মাশরুম থেকে তৈরি এক ধরনের ওষুধ ১২ সপ্তাহের মধ্যে বিষণ্ন রোগীদের অবস্থার উন্নতি ঘটায় বলে সম্প্রতি এক পরীক্ষায় দেখা গেছে। সাইলোসাইবিন নামের ২৫ মিলিগ্রামের একটি ট্যাবলেট রোগীদের স্বপ্নের ঘোরে নিয়ে যায়। এর ফলে রোগীদের ওপর মনস্তাত্ত্বিক থেরাপি সফল হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। তবে এ ওষুধের স্বল্পমেয়াদি পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া ভীতিকর হতে পারে বলেও গবেষকেরা সতর্ক করেছেন। নিউ ইংল্যান্ড জার্নাল অফ মেডিসিনে প্রকাশিত গবেষণা প্রবন্ধের বরাত দিয়ে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি আজ এক প্রতিবেদনে এসব জানিয়েছে।
বিশেষজ্ঞরা আরও বলছেন, কার্যকর ফল পেতে আরও বড় পরিসরে গবেষণা প্রয়োজন।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশ্বজুড়ে অন্তত ১০ কোটি মানুষ গুরুতর বিষণ্নতায় ভুগছে। কোনো চিকিৎসায় এদের বিষণ্নতা দূর হয় না। এদের মধ্যে কমপক্ষে ৩০ শতাংশ আত্মহত্যার চেষ্টা করে।
চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা বছরের পর বছর ধরে বিষণ্ন রোগীদের ক্ষেত্রে সাইলোসাইবিনের ব্যবহার নিয়ে গবেষণা করছেন। নিউ ইংল্যান্ড জার্নাল অফ মেডিসিনে প্রকাশিত গবেষণা প্রবন্ধে বলা হয়েছে, ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকার ১০টি দেশের ২৩৩ জন মানুষের ওপর ১ মিলিগ্রাম, ১০ মিলিগ্রাম ও ২৫ মিলিগ্রামের সাইলোসাইবিন ব্যবহার করা হয়েছিল। এর মধ্যে ২৫ মিলিগ্রামেরটা সবচেয়ে বেশি কার্যকর ফল দিয়েছে।
কিংস কলেজ লন্ডন ও ইনস্টিটিউট অফ সাইকিয়াট্রি, সাইকোলজি, নিউরোসায়েন্স অ্যান্ড মডসলে এনএইচএস ফাউন্ডেশন ট্রাস্টের গবেষকেরা বলেছেন, গবেষণায় অংশ নেওয়া বেশির ভাগ মানুষের বয়স ছিল প্রায় ৪০ বছর।
গবেষণা প্রবন্ধের লেখক ও মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. জেমস রাকার বলেছেন, ওষুধটি মস্তিষ্কের ওপর সরাসরি প্রভাব ফেলে। ফলে বিষণ্নতা হ্রাস পায়। এই ফলাফল গবেষণার নতুন দুয়ার খুলে দেবে।
বিবিসি বলেছে, যাদের ওপর ওষুধটি প্রয়োগ করা হয়েছিল, তাদের একটি শান্ত নিরিবিলি ঘরে একটি বিছানায় ছয় থেকে আট ঘণ্টা শুয়ে রাখা হয়েছিল। রোগীরা বলেছেন, তারা যেন ‘জাগ্রত স্বপ্নের’ মধ্যে ছিলেন। তবে কেউ কেউ বলেছেন, তাঁরা পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া অনুভব করেছেন। যেমন মাথাব্যথা, বমি বমি ভাব, চরম ক্লান্তি এবং আত্মহত্যা সম্পর্কে চিন্তাভাবনা।
মাশরুম থেকে তৈরি এক ধরনের ওষুধ ১২ সপ্তাহের মধ্যে বিষণ্ন রোগীদের অবস্থার উন্নতি ঘটায় বলে সম্প্রতি এক পরীক্ষায় দেখা গেছে। সাইলোসাইবিন নামের ২৫ মিলিগ্রামের একটি ট্যাবলেট রোগীদের স্বপ্নের ঘোরে নিয়ে যায়। এর ফলে রোগীদের ওপর মনস্তাত্ত্বিক থেরাপি সফল হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। তবে এ ওষুধের স্বল্পমেয়াদি পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া ভীতিকর হতে পারে বলেও গবেষকেরা সতর্ক করেছেন। নিউ ইংল্যান্ড জার্নাল অফ মেডিসিনে প্রকাশিত গবেষণা প্রবন্ধের বরাত দিয়ে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি আজ এক প্রতিবেদনে এসব জানিয়েছে।
বিশেষজ্ঞরা আরও বলছেন, কার্যকর ফল পেতে আরও বড় পরিসরে গবেষণা প্রয়োজন।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশ্বজুড়ে অন্তত ১০ কোটি মানুষ গুরুতর বিষণ্নতায় ভুগছে। কোনো চিকিৎসায় এদের বিষণ্নতা দূর হয় না। এদের মধ্যে কমপক্ষে ৩০ শতাংশ আত্মহত্যার চেষ্টা করে।
চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা বছরের পর বছর ধরে বিষণ্ন রোগীদের ক্ষেত্রে সাইলোসাইবিনের ব্যবহার নিয়ে গবেষণা করছেন। নিউ ইংল্যান্ড জার্নাল অফ মেডিসিনে প্রকাশিত গবেষণা প্রবন্ধে বলা হয়েছে, ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকার ১০টি দেশের ২৩৩ জন মানুষের ওপর ১ মিলিগ্রাম, ১০ মিলিগ্রাম ও ২৫ মিলিগ্রামের সাইলোসাইবিন ব্যবহার করা হয়েছিল। এর মধ্যে ২৫ মিলিগ্রামেরটা সবচেয়ে বেশি কার্যকর ফল দিয়েছে।
কিংস কলেজ লন্ডন ও ইনস্টিটিউট অফ সাইকিয়াট্রি, সাইকোলজি, নিউরোসায়েন্স অ্যান্ড মডসলে এনএইচএস ফাউন্ডেশন ট্রাস্টের গবেষকেরা বলেছেন, গবেষণায় অংশ নেওয়া বেশির ভাগ মানুষের বয়স ছিল প্রায় ৪০ বছর।
গবেষণা প্রবন্ধের লেখক ও মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. জেমস রাকার বলেছেন, ওষুধটি মস্তিষ্কের ওপর সরাসরি প্রভাব ফেলে। ফলে বিষণ্নতা হ্রাস পায়। এই ফলাফল গবেষণার নতুন দুয়ার খুলে দেবে।
বিবিসি বলেছে, যাদের ওপর ওষুধটি প্রয়োগ করা হয়েছিল, তাদের একটি শান্ত নিরিবিলি ঘরে একটি বিছানায় ছয় থেকে আট ঘণ্টা শুয়ে রাখা হয়েছিল। রোগীরা বলেছেন, তারা যেন ‘জাগ্রত স্বপ্নের’ মধ্যে ছিলেন। তবে কেউ কেউ বলেছেন, তাঁরা পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া অনুভব করেছেন। যেমন মাথাব্যথা, বমি বমি ভাব, চরম ক্লান্তি এবং আত্মহত্যা সম্পর্কে চিন্তাভাবনা।
হাজার হাজার বছর ধরে মানুষ একত্রিত হয়ে খাবার ও পানীয় ভাগাভাগি করেছে, আনন্দ করেছে, আর গড়েছে সামাজিক বন্ধন। তবে সাম্প্রতিক এক গবেষণা ইঙ্গিত দিচ্ছে, মানুষই নয়—আমাদের নিকট আত্মীয় শিম্পাঞ্জি রাও হয়তো একত্রে মিলে অ্যালকোহলযুক্ত ফল উপভোগ করে এবং সেই অভিজ্ঞতা ভাগাভাগির মাধ্যমে গড়ে তোলে পারস্পরিক সম্পর্ক।
৩ ঘণ্টা আগেঅনেক সময় দেখা যায়, আপনার আদরের বিড়ালটি হঠাৎ করে মুখে করে মৃত পাখি বা ইঁদুর নিয়ে ঘরে ফিরে এসেছে। অনেকেই এই আচরণে অবাক হন। খাবারের অভাব নেই, তবুও কেন এই শিকার! আশ্চর্যজনকভাবে, সেই শিকারটি আবার মনিবের সামনে এনে ফেলে, যেন একটি ‘উপহার’!
৬ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যে প্রথমবারের মতো অন্যের দান করা গর্ভ ব্যবহার করে সন্তানের জন্ম দিয়েছেন একজন মা। ৩৬ বছর বয়সী গ্রেস ডেভিডসন জন্মসূত্রে গর্ভহীন ছিলেন। ২০২৩ সালে বড় বোন অ্যামি পার্ডির দান করা গর্ভ গ্রেসের শরীরে প্রতিস্থাপন করা হয়। এটি ছিল যুক্তরাজ্যের ইতিহাসে প্রথম সফল গর্ভ প্রতিস্থাপন। দুই বছর পর চলতি বছরের
১৭ ঘণ্টা আগে২৫ এপ্রিল ভোরে আকাশের দিকে তাকালেই দেখা মিলতে পারে এক ‘হাস্যোজ্জ্বল মুখ’। যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ সংস্থা নাসা জানিয়েছে, ওই দিন ভোরে এক বিরল মহাজাগতিক ঘটনার সাক্ষী হতে পারবেন বিশ্ববাসী—যার নাম ‘ট্রিপল কনজাংকশন’।
১ দিন আগে