নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ‘একটি জাতির সংবিধান সেই জাতির আত্মজীবনী। বাংলাদেশের সংবিধান শেখ হাসিনার আত্মজীবনী। অতএব এই সংবিধান দিয়ে সুষ্ঠু সুন্দর নিরপেক্ষ নির্বাচন হওয়া সম্ভব নয়।’ জাতীয় প্রেসক্লাবে আজ মঙ্গলবার দুপুরে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদ, নিরপেক্ষ নির্বাচন ও চাকরি জাতীয়করণের দাবিতে শিক্ষক-কর্মচারী ঐক্যজোট আয়োজিত এক মানববন্ধনে তিনি এসব কথা বলেন।
রিজভী বলেন, ‘মানুষকে ভয় দেখিয়ে, মানুষকে নিরুদ্দেশ করে দিয়ে আপনি (শেখ হাসিনা) আবারও একটি নিশিরাতের ভোট ডাকাতির আয়োজন করছেন। এ জন্য আপনার আদরের লোকদের দিয়ে নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন। সেই নির্বাচন কমিশন প্রথম প্রথম বলেছে, সব রাজনৈতিক দল নির্বাচন করবে। আবার এখন বলছে সংবিধানের বাইরে যেতে পারবে না। বাংলাদেশের সংবিধান তো শেখ হাসিনার দরজির মতো কেটে নেওয়া সংবিধান। বিশিষ্ট সংবিধান বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, একটি সংবিধান একটি জাতির আত্মজীবনী। বাংলাদেশের সংবিধান তো শেখ হাসিনার আত্মজীবনী। অতএব এই সংবিধান দিয়ে সুষ্ঠু, সুন্দর ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হওয়া সম্ভব নয়। আর সেই সংবিধানের কথা যখন প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, তখন বুঝতে হবে শেখ হাসিনার এজেন্ডা বাস্তবায়নে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজ করছেন।’
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, ‘আজকে যদি দেশের জবাবদিহি থাকত, তাহলে দেশে অনেক কিছুই ঘটত না। জবাবদিহি না থাকায় এ দেশের মন্ত্রীরা কাণ্ডজ্ঞানহীন বক্তব্য রাখে। ভোটের ব্যবস্থাকে তারা কবরস্থ করেছে। জনগণ খেলো কি বাঁচল, এতে তাদের কোনো আসে যায় না।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পায়রা বন্দর উদ্বোধন প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, আমি নিশ্চিত করেছি বাড়িতে বাড়িতে আলো পৌঁছে দেওয়ার। প্রধানমন্ত্রী আপনি জানেন না, চাল, ডাল, আলু কিনতে না পেরে ওই ক্ষুধার্ত মা যখন সন্তান বিক্রি করে, তখন সে তার চোখে আলো না দেখে গভীর অন্ধকার দেখে। আপনি সেই অন্ধকার দেখেননি, তাই আপনি গোটা জাতিকে নিয়ে মশকরা করছেন। আর বলছেন, ঘরে ঘরে আপনি আলো জ্বালানোর ব্যবস্থা করেছেন, বিদ্যুৎ দেওয়ার ব্যবস্থা করেছেন।’
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর নিষেধাজ্ঞার ব্যাপারে রিজভী বলেন, ‘আপনাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়ায় গুম-খুন কমেছে। কিন্তু গতকাল একটি অনলাইন টক শোতে দেখলাম, বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গুম-খুন আবার বেড়ে গেছে এবং নির্বাচনের আগে আরও বাড়তে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন। এটা কোনো বিরোধী রাজনৈতিক দলের বক্তব্য নয়, এটা দেশের বিশেষজ্ঞদের মত। এই যে ভয়াবহ আভাস দিচ্ছেন দেশের বিশেষজ্ঞ বুদ্ধিজীবীরা, এটা শুনেই তো গোটা জাতির মধ্যে অন্ধকার তৈরি হয়েছে। আপনার (সরকার) এই পায়রা বন্দর দিয়ে জনগণের ভেতরে গুম-খুনের যে অন্ধকার সৃষ্টি হয়েছে, তা কীভাবে দূর করবেন প্রধানমন্ত্রী?’
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ‘একটি জাতির সংবিধান সেই জাতির আত্মজীবনী। বাংলাদেশের সংবিধান শেখ হাসিনার আত্মজীবনী। অতএব এই সংবিধান দিয়ে সুষ্ঠু সুন্দর নিরপেক্ষ নির্বাচন হওয়া সম্ভব নয়।’ জাতীয় প্রেসক্লাবে আজ মঙ্গলবার দুপুরে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদ, নিরপেক্ষ নির্বাচন ও চাকরি জাতীয়করণের দাবিতে শিক্ষক-কর্মচারী ঐক্যজোট আয়োজিত এক মানববন্ধনে তিনি এসব কথা বলেন।
রিজভী বলেন, ‘মানুষকে ভয় দেখিয়ে, মানুষকে নিরুদ্দেশ করে দিয়ে আপনি (শেখ হাসিনা) আবারও একটি নিশিরাতের ভোট ডাকাতির আয়োজন করছেন। এ জন্য আপনার আদরের লোকদের দিয়ে নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন। সেই নির্বাচন কমিশন প্রথম প্রথম বলেছে, সব রাজনৈতিক দল নির্বাচন করবে। আবার এখন বলছে সংবিধানের বাইরে যেতে পারবে না। বাংলাদেশের সংবিধান তো শেখ হাসিনার দরজির মতো কেটে নেওয়া সংবিধান। বিশিষ্ট সংবিধান বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, একটি সংবিধান একটি জাতির আত্মজীবনী। বাংলাদেশের সংবিধান তো শেখ হাসিনার আত্মজীবনী। অতএব এই সংবিধান দিয়ে সুষ্ঠু, সুন্দর ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হওয়া সম্ভব নয়। আর সেই সংবিধানের কথা যখন প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, তখন বুঝতে হবে শেখ হাসিনার এজেন্ডা বাস্তবায়নে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজ করছেন।’
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, ‘আজকে যদি দেশের জবাবদিহি থাকত, তাহলে দেশে অনেক কিছুই ঘটত না। জবাবদিহি না থাকায় এ দেশের মন্ত্রীরা কাণ্ডজ্ঞানহীন বক্তব্য রাখে। ভোটের ব্যবস্থাকে তারা কবরস্থ করেছে। জনগণ খেলো কি বাঁচল, এতে তাদের কোনো আসে যায় না।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পায়রা বন্দর উদ্বোধন প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, আমি নিশ্চিত করেছি বাড়িতে বাড়িতে আলো পৌঁছে দেওয়ার। প্রধানমন্ত্রী আপনি জানেন না, চাল, ডাল, আলু কিনতে না পেরে ওই ক্ষুধার্ত মা যখন সন্তান বিক্রি করে, তখন সে তার চোখে আলো না দেখে গভীর অন্ধকার দেখে। আপনি সেই অন্ধকার দেখেননি, তাই আপনি গোটা জাতিকে নিয়ে মশকরা করছেন। আর বলছেন, ঘরে ঘরে আপনি আলো জ্বালানোর ব্যবস্থা করেছেন, বিদ্যুৎ দেওয়ার ব্যবস্থা করেছেন।’
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর নিষেধাজ্ঞার ব্যাপারে রিজভী বলেন, ‘আপনাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়ায় গুম-খুন কমেছে। কিন্তু গতকাল একটি অনলাইন টক শোতে দেখলাম, বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গুম-খুন আবার বেড়ে গেছে এবং নির্বাচনের আগে আরও বাড়তে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন। এটা কোনো বিরোধী রাজনৈতিক দলের বক্তব্য নয়, এটা দেশের বিশেষজ্ঞদের মত। এই যে ভয়াবহ আভাস দিচ্ছেন দেশের বিশেষজ্ঞ বুদ্ধিজীবীরা, এটা শুনেই তো গোটা জাতির মধ্যে অন্ধকার তৈরি হয়েছে। আপনার (সরকার) এই পায়রা বন্দর দিয়ে জনগণের ভেতরে গুম-খুনের যে অন্ধকার সৃষ্টি হয়েছে, তা কীভাবে দূর করবেন প্রধানমন্ত্রী?’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মধ্যে ১৩ জুন লন্ডনে এক গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। নির্বাচন নিয়ে চলমান অস্থিরতা ও সময়সূচি নিয়ে দ্বন্দ্বের প্রেক্ষাপটে এই সাক্ষাৎকে রাজনৈতিকভাবে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।
৮ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বন্দর বা রাখাইন করিডর বিদেশি কোম্পানির হাতে তুলে দেওয়ার মতো গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত কেবলমাত্র একটি জনগণের নির্বাচনে নির্বাচিত রাজনৈতিক সরকারের মাধ্যমেই নেওয়া যেতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী সালাহউদ্দিন আহমদ।
১৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য জুবাইরুল আলম মানিক বলেন, ‘শেখ হাসিনার মতো মাফিয়াকে বিতাড়িত করে দিয়েছি, এখন দেশে আমরাই বড় মাফিয়া। আমাদের চেয়ে বড় মাফিয়া দেশে আর কেউ নেই।’
১৪ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার খুনের সঙ্গে জড়িত টিউলিপ সিদ্দিকের সঙ্গে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাক্ষাৎ হলে তা ’২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানের সঙ্গে প্রতারণা করা হবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আবদুল হান্নান মাসউদ।
১৪ ঘণ্টা আগে