নীলফামারী প্রতিনিধি
আর্চারির জুটির পর এবার জীবনের জুটি। তীর-ধনুকের জুটি থেকে রোমান সানা ও দিয়া সিদ্দিকী জুটি বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে। আজ বুধবার দুপুরে নীলফামারীর একটি কমিউনিটি সেন্টারে পারিবারিক আয়োজনে সারলেন বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা।
দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে অর্ধশত বরযাত্রী নিয়ে বিয়ের আসরে (শহরের আশা কমিউনিটি সেন্টার) বর বেশে আসেন রোমান সানা। সঙ্গে ছিলেন তাঁর মা বিউটি বেগম, বড় ভাই বিপ্লব সানা, বোন লুবনা আক্তার ও চাচা রোকন সানা। উপস্থিত ছিলেন আর্চারি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক কাজী রাজীব উদ্দিন আহমেদ চপল, প্রধান কোচ মিস্টার মার্টিন ফ্রেডরিকসহ আরও অনেকে। বেলা পৌনে ৩টার দিকে ৫ লাখ টাকা দেনমোহরে হয় কাবিন নামার আনুষ্ঠানিকতা। এভাবেই খেলার মাঠের জুটি থেকে সারা জীবনের জুটি হয়ে গেলেন দেশের আর্চারির দুই তারকা।
দিয়া সিদ্দিকীর বেড়ে ওঠা নীলফামারী শহরে। পৌর শহরের নীলকুঞ্জ আবাসিক এলাকায় তার বাড়ি। দিয়ার বাবা নূর আলম সিদ্দিকী একটি বেসরকারি টেলিভিশনে কর্মরত। তিন ভাই বোনের মধ্যে দিয়া সবার বড়। রোমান সানার বাড়ি খুলনা রূপসায়। বর্তমানে আনসারে ল্যান্সনায়েক পদে কর্মরত রোমান। দিয়া বিকেএসপির পাঠ চুকিয়ে এ বছরই যোগ দিয়েছে আনসারে।
পছন্দের পাত্রের কাছে মেয়ের বিয়ে দিতে পেরে খুশি দিয়ার বাবা নূর আলম সিদ্দিকী ও মা শাহনাজ বেগম। এ সময় তাঁরা বলেন, ‘কয়েক মাস ধরেই এ ব্যাপারে দুই পরিবারের মধ্যে কথাবার্তা চলছিল। অবশেষে তা চূড়ান্ত হলো’। আর দিয়া সিদ্দিকী বলেন, ‘বিয়ে করলে বরকত বাড়ে। সে হিসাবে ডুয়েল পেয়ারে কাজ হবে। আমরা দুজন এক সঙ্গে দেশের প্রতিনিধিত্ব করব। আল্লাহ যদি চান তাহলে আমাদের হাত দিয়ে অলিম্পিকে সোনা আসবে।’ আর রোমান সানা বলেন, ‘এর আগে আমাদের একটা সম্পর্ক ছিল, সেটা আজ পরিপূর্ণতা পেল। আমিও মনে করি বিয়ের পর বরকত বাড়ে, আমরা দুজন চেষ্টা করব যেন সর্বোচ্চটা দিয়ে বাংলাদেশকে আর্চারিতে অন্য লেভেলে নিয়ে যেতে পারি।’
রোমান সানা আরও বলেন, ‘আমি যতটুকু সাপোর্ট দিতে না পেরেছি, ও সব সময় আমার চেয়ে বেশি সাপোর্ট দিয়েছে আমাকে। এখন যেহেতু সে আমার সহধর্মিণী সে হিসেবে আশা করি আরও দ্বিগুণ সাপোর্ট দিতে পারবেন। এর আগে হয়তোবা আড়াল করে সব সময় সাপোর্ট দিতে পারত না। কিছু বাধ্যবাধকতা ছিল। এখন সেটা থাকছে না।’
আর্চারি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক কাজী রাজিব আহমদ বলেন, ‘আর্চারি একটা নতুন খেলা, বয়সের তুলনায় আমাদের অর্জন বেশি। আমরা সবার পক্ষ থেকে দোয়া করব তারা যেন সুখী দাম্পত্য জীবন অতিবাহিত করেন এবং আর্চারি খেলার জন্য আরও বেশি মনোনিবেশ করেন।’
আর্চারির জুটির পর এবার জীবনের জুটি। তীর-ধনুকের জুটি থেকে রোমান সানা ও দিয়া সিদ্দিকী জুটি বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে। আজ বুধবার দুপুরে নীলফামারীর একটি কমিউনিটি সেন্টারে পারিবারিক আয়োজনে সারলেন বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা।
দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে অর্ধশত বরযাত্রী নিয়ে বিয়ের আসরে (শহরের আশা কমিউনিটি সেন্টার) বর বেশে আসেন রোমান সানা। সঙ্গে ছিলেন তাঁর মা বিউটি বেগম, বড় ভাই বিপ্লব সানা, বোন লুবনা আক্তার ও চাচা রোকন সানা। উপস্থিত ছিলেন আর্চারি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক কাজী রাজীব উদ্দিন আহমেদ চপল, প্রধান কোচ মিস্টার মার্টিন ফ্রেডরিকসহ আরও অনেকে। বেলা পৌনে ৩টার দিকে ৫ লাখ টাকা দেনমোহরে হয় কাবিন নামার আনুষ্ঠানিকতা। এভাবেই খেলার মাঠের জুটি থেকে সারা জীবনের জুটি হয়ে গেলেন দেশের আর্চারির দুই তারকা।
দিয়া সিদ্দিকীর বেড়ে ওঠা নীলফামারী শহরে। পৌর শহরের নীলকুঞ্জ আবাসিক এলাকায় তার বাড়ি। দিয়ার বাবা নূর আলম সিদ্দিকী একটি বেসরকারি টেলিভিশনে কর্মরত। তিন ভাই বোনের মধ্যে দিয়া সবার বড়। রোমান সানার বাড়ি খুলনা রূপসায়। বর্তমানে আনসারে ল্যান্সনায়েক পদে কর্মরত রোমান। দিয়া বিকেএসপির পাঠ চুকিয়ে এ বছরই যোগ দিয়েছে আনসারে।
পছন্দের পাত্রের কাছে মেয়ের বিয়ে দিতে পেরে খুশি দিয়ার বাবা নূর আলম সিদ্দিকী ও মা শাহনাজ বেগম। এ সময় তাঁরা বলেন, ‘কয়েক মাস ধরেই এ ব্যাপারে দুই পরিবারের মধ্যে কথাবার্তা চলছিল। অবশেষে তা চূড়ান্ত হলো’। আর দিয়া সিদ্দিকী বলেন, ‘বিয়ে করলে বরকত বাড়ে। সে হিসাবে ডুয়েল পেয়ারে কাজ হবে। আমরা দুজন এক সঙ্গে দেশের প্রতিনিধিত্ব করব। আল্লাহ যদি চান তাহলে আমাদের হাত দিয়ে অলিম্পিকে সোনা আসবে।’ আর রোমান সানা বলেন, ‘এর আগে আমাদের একটা সম্পর্ক ছিল, সেটা আজ পরিপূর্ণতা পেল। আমিও মনে করি বিয়ের পর বরকত বাড়ে, আমরা দুজন চেষ্টা করব যেন সর্বোচ্চটা দিয়ে বাংলাদেশকে আর্চারিতে অন্য লেভেলে নিয়ে যেতে পারি।’
রোমান সানা আরও বলেন, ‘আমি যতটুকু সাপোর্ট দিতে না পেরেছি, ও সব সময় আমার চেয়ে বেশি সাপোর্ট দিয়েছে আমাকে। এখন যেহেতু সে আমার সহধর্মিণী সে হিসেবে আশা করি আরও দ্বিগুণ সাপোর্ট দিতে পারবেন। এর আগে হয়তোবা আড়াল করে সব সময় সাপোর্ট দিতে পারত না। কিছু বাধ্যবাধকতা ছিল। এখন সেটা থাকছে না।’
আর্চারি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক কাজী রাজিব আহমদ বলেন, ‘আর্চারি একটা নতুন খেলা, বয়সের তুলনায় আমাদের অর্জন বেশি। আমরা সবার পক্ষ থেকে দোয়া করব তারা যেন সুখী দাম্পত্য জীবন অতিবাহিত করেন এবং আর্চারি খেলার জন্য আরও বেশি মনোনিবেশ করেন।’
জিম্বাবুয়ে আর সিলেট দুটোই যেন প্রিয় তাইজুল ইসলামের। টেস্টে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ৪১টি করে উইকেট শিকার করেছেন এই বাঁহাতি স্পিনার। কাল থেকে সিলেটে আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ের প্রথম টেস্ট। সবকিছু ঠিক থাকলে অভিজ্ঞ তাইজুলকেও দেখা যেতে পারে একাদশে।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডে (বিসিবি) আর্থিক অনিয়ম ও স্বজনপ্রীতির অভিযোগ খতিয়ে দেখতে অভিযান চালিয়েছিল দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) এনফোর্সমেন্ট ইনভেস্টিগেশন ইউনিট। যেখানে মুজিব বর্ষ উদ্যাপনে বিসিবির ব্যয়ে প্রায় ১৮ কোটি টাকার গরমিল পেয়েছে তদন্ত দলটি। পাশাপাশি বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) টিকিট...
৩ ঘণ্টা আগেনাহিদ রানার বোলিং ও গতি নিয়ে সাবেক কিংবদন্তিরাও প্রশংসা করেছেন। বিভিন্ন সময় তাঁর যত্ন নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডকে (বিসিবি)। কিন্তু জিম্বাবুয়ে দলকে এখনো মোকাবিলা করতে হয়নি নাহিদ রানা বোলিং। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামীকাল থেকে শুরু হতে যাওয়া সিলেট টেস্টেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথমবার...
৩ ঘণ্টা আগেসিলেটে কাল থেকে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ের প্রথম টেস্ট। চার বছর পর নিজেদের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্ট খেলবে বাংলাদেশ। লিটন দাস-তাসকিন আহেমদরা না থাকলেও তরুণ ও অভিজ্ঞের দারুণ মিশ্রণ স্বাগতিক দলে। সফরকারীরাও বেশ শক্তিশালী দল নিয়েই বাংলাদেশ সফরে এসেছে। লড়াইটা সহজ হবে না বলেই মনে করছে দুই দলই।
৪ ঘণ্টা আগে