ভারতের চন্দ্রযান-৩-এর ল্যান্ডার ‘বিক্রম’ আজ সোমবার সকাল ৮টার দিকে চাঁদের বুকে ‘ঘুমিয়ে পড়েছে’। চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে সূর্যাস্তের কারণে সেটি শক্তির উৎসের অভাবে কর্মক্ষমতা হারিয়েছে। টানা ১৪ রাত সেখানে রাত থাকবে। কারণ, চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে এক দিন পৃথিবীর ১৪ দিনের সমান।
ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইন্ডিয়ান স্পেস রিসার্চ অর্গানাইজেশন (ইসরো) বলছে, পৃথিবীর ১৪ দিনের সমান এক অতি শীতল রাতে তাপমাত্রা নেমে যাবে মাইনাস ১৮৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এত কম তাপমাত্রায় বিক্রমের যন্ত্রপাতি বিকল হয়ে যাওয়ার আশঙ্কাই বেশি। ফলে বিক্রমের ঘুম হয়তো আর ভাঙবে না।
ইসরোর বরাত দিয়ে এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ল্যান্ডার বিক্রম এবং রোভার প্রজ্ঞানকে ‘স্লিপ মোডে’ রাখা হয়েছে। সৌরশক্তি এবং ব্যাটারির চার্জ শেষ হয়ে গেলে এরা পাশাপাশি ঘুমিয়ে পড়বে। তবে ২২ সেপ্টেম্বরের দিকে ল্যান্ডার বিক্রম ও রোভার প্রজ্ঞান স্লিপিং মুড থেকে জেগে উঠতে পারে—সে আশাও ছাড়ছে না সংস্থাটি।
গত ২৩ আগস্ট সন্ধ্যায় চন্দ্রযান-৩ সফলভাবে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরণ করে। এর মধ্য দিয়ে চতুর্থ দেশ হিসেবে চন্দ্রপৃষ্ঠে এবং প্রথম দেশ হিসেবে দক্ষিণ মেরুতে সফলভাবে অবতরণ করার গৌরব অর্জন করে ভারত।
এর আগে ইসরো জানিয়েছিল, কাজ শেষেও ‘বাড়ি’ ফেরা হবে না ল্যান্ডার ‘বিক্রম’ ও রোভার ‘প্রজ্ঞান’-এর। তারা চাঁদের মাটিতে পৃথিবীর ১৪ দিনের সমান সময়ের কাজ হাতে নিয়ে নেমেছে। এরপর চাঁদে সূর্যাস্ত হলে ধীরে ধীরে নিস্তেজ হয়ে পড়বে তারা। নিস্তেজ হয়ে পড়বে ভেতরে থাকা সমস্ত যন্ত্রপাতিও।
বিক্রম ও প্রজ্ঞানের যেসব যন্ত্রপাতি রয়েছে, যেগুলোর সাহায্যে চাঁদে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালিয়েছে ও তথ্য সংগ্রহ করেছে, সেসব যন্ত্র চলে সৌরশক্তিতে। ফলে চাঁদে যতক্ষণ সূর্য থাকবে ততক্ষণই প্রাণ থাকবে তাদের। ১৪ দিন পেরিয়ে যাওয়ায় চাঁদে সূর্যাস্ত হওয়ায় ধীরে ধীরে নিস্তেজ হয়ে পড়েছে বিক্রম ও প্রজ্ঞান।
তবে চাঁদের মাটিতে বিক্রম আর প্রজ্ঞানের জেগে ওঠার আশা একেবারে ছেড়ে দেয়নি ইসরো।
ভারতের ইনস্টিটিউট অব অ্যাস্ট্রোনমি স্পেস অ্যান্ড আর্থ সায়েন্সের পরিচালক দেবীপ্রসাদ দুয়ারির মতে, ‘ইসরো বিষয়টিকে একেবারে নাকচ করে দেয়নি ঠিকই। তবে বিক্রম এবং প্রজ্ঞানের সচল থাকা নির্ভর করছে অনেক “যদি” এবং “তবে”র ওপর। চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে ১৪ দিনের “সকাল” কাটানোর পর, এখন নামবে ১৪ দিনের সমান এক অতি শীতল রাত। এই ১৪ দিন সূর্যরশ্মির একটি কণাও প্রবেশ করবে না চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে। তাপমাত্রা নেমে যেতে পারে মাইনাস ১৮৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত। এতে সব যন্ত্রপাতি বিকল হয়ে যাওয়ার আশঙ্কাই বেশি।’
ভারতের চন্দ্রযান-৩-এর ল্যান্ডার ‘বিক্রম’ আজ সোমবার সকাল ৮টার দিকে চাঁদের বুকে ‘ঘুমিয়ে পড়েছে’। চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে সূর্যাস্তের কারণে সেটি শক্তির উৎসের অভাবে কর্মক্ষমতা হারিয়েছে। টানা ১৪ রাত সেখানে রাত থাকবে। কারণ, চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে এক দিন পৃথিবীর ১৪ দিনের সমান।
ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইন্ডিয়ান স্পেস রিসার্চ অর্গানাইজেশন (ইসরো) বলছে, পৃথিবীর ১৪ দিনের সমান এক অতি শীতল রাতে তাপমাত্রা নেমে যাবে মাইনাস ১৮৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এত কম তাপমাত্রায় বিক্রমের যন্ত্রপাতি বিকল হয়ে যাওয়ার আশঙ্কাই বেশি। ফলে বিক্রমের ঘুম হয়তো আর ভাঙবে না।
ইসরোর বরাত দিয়ে এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ল্যান্ডার বিক্রম এবং রোভার প্রজ্ঞানকে ‘স্লিপ মোডে’ রাখা হয়েছে। সৌরশক্তি এবং ব্যাটারির চার্জ শেষ হয়ে গেলে এরা পাশাপাশি ঘুমিয়ে পড়বে। তবে ২২ সেপ্টেম্বরের দিকে ল্যান্ডার বিক্রম ও রোভার প্রজ্ঞান স্লিপিং মুড থেকে জেগে উঠতে পারে—সে আশাও ছাড়ছে না সংস্থাটি।
গত ২৩ আগস্ট সন্ধ্যায় চন্দ্রযান-৩ সফলভাবে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরণ করে। এর মধ্য দিয়ে চতুর্থ দেশ হিসেবে চন্দ্রপৃষ্ঠে এবং প্রথম দেশ হিসেবে দক্ষিণ মেরুতে সফলভাবে অবতরণ করার গৌরব অর্জন করে ভারত।
এর আগে ইসরো জানিয়েছিল, কাজ শেষেও ‘বাড়ি’ ফেরা হবে না ল্যান্ডার ‘বিক্রম’ ও রোভার ‘প্রজ্ঞান’-এর। তারা চাঁদের মাটিতে পৃথিবীর ১৪ দিনের সমান সময়ের কাজ হাতে নিয়ে নেমেছে। এরপর চাঁদে সূর্যাস্ত হলে ধীরে ধীরে নিস্তেজ হয়ে পড়বে তারা। নিস্তেজ হয়ে পড়বে ভেতরে থাকা সমস্ত যন্ত্রপাতিও।
বিক্রম ও প্রজ্ঞানের যেসব যন্ত্রপাতি রয়েছে, যেগুলোর সাহায্যে চাঁদে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালিয়েছে ও তথ্য সংগ্রহ করেছে, সেসব যন্ত্র চলে সৌরশক্তিতে। ফলে চাঁদে যতক্ষণ সূর্য থাকবে ততক্ষণই প্রাণ থাকবে তাদের। ১৪ দিন পেরিয়ে যাওয়ায় চাঁদে সূর্যাস্ত হওয়ায় ধীরে ধীরে নিস্তেজ হয়ে পড়েছে বিক্রম ও প্রজ্ঞান।
তবে চাঁদের মাটিতে বিক্রম আর প্রজ্ঞানের জেগে ওঠার আশা একেবারে ছেড়ে দেয়নি ইসরো।
ভারতের ইনস্টিটিউট অব অ্যাস্ট্রোনমি স্পেস অ্যান্ড আর্থ সায়েন্সের পরিচালক দেবীপ্রসাদ দুয়ারির মতে, ‘ইসরো বিষয়টিকে একেবারে নাকচ করে দেয়নি ঠিকই। তবে বিক্রম এবং প্রজ্ঞানের সচল থাকা নির্ভর করছে অনেক “যদি” এবং “তবে”র ওপর। চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে ১৪ দিনের “সকাল” কাটানোর পর, এখন নামবে ১৪ দিনের সমান এক অতি শীতল রাত। এই ১৪ দিন সূর্যরশ্মির একটি কণাও প্রবেশ করবে না চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে। তাপমাত্রা নেমে যেতে পারে মাইনাস ১৮৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত। এতে সব যন্ত্রপাতি বিকল হয়ে যাওয়ার আশঙ্কাই বেশি।’
মহাকাশে নতুন দুই স্যাটেলাইট পাঠালো নাসা। স্যাটেলাটি দুটি পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্রের সঙ্গে সূর্য থেকে আসা তড়িৎ-আধানযুক্ত সৌর বাতাসের মিথস্ক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করবে। এই প্রক্রিয়ার ফলেই তৈরি হয় ‘স্পেস ওয়েদার’ বা মহাকাশ আবহাওয়া, যা কখনো কখনো স্যাটেলাইট, বিদ্যুৎ গ্রিড এবং যোগাযোগ ব্যবস্থার জন্য হুমকিস্বরূপ হত
১ দিন আগেশতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে সস্তা ধাতু থেকে সোনা তৈরির চেষ্টা করেছেন বহু মানুষ। মধ্যযুগীয় ইউরোপে ধন-সম্পদ ও মর্যাদার আশায় বহু মানুষ সোনা উৎপাদনের স্বপ্নে বিভোর ছিলেন। ‘ক্রাইসোপোইয়া’ নামে পরিচিত এই প্রক্রিয়াকে আজকাল অনেকেই নিছক অলৌকিক কল্পনা মনে করেন। তবে আধুনিক বিজ্ঞান বলে ভিন্ন কথা।
২ দিন আগেপ্রথমবারের মতো কোনো নক্ষত্রকে ঘিরে নতুন সৌরজগতের জন্ম হতে দেখেছেন বিশ্বের খ্যাতনামা জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। এটি গ্রহ সৃষ্টি প্রক্রিয়ার এতটাই প্রাথমিক স্তর যে, আগে কখনো এমন দৃশ্যমান হয়নি বলে জানিয়েছেন গবেষকরা।
৩ দিন আগেযুক্তরাজ্যের চিকিৎসকেরা এক যুগান্তকারী পদ্ধতি ব্যবহার করে আট সুস্থ শিশুর জন্ম দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। এই পদ্ধতিতে তিন ব্যক্তির ডিএনএ সমন্বয় করে আইভিএফ (ইনভিট্রো ফার্টিলাইজেশন) ভ্রূণ তৈরি করা হয়। এর উদ্দেশ্য ছিল, যাতে শিশুরা দুরারোগ্য জিনগত ব্যাধি উত্তরাধিকারসূত্রে পাওয়া থেকে রক্ষা পায়।
৮ দিন আগে