কমোডে প্রচুর পানি ফ্ল্যাশ করা, আবার নিয়মিত পরিষ্কার করার ঝক্কি কার ভালো লাগে! যত দামি কমোডই হোক, এই ঝামেলা আছে সব বাড়িতেই। চীনা বিজ্ঞানীরা এ থেকেই মুক্তির পথ বের করে ফেলেছেন।
চীনের উহানের হুয়াজং ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির ইয়েক লি এবং তাঁর সহকর্মীরা একটি থ্রিডি প্রিন্টেড কমোড তৈরি করেছেন। এটি এতটাই পিচ্ছিল যে এতে কিছুই আটকায় না। যতই তৈলাক্ত এবং আঠালো জিনিস হোক, স্লিপ করে পড়ে যায়। শুধু তা-ই নয়, দীর্ঘদিন ব্যবহারেও এর পিচ্ছিল ভাব একটু কমে না। ফলে ঘন ঘর পরিষ্কার করার ঝামেলা আর থাকছে না। অর্থাৎ সারা বিশ্বে টয়লেট ফ্ল্যাশেই যে পরিমাণ পানির খরচ হয়, সেটি উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কমে আসবে।
লন্ডনভিত্তিক ম্যাগাজিন ‘নিউ সায়েন্টিস্ট’–এর এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমান বাজারে অনেক ধরনের পিচ্ছিল কমোড রয়েছে। টেফলন বা এ ধরনের কিছু উপাদান দিয়ে মোড়ানো কমোড পাওয়া যায়, যেগুলো বেশ পিচ্ছিল হয়। কিন্তু কিছুদিন ব্যবহারেই সেগুলো খসখসে হয়ে যায়। ফলে এসব কমোডে নতুন করে পিচ্ছিল পদার্থের আবরণ দিতে হয় অথবা নতুন কমোড কিনতে হয়।
লি এবং তাঁর দলের তৈরি করা কমোডটি সাধারণ কমোডের চেয়ে প্রায় ১০ গুণ ছোট। থ্রিডি প্রিন্টিংয়ে প্লাস্টিক এবং পানিপ্রতিরোধী বালুর মিশ্রণে এটি তৈরি করা হয়েছে। লেজার ব্যবহার করে মিশ্রণের কণাগুলোকে মিলিয়ে একটি জটিল কাঠামো তৈরি করা হয়। এরপর উপরিভাগকে পিচ্ছিল করতে ব্যবহার করা হয়েছে সিলিকন তেল। এই তেল কমোডের ভেতরের স্তরেও প্রবেশ করে।
কমোডটির পিচ্ছিল ভাব পরীক্ষা করতে কাদাপানি, দুধ, দই, মধু, স্টার্চ জেল এবং কৃত্রিম মল ঢালা হয়েছে। দেখা গেছে, এগুলোর কোনোটিই আটকায় না।
এর স্থায়িত্ব পরীক্ষা করতে এক হাজারবারের বেশি স্যান্ডপেপার (সিরিশ কাগজ) দিয়ে ঘষা হয়েছে। দেখা গেছে, এরপরও পিচ্ছিলতা আগের মতোই থাকে। কমোডের গভীরে পিচ্ছিলকারক সিলিকন তেল প্রবেশ করার কারণেই এমন ফল পাওয়া গেছে বলে দাবি গবেষক লির।
কমোডে প্রচুর পানি ফ্ল্যাশ করা, আবার নিয়মিত পরিষ্কার করার ঝক্কি কার ভালো লাগে! যত দামি কমোডই হোক, এই ঝামেলা আছে সব বাড়িতেই। চীনা বিজ্ঞানীরা এ থেকেই মুক্তির পথ বের করে ফেলেছেন।
চীনের উহানের হুয়াজং ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির ইয়েক লি এবং তাঁর সহকর্মীরা একটি থ্রিডি প্রিন্টেড কমোড তৈরি করেছেন। এটি এতটাই পিচ্ছিল যে এতে কিছুই আটকায় না। যতই তৈলাক্ত এবং আঠালো জিনিস হোক, স্লিপ করে পড়ে যায়। শুধু তা-ই নয়, দীর্ঘদিন ব্যবহারেও এর পিচ্ছিল ভাব একটু কমে না। ফলে ঘন ঘর পরিষ্কার করার ঝামেলা আর থাকছে না। অর্থাৎ সারা বিশ্বে টয়লেট ফ্ল্যাশেই যে পরিমাণ পানির খরচ হয়, সেটি উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কমে আসবে।
লন্ডনভিত্তিক ম্যাগাজিন ‘নিউ সায়েন্টিস্ট’–এর এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমান বাজারে অনেক ধরনের পিচ্ছিল কমোড রয়েছে। টেফলন বা এ ধরনের কিছু উপাদান দিয়ে মোড়ানো কমোড পাওয়া যায়, যেগুলো বেশ পিচ্ছিল হয়। কিন্তু কিছুদিন ব্যবহারেই সেগুলো খসখসে হয়ে যায়। ফলে এসব কমোডে নতুন করে পিচ্ছিল পদার্থের আবরণ দিতে হয় অথবা নতুন কমোড কিনতে হয়।
লি এবং তাঁর দলের তৈরি করা কমোডটি সাধারণ কমোডের চেয়ে প্রায় ১০ গুণ ছোট। থ্রিডি প্রিন্টিংয়ে প্লাস্টিক এবং পানিপ্রতিরোধী বালুর মিশ্রণে এটি তৈরি করা হয়েছে। লেজার ব্যবহার করে মিশ্রণের কণাগুলোকে মিলিয়ে একটি জটিল কাঠামো তৈরি করা হয়। এরপর উপরিভাগকে পিচ্ছিল করতে ব্যবহার করা হয়েছে সিলিকন তেল। এই তেল কমোডের ভেতরের স্তরেও প্রবেশ করে।
কমোডটির পিচ্ছিল ভাব পরীক্ষা করতে কাদাপানি, দুধ, দই, মধু, স্টার্চ জেল এবং কৃত্রিম মল ঢালা হয়েছে। দেখা গেছে, এগুলোর কোনোটিই আটকায় না।
এর স্থায়িত্ব পরীক্ষা করতে এক হাজারবারের বেশি স্যান্ডপেপার (সিরিশ কাগজ) দিয়ে ঘষা হয়েছে। দেখা গেছে, এরপরও পিচ্ছিলতা আগের মতোই থাকে। কমোডের গভীরে পিচ্ছিলকারক সিলিকন তেল প্রবেশ করার কারণেই এমন ফল পাওয়া গেছে বলে দাবি গবেষক লির।
২৫ এপ্রিল ভোরে আকাশের দিকে তাকালেই দেখা মিলতে পারে এক ‘হাস্যোজ্জ্বল মুখ’। যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ সংস্থা নাসা জানিয়েছে, ওই দিন ভোরে এক বিরল মহাজাগতিক ঘটনার সাক্ষী হতে পারবেন বিশ্ববাসী—যার নাম ‘ট্রিপল কনজাংকশন’।
৩ ঘণ্টা আগেমহাকাশে ২২০ দিন কাটিয়ে আজ রোববার ভোরে পৃথিবীতে ফিরেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রবীণতম কর্মরত মহাকাশচারী ডন পেটিট। বিশেষ এই প্রত্যাবর্তন ঘটেছে তাঁর ৭০তম জন্মদিনে। রুশ মহাকাশযান সয়ুজ এমএস-২৬ চড়ে কাজাখস্তানের স্টেপ অঞ্চলে অবতরণ করেন তিনি ও তাঁর দুই রুশ সহযাত্রী আলেক্সি ওভচিনিন ও ইভান ভাগনার।
১ দিন আগেপ্রাচীন মানবের টিকে থাকার লড়াইয়ের গুরুত্বপূর্ণ ও চমকপ্রদ উপাদান খুঁজে পেলেন বিজ্ঞানীরা। ৪০ হাজার বছর আগে পৃথিবীর চুম্বকক্ষেত্রের বড় রকমের পরিবর্তনের সময় সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মির মারাত্মক প্রভাবে হুমকির মুখে পড়েছিল পৃথিবীর জীবজগৎ।
১ দিন আগেরাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর প্রতিভা ও বিতর্কিত কর্মজীবনের জন্য পরিচিত ছিলেন। বিশ্ব ইতিহাসের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এক আবিষ্কার করেছিলেন এই প্রত্নতত্ত্ববিদ। কিন্তু ইতিহাসের পাতায় আজও উপেক্ষিত।
২ দিন আগে