নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন কর্মসূচিতে আসনে প্রটোকল অনুযায়ী অনেকে বসেন না বলে অভিযোগ করেছেন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) প্রেসিডেন্ট কর্নেল (অব.) অলি আহমেদ। তিনি বলেছেন, সিট দখলের জন্য অনেকে ৫টার কর্মসূচিতে ১টার সময় হাজির হয়ে যান। তিন নম্বর সারির লোক বসেন এক নম্বরে। পরে তাঁকে উঠিয়ে বসতে হয়।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে হওয়া সংলাপের সূচনা বক্তব্যে এসব অভিযোগ করেন অলি আহমেদ।
আজ বিকেল ৩টার পরে শুরু হওয়া বৈঠকে প্রথমে বক্তব্য দেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। পরে কথা বলেন কর্নেল (অব.) অলি আহমেদ। অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা করেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার।
এ সময় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্য সফর রাজ হোসেন, ড. বদিউল আলম মজুমদার, বিচারপতি এমদাদুল হক ও ড. ইফতেখারুজ্জামান উপস্থিত ছিলেন। এলডিপির পক্ষে প্রেসিডেন্ট কর্নেল (অব.) অলি আহমেদ, মহাসচিব রেদোয়ান আহমেদসহ আটজন নেতা উপস্থিত ছিলেন।
প্রত্যেকটা কাজে প্রটোকল মানার অনুরোধ জানিয়ে অলি আহমেদ বলেন, ‘আপনি (আলী রীয়াজ) ইউনূস সাহেবকে বলবেন, কারণ উনার সময় খুব গুরুত্বপূর্ণ। আমরা যখনই যাই (রাজনৈতিক সংলাপের জন্য), একজন আরেকজনকে উঠিয়ে দিয়ে বসতে হয়। যার তিন নম্বর সারিতে বসার কথা, সে এক নম্বর সারিতে বসে থাকে। ৫টার সময় বৈঠক হলেও সিট দখলের জন্য ১টার সময় গিয়ে বসে থাকে।’
অলি বলেন, ‘রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠান ও অন্যান্য অনুষ্ঠানের নিয়মনীতি হলো প্রত্যেকটা চেয়ারে নাম থাকবে, নাম থাকলে কষ্ট করা লাগে না, যে যার সিটে ওইভাবে বসবে। আমি এজন্য বললাম উনি (মনির হায়দার) সরাসরি রিপোর্ট করতে পারবেন, আমার কথাগুলো বলতে পারবেন প্রধান উপদেষ্টাকে।’
নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন তালিকায় এলডিপি প্রথম দল উল্লেখ করে দলটির প্রেসিডেন্ট কর্নেল (অব.) অলি আহমেদ সূচনা বক্তব্যে বলেন, ‘এত দিন সরকারের (অন্তর্বর্তী সরকার) কাছে এক নম্বর রাজনৈতিক দল হিসেবে জায়গা পাইনি। আজ প্রথমবার সেই স্বীকৃতি দিয়েছেন (আলী রীয়াজ), আপনাকে ধন্যবাদ।’
রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন কর্মসূচিতে আসনে প্রটোকল অনুযায়ী অনেকে বসেন না বলে অভিযোগ করেছেন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) প্রেসিডেন্ট কর্নেল (অব.) অলি আহমেদ। তিনি বলেছেন, সিট দখলের জন্য অনেকে ৫টার কর্মসূচিতে ১টার সময় হাজির হয়ে যান। তিন নম্বর সারির লোক বসেন এক নম্বরে। পরে তাঁকে উঠিয়ে বসতে হয়।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে হওয়া সংলাপের সূচনা বক্তব্যে এসব অভিযোগ করেন অলি আহমেদ।
আজ বিকেল ৩টার পরে শুরু হওয়া বৈঠকে প্রথমে বক্তব্য দেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। পরে কথা বলেন কর্নেল (অব.) অলি আহমেদ। অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা করেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার।
এ সময় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্য সফর রাজ হোসেন, ড. বদিউল আলম মজুমদার, বিচারপতি এমদাদুল হক ও ড. ইফতেখারুজ্জামান উপস্থিত ছিলেন। এলডিপির পক্ষে প্রেসিডেন্ট কর্নেল (অব.) অলি আহমেদ, মহাসচিব রেদোয়ান আহমেদসহ আটজন নেতা উপস্থিত ছিলেন।
প্রত্যেকটা কাজে প্রটোকল মানার অনুরোধ জানিয়ে অলি আহমেদ বলেন, ‘আপনি (আলী রীয়াজ) ইউনূস সাহেবকে বলবেন, কারণ উনার সময় খুব গুরুত্বপূর্ণ। আমরা যখনই যাই (রাজনৈতিক সংলাপের জন্য), একজন আরেকজনকে উঠিয়ে দিয়ে বসতে হয়। যার তিন নম্বর সারিতে বসার কথা, সে এক নম্বর সারিতে বসে থাকে। ৫টার সময় বৈঠক হলেও সিট দখলের জন্য ১টার সময় গিয়ে বসে থাকে।’
অলি বলেন, ‘রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠান ও অন্যান্য অনুষ্ঠানের নিয়মনীতি হলো প্রত্যেকটা চেয়ারে নাম থাকবে, নাম থাকলে কষ্ট করা লাগে না, যে যার সিটে ওইভাবে বসবে। আমি এজন্য বললাম উনি (মনির হায়দার) সরাসরি রিপোর্ট করতে পারবেন, আমার কথাগুলো বলতে পারবেন প্রধান উপদেষ্টাকে।’
নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন তালিকায় এলডিপি প্রথম দল উল্লেখ করে দলটির প্রেসিডেন্ট কর্নেল (অব.) অলি আহমেদ সূচনা বক্তব্যে বলেন, ‘এত দিন সরকারের (অন্তর্বর্তী সরকার) কাছে এক নম্বর রাজনৈতিক দল হিসেবে জায়গা পাইনি। আজ প্রথমবার সেই স্বীকৃতি দিয়েছেন (আলী রীয়াজ), আপনাকে ধন্যবাদ।’
জনগণের ম্যান্ডেট ছাড়া কোনো পরিবর্তনই ‘টেকসই’ হবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘আমি স্পষ্ট করে বলতে চাই, কোনো পরিবর্তন টেকসই হবে না, যদি জনগণের ম্যান্ডেট না থাকে। ১০ জন লোক ঢাকায় বসে বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য নির্ধারণ করতে পারবে না।’
১২ ঘণ্টা আগেফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন ঠেকাতে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ ব্যাপারে দলের নেতা-কর্মীসহ দেশবাসীকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেছেন, নির্বাচনের জন্য একটি ইতিবাচক পরিবেশ সৃষ্টি হলেও পরিকল্পিতভাবে তা ব্যর্থ করার চেষ্টা চলছে। ফেব্রুয়ারির
১৩ ঘণ্টা আগেজিয়াউর রহমান কাদের নিয়ে দল গঠন করেছেন জানেন? শাহ আজিজ। তিনি ছিলেন এক নম্বর রাজাকার। জিয়াউর রহমান তাঁকে প্রধানমন্ত্রী বানিয়েছিলেন। অথচ আজ বিএনপি স্লোগান দেয়, এই দেশে রাজাকার থাকবে না! কী আজিব জাহেল! আওয়ামী লীগের বিএনপির ওপর ক্ষোভটাই ছিল—জিয়াউর রহমান রাজাকারকে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন।
১৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় দলটির কর্মকাণ্ড নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। গোপালগঞ্জে হামলার ঘটনার প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেছেন, ‘আমরা প্রত্যাশা করি নাই ফ্যাসিবাদী পতিত শক্তি গোপালগঞ্জে হোক আর যেখানে হোক, গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর
১৪ ঘণ্টা আগে