প্রযুক্তি ডেস্ক
কারিগরি সমস্যায় দুই দফা ব্যর্থ হওয়ার পর আবারও চাঁদের উদ্দেশে রকেট উৎক্ষেপণ করতে যাচ্ছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। নাসার আর্টিমিস-১ মহাকাশযান সব বাধা পেরিয়ে যাত্রা শুরু করেছে চাঁদের উদ্দেশে।
স্থানীয় সময় আজ বুধবার (১৬ নভেম্বর) যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় নাসার উৎক্ষেপণকেন্দ্র কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে যাত্রা শুরু করেছে রকেটটি।
‘আর্টেমিস-১’ প্রকল্পটি চাঁদে অভিযানের জন্য মানুষবিহীন মহাকাশযান নিয়ে পরীক্ষামূলক এক মিশন। এই যাত্রায় কোনো নভোচারী চাঁদে যাচ্ছেন না বলে জানিয়েছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাসা। আর্টেমিস-১ প্রকল্পের ‘স্পেস লঞ্চ সিস্টেম’ (এসএলএস) রকেট এখন পর্যন্ত নাসার বানানো সবচেয়ে শক্তিশালী রকেট। সবকিছু ঠিক থাকলে ২০২৪ সালের মধ্যেই মহাকাশচারীরা চাঁদকে প্রদক্ষিণ করে আসতে পারবে।
আর্টিমিস-১ রকেটের মহাকাশযাত্রা দেখুন-
কারিগরি সমস্যায় দুই দফা ব্যর্থ হওয়ার পর আবারও চাঁদের উদ্দেশে রকেট উৎক্ষেপণ করতে যাচ্ছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। নাসার আর্টিমিস-১ মহাকাশযান সব বাধা পেরিয়ে যাত্রা শুরু করেছে চাঁদের উদ্দেশে।
স্থানীয় সময় আজ বুধবার (১৬ নভেম্বর) যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় নাসার উৎক্ষেপণকেন্দ্র কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে যাত্রা শুরু করেছে রকেটটি।
‘আর্টেমিস-১’ প্রকল্পটি চাঁদে অভিযানের জন্য মানুষবিহীন মহাকাশযান নিয়ে পরীক্ষামূলক এক মিশন। এই যাত্রায় কোনো নভোচারী চাঁদে যাচ্ছেন না বলে জানিয়েছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাসা। আর্টেমিস-১ প্রকল্পের ‘স্পেস লঞ্চ সিস্টেম’ (এসএলএস) রকেট এখন পর্যন্ত নাসার বানানো সবচেয়ে শক্তিশালী রকেট। সবকিছু ঠিক থাকলে ২০২৪ সালের মধ্যেই মহাকাশচারীরা চাঁদকে প্রদক্ষিণ করে আসতে পারবে।
আর্টিমিস-১ রকেটের মহাকাশযাত্রা দেখুন-
চাঁদে যৌথভাবে একটি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র গড়তে চুক্তি করেছে রাশিয়া ও চীন। এই বিদ্যুৎকেন্দ্রটি ব্যবহার করা হবে তাদের পরিকল্পিত ‘ইন্টারন্যাশনাল লুনার রিসার্চ স্টেশন’ বা আইএলআরএস চালাতে। দুই দেশের মধ্যে সম্প্রতি একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে, যেখানে বলা হয়েছে—বিদ্যুৎকেন্দ্রটি ২০৩৬ সালের মধ্যে
৬ ঘণ্টা আগেজীবন বা প্রাণ সত্যিই ‘জ্যোতির্ময়’ বা আলোক বিচ্ছুরণ করে। এমনটাই বলছেন কানাডার ক্যালগারি বিশ্ববিদ্যালয় ও ন্যাশনাল রিসার্চ কাউন্সিল অব কানাডার গবেষকেরা। ইঁদুর ও দুটি ভিন্ন প্রজাতির গাছের পাতা নিয়ে করা এক অসাধারণ পরীক্ষায় ‘বায়োফোটন’ নামক এক রহস্যময় ঘটনার সরাসরি প্রমাণ মিলেছে। দেখা গেছে, মৃত্যুর পর এই আল
১ দিন আগেপূর্বের ধারণার চেয়ে অনেক অনেক আগেই হয়তো মহাবিশ্ব ধ্বংস হবে। এমনটাই জানিয়েছেন নেদারল্যান্ডসের র্যাডবাউড ইউনিভার্সিটির একদল বিজ্ঞানী। সম্প্রতি প্রকাশের অপেক্ষায় থাকা জার্নাল অব কসমোলজি অ্যান্ড অ্যাস্ট্রোপারটিকাল ফিজিক্স–নামের গবেষণাপত্রে এই চমকপ্রদ তথ্য উঠে এসেছে।
১ দিন আগেবিজ্ঞানের ভিত্তি বলা হয়ে থাকে গণিতকে। তবে মানুষ ঠিক কবে থেকে গণিত করতে শুরু করে, সেই প্রশ্নের উত্তর জটিল। কারণ, গাণিতিক চিন্তাধারা এবং আবিষ্কারগুলো দীর্ঘ সময়ে ধাপে ধাপে বিকশিত হয়েছে। কাউন্টিং বা গণনা ছিল গণিতের ভিত্তি। কারণ, মানুষ যদি প্রথমে গণনা করতে না শিখত, তবে তারা কখনোই জটিল ও বিমূর্ত গণিতে...
২ দিন আগে