কেউ কেউ ঝাল খাবার খেতে পছন্দ করেন। ঝাল জাতীয় খাবার খাওয়ার ফলে মুখে ও জিহ্বায় জ্বালাপোড়া হয়, গরম লাগে। অনেকের কপাল থেকে ঘামও ঝড়তে থাকে। এই অনুভূতির জন্য মরিচের থাকা একটি উপাদান দায়ী।
মরিচের মধ্যে কাপাসাইসিন নামে একটি উপাদান রয়েছে। ক্যাপসাইসিনয়েড নামের সমধর্মী বেশ কিছু যৌগের মধ্যে এটি অন্যতম। ব্যথানাশক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এই উপাদান আবিষ্কারের পর মূলত পোড়া ক্ষতের ব্যথা উপশমে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় ব্যবহার করা হতো। কৌশলটি হচ্ছে— কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলার মতো। এর তীব্র জ্বালাপোড়ার অনুভূতি ব্যথার অনুভূতি প্রশমিত করে।
কাপাসাইসিন মুখ ও জিহ্বায় থাকা ভ্যানিলয়েড রিসেপ্টরের (সংবেদী কোষের) সঙ্গে মিথস্ক্রিয়া করে। রিসেপ্টরগুলো এর ঝাঁজকে তাপ হিসেবে শনাক্ত করে এবং মস্তিষ্কে ভুলভাবে তাপমাত্রা বৃদ্ধির সংকেত পাঠায়। এ ধরনের বিভ্রান্তিকর সংকেতের কারণে মস্তিষ্ক ঝালকে গরম অনুভূতি হিসেবে শনাক্ত করে। এ জন্য ঝাল খাবার খেলে শরীরে তাপমাত্রা বেড়েছে বলে অনুভূত হয়।
অনেকেই ঝাল খাবার খেতে চান না। বরং মিষ্টি জাতীয় খাবারের প্রতি ঝোঁক বেশি থাকে। আবার ঝাল খাবারে হজমে সমস্যাও হয় অনেকের। তবে ঝাল খাবার খাওয়ার সুবিধাও রয়েছে। ক্যাপসাইসিনয়েড স্নায়ুকোষগুলোকে উত্তেজিত করে, ফলে বিপাক ক্রিয়া ত্বরান্বিত করে, এভাবে শরীরে শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে এবং পাশাপাশি ক্ষুধার অনুভূতি কমায়। এ ছাড়া ঝাল মুখে লালা নিঃসরণ বাড়িয়ে ভাতের মতো শুকনো খাবার গিলতে সহায়তা করে।
আরেকটি তত্ত্ব হলো—এই গরম অনুভূতি এন্ডোরফিন নামের একটি হরমোন নিঃসরণ বাড়িয়ে দেয় যা শরীরে প্রাকৃতিক ব্যথানাশক হিসেবে কাজ করে, ফলে আরাম বোধ হয়।
ব্যক্তিভেদে ঝাল সহ্য করার ক্ষমতা আলাদা। তাই জোর করে বা অতিরিক্ত ঝাল খাবার না খাওয়াই ভালো।
কেউ কেউ ঝাল খাবার খেতে পছন্দ করেন। ঝাল জাতীয় খাবার খাওয়ার ফলে মুখে ও জিহ্বায় জ্বালাপোড়া হয়, গরম লাগে। অনেকের কপাল থেকে ঘামও ঝড়তে থাকে। এই অনুভূতির জন্য মরিচের থাকা একটি উপাদান দায়ী।
মরিচের মধ্যে কাপাসাইসিন নামে একটি উপাদান রয়েছে। ক্যাপসাইসিনয়েড নামের সমধর্মী বেশ কিছু যৌগের মধ্যে এটি অন্যতম। ব্যথানাশক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এই উপাদান আবিষ্কারের পর মূলত পোড়া ক্ষতের ব্যথা উপশমে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় ব্যবহার করা হতো। কৌশলটি হচ্ছে— কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলার মতো। এর তীব্র জ্বালাপোড়ার অনুভূতি ব্যথার অনুভূতি প্রশমিত করে।
কাপাসাইসিন মুখ ও জিহ্বায় থাকা ভ্যানিলয়েড রিসেপ্টরের (সংবেদী কোষের) সঙ্গে মিথস্ক্রিয়া করে। রিসেপ্টরগুলো এর ঝাঁজকে তাপ হিসেবে শনাক্ত করে এবং মস্তিষ্কে ভুলভাবে তাপমাত্রা বৃদ্ধির সংকেত পাঠায়। এ ধরনের বিভ্রান্তিকর সংকেতের কারণে মস্তিষ্ক ঝালকে গরম অনুভূতি হিসেবে শনাক্ত করে। এ জন্য ঝাল খাবার খেলে শরীরে তাপমাত্রা বেড়েছে বলে অনুভূত হয়।
অনেকেই ঝাল খাবার খেতে চান না। বরং মিষ্টি জাতীয় খাবারের প্রতি ঝোঁক বেশি থাকে। আবার ঝাল খাবারে হজমে সমস্যাও হয় অনেকের। তবে ঝাল খাবার খাওয়ার সুবিধাও রয়েছে। ক্যাপসাইসিনয়েড স্নায়ুকোষগুলোকে উত্তেজিত করে, ফলে বিপাক ক্রিয়া ত্বরান্বিত করে, এভাবে শরীরে শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে এবং পাশাপাশি ক্ষুধার অনুভূতি কমায়। এ ছাড়া ঝাল মুখে লালা নিঃসরণ বাড়িয়ে ভাতের মতো শুকনো খাবার গিলতে সহায়তা করে।
আরেকটি তত্ত্ব হলো—এই গরম অনুভূতি এন্ডোরফিন নামের একটি হরমোন নিঃসরণ বাড়িয়ে দেয় যা শরীরে প্রাকৃতিক ব্যথানাশক হিসেবে কাজ করে, ফলে আরাম বোধ হয়।
ব্যক্তিভেদে ঝাল সহ্য করার ক্ষমতা আলাদা। তাই জোর করে বা অতিরিক্ত ঝাল খাবার না খাওয়াই ভালো।
রঙের জগতে নতুন চমক নিয়ে এসেছেন বিজ্ঞানীরা। যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার একদল বিজ্ঞানী দাবি করেছেন, তারা এমন একটি রং আবিষ্কার করেছেন, যা সাধারণ চোখে আগে কখনো দেখা যায়নি। এই রঙের নাম রাখা হয়েছে ‘ওলো’, যা দেখতে একধরনের গাড় সবুজাভ নীল।
৬ ঘণ্টা আগেআইনস্টাইনের কথা উঠলেই চলে আসে আরও একজনের নাম। তিনি হলের এমি নোয়েথার। আইনস্টাইনের আপেক্ষিকতা তত্ত্ব সহজভাবে ব্যাখ্যা করেছিলেন এই নারী। তিনি ছিলেন জার্মান গণিতবিদ। মাত্র ৫৩ বছর বয়সে মারা যান এই নারী। কিন্তু এই অল্প কিছুদিনেই গণিতে তাঁর অবদান অসামান্য।
১ দিন আগেজলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি ও বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই–অক্সাইডের মাত্রা বৃদ্ধির কারণে বাংলাদেশসহ বিশ্বের কৃষিপ্রধান দেশগুলোর ধানে আর্সেনিকের উপস্থিতির আশঙ্কা বেড়ে গেছে। সম্প্রতি দ্য ল্যানসেট প্ল্যানেটারি হেলথ জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায় এই তথ্য জানানো হয়েছে।
১ দিন আগেডলফিনেরা পৃথিবীর অন্যতম বুদ্ধিমান প্রাণী, যাদের জটিল সামাজিক আচরণ ও শিসের মাধ্যমে নিজস্ব সাংকেতিক নাম রয়েছে। তারা ঘনঘন শব্দ, ক্লিক ও স্কোয়াক ব্যবহার করে একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ করে। রহস্যময় এই যোগাযোগব্যবস্থা ভেদ করার পথেই এগোচ্ছে বিজ্ঞান।
২ দিন আগে