অনলাইন ডেস্ক
মাত্র ১১ বছর বয়সে পদার্থবিজ্ঞানে স্নাতক পাস করে বিস্ময় বালকের তকমা পেয়েছেন বেলজিয়ামের লরেন্ট সিমন্স। ৮৫ শতাংশ নম্বর পেয়ে তিনি কনিষ্ঠতম স্নাতক ডিগ্রিধারীর তালিকায় স্থান করে নিয়েছেন।
বেলজিয়ামের ওসটেন্ড শহরের বাসিন্দা সিমন্স বেলজিয়ামের আন্টভের্প বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক পাস করে। বিস্ময় এ বালক তিন বছরের স্নাতক কোর্স এক বছরেই শেষ করে বলে বিজ্ঞানভিত্তিক অনলাইন সংবাদমাধ্যম ইন্টারেস্টিং ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
সিমন্স ১১ বছর বয়সের আগেই স্নাতক শেষ করতে পারত। কিন্তু ২০১৯ সালে ৯ বছর বয়সে নেদারল্যান্ডসের এইন্ডহোভেন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এত কম বয়সে স্নাতক পড়ার অনুমতি না পাওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়তে হয় তাকে। ওই বিশ্ববিদ্যালয় কর্মকর্তারা ২৬ ডিসেম্বর ১০ বছর বয়সে পৌঁছানোর আগে পর্যন্ত তার স্নাতক হওয়ার অনুমতি দিতে অস্বীকৃতি জানায়।
নেদারল্যান্ডসের পত্রিকা দে টেলিগ্রাফকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সিমন্স বলে, ‘আমি সবচেয়ে কম বয়সী কি না তা নিয়ে চিন্তা করি না। আমার কাছে এটি জ্ঞান অর্জনের বিষয়।’
জীবনের লক্ষ্য সম্পর্কে এ বিস্ময় বালক বলে, ‘যন্ত্র দিয়ে দেহের অংশ প্রতিস্থাপনই আমার লক্ষ্যের দিকে প্রথম পদক্ষেপ। অমরত্বই আমার লক্ষ্য। আমি শরীরে যতগুলো অঙ্গ সম্ভব যন্ত্রাংশ দিয়ে প্রতিস্থাপন করতে সক্ষম হতে চাই। আমি এ লক্ষ্য পূরণের একটি রূপরেখাও তৈরি করেছি। আপনি দেখতেই পাচ্ছেন, এটা একটা বিশাল ধাঁধা। কোয়ান্টাম পদার্থবিদ্যা–অতি পারমাণবিক কণার বিদ্যা–এ ধাঁধার প্রথম একটি অংশ।’
জ্ঞান অর্জন এবং এর প্রয়োগই সিমন্সের জীবনের প্রধান লক্ষ্য। তার দ্বিতীয় লক্ষ্য হলো, আধুনিক বিশ্বের সেরা অধ্যাপকদের সঙ্গে কাজ করা। তবে অদ্ভুত বিষয় হলো, সে ‘এই অধ্যাপকদের মস্তিষ্কের ভেতরটা দেখতে চায় এবং তাঁরা কীভাবে চিন্তা করেন তা খুঁজে বের করতে চায়’।
আন্টভের্প বিশ্ববিদ্যালয় সিমন্সের স্নাতক এবং কৃতিত্ব নিশ্চিত করেছে। আন্টভের্প বিশ্ববিদ্যালয়ের মুখপাত্র ব্রাসেলস টাইমসকে বলেন, ‘সিমন্স ২০২০ সালের মার্চ থেকে পদার্থবিজ্ঞানে স্নাতক ডিগ্রির জন্য পড়াশোনা করেছে এবং সে ৮৫ শতাংশ নম্বর নিয়ে স্নাতক পাস করেছে, এটি সর্বোচ্চ নম্বর।’
তিনি আরও বলেন, ২০২৩ সালেও সে মাস্টার্স প্রোগ্রাম থেকে কিছু কোর্স নেয়। ওই গ্রীষ্মের পর থেকেই সে মাস্টার্স শুরু করেছে।
এইন্ডহোভেন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ঝরে পড়ার বিষয়ে সিমন্সের বাবা আলেক্সান্ডার সিমন্স বলেন, গণমাধ্যমে তাকে নিয়ে অনেক বেশি আলোচনা করার বিষয়টি নিয়ে আপত্তি তুলেছিল কলেজটি। তিনি বলেন, ‘কোনো শিশু যদি ফুটবল ভালো খেলে তখন তাকে নিয়ে গণমাধ্যমে আলোচনা আমাদের ভালোই লাগে। আমার ছেলের প্রতিভা ভিন্ন। সে কেন এ নিয়ে গর্ববোধ করতে পারবে না?’
বিস্ময়কর এ বালকের বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়ে একটি ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টও খোলা হয়েছে। অ্যাকাউন্টটির ৭৬ হাজার ৭০০ এরও বেশি ফলোয়ার রয়েছে। হয়তো লরেন্ট সিমন্স হয়ে উঠবে আরেক আইনস্টাইন বা স্টিফেন হকিং। অথবা হয়তো সে হয়ে উঠবে ভিন্ন কোনো প্রতিভার অধিকারী যা পৃথিবীতে নিয়ে আসবে নতুন কোনো বিপ্লব!
মাত্র ১১ বছর বয়সে পদার্থবিজ্ঞানে স্নাতক পাস করে বিস্ময় বালকের তকমা পেয়েছেন বেলজিয়ামের লরেন্ট সিমন্স। ৮৫ শতাংশ নম্বর পেয়ে তিনি কনিষ্ঠতম স্নাতক ডিগ্রিধারীর তালিকায় স্থান করে নিয়েছেন।
বেলজিয়ামের ওসটেন্ড শহরের বাসিন্দা সিমন্স বেলজিয়ামের আন্টভের্প বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক পাস করে। বিস্ময় এ বালক তিন বছরের স্নাতক কোর্স এক বছরেই শেষ করে বলে বিজ্ঞানভিত্তিক অনলাইন সংবাদমাধ্যম ইন্টারেস্টিং ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
সিমন্স ১১ বছর বয়সের আগেই স্নাতক শেষ করতে পারত। কিন্তু ২০১৯ সালে ৯ বছর বয়সে নেদারল্যান্ডসের এইন্ডহোভেন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এত কম বয়সে স্নাতক পড়ার অনুমতি না পাওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়তে হয় তাকে। ওই বিশ্ববিদ্যালয় কর্মকর্তারা ২৬ ডিসেম্বর ১০ বছর বয়সে পৌঁছানোর আগে পর্যন্ত তার স্নাতক হওয়ার অনুমতি দিতে অস্বীকৃতি জানায়।
নেদারল্যান্ডসের পত্রিকা দে টেলিগ্রাফকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সিমন্স বলে, ‘আমি সবচেয়ে কম বয়সী কি না তা নিয়ে চিন্তা করি না। আমার কাছে এটি জ্ঞান অর্জনের বিষয়।’
জীবনের লক্ষ্য সম্পর্কে এ বিস্ময় বালক বলে, ‘যন্ত্র দিয়ে দেহের অংশ প্রতিস্থাপনই আমার লক্ষ্যের দিকে প্রথম পদক্ষেপ। অমরত্বই আমার লক্ষ্য। আমি শরীরে যতগুলো অঙ্গ সম্ভব যন্ত্রাংশ দিয়ে প্রতিস্থাপন করতে সক্ষম হতে চাই। আমি এ লক্ষ্য পূরণের একটি রূপরেখাও তৈরি করেছি। আপনি দেখতেই পাচ্ছেন, এটা একটা বিশাল ধাঁধা। কোয়ান্টাম পদার্থবিদ্যা–অতি পারমাণবিক কণার বিদ্যা–এ ধাঁধার প্রথম একটি অংশ।’
জ্ঞান অর্জন এবং এর প্রয়োগই সিমন্সের জীবনের প্রধান লক্ষ্য। তার দ্বিতীয় লক্ষ্য হলো, আধুনিক বিশ্বের সেরা অধ্যাপকদের সঙ্গে কাজ করা। তবে অদ্ভুত বিষয় হলো, সে ‘এই অধ্যাপকদের মস্তিষ্কের ভেতরটা দেখতে চায় এবং তাঁরা কীভাবে চিন্তা করেন তা খুঁজে বের করতে চায়’।
আন্টভের্প বিশ্ববিদ্যালয় সিমন্সের স্নাতক এবং কৃতিত্ব নিশ্চিত করেছে। আন্টভের্প বিশ্ববিদ্যালয়ের মুখপাত্র ব্রাসেলস টাইমসকে বলেন, ‘সিমন্স ২০২০ সালের মার্চ থেকে পদার্থবিজ্ঞানে স্নাতক ডিগ্রির জন্য পড়াশোনা করেছে এবং সে ৮৫ শতাংশ নম্বর নিয়ে স্নাতক পাস করেছে, এটি সর্বোচ্চ নম্বর।’
তিনি আরও বলেন, ২০২৩ সালেও সে মাস্টার্স প্রোগ্রাম থেকে কিছু কোর্স নেয়। ওই গ্রীষ্মের পর থেকেই সে মাস্টার্স শুরু করেছে।
এইন্ডহোভেন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ঝরে পড়ার বিষয়ে সিমন্সের বাবা আলেক্সান্ডার সিমন্স বলেন, গণমাধ্যমে তাকে নিয়ে অনেক বেশি আলোচনা করার বিষয়টি নিয়ে আপত্তি তুলেছিল কলেজটি। তিনি বলেন, ‘কোনো শিশু যদি ফুটবল ভালো খেলে তখন তাকে নিয়ে গণমাধ্যমে আলোচনা আমাদের ভালোই লাগে। আমার ছেলের প্রতিভা ভিন্ন। সে কেন এ নিয়ে গর্ববোধ করতে পারবে না?’
বিস্ময়কর এ বালকের বিভিন্ন কার্যক্রম নিয়ে একটি ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টও খোলা হয়েছে। অ্যাকাউন্টটির ৭৬ হাজার ৭০০ এরও বেশি ফলোয়ার রয়েছে। হয়তো লরেন্ট সিমন্স হয়ে উঠবে আরেক আইনস্টাইন বা স্টিফেন হকিং। অথবা হয়তো সে হয়ে উঠবে ভিন্ন কোনো প্রতিভার অধিকারী যা পৃথিবীতে নিয়ে আসবে নতুন কোনো বিপ্লব!
অতীতের দিকে তাকালে পৃথিবীর জলবায়ুর পরিবর্তনকে রোলার কোস্টারের সঙ্গে তুলনা করা যায়। সময়ে সময়ে এই গ্রহের তাপমাত্রার পরিবর্তন ঘটেছে। একবার উষ্ণ হয়ে উঠেছে, আবার বরফযুগ শুরু হয়েছে। এই পরিবর্তনগুলো কখনোই স্থায়ী নয়। কিছু সময় পর পৃথিবী বর্তমানে উষ্ণ পরিবেশে ফিরে আসে। তবে নতুন এক গবেষণায় জানা যায়, আজ থেকে ১১
১৯ ঘণ্টা আগেবিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক অর্জন করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের গবেষক দল। তারা একটি নতুন পরমাণু ব্যাটারি উদ্ভাবন করেছেন, যা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের বর্জ্য ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারে। এটি একটি যুগান্তকারী আবিষ্কার। কারণ এই ধরনের পরমাণু ব্যাটারি কোনো চার্জ বা রক্ষণাবেক্ষণ...
২ দিন আগেহিমশীতল বরফে আচ্ছাদিত প্রত্যন্ত আর্কটিক অঞ্চলে বসবাস করে বিশালদেহী সাদা লোমের পোলার বিয়ার বা মেরু ভালুক। এই তীব্র ঠান্ডায় থাকলেও তাদের লোমে বরফ জমে না। তাই মেরু ভালুকের লোম নিয়ে বেশ আগ্রহী হন বিজ্ঞানীরা। প্রাণীটির লোম নিয়ে গবেষণা করে এর কারণ খুঁজে পেয়েছেন তাঁরা। মূলত তৈলাক্ত হওয়ায় লোমগুলো জমে যায়
৩ দিন আগেনরওয়ের মূল ভূখণ্ডের ১ হাজার ৩০০ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে আর্কটিক সার্কেলের ওপরে এবং উত্তর মেরুর কাছাকাছি মানবজাতির ভবিষ্যতের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি সম্পদ লুকিয়ে রয়েছে। এটি কয়লা, তেল বা মূল্যবান খনিজ নয়, বরং বীজ।
৪ দিন আগে