ফাইনালে উঠে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা প্রমাণ করেছে, টুর্নামেন্টের সেরা দল তারাই। ২০ দলের টুর্নামেন্টে অজেয় থাকাটাও মাঠে তাদের দাপটের কথা বলে। তো দাপুটে দুই দলের ফাইনালে আজ জিতবে কে–এই প্রশ্নের উত্তরের খোঁজেই ক্রিকেট বিশ্বের দৃষ্টি আজ ব্রিজটাউনের কেনসিংটন ওভালের ফাইনালে।
আইসিসির টি-টোয়েন্টি র্যাঙ্কিংয়ে ১ নম্বর দল ভারত। দক্ষিণ আফ্রিকার অবস্থান ৫ নম্বরে। শুধু র্যাঙ্কিং নয়, লড়াইয়ের অতীত রেকর্ডেও এগিয়ে ভারত। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে দুই দলের ২৬ সাক্ষাতের ১৪টিতে জয় ভারতের। দক্ষিণ আফ্রিকার জয় ১১টিতে। বিশ্বকাপের মঞ্চে অতীত সাফল্যেও এগিয়ে ভারত। দুবার ওয়ানডে বিশ্বকাপ ছাড়াও একবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিতেছে ভারত। অন্যদিকে দক্ষিণ আফ্রিকা ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি মিলিয়ে সাতবার বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কাটা পড়ার পর এই প্রথম উঠে এসেছে বিশ্বকাপের ফাইনালে।
কিন্তু খেলাটা যেখানে টি-টোয়েন্টি, সেখানে র্যাঙ্কিং কিংবা রেকর্ডে এগিয়ে থাকার সুখস্মৃতি কোনোই কাজে আসে না। মাথা ঠান্ডা রেখে ব্যাটিং-বোলিংয়ে যারা ভালো শুরু করবে, দিনটি হবে তাদেরই। শুরুতেই একবার পা হড়কালে টি-টোয়েন্টিতে ফিরে আসার সুযোগ খুব কম। আর সেরা দুই দলের লড়াইয়ে তো সেই সুযোগ আরও ক্ষীণ। কেউ একবার চাপে পড়ে গেল সেই চাপকে পুঁজি বানানোর সুযোগ নেবে প্রতিপক্ষ।
আগে কখনো বিশ্বকাপের ফাইনাল না খেললেও এবার ফাইনালে উঠে শিরোপার গন্ধ শুঁকতে শুরু করেছে প্রোটিয়ারা। আফগানদের হারিয়ে ফাইনালে পা রাখার পর দক্ষিণ আফ্রিকার অধিনায়ক এইডেন মার্করাম তো বলেই দিয়েছেন, হানসি ক্রনিয়ে, শন পোলক, ল্যান্স ক্লুজনার, এবি ডি ভিলিয়ার্স—যাঁরা দক্ষিণ আফ্রিকাকে বিশ্বকাপ জেতাতে পারেননি, তাঁদের জন্যই জিততে চান শিরোপা। মার্করামের ভাষায়, ‘তাঁরা এই খেলার কিংবদন্তি। দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেটের কিংবদন্তি। আমার দৃষ্টিতে, তাঁরা ফাইনাল খেললেন কি খেললেন না, তা বড় বিবেচ্য নয়। কারণ, তাঁরাই দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে খেলতে আমাদের অনুপ্রাণিত করেছেন।
তাঁদের কারণেই আমাদের আগে যাঁরা খেলেছেন, তাঁদের সবারই প্রতিনিধিত্বের চেষ্টা করছি। তাই (ফাইনালে উঠে) তাঁদের গর্বিত করতে পেরে আমরা আনন্দিত। তবে এখনো আমাদের একটা ধাপ পেরোনোর বাকি।’ সেই ধাপটা যে ট্রফি জয়, সেটি বললেন দলটি তারকা স্পিনার তাবরেজ শামসি, ‘আমরা কেবল ফাইনালে উঠতে আসিনি; এখানে অন্য সব দলের মতো ফাইনাল জিততেই এসেছি।’
ফাইনাল জিততে চান রোহিত শর্মারাও। ২০১৩ সালে আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির পর তাঁরা বড় কোনো শিরোপা জিততে পারেননি। ১৭ বছরের মধ্যে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপও। আজকের ফাইনাল জিতেই দীর্ঘদিনের শিরোপা-বন্ধ্যত্ব ঘোচাতে চান রোহিত-কোহলিরা। কি ব্যাটিং, কি বোলিং—সব দিক থেকে এবারের ভারত অসাধারণ একটা দল; দারুণ ভারসাম্যপূর্ণ। তাই ভারতকে নিয়ে দেশটির মানুষের প্রত্যাশার চাপটাও বেশি। সেমিফাইনালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জয়ের পর রোহিত অকপটে বললেন, ‘ভারতীয় দল সব সময় চাপের মধ্যে থাকে। এটাই বাস্তবতা। দল যে শুধু এই মুহূর্তে চাপের মধ্যে আছে তা নয়, যখন আমি খেলা শুরু করি, তখন থেকেই চাপের মধ্যে।’ সেই চাপ রোহিত দলের ওপর থেকে নামিয়ে ফেলতে চান আজকের ফাইনাল জিতে। পারবে ভারত?
ফাইনালে উঠে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা প্রমাণ করেছে, টুর্নামেন্টের সেরা দল তারাই। ২০ দলের টুর্নামেন্টে অজেয় থাকাটাও মাঠে তাদের দাপটের কথা বলে। তো দাপুটে দুই দলের ফাইনালে আজ জিতবে কে–এই প্রশ্নের উত্তরের খোঁজেই ক্রিকেট বিশ্বের দৃষ্টি আজ ব্রিজটাউনের কেনসিংটন ওভালের ফাইনালে।
আইসিসির টি-টোয়েন্টি র্যাঙ্কিংয়ে ১ নম্বর দল ভারত। দক্ষিণ আফ্রিকার অবস্থান ৫ নম্বরে। শুধু র্যাঙ্কিং নয়, লড়াইয়ের অতীত রেকর্ডেও এগিয়ে ভারত। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে দুই দলের ২৬ সাক্ষাতের ১৪টিতে জয় ভারতের। দক্ষিণ আফ্রিকার জয় ১১টিতে। বিশ্বকাপের মঞ্চে অতীত সাফল্যেও এগিয়ে ভারত। দুবার ওয়ানডে বিশ্বকাপ ছাড়াও একবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিতেছে ভারত। অন্যদিকে দক্ষিণ আফ্রিকা ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি মিলিয়ে সাতবার বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কাটা পড়ার পর এই প্রথম উঠে এসেছে বিশ্বকাপের ফাইনালে।
কিন্তু খেলাটা যেখানে টি-টোয়েন্টি, সেখানে র্যাঙ্কিং কিংবা রেকর্ডে এগিয়ে থাকার সুখস্মৃতি কোনোই কাজে আসে না। মাথা ঠান্ডা রেখে ব্যাটিং-বোলিংয়ে যারা ভালো শুরু করবে, দিনটি হবে তাদেরই। শুরুতেই একবার পা হড়কালে টি-টোয়েন্টিতে ফিরে আসার সুযোগ খুব কম। আর সেরা দুই দলের লড়াইয়ে তো সেই সুযোগ আরও ক্ষীণ। কেউ একবার চাপে পড়ে গেল সেই চাপকে পুঁজি বানানোর সুযোগ নেবে প্রতিপক্ষ।
আগে কখনো বিশ্বকাপের ফাইনাল না খেললেও এবার ফাইনালে উঠে শিরোপার গন্ধ শুঁকতে শুরু করেছে প্রোটিয়ারা। আফগানদের হারিয়ে ফাইনালে পা রাখার পর দক্ষিণ আফ্রিকার অধিনায়ক এইডেন মার্করাম তো বলেই দিয়েছেন, হানসি ক্রনিয়ে, শন পোলক, ল্যান্স ক্লুজনার, এবি ডি ভিলিয়ার্স—যাঁরা দক্ষিণ আফ্রিকাকে বিশ্বকাপ জেতাতে পারেননি, তাঁদের জন্যই জিততে চান শিরোপা। মার্করামের ভাষায়, ‘তাঁরা এই খেলার কিংবদন্তি। দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেটের কিংবদন্তি। আমার দৃষ্টিতে, তাঁরা ফাইনাল খেললেন কি খেললেন না, তা বড় বিবেচ্য নয়। কারণ, তাঁরাই দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে খেলতে আমাদের অনুপ্রাণিত করেছেন।
তাঁদের কারণেই আমাদের আগে যাঁরা খেলেছেন, তাঁদের সবারই প্রতিনিধিত্বের চেষ্টা করছি। তাই (ফাইনালে উঠে) তাঁদের গর্বিত করতে পেরে আমরা আনন্দিত। তবে এখনো আমাদের একটা ধাপ পেরোনোর বাকি।’ সেই ধাপটা যে ট্রফি জয়, সেটি বললেন দলটি তারকা স্পিনার তাবরেজ শামসি, ‘আমরা কেবল ফাইনালে উঠতে আসিনি; এখানে অন্য সব দলের মতো ফাইনাল জিততেই এসেছি।’
ফাইনাল জিততে চান রোহিত শর্মারাও। ২০১৩ সালে আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির পর তাঁরা বড় কোনো শিরোপা জিততে পারেননি। ১৭ বছরের মধ্যে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপও। আজকের ফাইনাল জিতেই দীর্ঘদিনের শিরোপা-বন্ধ্যত্ব ঘোচাতে চান রোহিত-কোহলিরা। কি ব্যাটিং, কি বোলিং—সব দিক থেকে এবারের ভারত অসাধারণ একটা দল; দারুণ ভারসাম্যপূর্ণ। তাই ভারতকে নিয়ে দেশটির মানুষের প্রত্যাশার চাপটাও বেশি। সেমিফাইনালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জয়ের পর রোহিত অকপটে বললেন, ‘ভারতীয় দল সব সময় চাপের মধ্যে থাকে। এটাই বাস্তবতা। দল যে শুধু এই মুহূর্তে চাপের মধ্যে আছে তা নয়, যখন আমি খেলা শুরু করি, তখন থেকেই চাপের মধ্যে।’ সেই চাপ রোহিত দলের ওপর থেকে নামিয়ে ফেলতে চান আজকের ফাইনাল জিতে। পারবে ভারত?
ভুটানের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে ছিল বিশৃঙ্খলার ছাপ। তাই হামজা চৌধুরী-শমিত শোমদের নিরাপত্তা আরও জোরদার করতে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে মোতায়েন থাকবে পুলিশের বিশেষ ইউনিট সোয়াট (স্পেশাল ওয়েপনস অ্যান্ড ট্যাকটিকস)।
৪ ঘণ্টা আগে৯০ মিনিটের একটি ম্যাচ, সেটা ঘিরে কতই না উন্মাদনা। দেশের ফুটবলও দানা বাঁধতে শুরু করেছে নতুন করে। ১০ জুন সিঙ্গাপুরকে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে হারালে স্বপ্নের পথে আরও একধাপ এগিয়ে যাবেন হামজা চৌধুরী-শমিত শোমরা। এনিয়ে চতুর্থবার সিঙ্গাপুরের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ।
৫ ঘণ্টা আগেনেইমার থাকবেন, অথচ তাঁকে নিয়ে আলোচনা হবে না—সেটা কি কখনো সম্ভব! মাঠের পারফরম্যান্স যেমনই হোক, তাঁর অন্যান্য কর্মকাণ্ড নিয়ে কথাবার্তা হয় প্রায় সময়ই। ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ডকে নিয়ে এবার তাঁর আলোচিত প্রেমিকা যা বললেন, সেটা রীতিমতো চমকে দেওয়ার মতো।
৭ ঘণ্টা আগেব্যাট সামনে দেখলেই নিশপিশ করত হাত। তাই নিজের ঘরেই একটি আলাদা ব্যাট রাখতেন তিনি। মন চাইলে করে নিতেন শ্যাডো ব্যাটিং। সেই স্টিভেন স্মিথ কি না ব্যাট ধরেননি তিন মাস। ব্যাটিং পাগল হিসেবে তিনি নিজেকে যেভাবে পরিচিত করেছেন, তারপর এমনটা শুনলে অবাকই হতে হয়। কিস্তু কথাটি যখন স্মিথ নিজেই বলেছেন, তখন বিশ্বাস না
৮ ঘণ্টা আগে