নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ না করা হলে ভবিষ্যতে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের জন্য দলটি সংকট তৈরি করবে। তিনি অভিযোগ করে বলেন, ইতিমধ্যে আওয়ামী লীগ দেশের বাইরে থেকে নানান ধরনের ষড়যন্ত্র শুরু করেছে।
আজ রোববার (১১ মে) দুপুরে রাজধানীর পুরানা পল্টনে গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন নুরুল হক নুর।
নুর বলেন, ‘আওয়ামী লীগের বিষয়ে যদি চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত না নেওয়া যায়, ঝুলিয়ে রাখা হয়, তাহলে সেটা আমাদের গলার কাঁটা হবে। এটি ভবিষ্যতে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের জন্য একটি সংকট তৈরি করবে। আওয়ামী লীগ এখন আর শুধু একটি রাজনৈতিক দল নয়, বরং এটি সীমান্তের ওপার থেকেও দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারী সংগঠন হিসেবে কাজ করছে। গত ৯ মাসে তারা বিভিন্ন ধরনের প্রোপাগান্ডার মাধ্যমে বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করেছে।’
সরকারের উদ্দেশে নুরুল হক নুর বলেন, ‘এই সরকার আমাদের রক্ত-ঘাম ও জেল-জুলুমের বিনিময়ে গঠিত হয়েছে। কাজেই এ সরকারের বিরুদ্ধে আবার আমাদের যদি ঘেরাও করে দাবি আদায় করতে হয়, তাহলে সেটা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক। আমরা আশা করি, যেকোনো জনসম্পৃক্ত দাবি প্রধান উপদেষ্টা গুরুত্ব দিয়ে দেখবেন।’
তবে সরকারের অভ্যন্তরে কারও কারও মধ্যে ‘আপসকামী’ চরিত্রের উপস্থিতি রয়েছে অভিযোগ করে নুর বলেন, ‘আমরা লক্ষ করেছি, সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের একজন নয় তিনজন মিলে বিদেশি দূতাবাসে গিয়ে গোপন বৈঠক করছেন। এরপরই দেখি করিডর দেওয়া হয় এবং আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সেই ধারাবাহিকতায় ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগের পৃষ্ঠপোষক সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ দেশত্যাগ করেন।’
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি বলেন, ‘রাষ্ট্রপতি পালিয়ে যাওয়ার দায় শুধু কিশোরগঞ্জের এসপির নয়, এর পেছনে ইমিগ্রেশন ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের ভূমিকা থাকতে পারে। অথচ সরকার দায় চাপিয়েছে শুধু এক জেলা পুলিশ কর্মকর্তার ঘাড়ে। এভাবে উদোর পিণ্ডি বুধোর ঘাড়ে চাপিয়ে কিছু কিছু উপদেষ্টা আমাদের ভূগোল বোঝাচ্ছে।’
নুর বলেন, ‘এই উপদেষ্টাদের অনেকের বিরুদ্ধেই আমরা এখন পর্যন্ত ওইভাবে আন্দোলন করি নাই। নয়তো এই উপদেষ্টারা এত দিন যা পাগলামি করেছেন, ভাবসাব দেখাচ্ছেন, এই উপদেষ্টারা সচিবালয়ে ঢুকতে পারতেন না, যদি আমরা রাস্তায় নামতাম।’
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য তুলে ধরেন দলের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান। তিনি বলেন, ‘সরকার এখন পর্যন্ত আওয়ামী সুবিধাভোগী, ডামি নির্বাচনে সহযোগিতাকারী ডিসি, এসপি, নির্বাচন কমিশনারগণ ও সচিবদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। বরং সরকার তাদের আরও পুনর্বাসন করেছে।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন দলের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাসান আল মামুন, উচ্চতর পরিষদ সদস্য আবু হানিফ, শাকিল উজ্জামান, মাহফুজুর রহমান খান, হাবিবুর রহমান রিজু, যুগ্ম সাধারণ জিলু খান, মহানগর দক্ষিণের সভাপতি নাজিম উদ্দীন প্রমুখ।
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ না করা হলে ভবিষ্যতে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের জন্য দলটি সংকট তৈরি করবে। তিনি অভিযোগ করে বলেন, ইতিমধ্যে আওয়ামী লীগ দেশের বাইরে থেকে নানান ধরনের ষড়যন্ত্র শুরু করেছে।
আজ রোববার (১১ মে) দুপুরে রাজধানীর পুরানা পল্টনে গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন নুরুল হক নুর।
নুর বলেন, ‘আওয়ামী লীগের বিষয়ে যদি চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত না নেওয়া যায়, ঝুলিয়ে রাখা হয়, তাহলে সেটা আমাদের গলার কাঁটা হবে। এটি ভবিষ্যতে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের জন্য একটি সংকট তৈরি করবে। আওয়ামী লীগ এখন আর শুধু একটি রাজনৈতিক দল নয়, বরং এটি সীমান্তের ওপার থেকেও দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারী সংগঠন হিসেবে কাজ করছে। গত ৯ মাসে তারা বিভিন্ন ধরনের প্রোপাগান্ডার মাধ্যমে বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করেছে।’
সরকারের উদ্দেশে নুরুল হক নুর বলেন, ‘এই সরকার আমাদের রক্ত-ঘাম ও জেল-জুলুমের বিনিময়ে গঠিত হয়েছে। কাজেই এ সরকারের বিরুদ্ধে আবার আমাদের যদি ঘেরাও করে দাবি আদায় করতে হয়, তাহলে সেটা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক। আমরা আশা করি, যেকোনো জনসম্পৃক্ত দাবি প্রধান উপদেষ্টা গুরুত্ব দিয়ে দেখবেন।’
তবে সরকারের অভ্যন্তরে কারও কারও মধ্যে ‘আপসকামী’ চরিত্রের উপস্থিতি রয়েছে অভিযোগ করে নুর বলেন, ‘আমরা লক্ষ করেছি, সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের একজন নয় তিনজন মিলে বিদেশি দূতাবাসে গিয়ে গোপন বৈঠক করছেন। এরপরই দেখি করিডর দেওয়া হয় এবং আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সেই ধারাবাহিকতায় ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগের পৃষ্ঠপোষক সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ দেশত্যাগ করেন।’
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি বলেন, ‘রাষ্ট্রপতি পালিয়ে যাওয়ার দায় শুধু কিশোরগঞ্জের এসপির নয়, এর পেছনে ইমিগ্রেশন ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের ভূমিকা থাকতে পারে। অথচ সরকার দায় চাপিয়েছে শুধু এক জেলা পুলিশ কর্মকর্তার ঘাড়ে। এভাবে উদোর পিণ্ডি বুধোর ঘাড়ে চাপিয়ে কিছু কিছু উপদেষ্টা আমাদের ভূগোল বোঝাচ্ছে।’
নুর বলেন, ‘এই উপদেষ্টাদের অনেকের বিরুদ্ধেই আমরা এখন পর্যন্ত ওইভাবে আন্দোলন করি নাই। নয়তো এই উপদেষ্টারা এত দিন যা পাগলামি করেছেন, ভাবসাব দেখাচ্ছেন, এই উপদেষ্টারা সচিবালয়ে ঢুকতে পারতেন না, যদি আমরা রাস্তায় নামতাম।’
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য তুলে ধরেন দলের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান। তিনি বলেন, ‘সরকার এখন পর্যন্ত আওয়ামী সুবিধাভোগী, ডামি নির্বাচনে সহযোগিতাকারী ডিসি, এসপি, নির্বাচন কমিশনারগণ ও সচিবদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। বরং সরকার তাদের আরও পুনর্বাসন করেছে।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন দলের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাসান আল মামুন, উচ্চতর পরিষদ সদস্য আবু হানিফ, শাকিল উজ্জামান, মাহফুজুর রহমান খান, হাবিবুর রহমান রিজু, যুগ্ম সাধারণ জিলু খান, মহানগর দক্ষিণের সভাপতি নাজিম উদ্দীন প্রমুখ।
আগামীকাল শুক্রবার রাজধানীর সব কটি থানার সামনে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির ঢাকা মহানগর উত্তরের প্রধান সমন্বয়কারী আকরাম হোসাইন বলেন, ‘গোপালগঞ্জসহ সারা দেশে আওয়ামী লীগের যে সন্ত্রাসীরা আছে তাদের দ্রুত আইনের আওতায় আনতে হবে। আগামীকাল রাজধানীর সকল থানার স
৩০ মিনিট আগেগোপালগঞ্জে গিয়ে হামলার মুখে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে অবস্থান নেওয়া জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা সেনাবাহিনীর সাঁজোয়া যানে (এপিসি) করে সেখান থেকে বের হন। পরে তাঁরা সাঁজোয়া যানে করেই গোপালগঞ্জ থেকে বের হতে পেরেছেন বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে আজ জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশে হামলার পর দলটির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন, ‘আমরা যদি এখান থেকে বেঁচে ফিরি, তাহলে মুজিববাদের কবর রচনা করেই ফিরব, নাহয় ফিরব না।’
৪ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির সমাবেশে হামলার ঘটনায় সরব হয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। আজ বুধবার এক ফেসবুক পোস্টে এ নিয়ে কথা বলেছেন জামায়াত আমির।
৪ ঘণ্টা আগে