গানের ছন্দে মাথা দোলানো এত দিন মানুষের সহজাত প্রবণতা হিসেবেই মনে করা হতো। কিন্তু সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গেছে, ইঁদুরও লেডি গাগা কিংবা মোজার্টের গানের সঙ্গে মানুষের মতো মাথা দোলাতে পারে। নিউ ইয়র্ক পোস্টের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি।
গত শুক্রবার সায়েন্স অ্যাডভান্সেস জার্নালে টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষকের একটি গবেষণা প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, গবেষকেরা ১০টি ইঁদুরের সামনে লেডি গাগার বর্ন দিস ওয়ে, কুইন্স আদার ওয়ান বাইটস দ্য ডাস্ট, মোজার্টের সোনাটা ফর টু পিয়ানো ডি মেজর, মাইকেল জ্যাকসনের বিট ইট এবং মেরুন ফাইভের সুগার বাজানো হয়। বিস্ময়করভাবে দেখা গেছে, ইঁদুরেরা মাথা দোলাচ্ছে। তাদের মাথার নড়াচড়া পরিমাপ করার জন্য বেতার অ্যাক্সিলোমিটার লাগানো হয়েছিল।
স্কাই নিউজ এক প্রতিবেদনে বলেছে, যেসব গানে প্রতি মিনিটে ১২০ থেকে ১৪০ বিট রয়েছে, সেই সব গানের ক্ষেত্রে মানুষ সাধারণত প্রতিক্রিয়া দেখায়। অন্যদিকে গবেষকেরা দেখেছেন, ইঁদুরেরা প্রতি মিনিটে ১৩২ বিট বাজানোর সময় মানুষের মতোই তাল মিলিয়েছে।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক হিরোকাজু তাকাহাশি বলেছেন, ‘ইঁদুরগুলোকে কোনো প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়নি। তাদের মধ্যে সংগীত শোনার পূর্ব অভিজ্ঞতা ছিল না। তার পরেও তারা সহজাতভাবেই ১২০ থেকে ১৪০ বিট বাজানোর সময় প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে।’
হিরোকাজু তাকাহাশি আরও বলেছেন, ‘প্রাণীর মস্তিষ্ক কীভাবে কাজ করে, তা জানতে এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বিকাশে এই গবেষণা কাজে লাগবে বলে আমি বিশ্বাস করি।’
গানের ছন্দে মাথা দোলানো এত দিন মানুষের সহজাত প্রবণতা হিসেবেই মনে করা হতো। কিন্তু সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গেছে, ইঁদুরও লেডি গাগা কিংবা মোজার্টের গানের সঙ্গে মানুষের মতো মাথা দোলাতে পারে। নিউ ইয়র্ক পোস্টের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি।
গত শুক্রবার সায়েন্স অ্যাডভান্সেস জার্নালে টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষকের একটি গবেষণা প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, গবেষকেরা ১০টি ইঁদুরের সামনে লেডি গাগার বর্ন দিস ওয়ে, কুইন্স আদার ওয়ান বাইটস দ্য ডাস্ট, মোজার্টের সোনাটা ফর টু পিয়ানো ডি মেজর, মাইকেল জ্যাকসনের বিট ইট এবং মেরুন ফাইভের সুগার বাজানো হয়। বিস্ময়করভাবে দেখা গেছে, ইঁদুরেরা মাথা দোলাচ্ছে। তাদের মাথার নড়াচড়া পরিমাপ করার জন্য বেতার অ্যাক্সিলোমিটার লাগানো হয়েছিল।
স্কাই নিউজ এক প্রতিবেদনে বলেছে, যেসব গানে প্রতি মিনিটে ১২০ থেকে ১৪০ বিট রয়েছে, সেই সব গানের ক্ষেত্রে মানুষ সাধারণত প্রতিক্রিয়া দেখায়। অন্যদিকে গবেষকেরা দেখেছেন, ইঁদুরেরা প্রতি মিনিটে ১৩২ বিট বাজানোর সময় মানুষের মতোই তাল মিলিয়েছে।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক হিরোকাজু তাকাহাশি বলেছেন, ‘ইঁদুরগুলোকে কোনো প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়নি। তাদের মধ্যে সংগীত শোনার পূর্ব অভিজ্ঞতা ছিল না। তার পরেও তারা সহজাতভাবেই ১২০ থেকে ১৪০ বিট বাজানোর সময় প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে।’
হিরোকাজু তাকাহাশি আরও বলেছেন, ‘প্রাণীর মস্তিষ্ক কীভাবে কাজ করে, তা জানতে এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বিকাশে এই গবেষণা কাজে লাগবে বলে আমি বিশ্বাস করি।’
মুরগির ডিমের কথা বললে সাধারণত সাদা বা বাদামি খোলসের ডিমই ভেসে ওঠে আমাদের চোখে। প্রকৃতপক্ষে ডিমের খোলসের রং হতে পারে ক্রিম, গোলাপি, নীল, এমনকি সবুজও। শুধু তাই নয়—কিছু ডিমের খোলসের ওপর আবার দাগও দেখা যায়। তবে প্রশ্ন হলো—ডিমের রঙে এত বৈচিত্র্য কেন এবং কী কারণে একেক মুরগি একেক রঙের ডিম পাড়ে?
২২ মিনিট আগেএখন মোবাইল ফোনেই জটিল হিসাব-নিকাশ ঝটপট কষে ফেলা যায়। কিন্তু সময়টা যখন সতেরো শতক, যখন কাগজ-কলমই ভরসা, আর জটিল গাণিতিক হিসাব করতে গিয়ে মানুষ হারিয়ে যেত সংখ্যার গোলকধাঁধায়। তখনই জার্মানির এক বিরল প্রতিভা উইলহেম শিকার্ড উদ্ভাবন করেন এমন এক যন্ত্র, যা গাণিতিক অনেক হিসাব-নিকাশ সহজ করে দেয়।
১৮ ঘণ্টা আগেহাজার হাজার বছর ধরে মানুষ একত্রিত হয়ে খাবার ও পানীয় ভাগাভাগি করেছে, আনন্দ করেছে, আর গড়েছে সামাজিক বন্ধন। তবে সাম্প্রতিক এক গবেষণা ইঙ্গিত দিচ্ছে, মানুষই নয়—আমাদের নিকট আত্মীয় শিম্পাঞ্জি রাও হয়তো একত্রে মিলে অ্যালকোহলযুক্ত ফল উপভোগ করে এবং সেই অভিজ্ঞতা ভাগাভাগির মাধ্যমে গড়ে তোলে পারস্পরিক সম্পর্ক।
১ দিন আগেঅনেক সময় দেখা যায়, আপনার আদরের বিড়ালটি হঠাৎ করে মুখে করে মৃত পাখি বা ইঁদুর নিয়ে ঘরে ফিরে এসেছে। অনেকেই এই আচরণে অবাক হন। খাবারের অভাব নেই, তবুও কেন এই শিকার! আশ্চর্যজনকভাবে, সেই শিকারটি আবার মনিবের সামনে এনে ফেলে, যেন একটি ‘উপহার’!
১ দিন আগে