পানিতে মাইক্রোপ্লাস্টিকের উপস্থিতি যেকোনো বিচারে মানুষের জন্য ক্ষতিকর। সম্প্রতি পানি থেকে মাইক্রোপ্লাস্টিকের কণা সরিয়ে নিতে বা খেয়ে ফেলতে পারে এমন একটি রোবট ফিশের নকশা করেছেন একদল গবেষক। সম্প্রতি ইউনিভার্সিটি অব সারে আয়োজিত এক প্রতিযোগিতায় এই নকশাটি উপস্থাপন করা হয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ইংল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি অব সারে আয়োজিত ন্যাশনাল রোবোটিকস কনটেস্টে এই মাইক্রোপ্লাস্টিক খেকো রোবট মাছটি প্রথম পুরস্কার জেতে। রোবট মাছটির নকশা করেন বিশ্ববিদ্যালয়টির রসায়ন বিভাগের শিক্ষার্থী এলেনর ম্যাকিনটোশ। সাধারণত ৫ মিলিমিটারের চেয়ে কম ব্যাসের প্লাস্টিক কণাকে মাইক্রো প্লাস্টিক বলে বিবেচনা করা হয়। এই মাছটি প্রায় সব ধরনের মাইক্রোপ্লাস্টিক খেয়ে নিতে সক্ষম।
এই বিষয়ে প্রতিযোগিতার আয়োজক এবং ইউনিভার্সিটি অব সারের প্রভাষক ড. রবার্ট সিডল বলেছেন, ‘আমরা জানি না ভবিষ্যতে আমাদের জলীয় উৎসগুলোতে থাকা মাইক্রোপ্লাস্টিকগুলো কোথায় জমা করা হবে। তবে আমরা আশা করি, প্লাস্টিক দূষণ কমানোর ক্ষেত্রে এই রোবট মাছ ভবিষ্যতে সঠিক পথের দিকে আমাদের এগিয়ে নিয়ে যাবে।’
এনডিটিভির প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, খুব শিগগিরই রোবট মাছটির একটি নতুন আপডেট ভার্সন আসবে। যা মূল নকশার চেয়ে অনেক বেশি কার্যকরী এবং তা দূর থেকে রিমোট দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। সাধারণ একটি ইলিশ মাছের আকারের এই মাছটিতে সেনসরযুক্ত ফুলকা ব্যবহার করা হয়েছে যা সাঁতার কাটার সময় পানি ফিল্টারের কাজে ব্যবহৃত হয় এবং মাইক্রোপ্লাস্টিক শনাক্ত করে।
বিজ্ঞানভিত্তিক ওয়েবসাইট নিউঅ্যাটলাসের এক নিবন্ধে বলা হয়েছে, রোবট মাছটি লেজের সাহায্যে সাঁতার কাটে। মাছটির ভেতরে থাকা একটি গহ্বরে মাইক্রোপ্লাস্টিক সংগ্রহ করা হয়। মাইক্রো প্লাস্টিক সংগ্রহ করার জন্য মাছটির মুখ সব সময় খোলা থাকে। গহ্বরটি মাইক্রো প্লাস্টিক ও পানিতে পূর্ণ হয়ে গেলে রোবট মাছটি মুখ বন্ধ করে দেয়। পানি পূর্ণ হয়ে গেলে মাছটি গহ্বরের নিচে থাকা একটি ঢাকনা খুলে দিয়ে সূক্ষ্ম জাল দিয়ে মাইক্রোপ্লাস্টিক আটকে রেখে পানি বের করে দেয়।
পানিতে মাইক্রোপ্লাস্টিকের উপস্থিতি যেকোনো বিচারে মানুষের জন্য ক্ষতিকর। সম্প্রতি পানি থেকে মাইক্রোপ্লাস্টিকের কণা সরিয়ে নিতে বা খেয়ে ফেলতে পারে এমন একটি রোবট ফিশের নকশা করেছেন একদল গবেষক। সম্প্রতি ইউনিভার্সিটি অব সারে আয়োজিত এক প্রতিযোগিতায় এই নকশাটি উপস্থাপন করা হয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ইংল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি অব সারে আয়োজিত ন্যাশনাল রোবোটিকস কনটেস্টে এই মাইক্রোপ্লাস্টিক খেকো রোবট মাছটি প্রথম পুরস্কার জেতে। রোবট মাছটির নকশা করেন বিশ্ববিদ্যালয়টির রসায়ন বিভাগের শিক্ষার্থী এলেনর ম্যাকিনটোশ। সাধারণত ৫ মিলিমিটারের চেয়ে কম ব্যাসের প্লাস্টিক কণাকে মাইক্রো প্লাস্টিক বলে বিবেচনা করা হয়। এই মাছটি প্রায় সব ধরনের মাইক্রোপ্লাস্টিক খেয়ে নিতে সক্ষম।
এই বিষয়ে প্রতিযোগিতার আয়োজক এবং ইউনিভার্সিটি অব সারের প্রভাষক ড. রবার্ট সিডল বলেছেন, ‘আমরা জানি না ভবিষ্যতে আমাদের জলীয় উৎসগুলোতে থাকা মাইক্রোপ্লাস্টিকগুলো কোথায় জমা করা হবে। তবে আমরা আশা করি, প্লাস্টিক দূষণ কমানোর ক্ষেত্রে এই রোবট মাছ ভবিষ্যতে সঠিক পথের দিকে আমাদের এগিয়ে নিয়ে যাবে।’
এনডিটিভির প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, খুব শিগগিরই রোবট মাছটির একটি নতুন আপডেট ভার্সন আসবে। যা মূল নকশার চেয়ে অনেক বেশি কার্যকরী এবং তা দূর থেকে রিমোট দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। সাধারণ একটি ইলিশ মাছের আকারের এই মাছটিতে সেনসরযুক্ত ফুলকা ব্যবহার করা হয়েছে যা সাঁতার কাটার সময় পানি ফিল্টারের কাজে ব্যবহৃত হয় এবং মাইক্রোপ্লাস্টিক শনাক্ত করে।
বিজ্ঞানভিত্তিক ওয়েবসাইট নিউঅ্যাটলাসের এক নিবন্ধে বলা হয়েছে, রোবট মাছটি লেজের সাহায্যে সাঁতার কাটে। মাছটির ভেতরে থাকা একটি গহ্বরে মাইক্রোপ্লাস্টিক সংগ্রহ করা হয়। মাইক্রো প্লাস্টিক সংগ্রহ করার জন্য মাছটির মুখ সব সময় খোলা থাকে। গহ্বরটি মাইক্রো প্লাস্টিক ও পানিতে পূর্ণ হয়ে গেলে রোবট মাছটি মুখ বন্ধ করে দেয়। পানি পূর্ণ হয়ে গেলে মাছটি গহ্বরের নিচে থাকা একটি ঢাকনা খুলে দিয়ে সূক্ষ্ম জাল দিয়ে মাইক্রোপ্লাস্টিক আটকে রেখে পানি বের করে দেয়।
মহাকাশ গবেষণায় নতুন এক চমকপ্রদ তথ্য উঠে এসেছে যা সৌরজগৎ সম্পর্কে আমাদের ধারণা আবারও বদলে দিতে পারে। আন্তর্জাতিক গবেষকদলের দাবি, সৌরজগতের একেবারে প্রান্তে লুকিয়ে আছে রহস্যময় নবম গ্রহ ‘প্ল্যানেট নাইন’ বা ‘প্ল্যানেট এক্স’।
১০ ঘণ্টা আগেপৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ চাঁদ নিয়ে মানুষের আগ্রহের অন্ত নেই। সাধারণ মানুষেরই যেখানে আগ্রহ সীমাহীন, সেখানে যেসব গবেষক চাঁদ নিয়ে কাজ করছেন তাদের আগ্রহ কেমন হতে পারে? এবার বিজ্ঞানীদের সেই আগ্রহ মেটাতেই চাঁদের মাটিতে ইন্টারন্যাশনাল লুনার রিসার্চ স্টেশন বা আন্তর্জাতিক চন্দ্র গবেষণাকেন্দ্র (আইএলআরএস) গড়তে
১ দিন আগেসাধারণত গাছের চাহিদা বুঝতে নিজের অভিজ্ঞতা এবং অনুমানের ওপর নির্ভর করেন কৃষকেরা। তবে ভবিষ্যতে গাছও জানাতে পারবে তার প্রয়োজনের কথা। কখন তার পানির প্রয়োজন বা কীটের আক্রমণ হয়েছে, তা সে নিজেই কৃষককে জানিয়ে দেবে।
১ দিন আগেআপনি কি কখনো ভেবে দেখেছেন—কেন কুকুর, বিড়াল বা গরিলার মতো আপনার সারা শরীর ঘন লোমে ঢাকা নয়? মানুষই একমাত্র স্তন্যপায়ী প্রাণী নয় যাদের লোম পাতলা। হাতি, গন্ডার এবং নেংটি ইঁদুরের গায়েও খুব কম লোম থাকে। তিমি এবং ডলফিনের মতো কিছু সামুদ্রিক স্তন্যপায়ীর ক্ষেত্রেও এটা সত্যি।
৩ দিন আগে