নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের বলেছেন, সরকার যদি জুলাই সনদকে আইনি ভিত্তি দিতে গড়িমসি করে, তাহলে বুঝতে হবে ‘কুচ কালা হ্যায়’ (কিছু একটা সমস্যা আছে)। বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) রাতে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের সমাপনী শেষে তিনি এ কথা বলেন।
তাহের বলেন, ‘জুলাই সনদকে যদি আইনগত ভিত্তি দেওয়া না হয় এবং এখন থেকে এটা বাস্তবায়নের প্রভাব যদি মাঠে না থাকে, তাহলে আমরা যত জায়গায় ঐক্যবদ্ধ হয়েছি এটার কোনো প্রতিফলন হবে না। এটাই আমাদের মূল বিষয়।’
তিনি এই প্রস্তাবগুলোর আইনগত ভিত্তি দেওয়ার জন্য কয়েকটি বিকল্প পদ্ধতির কথা উল্লেখ করেন। যেমন, গণভোট, অধ্যাদেশ জারি অথবা গেজেটের মাধ্যমে আইনি মর্যাদা দেওয়া। তিনি বলেন, ‘আমাদের মূল কথা হচ্ছে এটাকে আইনি মর্যাদা দিতে হবে এবং সেই মর্যাদার ভিত্তিতে এখন থেকেই ঐকমত্যের বিষয়গুলো মাঠে কার্যকর থাকবে।’
তাহের মনে করেন, সরকার এখানে আইনি ভিত্তি দেওয়ার জন্য আন্তরিকতার পরিচয় দেবে এবং সেই অনুযায়ী উদ্যোগ নেবে। তবে তিনি সতর্ক করে বলেন, যদি আইনি ভিত্তি দেওয়ার ব্যাপারে কোনো গড়িমসি হয়, তাহলে বোঝা যাবে এর ভেতরে ‘কুচ কালা হ্যায়’। এর পেছনে কিছু কালো দাগ আছে এবং এর পেছনে ষড়যন্ত্র আছে।
তিনি আরও বলেন, ‘সংস্কারকে বিলম্ব করা, সংস্কারকে আইনি ভিত্তি দেওয়া বা না দেওয়া নিয়ে এড়িয়ে যাওয়ার যে প্রবণতা, এটা সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে এবং নির্বাচনকে পিছিয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে এক ধরনের ষড়যন্ত্র কিনা, এ ব্যাপারেও আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। সংস্কারের বিষয়ে যারা যত দেরি করবে, তারাই মূলত নির্বাচনকে অনিশ্চিত করার জন্য দায়ী থাকবে।’
জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের বলেছেন, সরকার যদি জুলাই সনদকে আইনি ভিত্তি দিতে গড়িমসি করে, তাহলে বুঝতে হবে ‘কুচ কালা হ্যায়’ (কিছু একটা সমস্যা আছে)। বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) রাতে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের সমাপনী শেষে তিনি এ কথা বলেন।
তাহের বলেন, ‘জুলাই সনদকে যদি আইনগত ভিত্তি দেওয়া না হয় এবং এখন থেকে এটা বাস্তবায়নের প্রভাব যদি মাঠে না থাকে, তাহলে আমরা যত জায়গায় ঐক্যবদ্ধ হয়েছি এটার কোনো প্রতিফলন হবে না। এটাই আমাদের মূল বিষয়।’
তিনি এই প্রস্তাবগুলোর আইনগত ভিত্তি দেওয়ার জন্য কয়েকটি বিকল্প পদ্ধতির কথা উল্লেখ করেন। যেমন, গণভোট, অধ্যাদেশ জারি অথবা গেজেটের মাধ্যমে আইনি মর্যাদা দেওয়া। তিনি বলেন, ‘আমাদের মূল কথা হচ্ছে এটাকে আইনি মর্যাদা দিতে হবে এবং সেই মর্যাদার ভিত্তিতে এখন থেকেই ঐকমত্যের বিষয়গুলো মাঠে কার্যকর থাকবে।’
তাহের মনে করেন, সরকার এখানে আইনি ভিত্তি দেওয়ার জন্য আন্তরিকতার পরিচয় দেবে এবং সেই অনুযায়ী উদ্যোগ নেবে। তবে তিনি সতর্ক করে বলেন, যদি আইনি ভিত্তি দেওয়ার ব্যাপারে কোনো গড়িমসি হয়, তাহলে বোঝা যাবে এর ভেতরে ‘কুচ কালা হ্যায়’। এর পেছনে কিছু কালো দাগ আছে এবং এর পেছনে ষড়যন্ত্র আছে।
তিনি আরও বলেন, ‘সংস্কারকে বিলম্ব করা, সংস্কারকে আইনি ভিত্তি দেওয়া বা না দেওয়া নিয়ে এড়িয়ে যাওয়ার যে প্রবণতা, এটা সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে এবং নির্বাচনকে পিছিয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে এক ধরনের ষড়যন্ত্র কিনা, এ ব্যাপারেও আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। সংস্কারের বিষয়ে যারা যত দেরি করবে, তারাই মূলত নির্বাচনকে অনিশ্চিত করার জন্য দায়ী থাকবে।’
গণতন্ত্রের অভিযাত্রায় সংকট সৃষ্টি হলে ‘কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ’ হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের গণতন্ত্রের অভিযাত্রার পথে যেন বিঘ্ন না ঘটে। তা না হলে কালো ঘোড়া প্রবেশ করতে পারে, কালো ঘোড়া ঢুকে যেতে পারে।’
১ ঘণ্টা আগেকিছু উপদেষ্টা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, তাঁরা বিরত না হলে নাম, এমনকি তাঁদের সভার বক্তব্যের কণ্ঠ রেকর্ডও ফাঁস করে দেওয়ার হুমকি দিয়েছেন জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। তাঁর বক্তব্যের প্রতি ইঙ্গিত করে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন,
৪ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদের ভবিষ্যৎ নিয়ে সংকট দেখা দিয়েছে। শেষ মুহূর্তে এসে বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে গুরুতর মতপার্থক্য তীব্র হয়ে উঠেছে। এই অবস্থায় আগামী ১৭ অক্টোবর (শুক্রবার) পূর্বঘোষিত দিনে সনদ স্বাক্ষর আদৌ হবে কি না তা নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো জুলাই জাতীয় সনদে বাস্তবায়নের সুপারিশ না থাকা এবং আপত্তির (নোট অব ডিসেন্ট) বিষয়ে সিদ্ধান্ত না থাকায় স্বাক্ষর নিয়ে ভাবছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটি বলছে, স্বাক্ষরের বিষয়ে দলীয় ফোরামে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেবেন তাঁরা।
১৯ ঘণ্টা আগে