আশেপাশের কাউকে হাই তুলতে দেখে নিজেও হাই তোলার বিষয়টি এক স্বাভাবিক ঘটনা। কাউকে অনুকরণ করে হাই তোলা হয় না। এটি মানুষের একটি স্বয়ংক্রিয় প্রতিক্রিয়া। এমনকি হাই তোলার কথা মনে পড়লেও অবচেতন মনে মানুষ হাই তোলে। বিজ্ঞানীরা এর সুনির্দিষ্ট কারণ এখনও বের করতে পারেনি। বিষয়টি নিয়ে নানা মত ও তত্ত্ব আছে।
প্রাচীনকাল থেকেই মানুষ দলবদ্ধভাবে বসবাস করে; একইসঙ্গে কাজ করতে পছন্দ করে। কারও ঘুম পেলে আরেকজনেরও ঘুম ঘুম বোধ হয়। এর ফলে পুরো দলের সদস্যদের রুটিনের মধ্যে একটি সামঞ্জস্য তৈরি হয়। এজন্য আরেকজনের হাই তোলা দেখে মানুষ নিজেও অবচেতনভাবে হাই তোলে।
আরেকটি তত্ত্ব বলছে, দলের মধ্যে সতর্ক অবস্থান তৈরির করার ক্ষেত্রে হাই তোলা সাহায্য করে। অন্যদের বিপদ সম্পর্কে সচেতন করার জন্যও হাই তোলা ব্যবহার করা হতো।
বিভিন্ন গবেষণায় হাই তোলা ও সহানুভূতির মধ্যে সম্পর্ক খুঁজে পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। অর্থ্যাৎ, হাই তোলার মাধ্যমে আরেকজনের আবেগ বোঝা এবং ভাগ করার ক্ষমতা প্রকাশ করে।
২০২০ সালের আরেক গবেষণায় দেখা যায়, বন্ধু ও পরিবারের মধ্যে হাই তোলার সংক্রমণ বেশি হয়। সম্পর্ক যত গভীর হয় আরেকজনকে দেখে হাই তোলার সম্ভাবনাও বেশি হয়।
মানুষ ছাড়া শিম্পাঞ্জি ও কুকুরের মধ্যেও হাই তোলার বিষয়টি দেখা যায়। গবেষণায় দেখা যায়, এক শিম্পাঞ্জির হাই তোলার ভিডিও করে অন্য এক দল শিম্পাঞ্জিকে দেখানো হলে তারাও হাই তোলা শুরু করে। একে গবেষকেরা ‘মিররিং বিহেভিয়ার’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন।
তথ্যসূত্র: বিবিসি সায়েন্স ফোকাস
আশেপাশের কাউকে হাই তুলতে দেখে নিজেও হাই তোলার বিষয়টি এক স্বাভাবিক ঘটনা। কাউকে অনুকরণ করে হাই তোলা হয় না। এটি মানুষের একটি স্বয়ংক্রিয় প্রতিক্রিয়া। এমনকি হাই তোলার কথা মনে পড়লেও অবচেতন মনে মানুষ হাই তোলে। বিজ্ঞানীরা এর সুনির্দিষ্ট কারণ এখনও বের করতে পারেনি। বিষয়টি নিয়ে নানা মত ও তত্ত্ব আছে।
প্রাচীনকাল থেকেই মানুষ দলবদ্ধভাবে বসবাস করে; একইসঙ্গে কাজ করতে পছন্দ করে। কারও ঘুম পেলে আরেকজনেরও ঘুম ঘুম বোধ হয়। এর ফলে পুরো দলের সদস্যদের রুটিনের মধ্যে একটি সামঞ্জস্য তৈরি হয়। এজন্য আরেকজনের হাই তোলা দেখে মানুষ নিজেও অবচেতনভাবে হাই তোলে।
আরেকটি তত্ত্ব বলছে, দলের মধ্যে সতর্ক অবস্থান তৈরির করার ক্ষেত্রে হাই তোলা সাহায্য করে। অন্যদের বিপদ সম্পর্কে সচেতন করার জন্যও হাই তোলা ব্যবহার করা হতো।
বিভিন্ন গবেষণায় হাই তোলা ও সহানুভূতির মধ্যে সম্পর্ক খুঁজে পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। অর্থ্যাৎ, হাই তোলার মাধ্যমে আরেকজনের আবেগ বোঝা এবং ভাগ করার ক্ষমতা প্রকাশ করে।
২০২০ সালের আরেক গবেষণায় দেখা যায়, বন্ধু ও পরিবারের মধ্যে হাই তোলার সংক্রমণ বেশি হয়। সম্পর্ক যত গভীর হয় আরেকজনকে দেখে হাই তোলার সম্ভাবনাও বেশি হয়।
মানুষ ছাড়া শিম্পাঞ্জি ও কুকুরের মধ্যেও হাই তোলার বিষয়টি দেখা যায়। গবেষণায় দেখা যায়, এক শিম্পাঞ্জির হাই তোলার ভিডিও করে অন্য এক দল শিম্পাঞ্জিকে দেখানো হলে তারাও হাই তোলা শুরু করে। একে গবেষকেরা ‘মিররিং বিহেভিয়ার’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন।
তথ্যসূত্র: বিবিসি সায়েন্স ফোকাস
বহু শতাব্দী ধরে মানুষ আকাশের দিকে তাকিয়ে জানতে চেয়েছে—মহাবিশ্বের শুরুতে ঠিক কী ঘটেছিল। এই দীর্ঘ অনুসন্ধানের পথ এখন অনেকটাই সহজ করে দিয়েছে নাসার তৈরি জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ। ১ হাজার ৩০০ কোটি বছর আগের মহাবিশ্বের রঙিন ছবি তুলে তাক লাগিয়ে দিয়েছিল টেলিস্কোপটি।
১ দিন আগেমাইক্রোপ্লাস্টিকে থাকা রাসায়নিক পদার্থ জলজ প্রাণীর জন্য মারাত্মক বিষ হয়ে দাঁড়ায়। এসব মাছ মানুষও খায়। ফলে ক্ষতিকর রাসায়নিক ঢুকে যেতে পারে মানবদেহেও। গবেষণায় দেখা গেছে, টায়ার থেকে সৃষ্ট এসব কণার ভেতরে থাকা ‘৬ পিপিডি-কিউ’ এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ মাছের মৃত্যুর অন্যতম কারণ। এমনকি যুক্তরাষ্ট্রের
৩ দিন আগেমহাকাশ গবেষণায় এক যুগান্তকারী আবিষ্কার করেছেন নাসার জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। হাবল স্পেস টেলিস্কোপ এবং চন্দ্র এক্স-রে অবজারভেটরির মাধ্যমে তাঁরা একটি বিরল ধরণের ব্ল্যাক হোলের সন্ধান পেয়েছেন, যা হতে পারে বহুদিন খোঁজে থাকা ‘মধ্যম-ভরবিশিষ্ট ব্ল্যাক হোল’ (Intermediate-Mass Black Hole)। এই ব্ল্যাক হোলকে একটি নক
৩ দিন আগেআকাশপ্রেমীদের জন্য দারুণ এক সন্ধ্যা অপেক্ষা করছে ২৮ জুলাই সোমবার। এদিন সূর্যাস্তের প্রায় ৪৫ মিনিট পর পশ্চিম আকাশে দেখা মিলবে চাঁদ ও মঙ্গল গ্রহের অসাধারণ সংযোগের। একে বলা হচ্ছে গ্রীষ্মের সবচেয়ে সুন্দর রাত—কারণ একই রাতে আকাশে দেখা যাবে একাধিক উল্কাবৃষ্টি।
৪ দিন আগে