বেশির ভাগ মানুষই ডান হাতে কাজ করতে স্বচ্ছন্দ বোধ করে। পরিসংখ্যান বলছে, বিশ্বের জনসংখ্যার মাত্র ১০ ভাগ মানুষ বাঁহাতি অর্থাৎ ৯০ শতাংশ মানুষ ডানহাতি। দেশ-জাতিভেদে মানুষের মধ্যে নানা অমিল থাকলেও এ বিষয়ে মিল খুঁজে পাওয়া যায়।
অন্যান্য প্রজাতির তুলনায় মানুষের মধ্যে ডানহাতির সংখ্যা বেশি। মানুষ বিভিন্ন টুল বা সরঞ্জাম ব্যবহারে পারদর্শী ও অন্যান্য প্রজাতির তুলনায় বেশি সামাজিক হওয়ার কারণে এই সংখ্যা বেশি বলে বিজ্ঞানীরা ধারণা করেন। ২০ লাখ বছর আগে প্রাচীন যুগে পাওয়া পাথরের হাতিয়ারগুলো বিজ্ঞানীরা পর্যবেক্ষণ করে দেখেন, এগুলো ডান বা বাঁহাতের জন্য বিশেষভাবে তৈরি করা হয়নি। তবে কোনো গোষ্ঠী যদি যেকোনো নির্দিষ্ট হাতে টুলগুলো ব্যবহারে পারদর্শী হয়, তাহলে তারা একে অপরের টুল ব্যবহারের সুযোগ পাবে। প্রতিকূল পরিবেশে বেঁচে থাকার জন্য, যা একটি বড় সুবিধা।
আবার ১৫ লাখ বছর আগের হাতিয়ারগুলো দেখে বোঝা যায়, সেগুলো ডানহাতি মানুষের ব্যবহারের জন্য তৈরি করা হয়েছে। তবে বাঁহাতের পরিবর্তে প্রাচীন যুগের মানুষ বেশির ভাগ কাজের জন্য কেন ডান হাতকেই নির্বাচন করেছিল, তা স্পষ্ট নয়। হয়তো মানুষের ব্রেইনের মোটর নিয়ন্ত্রণ এর মধ্যেই ডান হাতের জন্য বিশেষায়িত হয়ে গেছে।
তাই প্রজন্মের পর প্রজন্মে বেশির ভাগ কাজের জন্য মানুষের ডান হাতের ব্যবহারের অভ্যাস থেকে গেছে। আবার যুদ্ধের সময় বাঁহাতিরা সুবিধা পায়। তাই হয়তো কিছু মানুষের বাঁ হাতের ব্যবহারের অভ্যাস রয়েছে। আধুনিক যুগে টেনিসের মতো খেলার ক্ষেত্রেও বিষয়টি দেখা যায়। পেশাদার খেলোয়াড়দের মধ্যে বাঁহাতি বেশি।
অন্য পশুপাখিদের বেলায়ও শরীরের এক দিক অন্যদিকের তুলনায় বেশি ব্যবহার করতে দেখা যায়। ১০টি শিম্পাঞ্জির মধ্যে ৭টি শিম্পাঞ্জিই ডানহাতি। তবে বেশির ভাগ ক্যাঙারু বাঁহাতি। বিড়াল ডানহাতি ও বিড়ালী বাঁহাতি।
তথ্যসূত্র: বিবিসি সায়েন্স ফোকাস
বেশির ভাগ মানুষই ডান হাতে কাজ করতে স্বচ্ছন্দ বোধ করে। পরিসংখ্যান বলছে, বিশ্বের জনসংখ্যার মাত্র ১০ ভাগ মানুষ বাঁহাতি অর্থাৎ ৯০ শতাংশ মানুষ ডানহাতি। দেশ-জাতিভেদে মানুষের মধ্যে নানা অমিল থাকলেও এ বিষয়ে মিল খুঁজে পাওয়া যায়।
অন্যান্য প্রজাতির তুলনায় মানুষের মধ্যে ডানহাতির সংখ্যা বেশি। মানুষ বিভিন্ন টুল বা সরঞ্জাম ব্যবহারে পারদর্শী ও অন্যান্য প্রজাতির তুলনায় বেশি সামাজিক হওয়ার কারণে এই সংখ্যা বেশি বলে বিজ্ঞানীরা ধারণা করেন। ২০ লাখ বছর আগে প্রাচীন যুগে পাওয়া পাথরের হাতিয়ারগুলো বিজ্ঞানীরা পর্যবেক্ষণ করে দেখেন, এগুলো ডান বা বাঁহাতের জন্য বিশেষভাবে তৈরি করা হয়নি। তবে কোনো গোষ্ঠী যদি যেকোনো নির্দিষ্ট হাতে টুলগুলো ব্যবহারে পারদর্শী হয়, তাহলে তারা একে অপরের টুল ব্যবহারের সুযোগ পাবে। প্রতিকূল পরিবেশে বেঁচে থাকার জন্য, যা একটি বড় সুবিধা।
আবার ১৫ লাখ বছর আগের হাতিয়ারগুলো দেখে বোঝা যায়, সেগুলো ডানহাতি মানুষের ব্যবহারের জন্য তৈরি করা হয়েছে। তবে বাঁহাতের পরিবর্তে প্রাচীন যুগের মানুষ বেশির ভাগ কাজের জন্য কেন ডান হাতকেই নির্বাচন করেছিল, তা স্পষ্ট নয়। হয়তো মানুষের ব্রেইনের মোটর নিয়ন্ত্রণ এর মধ্যেই ডান হাতের জন্য বিশেষায়িত হয়ে গেছে।
তাই প্রজন্মের পর প্রজন্মে বেশির ভাগ কাজের জন্য মানুষের ডান হাতের ব্যবহারের অভ্যাস থেকে গেছে। আবার যুদ্ধের সময় বাঁহাতিরা সুবিধা পায়। তাই হয়তো কিছু মানুষের বাঁ হাতের ব্যবহারের অভ্যাস রয়েছে। আধুনিক যুগে টেনিসের মতো খেলার ক্ষেত্রেও বিষয়টি দেখা যায়। পেশাদার খেলোয়াড়দের মধ্যে বাঁহাতি বেশি।
অন্য পশুপাখিদের বেলায়ও শরীরের এক দিক অন্যদিকের তুলনায় বেশি ব্যবহার করতে দেখা যায়। ১০টি শিম্পাঞ্জির মধ্যে ৭টি শিম্পাঞ্জিই ডানহাতি। তবে বেশির ভাগ ক্যাঙারু বাঁহাতি। বিড়াল ডানহাতি ও বিড়ালী বাঁহাতি।
তথ্যসূত্র: বিবিসি সায়েন্স ফোকাস
বহু শতাব্দী ধরে মানুষ আকাশের দিকে তাকিয়ে জানতে চেয়েছে—মহাবিশ্বের শুরুতে ঠিক কী ঘটেছিল। এই দীর্ঘ অনুসন্ধানের পথ এখন অনেকটাই সহজ করে দিয়েছে নাসার তৈরি জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ। ১ হাজার ৩০০ কোটি বছর আগের মহাবিশ্বের রঙিন ছবি তুলে তাক লাগিয়ে দিয়েছিল টেলিস্কোপটি।
১ দিন আগেমাইক্রোপ্লাস্টিকে থাকা রাসায়নিক পদার্থ জলজ প্রাণীর জন্য মারাত্মক বিষ হয়ে দাঁড়ায়। এসব মাছ মানুষও খায়। ফলে ক্ষতিকর রাসায়নিক ঢুকে যেতে পারে মানবদেহেও। গবেষণায় দেখা গেছে, টায়ার থেকে সৃষ্ট এসব কণার ভেতরে থাকা ‘৬ পিপিডি-কিউ’ এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ মাছের মৃত্যুর অন্যতম কারণ। এমনকি যুক্তরাষ্ট্রের
৩ দিন আগেমহাকাশ গবেষণায় এক যুগান্তকারী আবিষ্কার করেছেন নাসার জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। হাবল স্পেস টেলিস্কোপ এবং চন্দ্র এক্স-রে অবজারভেটরির মাধ্যমে তাঁরা একটি বিরল ধরণের ব্ল্যাক হোলের সন্ধান পেয়েছেন, যা হতে পারে বহুদিন খোঁজে থাকা ‘মধ্যম-ভরবিশিষ্ট ব্ল্যাক হোল’ (Intermediate-Mass Black Hole)। এই ব্ল্যাক হোলকে একটি নক
৩ দিন আগেআকাশপ্রেমীদের জন্য দারুণ এক সন্ধ্যা অপেক্ষা করছে ২৮ জুলাই সোমবার। এদিন সূর্যাস্তের প্রায় ৪৫ মিনিট পর পশ্চিম আকাশে দেখা মিলবে চাঁদ ও মঙ্গল গ্রহের অসাধারণ সংযোগের। একে বলা হচ্ছে গ্রীষ্মের সবচেয়ে সুন্দর রাত—কারণ একই রাতে আকাশে দেখা যাবে একাধিক উল্কাবৃষ্টি।
৪ দিন আগে