যখন বিশ্বের বড় বড় প্রাণীগুলোর আকারের কথা বিবেচনা করা হয়, তখন সবার আগে থাকে নীল তিমির নাম। বর্তমানের বেঁচে থাকা জীবিত প্রাণীগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড় প্রাণীই নয় বরং পৃথিবীর ইতিহাসে যত প্রাণী এসেছে, তার মধ্যে সবচেয়ে ভারী প্রাণী বলেই বিবেচনা করা হয় নীল তিমিকে। তবে নতুন একটি গবেষণা বলছে, বর্তমানের নীল তিমিই সবচেয়ে বড় এবং সবচেয়ে ভারী প্রাণী নয় বরং আজ থেকে ৩ কোটি ৯০ লাখ বছর আগেও এর চেয়ে ভারী এবং বড় তিমি বিরাজ করেছে পৃথিবীতে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম স্কাই নিউজ এক গবেষণা প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে জানিয়েছে, একদল গবেষক লাতিন আমেরিকার দেশ পেরুর দক্ষিণ উপকূলের আইকা মরুভূমিতে ১৩ বছর আগে খুঁজে পাওয়া আংশিক কঙ্কালের অবশিষ্টাংশ বিশ্লেষণ করেছেন। বিশ্লেষণের ফলাফল বিজ্ঞান সাময়িকী নেচার জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে।
নেচারে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিজ্ঞানীরা ওই প্রজাতির নাম দিয়েছেন ‘পেরুসেতুস কলোসাস’। বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া এই প্রজাতির একটি তিমির দেহের ভর ৩৪০ টন পর্যন্ত হতো, যা কিনা বর্তমানের সবচেয়ে বড় ও ভারী প্রাণী নীল তিমির চেয়ে তিন গুণ বেশি।
বিষয়টি নিয়ে জার্মানির স্টেট মিউজিয়াম অব ন্যাচারাল হিস্ট্রির গবেষক ড. এলি আমসন বলেন, ‘এটি এখন পর্যন্ত জানা সবচেয়ে ভারী প্রাণী হতে পারে বলে আমাদের বিবেচনা। তবে যা হোক, এটি যে নীল তিমির মতো ভারী ছিল, সে বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। তবে আমরা যে প্রজাতিটির কথা বলছি, সেটির আকার কোনোভাবেই নীল তিমির চেয়ে দীর্ঘ নয়। আমরা অনুমান করছি, এই প্রজাতি লম্বায় ছিল ৫৬ থেকে ৬৬ ফুট, যেখানে সাধারণ নীল তিমি ৯৮ ফুট পর্যন্ত লম্বা হতে পারে।’
গবেষকেরা বলছেন, পেরুসেতুস কলোসাসের কঙ্কাল বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে—এটি লন্ডনের ন্যাচারাল হিস্ট্রি জাদুঘরে প্রদর্শিত ২৫ মিটার দীর্ঘ নীল তিমির কঙ্কালের চেয়ে দুই থেকে তিন গুণ বেশি ভারী। গবেষকেরা বলছেন, কঙ্কালের বাইরের পৃষ্ঠে অতিরিক্ত হাড় এবং নিরেট হাড় দিয়ে অভ্যন্তরীণ গহ্বরগুলো ভরাট থাকার কারণে পি. কলোসাসের ভর সাধারণের চেয়ে বেশি হয়।
গবেষকেরা বলছেন, এই অতিরিক্ত ওজন পি. কলোসাস প্রজাতির প্রাণীদের তাদের ভেসে থাকা নিয়ন্ত্রণ করতে এবং পানির নিচে সাঁতার কাটতে সহায়তা করত। গবেষকদের অনুমান, পি. কলোসাস প্রজাতির তিমি তুলনামূলক ধীরে সাঁতার কাটত এবং উপকূলের কাছাকাছি থাকত।
যখন বিশ্বের বড় বড় প্রাণীগুলোর আকারের কথা বিবেচনা করা হয়, তখন সবার আগে থাকে নীল তিমির নাম। বর্তমানের বেঁচে থাকা জীবিত প্রাণীগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড় প্রাণীই নয় বরং পৃথিবীর ইতিহাসে যত প্রাণী এসেছে, তার মধ্যে সবচেয়ে ভারী প্রাণী বলেই বিবেচনা করা হয় নীল তিমিকে। তবে নতুন একটি গবেষণা বলছে, বর্তমানের নীল তিমিই সবচেয়ে বড় এবং সবচেয়ে ভারী প্রাণী নয় বরং আজ থেকে ৩ কোটি ৯০ লাখ বছর আগেও এর চেয়ে ভারী এবং বড় তিমি বিরাজ করেছে পৃথিবীতে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম স্কাই নিউজ এক গবেষণা প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে জানিয়েছে, একদল গবেষক লাতিন আমেরিকার দেশ পেরুর দক্ষিণ উপকূলের আইকা মরুভূমিতে ১৩ বছর আগে খুঁজে পাওয়া আংশিক কঙ্কালের অবশিষ্টাংশ বিশ্লেষণ করেছেন। বিশ্লেষণের ফলাফল বিজ্ঞান সাময়িকী নেচার জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে।
নেচারে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিজ্ঞানীরা ওই প্রজাতির নাম দিয়েছেন ‘পেরুসেতুস কলোসাস’। বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া এই প্রজাতির একটি তিমির দেহের ভর ৩৪০ টন পর্যন্ত হতো, যা কিনা বর্তমানের সবচেয়ে বড় ও ভারী প্রাণী নীল তিমির চেয়ে তিন গুণ বেশি।
বিষয়টি নিয়ে জার্মানির স্টেট মিউজিয়াম অব ন্যাচারাল হিস্ট্রির গবেষক ড. এলি আমসন বলেন, ‘এটি এখন পর্যন্ত জানা সবচেয়ে ভারী প্রাণী হতে পারে বলে আমাদের বিবেচনা। তবে যা হোক, এটি যে নীল তিমির মতো ভারী ছিল, সে বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। তবে আমরা যে প্রজাতিটির কথা বলছি, সেটির আকার কোনোভাবেই নীল তিমির চেয়ে দীর্ঘ নয়। আমরা অনুমান করছি, এই প্রজাতি লম্বায় ছিল ৫৬ থেকে ৬৬ ফুট, যেখানে সাধারণ নীল তিমি ৯৮ ফুট পর্যন্ত লম্বা হতে পারে।’
গবেষকেরা বলছেন, পেরুসেতুস কলোসাসের কঙ্কাল বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে—এটি লন্ডনের ন্যাচারাল হিস্ট্রি জাদুঘরে প্রদর্শিত ২৫ মিটার দীর্ঘ নীল তিমির কঙ্কালের চেয়ে দুই থেকে তিন গুণ বেশি ভারী। গবেষকেরা বলছেন, কঙ্কালের বাইরের পৃষ্ঠে অতিরিক্ত হাড় এবং নিরেট হাড় দিয়ে অভ্যন্তরীণ গহ্বরগুলো ভরাট থাকার কারণে পি. কলোসাসের ভর সাধারণের চেয়ে বেশি হয়।
গবেষকেরা বলছেন, এই অতিরিক্ত ওজন পি. কলোসাস প্রজাতির প্রাণীদের তাদের ভেসে থাকা নিয়ন্ত্রণ করতে এবং পানির নিচে সাঁতার কাটতে সহায়তা করত। গবেষকদের অনুমান, পি. কলোসাস প্রজাতির তিমি তুলনামূলক ধীরে সাঁতার কাটত এবং উপকূলের কাছাকাছি থাকত।
আইনস্টাইনের কথা উঠলেই চলে আসে আরও একজনের নাম। তিনি হলের এমি নোয়েথার। আইনস্টাইনের আপেক্ষিকতা তত্ত্ব সহজভাবে ব্যাখ্যা করেছিলেন এই নারী। তিনি ছিলেন জার্মান গণিতবিদ। মাত্র ৫৩ বছর বয়সে মারা যান এই নারী। কিন্তু এই অল্প কিছুদিনেই গণিতে তাঁর অবদান অসামান্য।
১৪ ঘণ্টা আগেজলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি ও বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই–অক্সাইডের মাত্রা বৃদ্ধির কারণে বাংলাদেশসহ বিশ্বের কৃষিপ্রধান দেশগুলোর ধানে আর্সেনিকের উপস্থিতির আশঙ্কা বেড়ে গেছে। সম্প্রতি দ্য ল্যানসেট প্ল্যানেটারি হেলথ জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায় এই তথ্য জানানো হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেডলফিনেরা পৃথিবীর অন্যতম বুদ্ধিমান প্রাণী, যাদের জটিল সামাজিক আচরণ ও শিসের মাধ্যমে নিজস্ব সাংকেতিক নাম রয়েছে। তারা ঘনঘন শব্দ, ক্লিক ও স্কোয়াক ব্যবহার করে একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ করে। রহস্যময় এই যোগাযোগব্যবস্থা ভেদ করার পথেই এগোচ্ছে বিজ্ঞান।
২ দিন আগেপৃথিবী ছাড়া মহাবিশ্বের অন্য কোনো গ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব রয়েছে কিনা—এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে বিগত কয়েক দশক ধরে গবেষণা পরিচালনা করেছেন বিজ্ঞানীরা। এবার সেই উত্তরের খোঁজে আরেক ধাপ এগোল মানবজাতি। নাসার জ্যোতির্বিদরা দাবি করেছেন, পৃথিবী থেকে ১২৪ আলোকবর্ষ দূরে ‘কে২–১৮ বি’ নামের একটি গ্রহের বায়ুমণ্ডলে...
২ দিন আগে