওয়েস্ট ইন্ডিজের পেসার জেইডেন সিলস কৃপণ বোলিংয়ে ৪৬ বছরের রেকর্ড ভেঙে দিলেন। তাঁর কীর্তির দিনে বেকায়দায় পড়েছে বাংলাদেশ।
০২ ডিসেম্বর ২০২৪
ব্যাটারদের ব্যর্থতায় দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি হারার পর বোলারদের কাছে দুঃখপ্রকাশ করেছিলেন লিটন দাস। প্রথম দুই ম্যাচে শামিম পাটোয়ারি, নুরুল হাসান সোহান, জাকের আলীদের বাজে ব্যাটিং প্রদর্শনীর পর অধিনায়কের এমন কথা বেশ যৌক্তিক ছিল।
৩ ঘণ্টা আগে
১৫১ রানের পুঁজি নিয়ে শুরুতেই আলিক আথানজেকে ফেরায় বাংলাদেশ। প্রথমে স্বাগতিক শিবিরে জেগে ওঠা সেই আশা ফিকে হয়েছে সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে। শুরুর ধাক্কা সামলে রস্টন চেজ ও আকিম অগাস্তের ব্যাটে শেষ হাসি হেসেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। শেষ টি-টোয়েন্টিতে লিটন দাসের দলকে ৭ উইকেটে হারিয়েছে সফরকারী দল।
৪ ঘণ্টা আগে
ড্র করলেই অক্ষত থাকবে মুকুট। সাদা ঘুঁটি নিয়ে ৬ চালের পর প্রতিপক্ষ ওয়ারসিয়া খুশবুকে ড্রয়ের প্রস্তাব দেন ফিদে মাস্টার নোশিন আনজুম। খুশবুও তাতে না করেননি। টানা তৃতীয়বারের মতো তাই জাতীয় মহিলা দাবা চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা নিশ্চিত করলেন নোশিন।
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ব্যাটারদের ব্যর্থতায় দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি হারার পর বোলারদের কাছে দুঃখপ্রকাশ করেছিলেন লিটন দাস। প্রথম দুই ম্যাচে শামিম পাটোয়ারি, নুরুল হাসান সোহান, জাকের আলীদের বাজে ব্যাটিং প্রদর্শনীর পর অধিনায়কের এমন কথা বেশ যৌক্তিক ছিল। কিন্তু শেষ টি-টোয়েন্টির পর লিটন যা বললেন, সেটার যৌক্তিকতা খুঁজে পাওয়া বেশ মুশকিল।
শেষ টি-টোয়েন্টিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে ৫ উইকেটে হেরেছে বাংলাদেশ। ধবলধোলাই হওয়ার পর পুরস্কতার বিতরণী অনুষ্ঠানে কথা বলতে আসেন লিটন। তাঁর দাবি, শিশির না থাকায় ব্যাটিংয়ের সময় বেশ কঠিন পরিস্থিতি সামাল দিতে হয়েছে বাংলাদেশের ব্যাটারদের। বিপরীতে শিশিরের সুবিধা নিয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
প্রথম দুই টি-টোয়েন্টিতে টস জেতেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের অধিনায়ক শাই হোপ। দুই ম্যাচেই আগে ব্যাট করেছে অতিথিরা। আজ টস জিতে একই সিদ্ধান্ত নেন লিটন। কিন্তু হারের পর নিজের সিদ্ধান্তকেই বিতর্কিত করলেন তিনি।
লিটন বলেন, ‘আমরা যখন ব্যাট করছিলাম তখন শিশির ছিল না। উইকেট ব্যাট করার জন্য স্পর্শকাতর ছিল। এদিক থেকে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ভাগ্যবান বলতে হয়। কারণ তারা পরে ব্যাট করেছে। তবে এসব আপনার হাতে নেই।’
আগে ব্যাট করে ১৫১ রানের সংগ্রহ পায় বাংলাদেশ। স্বাগতিকদের হয়ে ৬২ বলে ৮৯ রানের ইনিংস খেলেন তানজিদ হাসান তামিম। স্বাভাবিকভাবেই এই ওপেনারের প্রশংসা করেছেন লিটন। একই সঙ্গে ক্যাচ মিস নিয়ে হতাশা শোনা গেল লিটনের কণ্ঠ। তিনি বলেন, ‘তামিম ভালো ব্যাট করেছে। আমার মনে হয়েছিল আমাদের স্কোর ভালো ছিল। গুরুত্বপূর্ণ সময়ে ক্যাচ ছেড়ে দিলে সেটা পরিস্থিতিকে কঠিন করে তোলে।’

ব্যাটারদের ব্যর্থতায় দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি হারার পর বোলারদের কাছে দুঃখপ্রকাশ করেছিলেন লিটন দাস। প্রথম দুই ম্যাচে শামিম পাটোয়ারি, নুরুল হাসান সোহান, জাকের আলীদের বাজে ব্যাটিং প্রদর্শনীর পর অধিনায়কের এমন কথা বেশ যৌক্তিক ছিল। কিন্তু শেষ টি-টোয়েন্টির পর লিটন যা বললেন, সেটার যৌক্তিকতা খুঁজে পাওয়া বেশ মুশকিল।
শেষ টি-টোয়েন্টিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে ৫ উইকেটে হেরেছে বাংলাদেশ। ধবলধোলাই হওয়ার পর পুরস্কতার বিতরণী অনুষ্ঠানে কথা বলতে আসেন লিটন। তাঁর দাবি, শিশির না থাকায় ব্যাটিংয়ের সময় বেশ কঠিন পরিস্থিতি সামাল দিতে হয়েছে বাংলাদেশের ব্যাটারদের। বিপরীতে শিশিরের সুবিধা নিয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
প্রথম দুই টি-টোয়েন্টিতে টস জেতেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের অধিনায়ক শাই হোপ। দুই ম্যাচেই আগে ব্যাট করেছে অতিথিরা। আজ টস জিতে একই সিদ্ধান্ত নেন লিটন। কিন্তু হারের পর নিজের সিদ্ধান্তকেই বিতর্কিত করলেন তিনি।
লিটন বলেন, ‘আমরা যখন ব্যাট করছিলাম তখন শিশির ছিল না। উইকেট ব্যাট করার জন্য স্পর্শকাতর ছিল। এদিক থেকে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ভাগ্যবান বলতে হয়। কারণ তারা পরে ব্যাট করেছে। তবে এসব আপনার হাতে নেই।’
আগে ব্যাট করে ১৫১ রানের সংগ্রহ পায় বাংলাদেশ। স্বাগতিকদের হয়ে ৬২ বলে ৮৯ রানের ইনিংস খেলেন তানজিদ হাসান তামিম। স্বাভাবিকভাবেই এই ওপেনারের প্রশংসা করেছেন লিটন। একই সঙ্গে ক্যাচ মিস নিয়ে হতাশা শোনা গেল লিটনের কণ্ঠ। তিনি বলেন, ‘তামিম ভালো ব্যাট করেছে। আমার মনে হয়েছিল আমাদের স্কোর ভালো ছিল। গুরুত্বপূর্ণ সময়ে ক্যাচ ছেড়ে দিলে সেটা পরিস্থিতিকে কঠিন করে তোলে।’


রেকর্ড গড়তে বাংলাদেশের চেয়ে যেন ভালো প্রতিপক্ষ হয়ই না। সংস্করণ, দল, ভেন্যু যা-ই হোক না কেন, প্রায়ই কোনো না কোনো রেকর্ড হচ্ছে বাংলাদেশের বিপক্ষে। জ্যামাইকায় সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে ওয়েস্ট ইন্ডিজের পেসার জেইডেন সিলস কৃপণ বোলিংয়ে ৪৬ বছরের রেকর্ড ভেঙে দিলেন। তাঁর কীর্তির দিনে বেকায়দায় পড়েছে বাংলাদেশ।
০২ ডিসেম্বর ২০২৪
এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগে হার দিয়েই এবারের অধ্যায় শেষ করল বসুন্ধরা কিংস। গতকাল কুয়েত এসসির কাছে ‘বি’ গ্রুপের শেষ ম্যাচে ২-০ গোলে হেরেছে তারা। গতবারের মতো কোনো পয়েন্ট ছাড়া ফিরতে হচ্ছে তাদের।
৪১ মিনিট আগে
১৫১ রানের পুঁজি নিয়ে শুরুতেই আলিক আথানজেকে ফেরায় বাংলাদেশ। প্রথমে স্বাগতিক শিবিরে জেগে ওঠা সেই আশা ফিকে হয়েছে সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে। শুরুর ধাক্কা সামলে রস্টন চেজ ও আকিম অগাস্তের ব্যাটে শেষ হাসি হেসেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। শেষ টি-টোয়েন্টিতে লিটন দাসের দলকে ৭ উইকেটে হারিয়েছে সফরকারী দল।
৪ ঘণ্টা আগে
ড্র করলেই অক্ষত থাকবে মুকুট। সাদা ঘুঁটি নিয়ে ৬ চালের পর প্রতিপক্ষ ওয়ারসিয়া খুশবুকে ড্রয়ের প্রস্তাব দেন ফিদে মাস্টার নোশিন আনজুম। খুশবুও তাতে না করেননি। টানা তৃতীয়বারের মতো তাই জাতীয় মহিলা দাবা চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা নিশ্চিত করলেন নোশিন।
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

১৫১ রানের পুঁজি নিয়ে শুরুতেই আলিক আথানজেকে ফেরায় বাংলাদেশ। প্রথমে স্বাগতিক শিবিরে জেগে ওঠা সেই আশা ফিকে হয়েছে সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে। শুরুর ধাক্কা সামলে রস্টন চেজ ও আকিম অগাস্তের ব্যাটে শেষ হাসি হেসেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। শেষ টি-টোয়েন্টিতে লিটন দাসের দলকে ৭ উইকেটে হারিয়েছে সফরকারী দল।
প্রথম দুই টি-টোয়েন্টি হেরে আগেই সিরিজে ওয়েস্ট ইন্ডিজের হাতে তুলে দেয় বাংলাদেশ। ধবলধোলাইয়ের লজ্জা এড়ানোর জন্য শেষ ম্যাচে জিততেই হতো তাদের। কিন্তু শেষটাতেও সান্ত্বনা পেল না বাংলাদেশ। তাতেই চার বছর পর ঘরের মাঠে এই সংস্করণে ধবলধোলাই হলো তারা। এর আগে সবশেষ ২০২১ সালে পাকিস্তানের কাছে নিজেদের মাঠে এই লজ্জা পায় বাংলাদেশ।
চতুর্থ উইকেটে ৯১ রান তোলেন চেজ ও অগাস্তে। ২৯ বলে ৫০ রান করা চেজকে বোল্ড করে এই জুটি ভাঙেন রিশাদ হোসেন। একই ওভারে অগাস্তেকেও ফেরান এই লেগস্পিনার। এক ওভারে জোড়া ধাক্কার পরও ভীতি জাগেনি ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে। ততক্ষণে জয়ের খুব কাছে পৌঁছে গেছে অতিথিরা।
তাদের হয়ে ২৩ বলে ৩৪ রান করেন আমির জাঙ্গু। দলীয় ৬ রানে আথানেজের বিদায়ের পর ব্রেন্ডন কিংকে নিয়ে বিপদ সামাল দেন এই ওপেনার। ৮ রান করা কিং ফিরে গেলেও আরও কিছুক্ষণ টিকে ছিলেন জাঙ্গু। দলীয় ৫২ রানে তাঁর বিদায়ে তৃতীয় উইকেট হারায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এরপর চেজ ও অগাস্তের ওই জুটি। বাংলাদেশের হয়ে ৩ উইকেট নেন রিশাদ। ৪ ওভারে এই স্পিনারের খরচ ৪৩ রান। শেখ মেহেদি হাসান ও নাসুম আহমেদের শিকার একটি করে উইকেট।
এর আগে টস জেতা বাংলাদেশের হয়ে তানজিদ হাসান তামিম ও সাইফ হাসান ছাড়া বাকিদের কেউই ওয়েস্ট ইন্ডিজের বোলারদের সামনে মাথা তুলে দাঁড়াতে পারেননি। তাঁরা দুজনে মিলে করেন ১১২ রান। ৮৯ রানের ইনিংস খেলেন তামিম। এই ওপেনারের ৯ চার ও ৪ ছয়ে সাজানো তাঁর ৬২ বলের ইনিংস। ২৩ রান করেন সাইফ। বাংলাদেশের আর কোনো ব্যাটার এদিন দশকের ঘরে পা রাখতে পারেননি। হ্যাটট্রিক করার পথে ৩৬ রান দেন শেফার্ড। দুটি করে উইকেট নেন হোল্ডার ও পিয়েরে।

১৫১ রানের পুঁজি নিয়ে শুরুতেই আলিক আথানজেকে ফেরায় বাংলাদেশ। প্রথমে স্বাগতিক শিবিরে জেগে ওঠা সেই আশা ফিকে হয়েছে সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে। শুরুর ধাক্কা সামলে রস্টন চেজ ও আকিম অগাস্তের ব্যাটে শেষ হাসি হেসেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। শেষ টি-টোয়েন্টিতে লিটন দাসের দলকে ৭ উইকেটে হারিয়েছে সফরকারী দল।
প্রথম দুই টি-টোয়েন্টি হেরে আগেই সিরিজে ওয়েস্ট ইন্ডিজের হাতে তুলে দেয় বাংলাদেশ। ধবলধোলাইয়ের লজ্জা এড়ানোর জন্য শেষ ম্যাচে জিততেই হতো তাদের। কিন্তু শেষটাতেও সান্ত্বনা পেল না বাংলাদেশ। তাতেই চার বছর পর ঘরের মাঠে এই সংস্করণে ধবলধোলাই হলো তারা। এর আগে সবশেষ ২০২১ সালে পাকিস্তানের কাছে নিজেদের মাঠে এই লজ্জা পায় বাংলাদেশ।
চতুর্থ উইকেটে ৯১ রান তোলেন চেজ ও অগাস্তে। ২৯ বলে ৫০ রান করা চেজকে বোল্ড করে এই জুটি ভাঙেন রিশাদ হোসেন। একই ওভারে অগাস্তেকেও ফেরান এই লেগস্পিনার। এক ওভারে জোড়া ধাক্কার পরও ভীতি জাগেনি ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে। ততক্ষণে জয়ের খুব কাছে পৌঁছে গেছে অতিথিরা।
তাদের হয়ে ২৩ বলে ৩৪ রান করেন আমির জাঙ্গু। দলীয় ৬ রানে আথানেজের বিদায়ের পর ব্রেন্ডন কিংকে নিয়ে বিপদ সামাল দেন এই ওপেনার। ৮ রান করা কিং ফিরে গেলেও আরও কিছুক্ষণ টিকে ছিলেন জাঙ্গু। দলীয় ৫২ রানে তাঁর বিদায়ে তৃতীয় উইকেট হারায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এরপর চেজ ও অগাস্তের ওই জুটি। বাংলাদেশের হয়ে ৩ উইকেট নেন রিশাদ। ৪ ওভারে এই স্পিনারের খরচ ৪৩ রান। শেখ মেহেদি হাসান ও নাসুম আহমেদের শিকার একটি করে উইকেট।
এর আগে টস জেতা বাংলাদেশের হয়ে তানজিদ হাসান তামিম ও সাইফ হাসান ছাড়া বাকিদের কেউই ওয়েস্ট ইন্ডিজের বোলারদের সামনে মাথা তুলে দাঁড়াতে পারেননি। তাঁরা দুজনে মিলে করেন ১১২ রান। ৮৯ রানের ইনিংস খেলেন তামিম। এই ওপেনারের ৯ চার ও ৪ ছয়ে সাজানো তাঁর ৬২ বলের ইনিংস। ২৩ রান করেন সাইফ। বাংলাদেশের আর কোনো ব্যাটার এদিন দশকের ঘরে পা রাখতে পারেননি। হ্যাটট্রিক করার পথে ৩৬ রান দেন শেফার্ড। দুটি করে উইকেট নেন হোল্ডার ও পিয়েরে।


রেকর্ড গড়তে বাংলাদেশের চেয়ে যেন ভালো প্রতিপক্ষ হয়ই না। সংস্করণ, দল, ভেন্যু যা-ই হোক না কেন, প্রায়ই কোনো না কোনো রেকর্ড হচ্ছে বাংলাদেশের বিপক্ষে। জ্যামাইকায় সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে ওয়েস্ট ইন্ডিজের পেসার জেইডেন সিলস কৃপণ বোলিংয়ে ৪৬ বছরের রেকর্ড ভেঙে দিলেন। তাঁর কীর্তির দিনে বেকায়দায় পড়েছে বাংলাদেশ।
০২ ডিসেম্বর ২০২৪
এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগে হার দিয়েই এবারের অধ্যায় শেষ করল বসুন্ধরা কিংস। গতকাল কুয়েত এসসির কাছে ‘বি’ গ্রুপের শেষ ম্যাচে ২-০ গোলে হেরেছে তারা। গতবারের মতো কোনো পয়েন্ট ছাড়া ফিরতে হচ্ছে তাদের।
৪১ মিনিট আগে
ব্যাটারদের ব্যর্থতায় দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি হারার পর বোলারদের কাছে দুঃখপ্রকাশ করেছিলেন লিটন দাস। প্রথম দুই ম্যাচে শামিম পাটোয়ারি, নুরুল হাসান সোহান, জাকের আলীদের বাজে ব্যাটিং প্রদর্শনীর পর অধিনায়কের এমন কথা বেশ যৌক্তিক ছিল।
৩ ঘণ্টা আগে
ড্র করলেই অক্ষত থাকবে মুকুট। সাদা ঘুঁটি নিয়ে ৬ চালের পর প্রতিপক্ষ ওয়ারসিয়া খুশবুকে ড্রয়ের প্রস্তাব দেন ফিদে মাস্টার নোশিন আনজুম। খুশবুও তাতে না করেননি। টানা তৃতীয়বারের মতো তাই জাতীয় মহিলা দাবা চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা নিশ্চিত করলেন নোশিন।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ড্র করলেই অক্ষত থাকবে মুকুট। সাদা ঘুঁটি নিয়ে ৬ চালের পর প্রতিপক্ষ ওয়ারসিয়া খুশবুকে ড্রয়ের প্রস্তাব দেন ফিদে মাস্টার নোশিন আনজুম। খুশবুও তাতে না করেননি। টানা তৃতীয়বারের মতো তাই জাতীয় মহিলা দাবা চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা নিশ্চিত করলেন নোশিন।
১১ রাউন্ডের লড়াই শেষে সাড়ে ৮ পয়েন্ট নিয়ে নোশিন শীর্ষে থাকেন। ৭ জয়, ৩ ড্রয়ের বিপরীতে হেরেছেন কেবল এক ম্যাচে। তৃতীয় রাউন্ডে নুসরাত জাহান আলোর কাছে হারের পর হতাশায় মুষড়ে পড়েছিলেন ২১ বছর বয়সী এই দাবাড়ু। যদিও আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি তাঁকে।
আজ দাবা ফেডারেশন কক্ষে শেষ রাউন্ডের খেলার পর সাংবাদিক নোশিন বলেন, ‘আলোর কাছে হারের পর খুব হতাশ ছিলাম। খেলায় মনোযোগ হারিয়ে ফেলছিলাম। আম্মু উৎসাহ দিয়ে বলছিল বাকি খেলাগুলো জিতলে আলো একটা হারলে প্লে অফ হবে। সেখান থেকে অনুপ্রেরণা পেয়ে বাকি খেলাগুলো জিতি।’
জাতীয় দাবায় ২০ বারের চ্যাম্পিয়ন রানী হামিদ। বয়স ৮১ হলেও দাবার বোর্ডে নিয়মিত দেখা যায় তাঁকে। যদিও এবার আড়াই পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের ১১ তে থেকে শেষ করেন তিনি। মহিলা দাবায় প্রতিদ্বন্দ্বিতার মান অনেক বেড়েছে বলে দাবি নোশিনের। হ্যাটট্রিক শিরোপাধারী দাবাড়ু বলেন, ‘জাতীয় মহিলা দাবা যখন শুরু করেছিলাম, তখন অনেক বয়স্ক নারীরা খেলতেন। এখন রানী আন্টি ছাড়া সবাই খুব কম বয়স। যে কেউ যে কাউকে হারানোর মত অবস্থা রয়েছে। এখন প্রতিদ্বন্দ্বিতার মান অবশ্যই বেশি।’
আন্তর্জাতিক মাস্টার হতে নোশিনের আরেকটি নর্ম পাওয়া বাকি নোশিনের। একই সঙ্গে রেটিং থাকতে হবে ২২০০। বর্তমানে তাঁর রেটিং ১৯০০। তিনি বলেন, ‘আমার যখন সেরা ফর্ম ছিল তখন ২১০০ প্লাস রেটিং ছিল। বয়স ১৮ বছরের বেশি হলে দাবার কে ফ্যাক্টর ৪০ থেকে কমে ২০ হয়। আমাদের দেশে টুর্নামেন্ট তেমন হয় না। ইউরোপে হাঙেরী, স্পেনে খেলতে পারলে রেটিং বাড়ার সম্ভাবনা বেশি। সেখানে খেলতে অনেক খরচ। আমি নৌবাহিনী থেকে যা পাই তা দিয়ে পরিবার নির্বাহ হয়। বাইরে থেকে স্পন্সর আমার খুবই প্রয়োজন।’

ড্র করলেই অক্ষত থাকবে মুকুট। সাদা ঘুঁটি নিয়ে ৬ চালের পর প্রতিপক্ষ ওয়ারসিয়া খুশবুকে ড্রয়ের প্রস্তাব দেন ফিদে মাস্টার নোশিন আনজুম। খুশবুও তাতে না করেননি। টানা তৃতীয়বারের মতো তাই জাতীয় মহিলা দাবা চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা নিশ্চিত করলেন নোশিন।
১১ রাউন্ডের লড়াই শেষে সাড়ে ৮ পয়েন্ট নিয়ে নোশিন শীর্ষে থাকেন। ৭ জয়, ৩ ড্রয়ের বিপরীতে হেরেছেন কেবল এক ম্যাচে। তৃতীয় রাউন্ডে নুসরাত জাহান আলোর কাছে হারের পর হতাশায় মুষড়ে পড়েছিলেন ২১ বছর বয়সী এই দাবাড়ু। যদিও আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি তাঁকে।
আজ দাবা ফেডারেশন কক্ষে শেষ রাউন্ডের খেলার পর সাংবাদিক নোশিন বলেন, ‘আলোর কাছে হারের পর খুব হতাশ ছিলাম। খেলায় মনোযোগ হারিয়ে ফেলছিলাম। আম্মু উৎসাহ দিয়ে বলছিল বাকি খেলাগুলো জিতলে আলো একটা হারলে প্লে অফ হবে। সেখান থেকে অনুপ্রেরণা পেয়ে বাকি খেলাগুলো জিতি।’
জাতীয় দাবায় ২০ বারের চ্যাম্পিয়ন রানী হামিদ। বয়স ৮১ হলেও দাবার বোর্ডে নিয়মিত দেখা যায় তাঁকে। যদিও এবার আড়াই পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের ১১ তে থেকে শেষ করেন তিনি। মহিলা দাবায় প্রতিদ্বন্দ্বিতার মান অনেক বেড়েছে বলে দাবি নোশিনের। হ্যাটট্রিক শিরোপাধারী দাবাড়ু বলেন, ‘জাতীয় মহিলা দাবা যখন শুরু করেছিলাম, তখন অনেক বয়স্ক নারীরা খেলতেন। এখন রানী আন্টি ছাড়া সবাই খুব কম বয়স। যে কেউ যে কাউকে হারানোর মত অবস্থা রয়েছে। এখন প্রতিদ্বন্দ্বিতার মান অবশ্যই বেশি।’
আন্তর্জাতিক মাস্টার হতে নোশিনের আরেকটি নর্ম পাওয়া বাকি নোশিনের। একই সঙ্গে রেটিং থাকতে হবে ২২০০। বর্তমানে তাঁর রেটিং ১৯০০। তিনি বলেন, ‘আমার যখন সেরা ফর্ম ছিল তখন ২১০০ প্লাস রেটিং ছিল। বয়স ১৮ বছরের বেশি হলে দাবার কে ফ্যাক্টর ৪০ থেকে কমে ২০ হয়। আমাদের দেশে টুর্নামেন্ট তেমন হয় না। ইউরোপে হাঙেরী, স্পেনে খেলতে পারলে রেটিং বাড়ার সম্ভাবনা বেশি। সেখানে খেলতে অনেক খরচ। আমি নৌবাহিনী থেকে যা পাই তা দিয়ে পরিবার নির্বাহ হয়। বাইরে থেকে স্পন্সর আমার খুবই প্রয়োজন।’


রেকর্ড গড়তে বাংলাদেশের চেয়ে যেন ভালো প্রতিপক্ষ হয়ই না। সংস্করণ, দল, ভেন্যু যা-ই হোক না কেন, প্রায়ই কোনো না কোনো রেকর্ড হচ্ছে বাংলাদেশের বিপক্ষে। জ্যামাইকায় সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে ওয়েস্ট ইন্ডিজের পেসার জেইডেন সিলস কৃপণ বোলিংয়ে ৪৬ বছরের রেকর্ড ভেঙে দিলেন। তাঁর কীর্তির দিনে বেকায়দায় পড়েছে বাংলাদেশ।
০২ ডিসেম্বর ২০২৪
এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগে হার দিয়েই এবারের অধ্যায় শেষ করল বসুন্ধরা কিংস। গতকাল কুয়েত এসসির কাছে ‘বি’ গ্রুপের শেষ ম্যাচে ২-০ গোলে হেরেছে তারা। গতবারের মতো কোনো পয়েন্ট ছাড়া ফিরতে হচ্ছে তাদের।
৪১ মিনিট আগে
ব্যাটারদের ব্যর্থতায় দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি হারার পর বোলারদের কাছে দুঃখপ্রকাশ করেছিলেন লিটন দাস। প্রথম দুই ম্যাচে শামিম পাটোয়ারি, নুরুল হাসান সোহান, জাকের আলীদের বাজে ব্যাটিং প্রদর্শনীর পর অধিনায়কের এমন কথা বেশ যৌক্তিক ছিল।
৩ ঘণ্টা আগে
১৫১ রানের পুঁজি নিয়ে শুরুতেই আলিক আথানজেকে ফেরায় বাংলাদেশ। প্রথমে স্বাগতিক শিবিরে জেগে ওঠা সেই আশা ফিকে হয়েছে সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে। শুরুর ধাক্কা সামলে রস্টন চেজ ও আকিম অগাস্তের ব্যাটে শেষ হাসি হেসেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। শেষ টি-টোয়েন্টিতে লিটন দাসের দলকে ৭ উইকেটে হারিয়েছে সফরকারী দল।
৪ ঘণ্টা আগে