বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের কারণে নারীদের আত্মবিশ্বাস বাড়ে এবং তাঁরা জীবন সম্পর্কে সন্তুষ্টি অনুভব করেন। অন্যদিকে পুরুষেরা অসন্তুষ্টিতে ভোগেন এবং আত্মসম্মানহীনতা অনুভব করেন। নেদারল্যান্ডসের তিলবার্গ ইউনিভার্সিটির একদল গবেষকের গবেষণা প্রবন্ধের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ গণমাধ্যম ডেইলি মেইল।
গবেষণা প্রবন্ধে বলা হয়েছে, যাঁদের ওপর এ গবেষণা পরিচালনা করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে ৬০৯ জন কোনো না কোনো সময়ে নিজেরাই বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন। আর ৩৩৮ জন বলেছেন, তাঁরা কোনো না কোনোভাবে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের শিকার হয়েছিলেন।
গবেষণায় অংশ নেওয়া নারীরা বলেছেন, বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কে জড়ানোর ফলে তাদের আত্মসম্মান বেড়েছে এবং জীবন সম্পর্কে সন্তুষ্টি বেড়েছে। অন্যদিকে পুরুষেরা বলেছেন, তাঁরা বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের কারণে ভুক্তভোগী হয়েছেন এবং হীনম্মন্যতায় ভুগেছেন।
দীর্ঘ ১২ বছর ধরে গবেষকেরা প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিদের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করার পর এ গবেষণা প্রবন্ধ তৈরি করেছেন বলেও ডেইলি মেইলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। গবেষণা প্রবন্ধটি সম্প্রতি সাইকোলজিক্যাল সায়েন্স জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। গবেষণা প্রবন্ধে বলা হয়েছে, প্রতারণামূলক সম্পর্কে জড়ানো এবং বিশ্বাসঘাতকতার পরেও নারীরা আত্মসম্মানবোধসম্পন্ন জীবনযাপন করতে পারেন বলে এ গবেষণায় উঠে এসেছে।
গবেষকেরা বলেছেন, বেশির ভাগ সময় নারীরা বর্তমান সম্পর্কের হতাশা থেকে অন্য কোনো সম্পর্ক বা বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন বলে জানা গেছে। এটি মানসিক কষ্ট ব্যবস্থাপনা বা মানসিক কষ্ট থেকে উত্তরণের একটি কৌশল হতে পারে।
অন্যদিকে ইসরায়েলের রিচম্যান ইউনিভার্সিটির গবেষকেরা অন্য এক গবেষণায় দেখিয়েছেন, বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক যখন কারও কাছে আদর্শ হয়ে ওঠে, তখন তার কাছে বর্তমান সঙ্গীর প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ থাকার বিষয়টি গুরুত্বহীন হয়ে পড়ে। ওই ব্যক্তির মধ্যে তখন বিকল্প সঙ্গীর আকাঙ্ক্ষা তীব্র হয়ে ওঠে। এ ঘটনা নারীদের চেয়ে পুরুষদের মধ্যে বেশি দেখা যায়।
যুক্তরাজ্যের জাতীয় পরিসংখ্যান কার্যালয় জানিয়েছে, ব্রিটেনে বিবাহবিচ্ছেদের অন্যতম প্রধান কারণ হচ্ছে, সঙ্গীর প্রতি অবিশ্বস্ততা। ২০১৫ সালে পরিচালিত একটি জরিপে দেখা গেছে, যুক্তরাজ্যে প্রতি পাঁচজনের মধ্যে একজন বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়েছেন।
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের কারণে নারীদের আত্মবিশ্বাস বাড়ে এবং তাঁরা জীবন সম্পর্কে সন্তুষ্টি অনুভব করেন। অন্যদিকে পুরুষেরা অসন্তুষ্টিতে ভোগেন এবং আত্মসম্মানহীনতা অনুভব করেন। নেদারল্যান্ডসের তিলবার্গ ইউনিভার্সিটির একদল গবেষকের গবেষণা প্রবন্ধের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ গণমাধ্যম ডেইলি মেইল।
গবেষণা প্রবন্ধে বলা হয়েছে, যাঁদের ওপর এ গবেষণা পরিচালনা করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে ৬০৯ জন কোনো না কোনো সময়ে নিজেরাই বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন। আর ৩৩৮ জন বলেছেন, তাঁরা কোনো না কোনোভাবে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের শিকার হয়েছিলেন।
গবেষণায় অংশ নেওয়া নারীরা বলেছেন, বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কে জড়ানোর ফলে তাদের আত্মসম্মান বেড়েছে এবং জীবন সম্পর্কে সন্তুষ্টি বেড়েছে। অন্যদিকে পুরুষেরা বলেছেন, তাঁরা বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের কারণে ভুক্তভোগী হয়েছেন এবং হীনম্মন্যতায় ভুগেছেন।
দীর্ঘ ১২ বছর ধরে গবেষকেরা প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিদের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করার পর এ গবেষণা প্রবন্ধ তৈরি করেছেন বলেও ডেইলি মেইলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। গবেষণা প্রবন্ধটি সম্প্রতি সাইকোলজিক্যাল সায়েন্স জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। গবেষণা প্রবন্ধে বলা হয়েছে, প্রতারণামূলক সম্পর্কে জড়ানো এবং বিশ্বাসঘাতকতার পরেও নারীরা আত্মসম্মানবোধসম্পন্ন জীবনযাপন করতে পারেন বলে এ গবেষণায় উঠে এসেছে।
গবেষকেরা বলেছেন, বেশির ভাগ সময় নারীরা বর্তমান সম্পর্কের হতাশা থেকে অন্য কোনো সম্পর্ক বা বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন বলে জানা গেছে। এটি মানসিক কষ্ট ব্যবস্থাপনা বা মানসিক কষ্ট থেকে উত্তরণের একটি কৌশল হতে পারে।
অন্যদিকে ইসরায়েলের রিচম্যান ইউনিভার্সিটির গবেষকেরা অন্য এক গবেষণায় দেখিয়েছেন, বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক যখন কারও কাছে আদর্শ হয়ে ওঠে, তখন তার কাছে বর্তমান সঙ্গীর প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ থাকার বিষয়টি গুরুত্বহীন হয়ে পড়ে। ওই ব্যক্তির মধ্যে তখন বিকল্প সঙ্গীর আকাঙ্ক্ষা তীব্র হয়ে ওঠে। এ ঘটনা নারীদের চেয়ে পুরুষদের মধ্যে বেশি দেখা যায়।
যুক্তরাজ্যের জাতীয় পরিসংখ্যান কার্যালয় জানিয়েছে, ব্রিটেনে বিবাহবিচ্ছেদের অন্যতম প্রধান কারণ হচ্ছে, সঙ্গীর প্রতি অবিশ্বস্ততা। ২০১৫ সালে পরিচালিত একটি জরিপে দেখা গেছে, যুক্তরাজ্যে প্রতি পাঁচজনের মধ্যে একজন বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়েছেন।
নাসার জেমস ওয়েব টেলিস্কোপের (জেডব্লিউএসটি) মাধ্যমে মহাবিশ্বের সবচেয়ে বড় মানচিত্র তৈরি করলেন করেছেন বিজ্ঞানীরা। এই মানচিত্রটি মহাবিশ্বের একটি ছোট অংশজুড়ে বিস্তৃত, যেখানে প্রায় আট লাখ গ্যালাক্সি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এর মধ্যে এমন গ্যালাক্সিও আছে, যা এত দূরে অবস্থিত যে সেগুলো মহাবিশ্বের শৈশবের সময়কার,
১২ ঘণ্টা আগেআধুনিক জীবনে প্লাস্টিকের ব্যবহার এড়িয়ে চলা প্রায় অসম্ভব। তবে এই বহুল ব্যবহৃত উপাদানটিই আজ পরিবেশের জন্য এক ভয়াবহ হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। বছরের পর বছর ধরে এই প্লাস্টিক জমে থাকছে নদী-নালা, সাগর ও মাটির গভীরে, যা জলজ প্রাণী থেকে শুরু করে মানবস্বাস্থ্যের ওপর ফেলছে মারাত্মক প্রভাব। বিশ্বজুড়ে বিজ্ঞানীরা
২ দিন আগেবিশ্বব্রহ্মাণ্ডে প্রতি মুহূর্তে ঘটছে অসংখ্য শক্তিশালী বিস্ফোরণ ঘটছে। নক্ষত্রগুলো জ্বলছে বিশাল পরমাণু বিক্রিয়ার শক্তিতে, আর বিশাল উল্কাপিণ্ড ছুটে এসে ধাক্কা দিচ্ছে গ্রহে গ্রহে। তবে সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এমন এক ধরনের মহাজাগতিক বিস্ফোরণ শনাক্ত করেছেন, যা এই সব কিছুকেই পেছনে ফেলে দিয়েছে। তাদের দাবি, মহাকা
৩ দিন আগেআমাদের গ্রহে প্রাণের বিকাশ ও প্রাচুর্য টিকে আছে অক্সিজেনের কল্যাণে। কিন্তু পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল সব সময় এমন ছিল না। বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন, ভবিষ্যতে আমাদের বায়ুমণ্ডলে আবারও মিথেনের আধিক্য হবে এবং অক্সিজেনবিহীন অবস্থায় ফিরে যাবে। তবে এখনই ভয় পাওয়ার কিছু নেই।
৩ দিন আগে