এ বছরের শুরুতেই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজ জয়ের সুযোগ এসেছিল ভারতের কাছে। ঘরের মাঠে সেই সুযোগ তখন কাজে লাগাতে পারেনি ভারত। ৬ মাস পর এবার ভারত সফরে এসে পাত্তাই পাচ্ছে না অস্ট্রেলিয়া। প্রথম ওয়ানডেতে যা একটু লড়াই করলেও দ্বিতীয় ওয়ানডেতে আজ অজিরা বিধ্বস্ত হয়েছে। ইন্দোরের হোলকার স্টেডিয়ামে বৃষ্টি আইনে অস্ট্রেলিয়াকে ৯৯ রানে হারিয়ে এক ম্যাচ আগেই সিরিজ জিতে গেছে অস্ট্রেলিয়া। তাতে তিন বছর পর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ জিতল ভারত।
৪০০ রানের লক্ষ্যে আজ শুরুতেই হোঁচট খায় অস্ট্রেলিয়া। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভার বোলিংয়ে এসে জোড়া ধাক্কা দিয়েছেন প্রসিদ্ধ কৃষ্ণা। ওভারের দ্বিতীয় বলে ম্যাথ্যু শর্ট কাভার ড্রাইভ করতে যান। থার্ড ম্যানে অশ্বিনের হাতে ধরা পড়েছেন শর্ট। ৮ বলে ২ চারে ৯ রান করেছেন অস্ট্রেলিয়ার এই ওপেনার। ঠিক তার পরের বলেই স্লিপে শুবমান গিলকে ক্যাচ দিয়ে আউট হয়েছেন স্টিভ স্মিথ। গোল্ডেন ডাক মেরেছেন এ ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক স্মিথ।
কৃষ্ণার জোড়া আঘাতে ১.৩ ওভারে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর দাঁড়ায় ২ উইকেটে ৯ রান। এরপর পাল্টা আক্রমণে যান ডেভিড ওয়ার্নার ও মারনাস লাবুশেন। ৯ ওভারে ২ উইকেটে অস্ট্রেলিয়া ৫৬ রান করার পর নামে মুষলধারে বৃষ্টি। বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৭টা ৫২ মিনিটে বৃষ্টি নামার পর পুনরায় খেলা শুরু হয় রাত ৯টা ৫ মিনিটে। বৃষ্টি আইনে অস্ট্রেলিয়ার লক্ষ্য দাঁড়ায় ৩৩ ওভারে ৩১৭ রান। বৃষ্টির পরও আগ্রাসী ব্যাটিং অব্যহত রাখেন ওয়ার্নার ও লাবুশেন। ১৩তম ওভারের পঞ্চম বলে লাবুশেনকে বোল্ড করে বিধ্বংসী হয়ে যাওয়া জুটি ভাঙেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন। ৩১ বলে ২৭ রান করেছেন লাবুশেন। তৃতীয় উইকেটে জুটিতে ৬৮ বলে ৮০ রান যোগ করেছেন ওয়ার্নার-লাবুশেন।
লাবুশেন আউট হওয়ার পর ওয়ার্নার দ্রুত ফিরে গেছেন ড্রেসিংরুমে। ১৫তম ওভারের প্রথম বলে অশ্বিনকে রিভার্স সুইপ করতে গিয়ে এলবিডব্লিউর ফাঁদে পড়েন ওয়ার্নার। অস্ট্রেলিয়ার বাহাতি ব্যাটার ৩৯ বলে ৭ চার ও ১ ছক্কায় করেন ৫৩ রান। একই ওভারের পঞ্চম বলে জশ ইংলিশকে এলবিডব্লু করেন অশ্বিন। ৮৯ রানে ২ উইকেট থেকে মুহূর্তেই তাতে ৫ উইকেটে ১০১ রান হয়ে যায় অস্ট্রেলিয়ার। এরপর ৩৯ রান যোগ করতে আরও ৩ উইকেট হারায় অস্ট্রেলিয়া।
২০.৪ ওভারে ৮ উইকেটে ১৪০ রানে থাকা অজিদের ইনিংস শেষ হওয়া ছিল সময়ের অপেক্ষা মাত্র। এসময় এসে ভারতের অপেক্ষা বাড়িয়েছেন জস হ্যাজলউড ও শন অ্যাবট। তাতে অবশ্য স্বাগতিকদের ক্যাচ মিসেরও ‘অবদান’ রয়েছে। নবম উইকেটে ৪৪ বলে ৭৭ রানের বিধ্বংসী জুটি গড়েন হ্যাজলউড ও অ্যাবট। ওয়ানডে ক্যারিয়ারের প্রথম ফিফটি তুলে নিয়েছেন অ্যাবট। ৩৬ বলে ৫৪ রান করে অজিদের ইনিংসের সর্বোচ্চ রানস্কোরার হয়েছেন তিনি। হ্যাজলউডকে বোল্ড করে বিধ্বংসী জুটি ভাঙেন মোহাম্মদ শামি। আর ২৯তম ওভারের দ্বিতীয় বলে অ্যাবটকে বোল্ড করে অস্ট্রেলিয়ার কফিনে শেষ পেরেক ঠুকে দিয়েছেন রবীন্দ্র জাদেজা। ২৮.২ ওভারে ২১৭ রানে অলআউট হয়ে যায় অজিরা। ভারতীয় বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৩টি করে উইকেট নিয়েছেন অশ্বিন ও জাদেজা।
এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ পায় ভারত। প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে ভারতের ব্যাটাররা রীতিমতো তাণ্ডব চালিয়েছেন। ৫০ ওভারে ৫ উইকেটে ৩৯৯ রান করে ভারত। যা ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ভারতের সর্বোচ্চ স্কোর। শুভমান গিল, শ্রেয়াস আয়ার-টপ অর্ডারের এই দুই ব্যাটার সেঞ্চুরি করেছেন। ৯০ বলে ইনিংস সর্বোচ্চ ১০৫ রান করেন গিল। ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক লোকেশ রাহুল এই ম্যাচেও ফিফটি করেছেন। সূর্যকুমার যাদব ৩৭ বলে ৬ চার ও ৬ ছক্কায় ৭২ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলেছেন। অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ২ উইকেট নিয়েছেন ক্যামেরন গ্রিন। ১০ ওভারে ১০৩ রান খরচ করেছেন তিনি।
এ বছরের শুরুতেই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজ জয়ের সুযোগ এসেছিল ভারতের কাছে। ঘরের মাঠে সেই সুযোগ তখন কাজে লাগাতে পারেনি ভারত। ৬ মাস পর এবার ভারত সফরে এসে পাত্তাই পাচ্ছে না অস্ট্রেলিয়া। প্রথম ওয়ানডেতে যা একটু লড়াই করলেও দ্বিতীয় ওয়ানডেতে আজ অজিরা বিধ্বস্ত হয়েছে। ইন্দোরের হোলকার স্টেডিয়ামে বৃষ্টি আইনে অস্ট্রেলিয়াকে ৯৯ রানে হারিয়ে এক ম্যাচ আগেই সিরিজ জিতে গেছে অস্ট্রেলিয়া। তাতে তিন বছর পর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ জিতল ভারত।
৪০০ রানের লক্ষ্যে আজ শুরুতেই হোঁচট খায় অস্ট্রেলিয়া। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভার বোলিংয়ে এসে জোড়া ধাক্কা দিয়েছেন প্রসিদ্ধ কৃষ্ণা। ওভারের দ্বিতীয় বলে ম্যাথ্যু শর্ট কাভার ড্রাইভ করতে যান। থার্ড ম্যানে অশ্বিনের হাতে ধরা পড়েছেন শর্ট। ৮ বলে ২ চারে ৯ রান করেছেন অস্ট্রেলিয়ার এই ওপেনার। ঠিক তার পরের বলেই স্লিপে শুবমান গিলকে ক্যাচ দিয়ে আউট হয়েছেন স্টিভ স্মিথ। গোল্ডেন ডাক মেরেছেন এ ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক স্মিথ।
কৃষ্ণার জোড়া আঘাতে ১.৩ ওভারে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর দাঁড়ায় ২ উইকেটে ৯ রান। এরপর পাল্টা আক্রমণে যান ডেভিড ওয়ার্নার ও মারনাস লাবুশেন। ৯ ওভারে ২ উইকেটে অস্ট্রেলিয়া ৫৬ রান করার পর নামে মুষলধারে বৃষ্টি। বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৭টা ৫২ মিনিটে বৃষ্টি নামার পর পুনরায় খেলা শুরু হয় রাত ৯টা ৫ মিনিটে। বৃষ্টি আইনে অস্ট্রেলিয়ার লক্ষ্য দাঁড়ায় ৩৩ ওভারে ৩১৭ রান। বৃষ্টির পরও আগ্রাসী ব্যাটিং অব্যহত রাখেন ওয়ার্নার ও লাবুশেন। ১৩তম ওভারের পঞ্চম বলে লাবুশেনকে বোল্ড করে বিধ্বংসী হয়ে যাওয়া জুটি ভাঙেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন। ৩১ বলে ২৭ রান করেছেন লাবুশেন। তৃতীয় উইকেটে জুটিতে ৬৮ বলে ৮০ রান যোগ করেছেন ওয়ার্নার-লাবুশেন।
লাবুশেন আউট হওয়ার পর ওয়ার্নার দ্রুত ফিরে গেছেন ড্রেসিংরুমে। ১৫তম ওভারের প্রথম বলে অশ্বিনকে রিভার্স সুইপ করতে গিয়ে এলবিডব্লিউর ফাঁদে পড়েন ওয়ার্নার। অস্ট্রেলিয়ার বাহাতি ব্যাটার ৩৯ বলে ৭ চার ও ১ ছক্কায় করেন ৫৩ রান। একই ওভারের পঞ্চম বলে জশ ইংলিশকে এলবিডব্লু করেন অশ্বিন। ৮৯ রানে ২ উইকেট থেকে মুহূর্তেই তাতে ৫ উইকেটে ১০১ রান হয়ে যায় অস্ট্রেলিয়ার। এরপর ৩৯ রান যোগ করতে আরও ৩ উইকেট হারায় অস্ট্রেলিয়া।
২০.৪ ওভারে ৮ উইকেটে ১৪০ রানে থাকা অজিদের ইনিংস শেষ হওয়া ছিল সময়ের অপেক্ষা মাত্র। এসময় এসে ভারতের অপেক্ষা বাড়িয়েছেন জস হ্যাজলউড ও শন অ্যাবট। তাতে অবশ্য স্বাগতিকদের ক্যাচ মিসেরও ‘অবদান’ রয়েছে। নবম উইকেটে ৪৪ বলে ৭৭ রানের বিধ্বংসী জুটি গড়েন হ্যাজলউড ও অ্যাবট। ওয়ানডে ক্যারিয়ারের প্রথম ফিফটি তুলে নিয়েছেন অ্যাবট। ৩৬ বলে ৫৪ রান করে অজিদের ইনিংসের সর্বোচ্চ রানস্কোরার হয়েছেন তিনি। হ্যাজলউডকে বোল্ড করে বিধ্বংসী জুটি ভাঙেন মোহাম্মদ শামি। আর ২৯তম ওভারের দ্বিতীয় বলে অ্যাবটকে বোল্ড করে অস্ট্রেলিয়ার কফিনে শেষ পেরেক ঠুকে দিয়েছেন রবীন্দ্র জাদেজা। ২৮.২ ওভারে ২১৭ রানে অলআউট হয়ে যায় অজিরা। ভারতীয় বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৩টি করে উইকেট নিয়েছেন অশ্বিন ও জাদেজা।
এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ পায় ভারত। প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে ভারতের ব্যাটাররা রীতিমতো তাণ্ডব চালিয়েছেন। ৫০ ওভারে ৫ উইকেটে ৩৯৯ রান করে ভারত। যা ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ভারতের সর্বোচ্চ স্কোর। শুভমান গিল, শ্রেয়াস আয়ার-টপ অর্ডারের এই দুই ব্যাটার সেঞ্চুরি করেছেন। ৯০ বলে ইনিংস সর্বোচ্চ ১০৫ রান করেন গিল। ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক লোকেশ রাহুল এই ম্যাচেও ফিফটি করেছেন। সূর্যকুমার যাদব ৩৭ বলে ৬ চার ও ৬ ছক্কায় ৭২ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলেছেন। অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ২ উইকেট নিয়েছেন ক্যামেরন গ্রিন। ১০ ওভারে ১০৩ রান খরচ করেছেন তিনি।
রক্ষণভাগের মতো রিয়াল মাদ্রিদ মিডফিল্ডও নিয়েও বেশ ভুগছে। টনি ক্রুস ক্লাব ছাড়লেও তাঁর অভাব পূরণ করতে পারেননি কেউ। একজন প্লে মেকারের অভাবে স্পষ্ট মাঠে। ৩৯ বছর বয়সী লুকা মদরিচ থাকলেও নিয়মিত শুরুর একাদশে জায়গা পান না তিনি। বয়সের ভারও রয়েছে তাঁর। চলতি মৌসুম শেষে রিয়ালের সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে মদরিচের
৬ ঘণ্টা আগেমাঝখানে নাই হয়ে গেছে ৯ বছর। তারপরও ২০১৬ ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে লেস্টারের রূপকথার গল্প ফুটবলপ্রেমীদের ভুলে যাওয়ার কথা নয়। যা কখনো ভাবা যায়নি, সেবার সেটাই করেছিল লেস্টার। বড় বড় সব ফুটবল পণ্ডিতদের হিসেব-নিকেশ উল্টে দিয়ে জিতে নিয়ে লিগ শিরোপা।
৮ ঘণ্টা আগেঅলিখিত ফাইনালে পারটেক্সকে হারিয়ে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে (ডিপিএল) টিকে গেল ব্রাদার্স ইউনিয়ন। ডিপিএলের আগামী মৌসুমের টিকিট নিশ্চিত করেছে তারা। আজ মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে রেলিগেশন লিগের শেষ ম্যাচে ব্রাদার্স জয় পায় ১১৩ রানের বড় ব্যবধানে।
৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ দরের হয়ে অভিষেক হয়ে গেছে হামজা চৌধুরীর। ঘরের মাঠে এবার অভিষেকের অপেক্ষা। আগামী ১০ জুন সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে এশিয়ান কাপ বাছাইপর্বে দ্বিতীয় ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। সব ঠিকঠাক থাকলে, সেই ম্যাচেই দেশের মাঠে অভিষেক হবে হামজার। সমিত সোম-কিউবা মিচেলদেরও দ্রত টানার চেষ্টা করছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন
৯ ঘণ্টা আগে