প্রমিতি কিবরিয়া ইসলাম, ঢাকা
শীতকালের তুলনায় গরমকালে হাত ও পায়ের নখ দ্রুত বাড়ে। এমনকি শীতের দেশের চেয়ে গরমের দেশে নখ তাড়াতাড়ি বড় হয়। এই অদ্ভুত বিষয়টি রক্তের প্রবাহ বৃদ্ধি থেকে শুরু করে ফল ও শাকসবজি খাওয়ার মতো বিভিন্ন বিষয়ের ওপর নির্ভর করে।
নখ কেরাটিন নামের একটি উপাদান দিয়ে তৈরি। কেরাটিন একধরনের প্রোটিন। প্রকৃতপক্ষে নখের কোষগুলো মৃত। তবে নখ হাজার হাজার জীবিত কোষের মাধ্যমে তৈরি হয়। এই জীবিত কোষগুলোকে ম্যাট্রিক্স বলে। ম্যাট্রিক্স নখের গোড়া ও নেইলবেডে (নখের নিচের ত্বক) থাকে। ম্যাট্রিক্স প্রতিনিয়ত নতুন নতুন কোষ উৎপাদন করে। যার মাধ্যমে নখগুলো আঙুল বরাবর বাড়তে থাকে।
গরমকালে তাপমাত্রা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে দেহের রক্তপ্রবাহও বাড়ে। ঠান্ডা আবহাওয়ায় মানুষের দেহের প্রান্তগুলোতে রক্ত সঞ্চালন কমে যায়, ফলে নেইলবেডে রক্ত প্রবাহ কমে। এ কারণে নখের বৃদ্ধিও কম হয়। এ ছাড়া কায়িক শ্রম কম করলেও নখের বৃদ্ধি কমে যায়।
গ্রীষ্মকালে বিভিন্ন ধরনের টাটকা ফলমূল ও শাকসবজি পাওয়া যায়। এগুলোর মধ্যে প্রচুর ভিটামিন ডি থাকে। তাই এসব ফল ও সবজি খাওয়ার মাধ্যমে শরীর পর্যাপ্ত ভিটামিন ডি পায়। এ ছাড়া গ্রীষ্মকালে রোদে বেরোলেও শরীরে ভিটামিন ডি প্রবেশ করে। আর ভিটামিন ডি নখের বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে।
অপরদিকে ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার শীতকালে কম খাওয়া হয়। শীতকালে রোদও কম থাকে। তাই নখের বৃদ্ধিও ধীর গতিতে হয়।
নখ দ্রুত বড় হওয়ার অন্যান্য কারণ
গরম আবহাওয়া ছাড়াও নখের বৃদ্ধির জন্য আরও কিছু কারণ দায়ী। বয়স ও লিঙ্গের ওপরও নখের বৃদ্ধির গতি নির্ভর করে। তরুণ বয়সে শরীরে প্রত্যেক প্রান্তে সমানভাবে রক্ত সঞ্চালন হয়। তাই তরুণদের নখও দ্রুত বাড়ে। এ ছাড়া ছেলেদের নখ নারীদের তুলনায় দ্রুত বাড়ে।
যুক্তরাষ্ট্রের মেডিকেল বিষয়ক ওয়েবসাইট হেলথলাইনের মতে, বয়ঃসন্ধিকাল ও গর্ভাবস্থার মতো সময়ে হরমোনের পরিবর্তনের কারণেও নখ দ্রুত বৃদ্ধি পেতে পারে। অপরদিকে অসুস্থতা বা অন্য কোনো স্বাস্থ্যগত কারণে শরীরে রক্ত প্রবাহ কমে যেতে পারে। এর ফলে নখও কম বৃদ্ধি পেতে পারে।
লাইভ সায়েন্সের মতে, প্রতি মাসে মানুষের হাতের নখ সাধারণ ৩ মিলিমিটার বা শূন্য দশমিক ১১ ইঞ্চি করে বাড়ে। আর পায়ের নখ প্রতি মাসে মাত্র ১ মিলিমিটার করে বাড়ে।
তথ্যসূত্র: গ্রাঞ্জ
শীতকালের তুলনায় গরমকালে হাত ও পায়ের নখ দ্রুত বাড়ে। এমনকি শীতের দেশের চেয়ে গরমের দেশে নখ তাড়াতাড়ি বড় হয়। এই অদ্ভুত বিষয়টি রক্তের প্রবাহ বৃদ্ধি থেকে শুরু করে ফল ও শাকসবজি খাওয়ার মতো বিভিন্ন বিষয়ের ওপর নির্ভর করে।
নখ কেরাটিন নামের একটি উপাদান দিয়ে তৈরি। কেরাটিন একধরনের প্রোটিন। প্রকৃতপক্ষে নখের কোষগুলো মৃত। তবে নখ হাজার হাজার জীবিত কোষের মাধ্যমে তৈরি হয়। এই জীবিত কোষগুলোকে ম্যাট্রিক্স বলে। ম্যাট্রিক্স নখের গোড়া ও নেইলবেডে (নখের নিচের ত্বক) থাকে। ম্যাট্রিক্স প্রতিনিয়ত নতুন নতুন কোষ উৎপাদন করে। যার মাধ্যমে নখগুলো আঙুল বরাবর বাড়তে থাকে।
গরমকালে তাপমাত্রা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে দেহের রক্তপ্রবাহও বাড়ে। ঠান্ডা আবহাওয়ায় মানুষের দেহের প্রান্তগুলোতে রক্ত সঞ্চালন কমে যায়, ফলে নেইলবেডে রক্ত প্রবাহ কমে। এ কারণে নখের বৃদ্ধিও কম হয়। এ ছাড়া কায়িক শ্রম কম করলেও নখের বৃদ্ধি কমে যায়।
গ্রীষ্মকালে বিভিন্ন ধরনের টাটকা ফলমূল ও শাকসবজি পাওয়া যায়। এগুলোর মধ্যে প্রচুর ভিটামিন ডি থাকে। তাই এসব ফল ও সবজি খাওয়ার মাধ্যমে শরীর পর্যাপ্ত ভিটামিন ডি পায়। এ ছাড়া গ্রীষ্মকালে রোদে বেরোলেও শরীরে ভিটামিন ডি প্রবেশ করে। আর ভিটামিন ডি নখের বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে।
অপরদিকে ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার শীতকালে কম খাওয়া হয়। শীতকালে রোদও কম থাকে। তাই নখের বৃদ্ধিও ধীর গতিতে হয়।
নখ দ্রুত বড় হওয়ার অন্যান্য কারণ
গরম আবহাওয়া ছাড়াও নখের বৃদ্ধির জন্য আরও কিছু কারণ দায়ী। বয়স ও লিঙ্গের ওপরও নখের বৃদ্ধির গতি নির্ভর করে। তরুণ বয়সে শরীরে প্রত্যেক প্রান্তে সমানভাবে রক্ত সঞ্চালন হয়। তাই তরুণদের নখও দ্রুত বাড়ে। এ ছাড়া ছেলেদের নখ নারীদের তুলনায় দ্রুত বাড়ে।
যুক্তরাষ্ট্রের মেডিকেল বিষয়ক ওয়েবসাইট হেলথলাইনের মতে, বয়ঃসন্ধিকাল ও গর্ভাবস্থার মতো সময়ে হরমোনের পরিবর্তনের কারণেও নখ দ্রুত বৃদ্ধি পেতে পারে। অপরদিকে অসুস্থতা বা অন্য কোনো স্বাস্থ্যগত কারণে শরীরে রক্ত প্রবাহ কমে যেতে পারে। এর ফলে নখও কম বৃদ্ধি পেতে পারে।
লাইভ সায়েন্সের মতে, প্রতি মাসে মানুষের হাতের নখ সাধারণ ৩ মিলিমিটার বা শূন্য দশমিক ১১ ইঞ্চি করে বাড়ে। আর পায়ের নখ প্রতি মাসে মাত্র ১ মিলিমিটার করে বাড়ে।
তথ্যসূত্র: গ্রাঞ্জ
রঙের জগতে নতুন চমক নিয়ে এসেছেন বিজ্ঞানীরা। যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার একদল বিজ্ঞানী দাবি করেছেন, তারা এমন একটি রং আবিষ্কার করেছেন, যা সাধারণ চোখে আগে কখনো দেখা যায়নি। এই রঙের নাম রাখা হয়েছে ‘ওলো’, যা দেখতে একধরনের গাড় সবুজাভ নীল।
৫ ঘণ্টা আগেআইনস্টাইনের কথা উঠলেই চলে আসে আরও একজনের নাম। তিনি হলের এমি নোয়েথার। আইনস্টাইনের আপেক্ষিকতা তত্ত্ব সহজভাবে ব্যাখ্যা করেছিলেন এই নারী। তিনি ছিলেন জার্মান গণিতবিদ। মাত্র ৫৩ বছর বয়সে মারা যান এই নারী। কিন্তু এই অল্প কিছুদিনেই গণিতে তাঁর অবদান অসামান্য।
১ দিন আগেজলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি ও বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই–অক্সাইডের মাত্রা বৃদ্ধির কারণে বাংলাদেশসহ বিশ্বের কৃষিপ্রধান দেশগুলোর ধানে আর্সেনিকের উপস্থিতির আশঙ্কা বেড়ে গেছে। সম্প্রতি দ্য ল্যানসেট প্ল্যানেটারি হেলথ জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায় এই তথ্য জানানো হয়েছে।
১ দিন আগেডলফিনেরা পৃথিবীর অন্যতম বুদ্ধিমান প্রাণী, যাদের জটিল সামাজিক আচরণ ও শিসের মাধ্যমে নিজস্ব সাংকেতিক নাম রয়েছে। তারা ঘনঘন শব্দ, ক্লিক ও স্কোয়াক ব্যবহার করে একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ করে। রহস্যময় এই যোগাযোগব্যবস্থা ভেদ করার পথেই এগোচ্ছে বিজ্ঞান।
২ দিন আগে