নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগের অধীনে নির্বাচনে যাওয়া একেবারেই বাতুলতা এবং হাস্যকর ব্যাপার বলে মন্তব্য করেছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি। শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন আয়োজিত ‘৭০ সালের মতো সংবিধান (সংস্কার) সভার নির্বাচন কেন প্রয়োজন’ শীর্ষক আলোচনাসভায় তিনি এ কথা বলেন।
জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ দুবার একতরফাভাবে ক্ষমতায় এসেছে। এবার আর পুরোপুরি পারছে না। বিদেশিদের চাপ আছে। অন্যদিকে আওয়ামী লীগের অধীনে নির্বাচন করা একেবারেই বাতুলতা, হাস্যকর ব্যাপার তা সবাই জানে। এখন এমন একটা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, সংবিধানে ক্ষমতাকাঠামো বদলানো ছাড়া এই সংকটের আর কোনো সমাধান নেই। এটা স্বৈরাচারী ফ্যাসিস্ট ক্ষমতাকাঠামো।’
এই সরকার ২০১৪ সালের পর থেকে মানুষের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়ে সব বিরোধী দলকে এক কাতারে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে উল্লেখ করে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘গোটা নির্বাচন একটা ব্যবসায় পরিণত হয়েছে। আর কোনো ব্যবসায় এত বেশি লাভ করা সম্ভব নয়। আর নির্বাচনকালীন নির্বাচন কমিশন যেখানে একজন এমপিকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না, সেখানে জাতীয় নির্বাচনের সময় পুরো সরকারকে কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করবে?’
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘এই সংবিধানের আমূল সংস্কার করতে হবে। সংবিধানে অনেক চমৎকার কথা আছে, কিন্তু ফ্যাসিবাদ তৈরি হওয়ারও অনেক সুযোগ আছে। পদ্মা সেতুর জন্য সবাই প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ দিচ্ছে। ওনাকে ধন্যবাদ দিতে হবে কেন?’
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম বলেন, ‘৭২ সালের সংবিধানে ক্ষমতা প্রধানমন্ত্রীর হাতে কেন্দ্রীভূত হয়েছে, বিকেন্দ্রীকরণ হয়নি। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা মানে জবাবদিহি, বিকেন্দ্রীকরণ প্রতিষ্ঠা করা। আওয়ামী লীগ, বিএনপি সেটা কখনোই পারবে না।’
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের মিডিয়া ও প্রচার সমন্বয়ক সৈয়দ হাসিব উদ্দীন হোসেনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন গণ অধিকার পরিষদের সদস্যসচিব নুরুল হক নুর, ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক মহাসচিব নঈম জাহাঙ্গীর প্রমুখ।
আওয়ামী লীগের অধীনে নির্বাচনে যাওয়া একেবারেই বাতুলতা এবং হাস্যকর ব্যাপার বলে মন্তব্য করেছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি। শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন আয়োজিত ‘৭০ সালের মতো সংবিধান (সংস্কার) সভার নির্বাচন কেন প্রয়োজন’ শীর্ষক আলোচনাসভায় তিনি এ কথা বলেন।
জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ দুবার একতরফাভাবে ক্ষমতায় এসেছে। এবার আর পুরোপুরি পারছে না। বিদেশিদের চাপ আছে। অন্যদিকে আওয়ামী লীগের অধীনে নির্বাচন করা একেবারেই বাতুলতা, হাস্যকর ব্যাপার তা সবাই জানে। এখন এমন একটা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, সংবিধানে ক্ষমতাকাঠামো বদলানো ছাড়া এই সংকটের আর কোনো সমাধান নেই। এটা স্বৈরাচারী ফ্যাসিস্ট ক্ষমতাকাঠামো।’
এই সরকার ২০১৪ সালের পর থেকে মানুষের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়ে সব বিরোধী দলকে এক কাতারে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে উল্লেখ করে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘গোটা নির্বাচন একটা ব্যবসায় পরিণত হয়েছে। আর কোনো ব্যবসায় এত বেশি লাভ করা সম্ভব নয়। আর নির্বাচনকালীন নির্বাচন কমিশন যেখানে একজন এমপিকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না, সেখানে জাতীয় নির্বাচনের সময় পুরো সরকারকে কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করবে?’
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘এই সংবিধানের আমূল সংস্কার করতে হবে। সংবিধানে অনেক চমৎকার কথা আছে, কিন্তু ফ্যাসিবাদ তৈরি হওয়ারও অনেক সুযোগ আছে। পদ্মা সেতুর জন্য সবাই প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ দিচ্ছে। ওনাকে ধন্যবাদ দিতে হবে কেন?’
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম বলেন, ‘৭২ সালের সংবিধানে ক্ষমতা প্রধানমন্ত্রীর হাতে কেন্দ্রীভূত হয়েছে, বিকেন্দ্রীকরণ হয়নি। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা মানে জবাবদিহি, বিকেন্দ্রীকরণ প্রতিষ্ঠা করা। আওয়ামী লীগ, বিএনপি সেটা কখনোই পারবে না।’
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের মিডিয়া ও প্রচার সমন্বয়ক সৈয়দ হাসিব উদ্দীন হোসেনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন গণ অধিকার পরিষদের সদস্যসচিব নুরুল হক নুর, ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক মহাসচিব নঈম জাহাঙ্গীর প্রমুখ।
জুলাই অভ্যুত্থানের এক বছর পূর্তি উপলক্ষে গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পদযাত্রায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ হয়েছে। গতকাল বুধবার এই হামলার প্রতিবাদে ঢাকা, চট্টগ্রামসহ সারা দেশে বিক্ষোভ ও ব্লকেড কর্মসূচি পালন করেছেন এনসিপির নেতা-কর্মীরা। এসব কর্মসূচির কারণে কোথাও
১২ ঘণ্টা আগে‘জুলাই শহীদ দিবস’ উপলক্ষে আয়োজিত এক স্মরণানুষ্ঠানে বক্তারা অভিযোগ করেছেন, গত বছরের জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারপ্রক্রিয়া নিয়ে টালবাহানা চলছে। অপরাধীদের পুনর্বাসনের চেষ্টা করা হচ্ছে। একই সঙ্গে শহীদ পরিবারের সদস্যরা তাঁদের বিচার ও পুনর্বাসনের দাবি পুনরায় জোরালোভাবে তুলে ধরেছেন।
১৪ ঘণ্টা আগেআগামীকাল শুক্রবার রাজধানীর সব কটি থানার সামনে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির ঢাকা মহানগর উত্তরের প্রধান সমন্বয়কারী আকরাম হোসাইন বলেন, ‘গোপালগঞ্জসহ সারা দেশে আওয়ামী লীগের যে সন্ত্রাসীরা আছে তাদের দ্রুত আইনের আওতায় আনতে হবে। আগামীকাল রাজধানীর সকল থানার স
১৫ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে গিয়ে হামলার মুখে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে অবস্থান নেওয়া জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা সেনাবাহিনীর সাঁজোয়া যানে (এপিসি) করে সেখান থেকে বের হন। পরে তাঁরা সাঁজোয়া যানে করেই গোপালগঞ্জ থেকে বের হতে পেরেছেন বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন।
১৬ ঘণ্টা আগে