সূর্যের পৃষ্ঠে একটি অত্যাশ্চর্য সৌর ‘জলপ্রপাত’ দেখা গেছে। গত ৯ মার্চ জ্যোতির্বিজ্ঞানী এডুয়ার্ডো শ্যাবার্গার পাউপেউর তোলা ছবিতে এই সৌর জলপ্রপাতের দেখা পাওয়া যায়। প্লাজমার তৈরি এই জলপ্রপাতের উচ্চতা প্রায় ১ লাখ হাজার কিলোমিটার বা প্রায় ৬২ হাজার মাইল। এই উচ্চতায় প্রায় ৮টি পৃথিবীর জায়গা হবে।
বিজনেস ইনসাইডারের প্রতিবেদন অনুযায়ী, এই উচ্চতা থেকে প্লাজমা আবার সূর্যের দিকে ফিরে আসায় এটিকে একটি জলপ্রপাতের মতো মনে হয়েছে।
পাউপেউ বলেন, ‘আমার কম্পিউটার স্ক্রিনে ছবিটি দেখে মনে হচ্ছিল প্লাজমার শত শত ফোয়ারা একটি প্রাচীরের নিচে ছিটকে পড়ছে। দৃশ্যটি আমাকে বাকরুদ্ধ করে দেয়।’ বিজ্ঞানীদের অনুমান অনুযায়ী, প্লাজমা ২২ হাজার ৩৭০ মাইল পর্যন্ত গতিতে নিচে নামছিল।
প্লাজমা হলো পদার্থের চতুর্থ অবস্থা। মূলত কঠিন, তরল ও বায়বীয়র ছাড়া পদার্থের আরেকটি অবস্থা হলো প্লাজমা। প্লাজমা হচ্ছে আয়নিত গ্যাস যেখানে মুক্ত ইলেকট্রন এবং ধনাত্মক আয়নের সংখ্যা প্রায় সমান।
সূর্যের পৃষ্ঠে একটি অত্যাশ্চর্য সৌর ‘জলপ্রপাত’ দেখা গেছে। গত ৯ মার্চ জ্যোতির্বিজ্ঞানী এডুয়ার্ডো শ্যাবার্গার পাউপেউর তোলা ছবিতে এই সৌর জলপ্রপাতের দেখা পাওয়া যায়। প্লাজমার তৈরি এই জলপ্রপাতের উচ্চতা প্রায় ১ লাখ হাজার কিলোমিটার বা প্রায় ৬২ হাজার মাইল। এই উচ্চতায় প্রায় ৮টি পৃথিবীর জায়গা হবে।
বিজনেস ইনসাইডারের প্রতিবেদন অনুযায়ী, এই উচ্চতা থেকে প্লাজমা আবার সূর্যের দিকে ফিরে আসায় এটিকে একটি জলপ্রপাতের মতো মনে হয়েছে।
পাউপেউ বলেন, ‘আমার কম্পিউটার স্ক্রিনে ছবিটি দেখে মনে হচ্ছিল প্লাজমার শত শত ফোয়ারা একটি প্রাচীরের নিচে ছিটকে পড়ছে। দৃশ্যটি আমাকে বাকরুদ্ধ করে দেয়।’ বিজ্ঞানীদের অনুমান অনুযায়ী, প্লাজমা ২২ হাজার ৩৭০ মাইল পর্যন্ত গতিতে নিচে নামছিল।
প্লাজমা হলো পদার্থের চতুর্থ অবস্থা। মূলত কঠিন, তরল ও বায়বীয়র ছাড়া পদার্থের আরেকটি অবস্থা হলো প্লাজমা। প্লাজমা হচ্ছে আয়নিত গ্যাস যেখানে মুক্ত ইলেকট্রন এবং ধনাত্মক আয়নের সংখ্যা প্রায় সমান।
প্রথমবারের মতো মঙ্গল গ্রহে মানুষের চোখে দৃশ্যমান এমন অরোরা বা মেরুপ্রভা শনাক্ত করেছে নাসার পারসিভিয়ারেন্স রোভার। এই সাফল্য ভবিষ্যতের নভোচারীদের জন্য আশার আলো দেখাচ্ছে—যারা লাল গ্রহে গিয়ে এই মনোমুগ্ধকর দৃশ্য উপভোগ করতে পারবেন।
১১ ঘণ্টা আগেচাঁদে যৌথভাবে একটি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র গড়তে চুক্তি করেছে রাশিয়া ও চীন। এই বিদ্যুৎকেন্দ্রটি ব্যবহার করা হবে তাদের পরিকল্পিত ‘ইন্টারন্যাশনাল লুনার রিসার্চ স্টেশন’ বা আইএলআরএস চালাতে। দুই দেশের মধ্যে সম্প্রতি একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে, যেখানে বলা হয়েছে—বিদ্যুৎকেন্দ্রটি ২০৩৬ সালের মধ্যে
১ দিন আগেজীবন বা প্রাণ সত্যিই ‘জ্যোতির্ময়’ বা আলোক বিচ্ছুরণ করে। এমনটাই বলছেন কানাডার ক্যালগারি বিশ্ববিদ্যালয় ও ন্যাশনাল রিসার্চ কাউন্সিল অব কানাডার গবেষকেরা। ইঁদুর ও দুটি ভিন্ন প্রজাতির গাছের পাতা নিয়ে করা এক অসাধারণ পরীক্ষায় ‘বায়োফোটন’ নামক এক রহস্যময় ঘটনার সরাসরি প্রমাণ মিলেছে। দেখা গেছে, মৃত্যুর পর এই আল
২ দিন আগেপূর্বের ধারণার চেয়ে অনেক অনেক আগেই হয়তো মহাবিশ্ব ধ্বংস হবে। এমনটাই জানিয়েছেন নেদারল্যান্ডসের র্যাডবাউড ইউনিভার্সিটির একদল বিজ্ঞানী। সম্প্রতি প্রকাশের অপেক্ষায় থাকা জার্নাল অব কসমোলজি অ্যান্ড অ্যাস্ট্রোপারটিকাল ফিজিক্স–নামের গবেষণাপত্রে এই চমকপ্রদ তথ্য উঠে এসেছে।
২ দিন আগে