সূর্যই সব শক্তির উৎস। সূর্যের সরাসরি আলো ছাড়াও খাবারের মধ্য দিয়ে মানুষসহ অন্যান্য প্রাণী এই শক্তি গ্রহণ করে বেঁচে থাকে। কিন্তু কেমন হবে জন্মের পর থেকে যদি খাবার না খেয়ে শুধু সূর্যের আলো গ্রহণ করে বেঁচে থাকার চেষ্টা চালায় মানুষ!
ঠিক এই চিন্তাটিই ভর করেছিল রাশিয়ার প্রভাবশালী ইনফ্লুয়েন্সার ম্যাক্সিম লিউটির মাথায়। বিষয়টি পরীক্ষা করার জন্য একটি উপায়ও পেয়ে গিয়েছিলেন তিনি। কারণ, তাঁর এক পুত্রসন্তানের জন্ম হয়েছিল।
সম্প্রতি মেট্রো নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নিজের সন্তানকে একজন অতিপ্রাকৃতিক মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে চেয়েছিলেন লিউটি। তাঁর বিশ্বাস ছিল—জন্মের পর খাবারের স্বাদ গ্রহণ না করে শুধু সূর্যের আলো গ্রহণের মাধ্যমেই একজন মানুষের বেঁচে থাকা সম্ভব।
লিউটি নিজেও একটি বিকল্প ডায়েটের প্রচারক। এই ডায়েটের মাধ্যমে একজন মানুষ শুধু ফল-মূল, শাক-সবজি, বাদাম এবং অন্যান্য তেলবীজ গ্রহণ করে স্বাস্থ্যকর জীবন যাপন করে। তবে ছেলেকে জীবনযাপনের আরও উচ্চতর স্তরে নিয়ে যেতে চেয়েছিলেন তিনি। পরিকল্পনায় যেন ব্যাঘাত না ঘটে—এ জন্য প্রসবব্যথা শুরু হলে তিনি তাঁর স্ত্রীকে হাসপাতালেও পাঠাননি।
শুধু তা-ই নয়, জন্মের পর নবজাতক সন্তানকে কোনো খাবার না দিতেও স্ত্রীর ওপর চাপ প্রয়োগ করেন লিউটি। এর বদলে প্রতিদিন নিয়ম করে কিছু সময়ের জন্য সূর্যের আলোতে রাখা হতো শিশুটিকে।
শেষ পর্যন্ত লিউটির বিশ্বাস ভেঙে গেছে অনেক বড় ক্ষতির মধ্য দিয়ে। খাবারের বদলে শুধু সূর্যের আলো গ্রহণের ফলে তাঁর সন্তানের অবস্থা শোচনীয় হতে শুরু করে। অপুষ্টিতে কঙ্কালসার হয়ে যাচ্ছিল শিশুটি। এর পরও প্রচলিত স্বাস্থ্যসেবায় অবিশ্বাসী লিউটি তাঁর সন্তানকে হাসপাতালে নিয়ে যাননি। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সন্তানকে তিনি শীতল পানিতে গোসল করাতেন। এভাবে এক মাস পর ছেলেকে তিনি হাসপাতালে নিয়ে যেতে বাধ্য হলেন, কিন্তু অনেক দেরি হয়ে গিয়েছিল তত দিনে। শিশুটিকে আর বাঁচানো সম্ভব হয়নি। শারীরিক দুর্বলতা আর নিউমোনিয়ার কারণে মৃত্যু হয় তার।
ঘটনার পরিণতি এখানেই থেমে থাকেনি। গত বছরের মার্চে সন্তানের মৃত্যুর পর লিউটি এবং তাঁর স্ত্রীকে গ্রেপ্তার করেছিল পুলিশ।
১৫ এপ্রিল মেট্রো নিউজ জানিয়েছে, কারাগারে থাকা অবস্থায় লিউটি তাঁর আগের সব বিশ্বাস ত্যাগ করেছেন। এমনকি তিনি এখন মাংসও খান। তবে এর মধ্য দিয়ে তিনি বিচার এড়াতে পারেননি। গত সপ্তাহেই আদালতে সন্তান হত্যার দায় স্বীকার করেছেন তিনি। ইচ্ছাকৃতভাবে গুরুতর শারীরিক ক্ষতি করার অভিযোগে আট বছরের বেশি সময় কারাগারে থাকার রায় হয়েছে তাঁর।
সূর্যই সব শক্তির উৎস। সূর্যের সরাসরি আলো ছাড়াও খাবারের মধ্য দিয়ে মানুষসহ অন্যান্য প্রাণী এই শক্তি গ্রহণ করে বেঁচে থাকে। কিন্তু কেমন হবে জন্মের পর থেকে যদি খাবার না খেয়ে শুধু সূর্যের আলো গ্রহণ করে বেঁচে থাকার চেষ্টা চালায় মানুষ!
ঠিক এই চিন্তাটিই ভর করেছিল রাশিয়ার প্রভাবশালী ইনফ্লুয়েন্সার ম্যাক্সিম লিউটির মাথায়। বিষয়টি পরীক্ষা করার জন্য একটি উপায়ও পেয়ে গিয়েছিলেন তিনি। কারণ, তাঁর এক পুত্রসন্তানের জন্ম হয়েছিল।
সম্প্রতি মেট্রো নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নিজের সন্তানকে একজন অতিপ্রাকৃতিক মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে চেয়েছিলেন লিউটি। তাঁর বিশ্বাস ছিল—জন্মের পর খাবারের স্বাদ গ্রহণ না করে শুধু সূর্যের আলো গ্রহণের মাধ্যমেই একজন মানুষের বেঁচে থাকা সম্ভব।
লিউটি নিজেও একটি বিকল্প ডায়েটের প্রচারক। এই ডায়েটের মাধ্যমে একজন মানুষ শুধু ফল-মূল, শাক-সবজি, বাদাম এবং অন্যান্য তেলবীজ গ্রহণ করে স্বাস্থ্যকর জীবন যাপন করে। তবে ছেলেকে জীবনযাপনের আরও উচ্চতর স্তরে নিয়ে যেতে চেয়েছিলেন তিনি। পরিকল্পনায় যেন ব্যাঘাত না ঘটে—এ জন্য প্রসবব্যথা শুরু হলে তিনি তাঁর স্ত্রীকে হাসপাতালেও পাঠাননি।
শুধু তা-ই নয়, জন্মের পর নবজাতক সন্তানকে কোনো খাবার না দিতেও স্ত্রীর ওপর চাপ প্রয়োগ করেন লিউটি। এর বদলে প্রতিদিন নিয়ম করে কিছু সময়ের জন্য সূর্যের আলোতে রাখা হতো শিশুটিকে।
শেষ পর্যন্ত লিউটির বিশ্বাস ভেঙে গেছে অনেক বড় ক্ষতির মধ্য দিয়ে। খাবারের বদলে শুধু সূর্যের আলো গ্রহণের ফলে তাঁর সন্তানের অবস্থা শোচনীয় হতে শুরু করে। অপুষ্টিতে কঙ্কালসার হয়ে যাচ্ছিল শিশুটি। এর পরও প্রচলিত স্বাস্থ্যসেবায় অবিশ্বাসী লিউটি তাঁর সন্তানকে হাসপাতালে নিয়ে যাননি। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সন্তানকে তিনি শীতল পানিতে গোসল করাতেন। এভাবে এক মাস পর ছেলেকে তিনি হাসপাতালে নিয়ে যেতে বাধ্য হলেন, কিন্তু অনেক দেরি হয়ে গিয়েছিল তত দিনে। শিশুটিকে আর বাঁচানো সম্ভব হয়নি। শারীরিক দুর্বলতা আর নিউমোনিয়ার কারণে মৃত্যু হয় তার।
ঘটনার পরিণতি এখানেই থেমে থাকেনি। গত বছরের মার্চে সন্তানের মৃত্যুর পর লিউটি এবং তাঁর স্ত্রীকে গ্রেপ্তার করেছিল পুলিশ।
১৫ এপ্রিল মেট্রো নিউজ জানিয়েছে, কারাগারে থাকা অবস্থায় লিউটি তাঁর আগের সব বিশ্বাস ত্যাগ করেছেন। এমনকি তিনি এখন মাংসও খান। তবে এর মধ্য দিয়ে তিনি বিচার এড়াতে পারেননি। গত সপ্তাহেই আদালতে সন্তান হত্যার দায় স্বীকার করেছেন তিনি। ইচ্ছাকৃতভাবে গুরুতর শারীরিক ক্ষতি করার অভিযোগে আট বছরের বেশি সময় কারাগারে থাকার রায় হয়েছে তাঁর।
মহাকাশে নতুন দুই স্যাটেলাইট পাঠালো নাসা। স্যাটেলাটি দুটি পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্রের সঙ্গে সূর্য থেকে আসা তড়িৎ-আধানযুক্ত সৌর বাতাসের মিথস্ক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করবে। এই প্রক্রিয়ার ফলেই তৈরি হয় ‘স্পেস ওয়েদার’ বা মহাকাশ আবহাওয়া, যা কখনো কখনো স্যাটেলাইট, বিদ্যুৎ গ্রিড এবং যোগাযোগ ব্যবস্থার জন্য হুমকিস্বরূপ হত
৪ ঘণ্টা আগেশতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে সস্তা ধাতু থেকে সোনা তৈরির চেষ্টা করেছেন বহু মানুষ। মধ্যযুগীয় ইউরোপে ধন-সম্পদ ও মর্যাদার আশায় বহু মানুষ সোনা উৎপাদনের স্বপ্নে বিভোর ছিলেন। ‘ক্রাইসোপোইয়া’ নামে পরিচিত এই প্রক্রিয়াকে আজকাল অনেকেই নিছক অলৌকিক কল্পনা মনে করেন। তবে আধুনিক বিজ্ঞান বলে ভিন্ন কথা।
১ দিন আগেপ্রথমবারের মতো কোনো নক্ষত্রকে ঘিরে নতুন সৌরজগতের জন্ম হতে দেখেছেন বিশ্বের খ্যাতনামা জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। এটি গ্রহ সৃষ্টি প্রক্রিয়ার এতটাই প্রাথমিক স্তর যে, আগে কখনো এমন দৃশ্যমান হয়নি বলে জানিয়েছেন গবেষকরা।
২ দিন আগেযুক্তরাজ্যের চিকিৎসকেরা এক যুগান্তকারী পদ্ধতি ব্যবহার করে আট সুস্থ শিশুর জন্ম দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। এই পদ্ধতিতে তিন ব্যক্তির ডিএনএ সমন্বয় করে আইভিএফ (ইনভিট্রো ফার্টিলাইজেশন) ভ্রূণ তৈরি করা হয়। এর উদ্দেশ্য ছিল, যাতে শিশুরা দুরারোগ্য জিনগত ব্যাধি উত্তরাধিকারসূত্রে পাওয়া থেকে রক্ষা পায়।
৭ দিন আগে