চাঁদের উদ্দেশে নাসার আর্টেমিস–১ উৎক্ষেপণ আবারও পেছাল। প্রযুক্তিগত সমস্যার কারণে দুবার উৎক্ষেপণ ব্যর্থ হওয়ার পর আগামী মঙ্গলবার (২৭ সেপ্টেম্বর) উৎক্ষেপণের দিন নির্ধারিত ছিল। তবে নতুন করে সমস্যার মুখোমুখি হয়েছে অভিযান।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে জানা যায়, আর্টেমিস-১ মিশনের নতুন তারিখও একাধিক চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। ক্যারিবীয় অঞ্চলে একটি শক্তিশালী ঝড়ের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। এই ঝড় ফ্লোরিডার দিকে আছড়ে পড়তে পারে। সেখানেই কেনেডি স্পেস সেন্টার, যেখান থেকে রকেটটি উৎক্ষেপণের জন্য সেট করা হয়েছে।
তিন ভাগের আর্টেমিস প্রোগ্রামের সঙ্গে নাসা চাঁদে একটি অবিচ্ছিন্ন মানব উপস্থিতি তৈরি করার পরিকল্পনা করেছে। আর্টেমিস-১ মিশনটি অবশ্য অনেকটাই দেরিতে নিয়ে আসা হচ্ছে এবং তার জন্য ইতিমধ্যে একটা বিরাট অঙ্কের অর্থ খরচ করে ফেলেছে নাসা। এখন যেকোনো পরিস্থিতিতেই মিশন সফল হলে তা নাসার জন্য স্বস্তির বিষয় হবে।
আর্টেমিস ১-এর যাত্রা সফল করতে নাসার সামনে একের পর এক চ্যালেঞ্জ এসেই যাচ্ছে। যদিও নাসা অন্যান্য সমস্যার সমাধান করলেও প্রাকৃতিক দুর্যোগ এড়ানোর তো উপায় নেই।
নাসার অনুসন্ধান দলের গ্রাউন্ড সিস্টেম ম্যানেজার মাইক বোলগার বলছেন, ‘আমাদের প্ল্যান ‘এ’ হলো অবশ্যই লঞ্চ সিস্টেমের মধ্যে থাকা এবং ২৭ সেপ্টেম্বর লঞ্চ সম্পন্ন করার চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া। তবে কঠিন পরিস্থিতিতে আমাদের প্ল্যান ‘বি’-ও কাজে লাগতে পারে।’
বোলগার বলেন, ‘যদি আমরা প্ল্যান ‘বি’তে যেতে চাই, তাহলে আমাদের বর্তমান ট্যাংকিং পরীক্ষা বা লঞ্চ কনফিগারেশন থেকে রোলব্যাক চালানোর জন্য এবং ভেহিকল অ্যাসেম্বলি বিল্ডিংয়ে ফিরে যেতে আরও কয়েক দিন সময় লাগবে।’
উল্লেখ্য, ৩২২ ফুট দীর্ঘ ওই মহাকাশ যানটি যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে উৎক্ষেপণ করা হবে। এই মিশনের লক্ষ্য হলো—মূল রকেটের সঙ্গে থাকা স্পেস লঞ্চিং সিস্টেম রকেট এবং ওপরের অংশে থাকা ওরিয়ন ক্রু ক্যাপসুলটির কার্যকারিতা পরীক্ষা করা। দ্রুতগামী রকেটটি ওরিয়ন ক্যাপসুলকে নিয়ে প্রতি ঘণ্টায় ৩৯ হাজার ৪০০ কিলোমিটার বেগে চাঁদের উদ্দেশে রওনা হবে। সবকিছু ঠিক থাকলে ২০২৪ সালের মধ্যেই মহাকাশচারীরা চাঁদকে প্রদক্ষিণ করে আসতে পারবে। অবশ্য এই যাত্রায় কোনো নভোচারী চাঁদে যাচ্ছেন না বলে জানিয়েছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাসা।
চাঁদের উদ্দেশে নাসার আর্টেমিস–১ উৎক্ষেপণ আবারও পেছাল। প্রযুক্তিগত সমস্যার কারণে দুবার উৎক্ষেপণ ব্যর্থ হওয়ার পর আগামী মঙ্গলবার (২৭ সেপ্টেম্বর) উৎক্ষেপণের দিন নির্ধারিত ছিল। তবে নতুন করে সমস্যার মুখোমুখি হয়েছে অভিযান।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে জানা যায়, আর্টেমিস-১ মিশনের নতুন তারিখও একাধিক চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। ক্যারিবীয় অঞ্চলে একটি শক্তিশালী ঝড়ের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। এই ঝড় ফ্লোরিডার দিকে আছড়ে পড়তে পারে। সেখানেই কেনেডি স্পেস সেন্টার, যেখান থেকে রকেটটি উৎক্ষেপণের জন্য সেট করা হয়েছে।
তিন ভাগের আর্টেমিস প্রোগ্রামের সঙ্গে নাসা চাঁদে একটি অবিচ্ছিন্ন মানব উপস্থিতি তৈরি করার পরিকল্পনা করেছে। আর্টেমিস-১ মিশনটি অবশ্য অনেকটাই দেরিতে নিয়ে আসা হচ্ছে এবং তার জন্য ইতিমধ্যে একটা বিরাট অঙ্কের অর্থ খরচ করে ফেলেছে নাসা। এখন যেকোনো পরিস্থিতিতেই মিশন সফল হলে তা নাসার জন্য স্বস্তির বিষয় হবে।
আর্টেমিস ১-এর যাত্রা সফল করতে নাসার সামনে একের পর এক চ্যালেঞ্জ এসেই যাচ্ছে। যদিও নাসা অন্যান্য সমস্যার সমাধান করলেও প্রাকৃতিক দুর্যোগ এড়ানোর তো উপায় নেই।
নাসার অনুসন্ধান দলের গ্রাউন্ড সিস্টেম ম্যানেজার মাইক বোলগার বলছেন, ‘আমাদের প্ল্যান ‘এ’ হলো অবশ্যই লঞ্চ সিস্টেমের মধ্যে থাকা এবং ২৭ সেপ্টেম্বর লঞ্চ সম্পন্ন করার চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া। তবে কঠিন পরিস্থিতিতে আমাদের প্ল্যান ‘বি’-ও কাজে লাগতে পারে।’
বোলগার বলেন, ‘যদি আমরা প্ল্যান ‘বি’তে যেতে চাই, তাহলে আমাদের বর্তমান ট্যাংকিং পরীক্ষা বা লঞ্চ কনফিগারেশন থেকে রোলব্যাক চালানোর জন্য এবং ভেহিকল অ্যাসেম্বলি বিল্ডিংয়ে ফিরে যেতে আরও কয়েক দিন সময় লাগবে।’
উল্লেখ্য, ৩২২ ফুট দীর্ঘ ওই মহাকাশ যানটি যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে উৎক্ষেপণ করা হবে। এই মিশনের লক্ষ্য হলো—মূল রকেটের সঙ্গে থাকা স্পেস লঞ্চিং সিস্টেম রকেট এবং ওপরের অংশে থাকা ওরিয়ন ক্রু ক্যাপসুলটির কার্যকারিতা পরীক্ষা করা। দ্রুতগামী রকেটটি ওরিয়ন ক্যাপসুলকে নিয়ে প্রতি ঘণ্টায় ৩৯ হাজার ৪০০ কিলোমিটার বেগে চাঁদের উদ্দেশে রওনা হবে। সবকিছু ঠিক থাকলে ২০২৪ সালের মধ্যেই মহাকাশচারীরা চাঁদকে প্রদক্ষিণ করে আসতে পারবে। অবশ্য এই যাত্রায় কোনো নভোচারী চাঁদে যাচ্ছেন না বলে জানিয়েছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাসা।
প্রথমবারের মতো কোনো নক্ষত্রকে ঘিরে নতুন সৌরজগতের জন্ম হতে দেখেছেন বিশ্বের খ্যাতনামা জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। এটি গ্রহ সৃষ্টি প্রক্রিয়ার এতটাই প্রাথমিক স্তর যে, আগে কখনো এমন দৃশ্যমান হয়নি বলে জানিয়েছেন গবেষকরা।
৯ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যের চিকিৎসকেরা এক যুগান্তকারী পদ্ধতি ব্যবহার করে আট সুস্থ শিশুর জন্ম দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। এই পদ্ধতিতে তিন ব্যক্তির ডিএনএ সমন্বয় করে আইভিএফ (ইনভিট্রো ফার্টিলাইজেশন) ভ্রূণ তৈরি করা হয়। এর উদ্দেশ্য ছিল, যাতে শিশুরা দুরারোগ্য জিনগত ব্যাধি উত্তরাধিকারসূত্রে পাওয়া থেকে রক্ষা পায়।
৫ দিন আগেপ্রাণীরা একে অপরের ডাকে সাড়া দেয়, এই তথ্য আমাদের অনেকের জানা। তবে সম্প্রতি এক নতুন গবেষণায় উঠে এসেছে আরও বিস্ময়কর এক তথ্য। গাছও শব্দ করে, আর সেই শব্দ শুনেই সিদ্ধান্ত নেয় পোকামাকড়। এই চাঞ্চল্যকর তথ্য উদ্ভিদ ও প্রাণীর মধ্যে এক নতুন ধরনের যোগসূত্রের ইঙ্গিত দিচ্ছে।
৭ দিন আগেসবচেয়ে কাছ থেকে তোলা সূর্যের ছবি প্রকাশ করেছে নাসা। এসব ছবি পাঠিয়েছে নাসার মহাকাশযান পার্কার সোলার প্রোব। এই মহাকাশযান সূর্যের পৃষ্ঠের মাত্র ৩ দশমিক ৮ মিলিয়ন মাইল (৬ দশমিক ১ মিলিয়ন কিলোমিটার) দূর থেকে ছবি তোলে।
৮ দিন আগে